শিহাব আহমেদ
সম্প্রতি ‘ইতি চিত্রা’ সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় নায়ক হিসেবে অভিষেক হয়েছে রাকিব হোসেন ইভনের। সিনেমাটিতে তাঁর অভিনয় প্রশংসিত হয়েছে। ইতি চিত্রার আমেজ কাটিয়ে ওঠার আগেই আবারও প্রেক্ষাগৃহে আসছেন ইভন। আগামী ৩ নভেম্বর মুক্তি পাচ্ছে তাঁর নতুন সিনেমা ‘মেঘের কপাট’। বানিয়েছেন ওয়ালিদ আহমেদ। বড় পর্দার নতুন এ নায়কের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেছেন শিহাব আহমেদ।
‘ইতি চিত্রা’ দিয়ে বড় পর্দায় নায়ক হিসেবে যাত্রা শুরু করলেন। দর্শকের কেমন সাড়া পেলেন?
প্রত্যাশার থেকেও বেশি। যাঁরাই সিনেমাটি দেখছেন, তাঁদের কাছ থেকে ইতিবাচক সাড়া পাচ্ছি। অনেকে আবার গঠনমূলক সমালোচনাও করছেন। এটা ভবিষ্যতের জন্য কাজে দেবে।
আগামী সপ্তাহে ‘মেঘের কপাট’ নামে আপনার আরও একটি সিনেমা মুক্তি পাচ্ছে। সিনেমাটি নিয়ে কিছু বলুন।
এই সময়ের গল্পের সিনেমা মেঘের কপাট। আমাদের জীবনে যে ক্রাইসিস থাকে—পারিবারিক, মানসিক, সামাজিক কিংবা ব্যক্তিগত, সেগুলোই তুলে ধরা হয়েছে। সিনেমাটি দর্শকেরা যেমনি উপভোগ করবেন, তেমনি কখনো কখনো নিজেকে নিজের মুখোমুখি আবিষ্কার করবেন। আমার মনে হয়, প্রাপ্তমনস্ক অর্থাৎ যাঁরা নিজেদের নিয়ে ভাবতে পারেন, যাঁরা জীবনের গতিবিধি, উত্থান-পতন নিয়ে চিন্তাভাবনা করেন, তাঁরা সিনেমাটি বেশি উপভোগ করবেন। আগামী ৩ নভেম্বর মুক্তি পাচ্ছে সিনেমাটি।
আপনার চরিত্রটি সম্পর্কে বলুন।
আমার চরিত্রের নাম ধ্রুব। সদ্য গ্রাজুয়েশন শেষে চাকরি করছে। তার জীবনের কেন্দ্রবিন্দুতে মা, গার্লফ্রেন্ড ও গান। অনেকেই আছেন শিল্প নিয়ে মেতে থাকেন, চাকরিতে তাঁদের মন বসে না। ধ্রুবও এমন। ছোটবেলা থেকে কিছু ক্রাইসিসের মধ্যে বেড়ে উঠেছে সে। তাই কিছু প্রশ্নের উত্তর খুঁজ বেড়ায় সে—আমি কে, কী চাই, কীভাবে চাই, কী চাচ্ছি না? এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে খুঁজতেই মেঘের কপাটের গল্প এগিয়ে যায়।
ইতি চিত্রার মতো মেঘের কপাটেও সহশিল্পীরা নতুন। নির্মাতাদেরও প্রথম সিনেমা। নতুন টিমের সঙ্গে কাজ করে কেমন লাগল?
অভিজ্ঞ আর নতুন টিমের মধ্যে পার্থক্য তো থাকবেই। তবে যখন কেউ নতুন কিছু করে, নিজের সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করে। যারা নিজেদের নিয়ে স্বপ্ন দেখে, তাদের সঙ্গে কাজ করাটা আনন্দের।
তিন সপ্তাহের মধ্যে আপনার দুটি সিনেমা মুক্তি পাচ্ছে, কেমন লাগছে?
