লোকসভা নির্বাচনে জয়ী হয়ে তৃতীয়বারের জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন নরেন্দ্র মোদি। কিন্তু নির্বাচনের ফলাফলের পরেও বলিউডের মোদিভক্তরা চুপ। ইনস্টাগ্রাম, এক্স—কোথাও কোনো শুভেচ্ছাবার্তা নেই। নির্বাচনে জয়লাভ করলেও গেরুয়া শিবির যে বিপাকে, তা স্পষ্ট। তাই কি সরাসরি আনুগত্য দেখাতে অস্বস্তি হচ্ছে হিন্দি ইন্ডাস্ট্রির তারকাদের?
গত দুবারের লোকসভা নির্বাচন, ভারতের প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন কিংবা অযোধ্যায় রামমন্দির উদ্বোধনে যেভাবে সোশ্যাল মিডিয়ায় বলিউড তারকাদের পোস্টের ঢল নেমেছিল, এবার তা এখনো দেখা যায়নি। অনুপম খের, পরেশ রাওয়াল ও ভূমি পেডনেকরের মতো দুই-চারজন ছাড়া অধিকাংশ তারকাই চুপ।
কঙ্গনা রনৌত বিজেপির হয়ে নির্বাচনে জয়লাভ করেছেন। এই নব্য সংসদ সদস্যকে শুভেচ্ছা জানাতেও দেখা যায়নি বলিউডের তেমন কাউকে। ব্যতিক্রম অনুপম খের; তিনি অভিনেত্রীকে নেত্রী হওয়ার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। কঙ্গনার সঙ্গে না হয় ইন্ডাস্ট্রির অধিকাংশের সম্পর্ক ভালো নয়, কিন্তু মোদির সেলফি-ফ্রেমে যেসব বলিউড তারকাকে দেখা গিয়েছে বিভিন্ন সময়, কিংবা মোদির প্রশংসা যাঁরা সরব হয়েছেন; তাঁরা সবাই চুপ। মাস কয়েক আগেও যাঁরা রামমন্দিরের উদ্বোধনে অংশ নিয়েছিলেন, সেই আলিয়া ভাট, ভিকি কৌশল, ক্যাটরিনা কাইফ কিংবা অমিতাভ বচ্চনের পক্ষ থেকেও কোনো উচ্চবাচ্য চোখে পড়েনি।
অক্ষয় কুমারের বিজেপি ঘনিষ্ঠতার কথা সবার জানা। অভিনেতা নিজেও কোনো দিন তা গোপন করেননি। রামমন্দির উদ্বোধনে তিনি অযোধ্যায় যেতে পারেননি। জর্ডানে সিনেমার শুটিংয়ে ছিলেন। কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই সংক্রান্ত পোস্ট, রিল সবই করেছিলেন। এই প্রথমবার ভারতীয় হিসেবে ভোট দিয়েছেন অক্ষয়। ফলে তাঁর চুপ থাকা অবাক করেছে অনেককেই।
পর্যবেক্ষকদের মতে, কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা ক্যারিয়ারের ক্ষেত্রে বাড়তি সুবিধাও দিয়েছে অক্ষয়কে। ‘টয়লেট: এক প্রেম কথা’, ‘মিশন মঙ্গল’, ‘প্যাডম্যান’, ‘কেশরী’, ‘রামসেতু’—অক্ষয়ের সিনেমার তালিকায় চোখ বোলালেই সরকারের সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠতা স্পষ্ট হয়। একের পর এক সিনেমা ফ্লপ করেছে অক্ষয়ের, তবুও তাঁর কাজের অভাব হয়নি। সিনেমা ফ্লপ করায় শাহরুখ খানকে পর্যন্ত তিন বছরের বিরতিতে যেতে হয়েছিল। ফ্লপের কারণে নাকাল রণবীর সিং। তাঁর সিনেমা থেকে সরে দাঁড়াচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা। অক্ষয়কে এমন প্রতিকূল অবস্থায় পড়তে হয়নি সরকারঘনিষ্ঠ হওয়ার কারণে।
হিন্দি সিনেমা ইন্ডাস্ট্রিতে কোন বিষয় নিয়ে সিনেমা হবে, কোন অভিনেতা সেখানে থাকবেন—এসবের নানা সমীকরণ রয়েছে। অভিনেতার হিট-ফ্লপের হিসাব, ব্যক্তিগত ইমেজ, সমাজমাধ্যমের জনপ্রিয়তা—সবকিছুই খতিয়ে দেখা হয়। এর সঙ্গে রাজনৈতিক যোগও রয়েছে। ক্ষমতায় থাকা রাজনৈতিক দলের রোষে যদি কোনো অভিনেতা পড়েন, তাহলে কাজের ক্ষেত্রে তাঁর সমস্যা হয়।
