বিনোদন ডেস্ক
প্রতিবছরই কানের লাল গালিচায় দ্যুতি ছড়ান বলিউড অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন। মেয়ে আরাধ্যকে নিয়ে ৭৭তম কান চলচ্চিত্র উৎসবে অংশ নিতে গত বুধবার ভারত ছাড়েন অভিনেত্রী। তবে মুম্বাই বিমানবন্দরে পাপারাজ্জিদের ক্যামেরায় ধরা পড়ে তাঁর হাতের প্লাস্টার। আর তাতেই ছিল শঙ্কা! এবার কি তাহলে কানের লাল গালিচায় হাঁটতে দেখা যাবে না তাঁকে। অবশ্য গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যাবেলা যখন তিনি রেড কার্পেটে হাঁটলেন, সব দ্বন্দ্ব-শঙ্কা যেন উড়ে গেল ফুৎকারে।
ঐশ্বরিয়ার রূপের জৌলুশ আর পোশাকের অনন্যা ছাপিয়ে তাঁর ভাঙা হাতে নজর গেল না কারুর! প্রতি বছরের মতো এবারও ঐশ্বরিয়ার পোশাক ছিল আকর্ষণের কেন্দ্রে। রেড কার্পেটে অভিনেত্রী হেঁটেছেন ফাল্গুনি-শেন পিককের কালো-সোনালি গাউন পরে।
গাউনের লম্বা টেইল নজর কাড়ল সবার। উনের টেইল (লেজ) জুড়ে সোনালি ফুল যেন বিকশিত হয়েছে। বয়সের ছাপ একেবারেই ধরা পড়ল না, লাল গালিচায় ঐশ্বরিয়ার কালো জাদু মুগ্ধতা ছড়িয়েছে।
কালো গাউনের সঙ্গে তাঁর ক্যাটস আইলাইনার ও বোল্ড লিপ ছিল এক্কেবারে মানানসই। সোনালি স্টেটমেন্ট দুলও চোখ টানল।
ডান হাতে সাদা প্লাস্টার নিয়েও কালো গাউন পরে চেনা ছন্দে হেঁটে চমকে দেন ঐশ্বরিয়া। সেই ছবি-ভিডিও অনলাইনে ভাইরাল। একজন লিখেছেন, ‘কে বলবে তাঁর হাতে চোট লেগেছে! আপনার আত্মবিশ্বাস দেখে কুর্নিশ জানাতে হয়। আপনাকে ছাড়া লাল গালিচা অসম্পূর্ণ।’
কান চলচ্চিত্র উৎসবে দীর্ঘদিন ধরেই ভারতকে প্রতিনিধিত্ব করছেন সাবেক এই মিস ওয়ার্ল্ড। তাঁর বেশির ভাগ পোশাক ফ্যাশন উৎসাহীদের কাছ থেকে বেশ প্রশংসা পেয়ে এসেছে।
২০০২ সালে কান চলচ্চিত্র উৎসবে ভারী সোনার গয়না পরে হেঁটেছিলেন ঐশ্বরিয়া। ওই বছরই তাঁর ছবি দেবদাস সেখানে প্রিমিয়ার হয়েছিল। সেবার অভিনেতা শাহরুখ খান ও পরিচালক সঞ্জয় লীলা বানসালির সঙ্গে উপস্থিত হয়েছিলেন তিনি।
এরপর থেকে প্রায় প্রতিবছরই উৎসবে হাজির থেকেছেন এই অভিনেত্রী। অ্যাশ প্রায় দুই দশক ধরে কানে প্রসাধনী জায়ান্ট ল’রিয়ালের প্রতিনিধিত্ব করেছেন।
প্রতিবছরই কানের লাল গালিচায় দ্যুতি ছড়ান বলিউড অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন। মেয়ে আরাধ্যকে নিয়ে ৭৭তম কান চলচ্চিত্র উৎসবে অংশ নিতে গত বুধবার ভারত ছাড়েন অভিনেত্রী। তবে মুম্বাই বিমানবন্দরে পাপারাজ্জিদের ক্যামেরায় ধরা পড়ে তাঁর হাতের প্লাস্টার। আর তাতেই ছিল শঙ্কা! এবার কি তাহলে কানের লাল গালিচায় হাঁটতে দেখা যাবে না তাঁকে। অবশ্য গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যাবেলা যখন তিনি রেড কার্পেটে হাঁটলেন, সব দ্বন্দ্ব-শঙ্কা যেন উড়ে গেল ফুৎকারে।