গত দুই বছর আমরা ইতি চিত্রা ও মেঘের কপাটের জন্য অপেক্ষা করেছি। যখন রিলিজ হচ্ছে প্রায় একসঙ্গে রিলিজ হচ্ছে। বড় পর্দায় সিনেমা মুক্তি বড় একটা ব্যাপার। সেখানে পরপর দুটি সিনেমা মুক্ত পাচ্ছে এবং দুটি সিনেমাতেই আমি কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করছি। নিঃসন্দেহে এটা স্বপ্নের চেয়েও বড় কিছু।
অভিনয়ের শুরুটা কীভাবে হয়েছিল?
ছোটবেলা থেকেই অভিনয় ভালো লাগত। ২০১২ সালে নাট্যদল দৃষ্টিপাতের হাত ধরে অভিনয় শুরু। পাশপাশি নির্দেশনার সঙ্গেও যুক্ত ছিলাম। সিনেমায় প্রথম কাজ ২০১৬ সালে, আহসান সরোয়ারের ‘রংঢং’য়ে। এখনো সিনেমাটি আলোর মুখ দেখেনি। এরপর অভিনয় করেছি ‘একটি না বলা গল্প’ সিনেমায়। এরপর ‘কুহেলিকা’, ‘নিকষ’, ‘অগোচরা’সহ বেশ কয়েকটি ওয়েব কনটেন্টে কাজ করেছি। মাঝে কিছুদিন চাকরি করেছি। পরিবার ভাবছিল, ছেলে নাটক করে, থিয়েটার করে এর বাইরে কিছুই বোঝে না। তাদেরকে আশ্বস্ত করতেই চাকরি করা। কিন্তু আমার ভালোবাসার জায়গা অভিনয়।
এখন কি মনে হচ্ছে অভিনয়ে আসা সঠিক সিদ্ধান্ত ছিল?
অভিনয় নিয়ে আমি কখনোই দ্বিধায় থাকিনি। কারণ, অভিনয়টা আমি ভালোবাসি। আমার মনে হয় এত কিছুর পরেও নিজের ওপর বিশ্বাস ছিল বলেই সামনের দিকে এগোতে পারছি। কৃতজ্ঞতা জানাই যাঁরা আমার আস্থা রাখতে পেরেছেন।
ওটিটি নাকি বড় পর্দা? কোন মাধ্যমকে লক্ষ্য করে এগোতে চান?
সব প্ল্যাটফর্মেই ভালো কাজের গ্রহণযোগ্যতা আছে। তবে এখন মনোযোগ দিচ্ছি সিনেমা ও ওয়েবে। চরিত্র ও গল্প মনের মতো পেলে নিয়মিত হতে চাই সিনেমা ও ওয়েব দুই মাধ্যমেই। গেলাম আর কাজটি করে চলে এলাম, এ ধরনের কাজ আমাকে দিয়ে হয় না। আমি আসলে কাজটা নিয়ে ভাবতে চাই, চরিত্রের মধ্যে বসবাস করতে চাই। যাতে কখনোই অভিনয়টাকে অভিনয় মনে না হয়। চরিত্র হয়ে উঠতে বিশ্বাস করি। সিনেমা ও ওয়েবে এই সুযোগটা বেশি থাকে।
সম্প্রতি ‘ইতি চিত্রা’ সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় নায়ক হিসেবে অভিষেক হয়েছে রাকিব হোসেন ইভনের। সিনেমাটিতে তাঁর অভিনয় প্রশংসিত হয়েছে। ইতি চিত্রার আমেজ কাটিয়ে ওঠার আগেই আবারও প্রেক্ষাগৃহে আসছেন ইভন। আগামী ৩ নভেম্বর মুক্তি পাচ্ছে তাঁর নতুন সিনেমা ‘মেঘের কপাট’। বানিয়েছেন ওয়ালিদ আহমেদ। বড় পর্দার নতুন এ নায়কের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেছেন শিহাব আহমেদ।
সম্প্রতি ‘ইতি চিত্রা’ সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় নায়ক হিসেবে অভিষেক হয়েছে রাকিব হোসেন ইভনের। সিনেমাটিতে তাঁর অভিনয় প্রশংসিত হয়েছে। ইতি চিত্রার আমেজ কাটিয়ে ওঠার আগেই আবারও প্রেক্ষাগৃহে আসছেন ইভন। আগামী ৩ নভেম্বর মুক্তি পাচ্ছে তাঁর নতুন সিনেমা ‘মেঘের কপাট’। বানিয়েছেন ওয়ালিদ আহমেদ। বড় পর্দার নতুন এ নায়কের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেছেন শিহাব আহমেদ।
‘ইতি চিত্রা’ দিয়ে বড় পর্দায় নায়ক হিসেবে যাত্রা শুরু করলেন। দর্শকের কেমন সাড়া পেলেন?
