দুই দশক আগে শুরু হয়েছিল বলিউডের জনপ্রিয় ও ব্যবসাসফল ‘কৃশ’ ফ্র্যাঞ্চাইজি। প্রথম সিনেমা ‘কোই মিল গ্যায়া’ মুক্তি পেয়েছিল ২০০৩ সালে। প্রথম কিস্তির জনপ্রিয়তার জেরে পর্যায়ক্রমে আরও দুই কিস্তি নির্মাণ করেন রাকেশ রোশন। সবশেষ ‘কৃশ-৩’ মুক্তি পায় ২০১৩ সালে। এরপর থেকেই ফ্র্যাঞ্চাইজির পরবর্তী সিনেমার অপেক্ষায় আছেন দর্শক।
তবে দর্শক ও অনুরাগীদের মধ্যে সাড়া জাগানোর পরেও প্রায় অনিশ্চিত ফ্র্যাঞ্চাইজিটির ভবিষ্যৎ। চলতি বছরের প্রথম দিকে ‘কৃশ ৪’ নিয়ে আলোচনা শুরু হয়। তখন জানানো হয়েছিল, প্রযুক্তিগত কারণে আটকে রয়েছে সিনেমাটি। তবে এবার হৃতিক রোশনের বাবা ও সিনেমাটির পরিচালক রাকেশ রোশন জানিয়েছেন, প্রযুক্তিগত কারণে নয়, বাজেট সংকটে আটকে রয়েছে সিনেমাটি।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে পরিচালক রাকেশ রোশন ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডেকে জানান, বাজেট সংক্রান্ত কারণেই নাকি এক পা এগিয়েও দুই পা পিছিয়ে আসছেন তারা। রাকেশের কথায়, ‘ওটিটি প্ল্যাটফর্মের এই যুগে এখনো পর্যন্ত দর্শকেরা প্রেক্ষাগৃহে ফিরছেন না। এদিকে ‘‘কৃশ ৪’’ বানাতে হলে বেশ বড় মাপেই বানাতে হবে। হলিউডের এক-একটা সুপারহিরো ছবির বাজেট থাকে ৫০০-৬০০ মিলিয়ন ডলার। আমাদের এখানে সেই বাজেট ২০০-৩০০ কোটির বেশি নয়। এই বাজেটে কী ভাবে বড় মাপের ছবি তৈরি হবে!’
এরপর তিনি বলেন, ‘বাজেটের কারণে যদি আমি ১০টার বদলে ৪টা অ্যাকশন দৃশ্যের শুটিং করি, আর বাকি দৃশ্যগুলো ভিএফএক্স দিয়ে চালিয়ে দিই, তাহলেও তো ভিএফএক্সের গুণগত মানও তেমন হতে হবে। এদিকে বিগ বাজেটের ছবি আজকাল প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেলেও তেমন ভালো ব্যবসা করছে না। সবদিকে বিচার না করে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া যাচ্ছে না।’
‘কৃশ ৪’-এর ভবিষ্যৎ আপাতত অনিশ্চিত হলেও চলতি বছরে ফের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেতে চলেছে ‘কোই মিল গ্যায়া’। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম পিঙ্কভিলা জানিয়েছে বিশ বছর পূর্তি উপলক্ষে আগামী ৪ আগস্ট সারা ভারতে পুনরায় প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাচ্ছে হৃতিক রোশন অভিনীত বলিউডের অন্যতম ব্যবসাসফল সিনেমাটি।
দুই দশক আগে শুরু হয়েছিল বলিউডের জনপ্রিয় ও ব্যবসাসফল ‘কৃশ’ ফ্র্যাঞ্চাইজি। প্রথম সিনেমা ‘কোই মিল গ্যায়া’ মুক্তি পেয়েছিল ২০০৩ সালে। প্রথম কিস্তির জনপ্রিয়তার জেরে পর্যায়ক্রমে আরও দুই কিস্তি নির্মাণ করেন রাকেশ রোশন। সবশেষ ‘কৃশ-৩’ মুক্তি পায় ২০১৩ সালে। এরপর থেকেই ফ্র্যাঞ্চাইজির পরবর্তী সিনেমার অপেক্ষায় আছেন দর্শক।
তবে দর্শক ও অনুরাগীদের মধ্যে সাড়া জাগানোর পরেও প্রায় অনিশ্চিত ফ্র্যাঞ্চাইজিটির ভবিষ্যৎ। চলতি বছরের প্রথম দিকে ‘কৃশ ৪’ নিয়ে আলোচনা শুরু হয়। তখন জানানো হয়েছিল, প্রযুক্তিগত কারণে আটকে রয়েছে সিনেমাটি। তবে এবার হৃতিক রোশনের বাবা ও সিনেমাটির পরিচালক রাকেশ রোশন জানিয়েছেন, প্রযুক্তিগত কারণে নয়, বাজেট সংকটে আটকে রয়েছে সিনেমাটি।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে পরিচালক রাকেশ রোশন ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডেকে জানান, বাজেট সংক্রান্ত কারণেই নাকি এক পা এগিয়েও দুই পা পিছিয়ে আসছেন তারা। রাকেশের কথায়, ‘ওটিটি প্ল্যাটফর্মের এই যুগে এখনো পর্যন্ত দর্শকেরা প্রেক্ষাগৃহে ফিরছেন না। এদিকে ‘‘কৃশ ৪’’ বানাতে হলে বেশ বড় মাপেই বানাতে হবে। হলিউডের এক-একটা সুপারহিরো ছবির বাজেট থাকে ৫০০-৬০০ মিলিয়ন ডলার। আমাদের এখানে সেই বাজেট ২০০-৩০০ কোটির বেশি নয়। এই বাজেটে কী ভাবে বড় মাপের ছবি তৈরি হবে!’