ঐশ্বরিয়ার রূপের জৌলুশ আর পোশাকের অনন্যা ছাপিয়ে তাঁর ভাঙা হাতে নজর গেল না কারুর! প্রতি বছরের মতো এবারও ঐশ্বরিয়ার পোশাক ছিল আকর্ষণের কেন্দ্রে। রেড কার্পেটে অভিনেত্রী হেঁটেছেন ফাল্গুনি-শেন পিককের কালো-সোনালি গাউন পরে।
গাউনের লম্বা টেইল নজর কাড়ল সবার। উনের টেইল (লেজ) জুড়ে সোনালি ফুল যেন বিকশিত হয়েছে। বয়সের ছাপ একেবারেই ধরা পড়ল না, লাল গালিচায় ঐশ্বরিয়ার কালো জাদু মুগ্ধতা ছড়িয়েছে।
কালো গাউনের সঙ্গে তাঁর ক্যাটস আইলাইনার ও বোল্ড লিপ ছিল এক্কেবারে মানানসই। সোনালি স্টেটমেন্ট দুলও চোখ টানল।
ডান হাতে সাদা প্লাস্টার নিয়েও কালো গাউন পরে চেনা ছন্দে হেঁটে চমকে দেন ঐশ্বরিয়া। সেই ছবি-ভিডিও অনলাইনে ভাইরাল। একজন লিখেছেন, ‘কে বলবে তাঁর হাতে চোট লেগেছে! আপনার আত্মবিশ্বাস দেখে কুর্নিশ জানাতে হয়। আপনাকে ছাড়া লাল গালিচা অসম্পূর্ণ।’
কান চলচ্চিত্র উৎসবে দীর্ঘদিন ধরেই ভারতকে প্রতিনিধিত্ব করছেন সাবেক এই মিস ওয়ার্ল্ড। তাঁর বেশির ভাগ পোশাক ফ্যাশন উৎসাহীদের কাছ থেকে বেশ প্রশংসা পেয়ে এসেছে।
২০০২ সালে কান চলচ্চিত্র উৎসবে ভারী সোনার গয়না পরে হেঁটেছিলেন ঐশ্বরিয়া। ওই বছরই তাঁর ছবি দেবদাস সেখানে প্রিমিয়ার হয়েছিল। সেবার অভিনেতা শাহরুখ খান ও পরিচালক সঞ্জয় লীলা বানসালির সঙ্গে উপস্থিত হয়েছিলেন তিনি।
এরপর থেকে প্রায় প্রতিবছরই উৎসবে হাজির থেকেছেন এই অভিনেত্রী। অ্যাশ প্রায় দুই দশক ধরে কানে প্রসাধনী জায়ান্ট ল’রিয়ালের প্রতিনিধিত্ব করেছেন।
মঞ্চে গান গাওয়ার সময় উদিত নারায়ণ এক তরুণীর ঠোঁটে চুমু দেন। সেই ভিডিও এখন ভাইরাল। এ নিয়ে সরগরম সোশ্যাল মিডিয়া। প্রবীণ গায়কের এমন আচরণে ক্ষিপ্ত নেটিজেনরা। কেউ আবার ভারতীয় সভ্য় সংস্কৃতির কথা মনে করিয়ে দিচ্ছেন।
৫ ঘণ্টা আগেভারতীয় বিনোদন দুনিয়ায় সংগীত রিয়েলিটি শো নিয়ে সুনিধি চৌহানের পর এবার বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন কৈলাস খের। সংগীতের রিয়েলিটি শোর নামে ভেলপুরি বিক্রি করছে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি। হঠাৎ কেন এমন মন্তব্য এই গায়কের?
৫ ঘণ্টা আগেপলিটিক্যাল থ্রিলার গল্পে গোলাপ নামের সিনেমা বানাচ্ছেন সামছুল হুদা। গত মাসের শেষ দিকে এ সিনেমার নায়ক নিরব হোসেনের ফার্স্ট লুক পোস্টার প্রকাশ করে ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল সিনেমার। তবে জানানো হয়নি নায়িকার নাম। অবশেষে জানা গেল গোলাপে নিরবের নায়িকা হচ্ছেন পরীমণি।
৯ ঘণ্টা আগেপ্রজন্মের পর প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করে যাচ্ছেন নাট্যজন মামুনুর রশীদ। তাঁর বিভিন্ন নাট্যকর্মে সমাজতাত্ত্বিক, রাজনৈতিক দর্শন ও শিল্পদর্শন একীভূত হয়েছে। নাট্যচর্চার পাশাপাশি নিয়মিত লেখালেখি করেন তিনি। প্রবন্ধ, উপন্যাসের পাশাপাশি নিয়মিত পত্রিকায়ও প্রকাশ হয় তাঁর লেখা। আজকের পত্রিকায় লেখা তাঁর...
৯ ঘণ্টা আগে