দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর আওয়ামীপন্থী অনেক তারকার মতো নুসরাত ফারিয়াকে নিয়েও সমালোচনা হয়েছে। ‘মুজিব: একটি জাতির রূপকার’ সিনেমায় শেষ হাসিনার চরিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি। মূলত এটিকে ঘিরেই ট্রলের শিকার হতে হয়েছে ফারিয়াকে। অনেক দিন চুপচাপ থাকার পর সম্প্রতি বিষয়টি নিয়ে গণমাধ্যমে কথা বলেছেন তিনি।
ট্রলের বিষয়ে নুসরাত ফারিয়া বলেন, ‘আমার ক্যারিয়ার ১২ বছরের। ক্যারিয়ার শুরুর পর থেকেই আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতায় দেখেছি। তারা যখন যে ধরনের কাজে ডেকেছে সাড়া দিয়েছি। আসলে আমি তো এখানে টাইম পাসের জন্য আসিনি। এটা রুটি-রুজির জায়গা। কাজের প্রস্তাব এলে করব, এটাই তো নিয়ম। এখন কেউ যদি আমাকে আওয়ামী সমর্থক ভেবে দূরে ঠেলে দেন, কী করতে পারি?’মুজিব সিনেমায় অভিনয় করলেও তিনি আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন না বলে জানালেন ফারিয়া। তিনি বলেন, ‘আমরা শিল্পী, আমাদের কাজ মানুষকে বিনোদন দেওয়া। সেটাই করে গেছি। কখনো কারও অন্ধ সমর্থক ছিলাম না। যদি সেটা করতাম, মনে সামান্যতম সংকীর্ণতা থাকত, দেশেই আসতাম না। এখন যদি নতুন সরকার তাদের কাজে আমাকে ডাকে, অবশ্যই সাড়া দেব। শিল্পীদের কাজ দলাদলি করা নয়, নিজের অভিনয়শৈলী দিয়ে দর্শক মনে জায়গা করে নেওয়া।’
দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের বিষয়ে ফারিয়ার বক্তব্য, ‘দেশের ছাত্র-জনতা চেয়েছিল বলেই তো পরিবর্তনটা এসেছে। একজন নাগরিক হিসেবে চাইব, যেটা হয়েছে সেটা যেন মঙ্গলের জন্য হয়। আমার বিশ্বাস, মানুষের মৌলিক চাহিদাগুলোর পাশাপাশি বিনোদনও যেন হারানো গৌরব ফিরে পায়, সেদিকে খেয়াল রাখবে বর্তমান সরকার।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আগে কানাডায় গিয়েছিলেন ফারিয়া। সেখানে দেড় মাস ছিলেন। কয়েকটি শোতে অংশ নিয়েছেন। এরপর ১৭ আগস্ট দেশে ফেরেন বলে জানালেন অভিনেত্রী।
অস্থিরতা কাটিয়ে এখনো স্বাভাবিক ছন্দে ফিরতে পারেনি বিনোদন অঙ্গন। নেই নতুন সিনেমার খবর। ফারিয়াও নতুন কোনো কাজের সঙ্গে যুক্ত হতে পারেননি এখনো। অভিনেত্রী বলেন, ‘ক্যারিয়ার শুরুর পর এত দীর্ঘ সময় শুটিং ফ্লোরের বাইরে থাকিনি। দেশে যখনই কিছু হয়, সবার আগে প্রতিক্রিয়াটা পড়ে বিনোদন অঙ্গনের ওপর। আমাদের মতো অভিনেতা-অভিনেত্রীদের কথা বাদই দিলাম; যারা লাইট, ক্যামেরা, প্রোডাকশনে কাজ করে কিংবা যারা দিন চুক্তিতে কাজ করে তাদের কথা ভাবুন। তারা কেউ ভালো আছে বলে মনে হয় না। বর্তমান সরকারের এ দিকটায় নজর দেওয়া উচিত। সাধারণ শিল্পী-কলাকুশলীদের জন্য ভাতার ব্যবস্থা করলে অন্তত পরিবার নিয়ে তারা বেঁচে থাকতে পারবে।’
দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর আওয়ামীপন্থী অনেক তারকার মতো নুসরাত ফারিয়াকে নিয়েও সমালোচনা হয়েছে। ‘মুজিব: একটি জাতির রূপকার’ সিনেমায় শেষ হাসিনার চরিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি। মূলত এটিকে ঘিরেই ট্রলের শিকার হতে হয়েছে ফারিয়াকে। অনেক দিন চুপচাপ থাকার পর সম্প্রতি বিষয়টি নিয়ে গণমাধ্যমে কথা বলেছেন তিনি।