প্রত্যাশার থেকেও বেশি। যাঁরাই সিনেমাটি দেখছেন, তাঁদের কাছ থেকে ইতিবাচক সাড়া পাচ্ছি। অনেকে আবার গঠনমূলক সমালোচনাও করছেন। এটা ভবিষ্যতের জন্য কাজে দেবে।
আগামী সপ্তাহে ‘মেঘের কপাট’ নামে আপনার আরও একটি সিনেমা মুক্তি পাচ্ছে। সিনেমাটি নিয়ে কিছু বলুন।
এই সময়ের গল্পের সিনেমা মেঘের কপাট। আমাদের জীবনে যে ক্রাইসিস থাকে—পারিবারিক, মানসিক, সামাজিক কিংবা ব্যক্তিগত, সেগুলোই তুলে ধরা হয়েছে। সিনেমাটি দর্শকেরা যেমনি উপভোগ করবেন, তেমনি কখনো কখনো নিজেকে নিজের মুখোমুখি আবিষ্কার করবেন। আমার মনে হয়, প্রাপ্তমনস্ক অর্থাৎ যাঁরা নিজেদের নিয়ে ভাবতে পারেন, যাঁরা জীবনের গতিবিধি, উত্থান-পতন নিয়ে চিন্তাভাবনা করেন, তাঁরা সিনেমাটি বেশি উপভোগ করবেন। আগামী ৩ নভেম্বর মুক্তি পাচ্ছে সিনেমাটি।
আপনার চরিত্রটি সম্পর্কে বলুন।
আমার চরিত্রের নাম ধ্রুব। সদ্য গ্রাজুয়েশন শেষে চাকরি করছে। তার জীবনের কেন্দ্রবিন্দুতে মা, গার্লফ্রেন্ড ও গান। অনেকেই আছেন শিল্প নিয়ে মেতে থাকেন, চাকরিতে তাঁদের মন বসে না। ধ্রুবও এমন। ছোটবেলা থেকে কিছু ক্রাইসিসের মধ্যে বেড়ে উঠেছে সে। তাই কিছু প্রশ্নের উত্তর খুঁজ বেড়ায় সে—আমি কে, কী চাই, কীভাবে চাই, কী চাচ্ছি না? এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে খুঁজতেই মেঘের কপাটের গল্প এগিয়ে যায়।
ইতি চিত্রার মতো মেঘের কপাটেও সহশিল্পীরা নতুন। নির্মাতাদেরও প্রথম সিনেমা। নতুন টিমের সঙ্গে কাজ করে কেমন লাগল?
অভিজ্ঞ আর নতুন টিমের মধ্যে পার্থক্য তো থাকবেই। তবে যখন কেউ নতুন কিছু করে, নিজের সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করে। যারা নিজেদের নিয়ে স্বপ্ন দেখে, তাদের সঙ্গে কাজ করাটা আনন্দের।
তিন সপ্তাহের মধ্যে আপনার দুটি সিনেমা মুক্তি পাচ্ছে, কেমন লাগছে?
গত দুই বছর আমরা ইতি চিত্রা ও মেঘের কপাটের জন্য অপেক্ষা করেছি। যখন রিলিজ হচ্ছে প্রায় একসঙ্গে রিলিজ হচ্ছে। বড় পর্দায় সিনেমা মুক্তি বড় একটা ব্যাপার। সেখানে পরপর দুটি সিনেমা মুক্ত পাচ্ছে এবং দুটি সিনেমাতেই আমি কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করছি। নিঃসন্দেহে এটা স্বপ্নের চেয়েও বড় কিছু।
অভিনয়ের শুরুটা কীভাবে হয়েছিল?
