অস্কারজয়ী সুরকার এ আর রহমানের স্টুডিওতে গান রেকর্ড করলেন দেশের জনপ্রিয় গায়ক ও বাংলা গানের যুবরাজখ্যাত আসিফ আকবর। আজ সোমবার বিষয়টি ফেসবুকে জানিয়েছেন শিল্পী নিজেই। সঙ্গে দেশের বর্তমান রুগ্ণ অডিও ইন্ডাস্ট্রি নিয়েও ঝেড়েছেন আক্ষেপ।
আসিফ লিখেছেন, ‘মুম্বাই এসেছি কিছু রেকর্ডিংয়ের কাজে। গতকাল দুটো গানের ভয়েস দিলাম শ্রদ্ধেয় এ আর রহমান স্যারের কেএম স্টুডিওতে। কমপক্ষে পনেরো হাজার স্কয়ার ফিটের সুবিশাল স্টুডিও। ভেতরে ঢুকেই মনটা ভালো হয়ে গেল, কি চমৎকার পরিবেশ! যাঁরা ওনার কাছে মিউজিক ক্লাস করেন তাঁদের জন্য ছাদে শেড দেওয়া সুন্দর খোলামেলা স্কুল। ওনার ব্যক্তিগত স্টুডিওতে গাওয়ার অনুমতি পেয়েছি, এটা পরম সৌভাগ্য আমার জন্য। ভয়েস রুমের টেম্পারেচার কেমন হওয়া উচিত সেটার অভিজ্ঞতাও পেলাম।’
দেশের ইন্ডাস্ট্রি নিয়ে আক্ষেপ ঝেড়ে আসিফ লিখেছেন, ‘এখানে (ভারতে) শিল্পী মিউজিশিয়ানদের পেশাগত নিরাপত্তার চমৎকার সুরক্ষা ব্যূহ তৈরি করে রাখা হয়েছে। আমাদের দেশ এসবের ধারেকাছেও নেই। রাষ্ট্রীয় কিছু উদ্যোগ থাকলেও চামচিকা আর উলু খেয়ে ফেলে সব।’
আসিফ মনে করেন মিউজিক এবং মিউজিশিয়ানদের বাঁচাতে রাষ্ট্রের উদ্যোগ জরুরি। আসিফের কথায়, ‘সমিতি আর নির্বাচনী কাবাডি খেলা নিয়ে ব্যস্ত সবাই। আস্তে আস্তে ক্ষয়ে গেছে সব প্রতিষ্ঠান। আমারও খুব একটা কিছু করার সক্ষমতা নেই। বিভক্তি বিভাজনের করাল গ্রাসে কোমায় চলে গেছে ইন্ডাস্ট্রি। সংগীতকে ভালোবেসে ফেলেছি, তাই টিকে থাকার সংগ্রামে আছি। বয়সও বেড়েছে, হইচই করতে আর ভালোও লাগেনি। শৌখিন এবং মৌসুমি প্রযোজকদের সঙ্গে কাজ বন্ধ করে দিয়েছি, মান নিয়ন্ত্রণ করতেই হচ্ছে। রাষ্ট্র, প্লিজ একটা কিছু করুন। মিউজিক এবং মিউজিশিয়ানদের বাঁচান।’
পোস্টের প্রথমে আসিফ দেশের রমরমা অডিও ইন্ডাস্ট্রির অতীত মনে করেছেন। যখন দেশেও অনেক ভালো মানের স্টুডিও ছিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এর ব্যাপ্তি বাড়ার কথা থাকলেও হয়েছে এর উল্টো।
আসিফ লিখেছেন, ‘বাংলাদেশে পেশাদার রেকর্ডিং স্টুডিওগুলো সব বন্ধ হয়ে গেছে। সেখানে তৈরি হয়েছে সুউচ্চ বিল্ডিং। বাসাবাড়িতে কিংবা ছোট খুপরির মতো সব স্টুডিও বানিয়ে মাটি কামড়ে মিউজিক করছে মিউজিশিয়ানরা। যেখানে ইন্ডাস্ট্রি আরও বিশাল হওয়ার কথা সেখানে সংকুচিত হয়ে এসেছে আমাদের পৃথিবী।’
অস্কারজয়ী সুরকার এ আর রহমানের স্টুডিওতে গান রেকর্ড করলেন দেশের জনপ্রিয় গায়ক ও বাংলা গানের যুবরাজখ্যাত আসিফ আকবর। আজ সোমবার বিষয়টি ফেসবুকে জানিয়েছেন শিল্পী নিজেই। সঙ্গে দেশের বর্তমান রুগ্ণ অডিও ইন্ডাস্ট্রি নিয়েও ঝেড়েছেন আক্ষেপ।
আসিফ লিখেছেন, ‘মুম্বাই এসেছি কিছু রেকর্ডিংয়ের কাজে। গতকাল দুটো গানের ভয়েস দিলাম শ্রদ্ধেয় এ আর রহমান স্যারের কেএম স্টুডিওতে। কমপক্ষে পনেরো হাজার স্কয়ার ফিটের সুবিশাল স্টুডিও। ভেতরে ঢুকেই মনটা ভালো হয়ে গেল, কি চমৎকার পরিবেশ! যাঁরা ওনার কাছে মিউজিক ক্লাস করেন তাঁদের জন্য ছাদে শেড দেওয়া সুন্দর খোলামেলা স্কুল। ওনার ব্যক্তিগত স্টুডিওতে গাওয়ার অনুমতি পেয়েছি, এটা পরম সৌভাগ্য আমার জন্য। ভয়েস রুমের টেম্পারেচার কেমন হওয়া উচিত সেটার অভিজ্ঞতাও পেলাম।’