ট্রলের বিষয়ে নুসরাত ফারিয়া বলেন, ‘আমার ক্যারিয়ার ১২ বছরের। ক্যারিয়ার শুরুর পর থেকেই আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতায় দেখেছি। তারা যখন যে ধরনের কাজে ডেকেছে সাড়া দিয়েছি। আসলে আমি তো এখানে টাইম পাসের জন্য আসিনি। এটা রুটি-রুজির জায়গা। কাজের প্রস্তাব এলে করব, এটাই তো নিয়ম। এখন কেউ যদি আমাকে আওয়ামী সমর্থক ভেবে দূরে ঠেলে দেন, কী করতে পারি?’মুজিব সিনেমায় অভিনয় করলেও তিনি আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন না বলে জানালেন ফারিয়া। তিনি বলেন, ‘আমরা শিল্পী, আমাদের কাজ মানুষকে বিনোদন দেওয়া। সেটাই করে গেছি। কখনো কারও অন্ধ সমর্থক ছিলাম না। যদি সেটা করতাম, মনে সামান্যতম সংকীর্ণতা থাকত, দেশেই আসতাম না। এখন যদি নতুন সরকার তাদের কাজে আমাকে ডাকে, অবশ্যই সাড়া দেব। শিল্পীদের কাজ দলাদলি করা নয়, নিজের অভিনয়শৈলী দিয়ে দর্শক মনে জায়গা করে নেওয়া।’
দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের বিষয়ে ফারিয়ার বক্তব্য, ‘দেশের ছাত্র-জনতা চেয়েছিল বলেই তো পরিবর্তনটা এসেছে। একজন নাগরিক হিসেবে চাইব, যেটা হয়েছে সেটা যেন মঙ্গলের জন্য হয়। আমার বিশ্বাস, মানুষের মৌলিক চাহিদাগুলোর পাশাপাশি বিনোদনও যেন হারানো গৌরব ফিরে পায়, সেদিকে খেয়াল রাখবে বর্তমান সরকার।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আগে কানাডায় গিয়েছিলেন ফারিয়া। সেখানে দেড় মাস ছিলেন। কয়েকটি শোতে অংশ নিয়েছেন। এরপর ১৭ আগস্ট দেশে ফেরেন বলে জানালেন অভিনেত্রী।
অস্থিরতা কাটিয়ে এখনো স্বাভাবিক ছন্দে ফিরতে পারেনি বিনোদন অঙ্গন। নেই নতুন সিনেমার খবর। ফারিয়াও নতুন কোনো কাজের সঙ্গে যুক্ত হতে পারেননি এখনো। অভিনেত্রী বলেন, ‘ক্যারিয়ার শুরুর পর এত দীর্ঘ সময় শুটিং ফ্লোরের বাইরে থাকিনি। দেশে যখনই কিছু হয়, সবার আগে প্রতিক্রিয়াটা পড়ে বিনোদন অঙ্গনের ওপর। আমাদের মতো অভিনেতা-অভিনেত্রীদের কথা বাদই দিলাম; যারা লাইট, ক্যামেরা, প্রোডাকশনে কাজ করে কিংবা যারা দিন চুক্তিতে কাজ করে তাদের কথা ভাবুন। তারা কেউ ভালো আছে বলে মনে হয় না। বর্তমান সরকারের এ দিকটায় নজর দেওয়া উচিত। সাধারণ শিল্পী-কলাকুশলীদের জন্য ভাতার ব্যবস্থা করলে অন্তত পরিবার নিয়ে তারা বেঁচে থাকতে পারবে।’
নতুন গান প্রকাশ করল ব্যান্ড মেঘদল। শিরোনাম ‘গোলাপের নাম’। এটি মেঘদলের নতুন অ্যালবাম ‘অ্যালুমিনিয়ামের ডানা’র ৭ম গান। গানটি লিখেছেন ও সুর করেছেন শিবু কুমার শীল। ভিডিও নির্মাণ করেছেন সৌরভ সরকার।
৪ ঘণ্টা আগেএত দিনে ২০২৩ সালের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ীদের ঘরে থাকার কথা ছিল। তবে বাস্তবতা হলো, রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের কারণে সময়মতো আসেনি জাতীয় পুরস্কারের ঘোষণা, আয়োজন করা যায়নি অনুষ্ঠানের। শোনা যাচ্ছে, আগামী মাসেই ২০২৩ সালের বিজয়ীদের হাতে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার তুলে দেওয়া হবে। গত আগস্টের আগেও সবার...
৪ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতি খাতে জাতীয় বাজেটে ন্যূনতম ১ শতাংশ বরাদ্দের দাবি করেছেন সংস্কৃতিকর্মীরা। তাঁরা বলছেন, বিগত এক যুগে জাতীয় বাজেটের আকার বাড়লেও উল্লেখযোগ্য হারে বাড়েনি সংস্কৃতি খাতের বরাদ্দ। গত এক দশকে বাজেটে সংস্কৃতি খাতে বরাদ্দ শূন্য দশমিক শূন্য ৯ শতাংশ থেকে শূন্য দশমিক ১৬ শতাংশের ওপরে ওঠেনি...
৪ ঘণ্টা আগেবিশ্বের কাছে নতুন বিস্ময় এআই বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রযুক্তি। এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে নানা কণ্ঠের মিথস্ক্রিয়ায় নতুন গান তৈরি হচ্ছে দেদার। সেলিব্রিটিদের কণ্ঠ নকল করে ইউটিউব ও টিকটকে এসব মিউজিক ছাড়া হচ্ছে। তবে অনেক সংগীতশিল্পী এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহারে বিরক্ত। রীতিমতো অস্তিত্ব সংকটে...
৪ ঘণ্টা আগে