ছোটবেলা থেকেই অভিনয় ভালো লাগত। ২০১২ সালে নাট্যদল দৃষ্টিপাতের হাত ধরে অভিনয় শুরু। পাশপাশি নির্দেশনার সঙ্গেও যুক্ত ছিলাম। সিনেমায় প্রথম কাজ ২০১৬ সালে, আহসান সরোয়ারের ‘রংঢং’য়ে। এখনো সিনেমাটি আলোর মুখ দেখেনি। এরপর অভিনয় করেছি ‘একটি না বলা গল্প’ সিনেমায়। এরপর ‘কুহেলিকা’, ‘নিকষ’, ‘অগোচরা’সহ বেশ কয়েকটি ওয়েব কনটেন্টে কাজ করেছি। মাঝে কিছুদিন চাকরি করেছি। পরিবার ভাবছিল, ছেলে নাটক করে, থিয়েটার করে এর বাইরে কিছুই বোঝে না। তাদেরকে আশ্বস্ত করতেই চাকরি করা। কিন্তু আমার ভালোবাসার জায়গা অভিনয়।
এখন কি মনে হচ্ছে অভিনয়ে আসা সঠিক সিদ্ধান্ত ছিল?
অভিনয় নিয়ে আমি কখনোই দ্বিধায় থাকিনি। কারণ, অভিনয়টা আমি ভালোবাসি। আমার মনে হয় এত কিছুর পরেও নিজের ওপর বিশ্বাস ছিল বলেই সামনের দিকে এগোতে পারছি। কৃতজ্ঞতা জানাই যাঁরা আমার আস্থা রাখতে পেরেছেন।
ওটিটি নাকি বড় পর্দা? কোন মাধ্যমকে লক্ষ্য করে এগোতে চান?
সব প্ল্যাটফর্মেই ভালো কাজের গ্রহণযোগ্যতা আছে। তবে এখন মনোযোগ দিচ্ছি সিনেমা ও ওয়েবে। চরিত্র ও গল্প মনের মতো পেলে নিয়মিত হতে চাই সিনেমা ও ওয়েব দুই মাধ্যমেই। গেলাম আর কাজটি করে চলে এলাম, এ ধরনের কাজ আমাকে দিয়ে হয় না। আমি আসলে কাজটা নিয়ে ভাবতে চাই, চরিত্রের মধ্যে বসবাস করতে চাই। যাতে কখনোই অভিনয়টাকে অভিনয় মনে না হয়। চরিত্র হয়ে উঠতে বিশ্বাস করি। সিনেমা ও ওয়েবে এই সুযোগটা বেশি থাকে।
সম্প্রতি ‘ইতি চিত্রা’ সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় নায়ক হিসেবে অভিষেক হয়েছে রাকিব হোসেন ইভনের। সিনেমাটিতে তাঁর অভিনয় প্রশংসিত হয়েছে। ইতি চিত্রার আমেজ কাটিয়ে ওঠার আগেই আবারও প্রেক্ষাগৃহে আসছেন ইভন। আগামী ৩ নভেম্বর মুক্তি পাচ্ছে তাঁর নতুন সিনেমা ‘মেঘের কপাট’। বানিয়েছেন ওয়ালিদ আহমেদ। বড় পর্দার নতুন এ নায়কের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেছেন শিহাব আহমেদ।
সৌদি আরবের প্রথম দিকের কয়েকজন নারী র্যাপারের একজন জারা। সংগীতশিল্পী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সৌদির সীমানা পেরিয়ে তিনি এখন সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে থাকছেন। আরবি, ইংরেজির পাশাপাশি সুইডিশ ভাষাতেও সাবলীল এই তরুণী। জানান, আরও একটি ভাষা শেখার ইচ্ছা আছে তাঁর। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গান...
১১ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
১৭ ঘণ্টা আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
১৭ ঘণ্টা আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
১৭ ঘণ্টা আগে