এরপর তিনি বলেন, ‘বাজেটের কারণে যদি আমি ১০টার বদলে ৪টা অ্যাকশন দৃশ্যের শুটিং করি, আর বাকি দৃশ্যগুলো ভিএফএক্স দিয়ে চালিয়ে দিই, তাহলেও তো ভিএফএক্সের গুণগত মানও তেমন হতে হবে। এদিকে বিগ বাজেটের ছবি আজকাল প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেলেও তেমন ভালো ব্যবসা করছে না। সবদিকে বিচার না করে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া যাচ্ছে না।’
‘কৃশ ৪’-এর ভবিষ্যৎ আপাতত অনিশ্চিত হলেও চলতি বছরে ফের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেতে চলেছে ‘কোই মিল গ্যায়া’। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম পিঙ্কভিলা জানিয়েছে বিশ বছর পূর্তি উপলক্ষে আগামী ৪ আগস্ট সারা ভারতে পুনরায় প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাচ্ছে হৃতিক রোশন অভিনীত বলিউডের অন্যতম ব্যবসাসফল সিনেমাটি।
উত্তরা সেক্টর-৪ এলাকায় নাটক ও চলচ্চিত্রের শুটিং কার্যক্রমে জারি করা নিষেধাজ্ঞা শিগগির শর্ত সাপেক্ষে প্রত্যাহার করা হতে পারে। উত্তরা কল্যাণ সমিতির পক্ষ থেকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
৩ ঘণ্টা আগেএকজন গর্ভবতী নারীর দীর্ঘপথ পাড়ি দিয়ে বেঁচে থাকার সংগ্রাম, সাতটি দেশের অভিবাসন-পথ পেরিয়ে বেঁচে থাকার গল্প- এটি কোনো কাল্পনিক থ্রিলার নয়, বরং বাস্তবতার ওপর নির্মিত এক সিনেম্যাটিক দলিল। বাংলাদেশি নির্মাতা আজিজুল হাসান সূর্য পরিচালিত আসন্ন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র ‘ফিল্ডস অব ফ্রিডম’ এমন এক গল্প নিয়ে এগিয়ে
৩ ঘণ্টা আগেঅভিনয়শিল্পীদের নাম দেখে অনেকে হয়তো পরিবার নিয়ে সিরিজটি দেখার কথা ভাববেন। তবে তেমনটা না ভাবাই উত্তম। কারণ, পরিবার নিয়ে দেখতে বসলে আপনাকে পড়তে হবে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে। আইস্ক্রিনে মুক্তি পাওয়া ‘পাপ কাহিনী’ ওয়েব সিরিজটি যেন আবার ফিরিয়ে নিয়ে গেল অশ্লীলতার অন্ধকার সময়ে।
৪ ঘণ্টা আগেএ নাটকের কেন্দ্রীয় চরিত্র শুভঙ্কর। সে এই ভোগবাদী সমাজের স্বপ্ন ও বাস্তবতার বিস্তর ফারাক নিয়ে বড় হয়ে ওঠা এক নতজানু নাগরিক। তবে সময়ের প্রয়োজন ঠিকই সে নামে রাজপথে।
৪ ঘণ্টা আগে