বিনোদন ডেস্ক
জাপানি মনস্টার গডজিলা পর্দায় প্রথম দেখা দেয় ১৯৫৪ সালে। ওই বছরের ৩ নভেম্বর হলে মুক্তি পায় ‘গজিরা’, যাতে প্রধান চরিত্র হয়ে দেখা দেয় গডজিলা। সে হিসাবে এ মনস্টারের পর্দায় অভিষেকের ৭০ বছর পূর্ণ হবে আগামীকাল। এটিই সবচেয়ে দীর্ঘ সময় ধরে চলা ফ্র্যাঞ্চাইজি।
৭০ পূর্তি উপলক্ষে গডজিলাকে নিয়ে নতুন ঘোষণা দিল জাপানি প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান টোহো স্টুডিওজ। তারা জানিয়েছে, বড় পর্দায় আবার ফিরছে গডজিলা।
গত বছর জাপানি সিনেমা ‘গডজিলা মাইনাস ওয়ান’ বক্স অফিসে ব্যাপক আলোড়ন তৈরি করে। ৯৬তম অস্কারে সেরা ভিজুয়াল ইফেক্টের পুরস্কারও পায়। সিনেমাটি পরিচালনা করেছিলেন তাকাশি ইয়ামাজাকি। ভিএফএক্সের দায়িত্বও তিনি সামলেছেন। তাঁর হাতেই নির্মিত হবে গডজিলার পরের পর্ব।
শুক্রবার এক্সে টোহো একটি ভিডিও পোস্ট করে জানিয়েছে এ খবর। ভিডিওতে তাকাশি ইয়ামাজাকিকে বলতে শোনা যায়, ‘আমার কাছে একটা দারুণ খবর আছে। গডজিলা সিরিজের নতুন সিনেমাটি পরিচালনা করব। আমাদের সঙ্গেই থাকুন।’
নতুন সিনেমাটি গডজিলা মাইনাস ওয়ানের সিকুয়েল হবে, নাকি স্বতন্ত্র সিনেমা হিসেবেই নির্মিত হবে, তা এখনো জানা যায়নি। ওই সিনেমার বাজেট ছিল ১৫ মিলিয়ন ডলার, আয় করেছিল ১১৬ মিলিয়ন। নতুন সিনেমাটি নির্মিত হবে এর চেয়েও বড় আয়োজনে।
যুদ্ধবিধ্বস্ত জাপানিদের জন্য গডজিলা চরিত্রটি ছিল পারমাণবিক গণহত্যার প্রতিবাদের প্রতীক। এরপর অনেক দশক কেটেছে। এই দীর্ঘ সময়ে গডজিলার জনপ্রিয়তা এতটুকুও কমেনি, বরং দিনে দিনে বেড়েছে। এ পর্যন্ত ৩৭টি সিকুয়েল তৈরি হয়েছে এ সিনেমার। এ ছাড়া টিভি সিরিজ, ভিডিও গেমস ও কমিকসেও জনপ্রিয়তা পেয়েছে গডজিলা।
শুরুর দিকে গডজিলাকে মানবজাতির ক্ষতি করা দানব হিসেবে দেখানো হলেও পরবর্তী সময়ে মানুষের বন্ধু হিসেবে বারবার হাজির হয়েছে এ মনস্টার। সাগরের তলদেশ থেকে উঠে আসা পারমাণবিক শক্তিসম্পন্ন এই দানব অনেক সিনেমায় পৃথিবীকে অন্যান্য দানবের হাত থেকেও রক্ষা করেছে।
জাপানি মনস্টার গডজিলা পর্দায় প্রথম দেখা দেয় ১৯৫৪ সালে। ওই বছরের ৩ নভেম্বর হলে মুক্তি পায় ‘গজিরা’, যাতে প্রধান চরিত্র হয়ে দেখা দেয় গডজিলা। সে হিসাবে এ মনস্টারের পর্দায় অভিষেকের ৭০ বছর পূর্ণ হবে আগামীকাল। এটিই সবচেয়ে দীর্ঘ সময় ধরে চলা ফ্র্যাঞ্চাইজি।
৭০ পূর্তি উপলক্ষে গডজিলাকে নিয়ে নতুন ঘোষণা দিল জাপানি প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান টোহো স্টুডিওজ। তারা জানিয়েছে, বড় পর্দায় আবার ফিরছে গডজিলা।
গত বছর জাপানি সিনেমা ‘গডজিলা মাইনাস ওয়ান’ বক্স অফিসে ব্যাপক আলোড়ন তৈরি করে। ৯৬তম অস্কারে সেরা ভিজুয়াল ইফেক্টের পুরস্কারও পায়। সিনেমাটি পরিচালনা করেছিলেন তাকাশি ইয়ামাজাকি। ভিএফএক্সের দায়িত্বও তিনি সামলেছেন। তাঁর হাতেই নির্মিত হবে গডজিলার পরের পর্ব।