লোকসভা নির্বাচনের জন্য বলিউডের অনেক সিনেমার কাজ আটকে ছিল। এখন হাওয়া বুঝে সেসব সিনেমা নিয়ে মাঠে নামবেন প্রযোজকেরা। নির্বাচনের আগে ‘আর্টিকেল ৩৭০’ কিংবা ‘ম্যায় অটল হু’র মুক্তি—সবই ছিল পরিকল্পিত। শোনা যায়, সৌরভ গাঙ্গুলির বায়োপিক পিছিয়ে যাওয়ার নেপথ্যেও নাকি বলিউডের রাজনৈতিক যোগ রয়েছে। ‘পাঠান’ মুক্তির আগে শাহরুখের বিরুদ্ধে যে বয়কটের ডাক উঠেছিল, সেটিও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ছিল বলে মত অনেকের। কিন্তু শাহরুখ-ম্যাজিক সেই উদ্দেশ্যকে ব্যর্থ করে। সব মিলিয়ে মোদির জয়ে তাঁর সমর্থক বলিউড তারকাদের এমন নীরবতায় বিস্মিত সবাই।
লোকসভা নির্বাচনে জয়ী হয়ে তৃতীয়বারের জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন নরেন্দ্র মোদি। কিন্তু নির্বাচনের ফলাফলের পরেও বলিউডের মোদিভক্তরা চুপ। ইনস্টাগ্রাম, এক্স—কোথাও কোনো শুভেচ্ছাবার্তা নেই। নির্বাচনে জয়লাভ করলেও গেরুয়া শিবির যে বিপাকে, তা স্পষ্ট। তাই কি সরাসরি আনুগত্য দেখাতে অস্বস্তি হচ্ছে হিন্দি ইন্ডাস্ট্রির তারকাদের?
গত দুবারের লোকসভা নির্বাচন, ভারতের প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন কিংবা অযোধ্যায় রামমন্দির উদ্বোধনে যেভাবে সোশ্যাল মিডিয়ায় বলিউড তারকাদের পোস্টের ঢল নেমেছিল, এবার তা এখনো দেখা যায়নি। অনুপম খের, পরেশ রাওয়াল ও ভূমি পেডনেকরের মতো দুই-চারজন ছাড়া অধিকাংশ তারকাই চুপ।
কঙ্গনা রনৌত বিজেপির হয়ে নির্বাচনে জয়লাভ করেছেন। এই নব্য সংসদ সদস্যকে শুভেচ্ছা জানাতেও দেখা যায়নি বলিউডের তেমন কাউকে। ব্যতিক্রম অনুপম খের; তিনি অভিনেত্রীকে নেত্রী হওয়ার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। কঙ্গনার সঙ্গে না হয় ইন্ডাস্ট্রির অধিকাংশের সম্পর্ক ভালো নয়, কিন্তু মোদির সেলফি-ফ্রেমে যেসব বলিউড তারকাকে দেখা গিয়েছে বিভিন্ন সময়, কিংবা মোদির প্রশংসা যাঁরা সরব হয়েছেন; তাঁরা সবাই চুপ। মাস কয়েক আগেও যাঁরা রামমন্দিরের উদ্বোধনে অংশ নিয়েছিলেন, সেই আলিয়া ভাট, ভিকি কৌশল, ক্যাটরিনা কাইফ কিংবা অমিতাভ বচ্চনের পক্ষ থেকেও কোনো উচ্চবাচ্য চোখে পড়েনি।
অক্ষয় কুমারের বিজেপি ঘনিষ্ঠতার কথা সবার জানা। অভিনেতা নিজেও কোনো দিন তা গোপন করেননি। রামমন্দির উদ্বোধনে তিনি অযোধ্যায় যেতে পারেননি। জর্ডানে সিনেমার শুটিংয়ে ছিলেন। কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই সংক্রান্ত পোস্ট, রিল সবই করেছিলেন। এই প্রথমবার ভারতীয় হিসেবে ভোট দিয়েছেন অক্ষয়। ফলে তাঁর চুপ থাকা অবাক করেছে অনেককেই।
পর্যবেক্ষকদের মতে, কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা ক্যারিয়ারের ক্ষেত্রে বাড়তি সুবিধাও দিয়েছে অক্ষয়কে। ‘টয়লেট: এক প্রেম কথা’, ‘মিশন মঙ্গল’, ‘প্যাডম্যান’, ‘কেশরী’, ‘রামসেতু’—অক্ষয়ের সিনেমার তালিকায় চোখ বোলালেই সরকারের সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠতা স্পষ্ট হয়। একের পর এক সিনেমা ফ্লপ করেছে অক্ষয়ের, তবুও তাঁর কাজের অভাব হয়নি। সিনেমা ফ্লপ করায় শাহরুখ খানকে পর্যন্ত তিন বছরের বিরতিতে যেতে হয়েছিল। ফ্লপের কারণে নাকাল রণবীর সিং। তাঁর সিনেমা থেকে সরে দাঁড়াচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা। অক্ষয়কে এমন প্রতিকূল অবস্থায় পড়তে হয়নি সরকারঘনিষ্ঠ হওয়ার কারণে।