দেশের ইন্ডাস্ট্রি নিয়ে আক্ষেপ ঝেড়ে আসিফ লিখেছেন, ‘এখানে (ভারতে) শিল্পী মিউজিশিয়ানদের পেশাগত নিরাপত্তার চমৎকার সুরক্ষা ব্যূহ তৈরি করে রাখা হয়েছে। আমাদের দেশ এসবের ধারেকাছেও নেই। রাষ্ট্রীয় কিছু উদ্যোগ থাকলেও চামচিকা আর উলু খেয়ে ফেলে সব।’
আসিফ মনে করেন মিউজিক এবং মিউজিশিয়ানদের বাঁচাতে রাষ্ট্রের উদ্যোগ জরুরি। আসিফের কথায়, ‘সমিতি আর নির্বাচনী কাবাডি খেলা নিয়ে ব্যস্ত সবাই। আস্তে আস্তে ক্ষয়ে গেছে সব প্রতিষ্ঠান। আমারও খুব একটা কিছু করার সক্ষমতা নেই। বিভক্তি বিভাজনের করাল গ্রাসে কোমায় চলে গেছে ইন্ডাস্ট্রি। সংগীতকে ভালোবেসে ফেলেছি, তাই টিকে থাকার সংগ্রামে আছি। বয়সও বেড়েছে, হইচই করতে আর ভালোও লাগেনি। শৌখিন এবং মৌসুমি প্রযোজকদের সঙ্গে কাজ বন্ধ করে দিয়েছি, মান নিয়ন্ত্রণ করতেই হচ্ছে। রাষ্ট্র, প্লিজ একটা কিছু করুন। মিউজিক এবং মিউজিশিয়ানদের বাঁচান।’
পোস্টের প্রথমে আসিফ দেশের রমরমা অডিও ইন্ডাস্ট্রির অতীত মনে করেছেন। যখন দেশেও অনেক ভালো মানের স্টুডিও ছিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এর ব্যাপ্তি বাড়ার কথা থাকলেও হয়েছে এর উল্টো।
আসিফ লিখেছেন, ‘বাংলাদেশে পেশাদার রেকর্ডিং স্টুডিওগুলো সব বন্ধ হয়ে গেছে। সেখানে তৈরি হয়েছে সুউচ্চ বিল্ডিং। বাসাবাড়িতে কিংবা ছোট খুপরির মতো সব স্টুডিও বানিয়ে মাটি কামড়ে মিউজিক করছে মিউজিশিয়ানরা। যেখানে ইন্ডাস্ট্রি আরও বিশাল হওয়ার কথা সেখানে সংকুচিত হয়ে এসেছে আমাদের পৃথিবী।’
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত শেফালি জারিওয়ালা গত সপ্তাহে কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের কারণে মারা গেছেন। তাঁর মৃত্যু আবারও ভারতে প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে হার্ট অ্যাটাকের ক্রমবর্ধমান ঘটনাগুলোর ওপর আলোকপাত করেছে। আপাতদৃষ্টিতে সুস্থ থাকার পরও হৃদ্রোগের উদ্বেগজনক বৃদ্ধি উদ্বেগের কারণ কী এবং ফিটনেস থেরাপি এবং ব্যায়ামের পরও
১৭ মিনিট আগেএ সময় অনেক দর্শককে ফিলিস্তিনের পতাকা উড়াতে দেখা যায়। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী আইডিএফের বিরুদ্ধেও স্লোগান দিতে শুরু করেন ববি ভিলান। তাঁর সঙ্গে গলা মিলিয়ে ‘ডেথ, ডেথ টু দ্য আইডিএফ’ স্লোগানে মুখর হয়ে ওঠে গোটা অনুষ্ঠানস্থল।
১ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি ‘বাংলাদেশী অভিনেত্রী মাহিয়া মাহির ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার’ দাবি করে কিছু পোস্ট সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। মৃত্যুর গুজবের জবাব দিলেন মাহি। ফেসবুকে এ চিত্রনায়িকা লিখেছেন, ‘আমি আছি, মরি নাইরে ভাই।’
২ ঘণ্টা আগেঅনেক জটিলতা আর জলঘোলার পর অবশেষে হেরা ফেরি থ্রিতে ফিরছেন পরেশ রাওয়াল। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে অভিনেতা জানিয়েছেন, সব সমস্যার সমাধান হয়ে গেছে। এ সিনেমায় অভিনয়ের ব্যাপারে ইতিবাচক ইঙ্গিত দিয়েছেন পরেশ...
৪ ঘণ্টা আগে