শুক্রবার এক্সে টোহো একটি ভিডিও পোস্ট করে জানিয়েছে এ খবর। ভিডিওতে তাকাশি ইয়ামাজাকিকে বলতে শোনা যায়, ‘আমার কাছে একটা দারুণ খবর আছে। গডজিলা সিরিজের নতুন সিনেমাটি পরিচালনা করব। আমাদের সঙ্গেই থাকুন।’
নতুন সিনেমাটি গডজিলা মাইনাস ওয়ানের সিকুয়েল হবে, নাকি স্বতন্ত্র সিনেমা হিসেবেই নির্মিত হবে, তা এখনো জানা যায়নি। ওই সিনেমার বাজেট ছিল ১৫ মিলিয়ন ডলার, আয় করেছিল ১১৬ মিলিয়ন। নতুন সিনেমাটি নির্মিত হবে এর চেয়েও বড় আয়োজনে।
যুদ্ধবিধ্বস্ত জাপানিদের জন্য গডজিলা চরিত্রটি ছিল পারমাণবিক গণহত্যার প্রতিবাদের প্রতীক। এরপর অনেক দশক কেটেছে। এই দীর্ঘ সময়ে গডজিলার জনপ্রিয়তা এতটুকুও কমেনি, বরং দিনে দিনে বেড়েছে। এ পর্যন্ত ৩৭টি সিকুয়েল তৈরি হয়েছে এ সিনেমার। এ ছাড়া টিভি সিরিজ, ভিডিও গেমস ও কমিকসেও জনপ্রিয়তা পেয়েছে গডজিলা।
শুরুর দিকে গডজিলাকে মানবজাতির ক্ষতি করা দানব হিসেবে দেখানো হলেও পরবর্তী সময়ে মানুষের বন্ধু হিসেবে বারবার হাজির হয়েছে এ মনস্টার। সাগরের তলদেশ থেকে উঠে আসা পারমাণবিক শক্তিসম্পন্ন এই দানব অনেক সিনেমায় পৃথিবীকে অন্যান্য দানবের হাত থেকেও রক্ষা করেছে।
দর্শক চাহিদা না থাকায় প্রথম সপ্তাহ শেষ না হতেই শাকিব খান অভিনীত ‘অন্তরাত্মা’ সিনেমাটি নামিয়ে দেওয়া হয়েছে সিনেপ্লেক্স থেকে। সিঙ্গেল স্ক্রিনেও দর্শক টানতে পারেনি সিনেমাটি। অন্তরাত্মার ভরাডুবির কারণ জানিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করলেন সিনেমার অন্যতম অভিনয়শিল্পী শাহেদ শরীফ খান।
৪ ঘণ্টা আগেদুই সপ্তাহ পার হয়ে গেলেও এখনো উৎসবের আমেজ ধরে রেখেছে ঈদের সিনেমাগুলো। প্রথমদিকে সিনেপ্লেক্সে কমসংখ্যক শো পেলেও সময়ের সঙ্গে বেড়ে চলেছে জংলির সিনেমার চাহিদা। তৃতীয় সপ্তাহ আরও বাড়ছে শোয়ের সংখ্যা।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলা নতুন বছরের শুরুতে আগামীকাল শুক্রবার নিজেদের নন্দিত নাটক ‘খনা’ মঞ্চে নিয়ে আসছে বটতলা। মোহাম্মদ আলী হায়দার নির্দেশিত নাটকটির ৯২তম মঞ্চায়ন হবে সন্ধ্যা ৭টায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির পরীক্ষণ থিয়েটার হলে।
৭ ঘণ্টা আগেস্বাধীন বাংলাদেশের শুরু থেকেই ঢাকাই সিনেমার সঙ্গে জড়িত সোহেল রানা। বাংলাদেশের প্রথম পূর্ণাঙ্গ মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্র ‘ওরা ১১ জন’-এর প্রযোজক হিসেবে চলচ্চিত্রজগতে প্রবেশ করেন মাসুদ পারভেজ ওরফে সোহেল রানা। সিনেমাটি ১৯৭২ সালে মুক্তি পায়। অভিনেতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ এর দুই বছর
১৭ ঘণ্টা আগে