হিন্দি সিনেমা ইন্ডাস্ট্রিতে কোন বিষয় নিয়ে সিনেমা হবে, কোন অভিনেতা সেখানে থাকবেন—এসবের নানা সমীকরণ রয়েছে। অভিনেতার হিট-ফ্লপের হিসাব, ব্যক্তিগত ইমেজ, সমাজমাধ্যমের জনপ্রিয়তা—সবকিছুই খতিয়ে দেখা হয়। এর সঙ্গে রাজনৈতিক যোগও রয়েছে। ক্ষমতায় থাকা রাজনৈতিক দলের রোষে যদি কোনো অভিনেতা পড়েন, তাহলে কাজের ক্ষেত্রে তাঁর সমস্যা হয়।
লোকসভা নির্বাচনের জন্য বলিউডের অনেক সিনেমার কাজ আটকে ছিল। এখন হাওয়া বুঝে সেসব সিনেমা নিয়ে মাঠে নামবেন প্রযোজকেরা। নির্বাচনের আগে ‘আর্টিকেল ৩৭০’ কিংবা ‘ম্যায় অটল হু’র মুক্তি—সবই ছিল পরিকল্পিত। শোনা যায়, সৌরভ গাঙ্গুলির বায়োপিক পিছিয়ে যাওয়ার নেপথ্যেও নাকি বলিউডের রাজনৈতিক যোগ রয়েছে। ‘পাঠান’ মুক্তির আগে শাহরুখের বিরুদ্ধে যে বয়কটের ডাক উঠেছিল, সেটিও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ছিল বলে মত অনেকের। কিন্তু শাহরুখ-ম্যাজিক সেই উদ্দেশ্যকে ব্যর্থ করে। সব মিলিয়ে মোদির জয়ে তাঁর সমর্থক বলিউড তারকাদের এমন নীরবতায় বিস্মিত সবাই।
স্বাধীন বাংলাদেশের শুরু থেকেই ঢাকাই সিনেমার সঙ্গে জড়িত সোহেল রানা। বাংলাদেশের প্রথম পূর্ণাঙ্গ মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্র ‘ওরা ১১ জন’-এর প্রযোজক হিসেবে চলচ্চিত্রজগতে প্রবেশ করেন মাসুদ পারভেজ ওরফে সোহেল রানা। সিনেমাটি ১৯৭২ সালে মুক্তি পায়। অভিনেতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ এর দুই বছর
৭ ঘণ্টা আগেসোলস ব্যান্ডের আত্মপ্রকাশ চট্টগ্রামে ১৯৭৩ সালে। তবে ব্যান্ডটির কার্যক্রম শুরু হয় তারও এক বছর আগে (১৯৭২)। সাজেদ উল আলমের নেতৃত্বে কয়েক তরুণ ‘সুরেলা’ নামের একটি ব্যান্ড গঠন করে। ১৯৭৩ সালে ব্যান্ডের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় ‘সোলস’। সাজেদ, লুলু ও রনি ছিলেন প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। এরপর আর থেমে থাকতে হয়নি...
৭ ঘণ্টা আগেএক বছরের বেশি সময় ধরে বলিউডে চর্চা চলছে ডন সিনেমার সিকুয়েল নিয়ে। অমিতাভ ও শাহরুখের পর ডনের ভূমিকায় রণবীর সিংয়ের নাম ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই আলোচনায় উঠে এসেছে ‘ডন থ্রি’। সিনেমার নায়িকা নিয়েও জল্পনা তুঙ্গে। প্রথমে শোনা গিয়েছিল প্রিয়াঙ্কার পরিবর্তে ডন থ্রিতে নায়িকা হচ্ছেন কিয়ারা আদভানি। মাতৃত্বকালীন...
৭ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন ধরে ক্যানসারে আক্রান্ত চলচ্চিত্র অভিনেতা ইলিয়াস জাভেদ। আজ ১৬ এপ্রিল শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে বাসার নিকটতম উত্তরার একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগে