ক্রিটিকস চয়েস অ্যাওয়ার্ডস
‘উইকেড’, ‘এমিলিয়া পেরেজ’ ও ‘দ্য সাবস্ট্যান্স’—৩০তম ক্রিটিকস চয়েস অ্যাওয়ার্ডসে ছিল এ তিন সিনেমার জয়জয়কার। প্রতিটি সিনেমা তিনটি করে বিভাগে পেল পুরস্কার। তবে সেরা সিনেমার পুরস্কারটি নিয়ে গেল ‘আনোরা’। এবার সাতটি বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছিল সিনেমাটি, তবে একটি পুরস্কার নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হলো আনোরা টিমকে।
প্রতিবছর সিনেমা ও টিভির উল্লেখযোগ্য প্রোডাকশনকে পুরস্কৃত করা হয় ক্রিটিকস চয়েসের মঞ্চে। গত ১২ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল এ বছরের আসর। তবে লস অ্যাঞ্জেলেসের অগ্নিদুর্ঘটনার জেরে প্রায় এক মাস পিছিয়ে আসরটি অনুষ্ঠিত হলো ৭ ফেব্রুয়ারি রাতে, ক্যালিফোর্নিয়ার সান্তা মনিকায়। তৃতীয়বারের মতো এবারও অনুষ্ঠান উপস্থাপনার দায়িত্বে ছিলেন চেলসি হ্যান্ডলার।
সেরা পরিচালকের পুরস্কার পেয়ে পরিচালক জন এম চু একটু বেশিই উচ্ছ্বসিত ছিলেন। কারণ, তাঁর পরিচালিত ‘উইকেড’ সিনেমাটি অস্কারে আলোচিত থাকলেও সেরা পরিচালকের মনোনয়ন তিনি পাননি। অথচ ক্রিটিকস চয়েসের মঞ্চে অস্কার মনোনীত সব নির্মাতাকে পেছনে ফেলে বাজিমাত করলেন তিনি। মঞ্চে তাই মজা করে বলেই ফেললেন, ‘অস্কারটিও মনে হয় আমি পেতে চলেছি।’
অভিনয় বিভাগে তেমন কোনো চমক এবার দেখা যায়নি। কোন অভিনয়শিল্পীরা পুরস্কার পেতে পারেন, তা আগেই অনুমান করেছিলেন চলচ্চিত্র বিশ্লেষকেরা। তাঁদের সে অনুমানই সত্য হলো। দ্য সাবস্ট্যান্স সিনেমার জন্য সেরা অভিনেত্রী হলেন ডেমি মুর, দ্য ব্রুটালিস্টের জন্য সেরা অভিনেতার পুরস্কার পেলেন অ্যাড্রিয়েন ব্রডি। এ ছাড়া সেরা পার্শ্ব-অভিনেত্রী জো সালদানা (এমিলিয়া পেরেজ) এবং ‘আ রিয়েল পেইন’-এর জন্য পার্শ্ব-অভিনেতার পুরস্কার পেলেন কিরান কালকিন।
টেলিভিশন বিভাগে চারটি পুরস্কার পেয়ে চমক দেখাল ‘শোগান’। সেরা কমেডি সিরিজসহ তিনটি বিভাগে পুরস্কার জিতেছে ‘হ্যাকস’ সিরিজ। এ ছাড়া সেরা লিমিটেড সিরিজের পুরস্কারটি গেছে ‘বেবি রেইনডিয়ার’-এর ঘরে।
উল্লেখযোগ্য বিভাগের বিজয়ীরা
সেরা সিনেমা: আনোরা
অভিনেতা: অ্যাড্রিয়েন ব্রডি (দ্য ব্রুটালিস্ট)
অভিনেত্রী: ডেমি মুর (দ্য সাবস্ট্যান্স)
পার্শ্ব-অভিনেতা: কিরান কালকিন (আ রিয়েল পেইন)
পার্শ্ব-অভিনেত্রী: জো সালদানা (এমিলিয়া পেরেজ)
পরিচালক: জন এম চু (উইকেড)
মৌলিক চিত্রনাট্য: কোরালি ফারগেট (দ্য সাবস্ট্যান্স)
অভিযোজিত চিত্রনাট্য: পিটার স্ট্রুগান (কনক্লেভ)
চিত্রগ্রহণ: জারিন ব্ল্যাশকে (নসফেরাতু)
অ্যানিমেশন সিনেমা: দ্য ওয়াইল্ড রোবট
বিদেশি ভাষার সিনেমা: এমিলিয়া পেরেজ
গান: এল মাল (এমিলিয়া পেরেজ)
ড্রামা সিরিজ: শোগান
কমেডি সিরিজ: হ্যাকস
বিদেশি ভাষার সিরিজ: স্কুইড গেম
টক শো: জন মুলানি প্রেজেন্টস: এভরিবডি ইজ ইন এল এ (নেটফ্লিক্স)
‘উইকেড’, ‘এমিলিয়া পেরেজ’ ও ‘দ্য সাবস্ট্যান্স’—৩০তম ক্রিটিকস চয়েস অ্যাওয়ার্ডসে ছিল এ তিন সিনেমার জয়জয়কার। প্রতিটি সিনেমা তিনটি করে বিভাগে পেল পুরস্কার। তবে সেরা সিনেমার পুরস্কারটি নিয়ে গেল ‘আনোরা’। এবার সাতটি বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছিল সিনেমাটি, তবে একটি পুরস্কার নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হলো আনোরা টিমকে।
প্রতিবছর সিনেমা ও টিভির উল্লেখযোগ্য প্রোডাকশনকে পুরস্কৃত করা হয় ক্রিটিকস চয়েসের মঞ্চে। গত ১২ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল এ বছরের আসর। তবে লস অ্যাঞ্জেলেসের অগ্নিদুর্ঘটনার জেরে প্রায় এক মাস পিছিয়ে আসরটি অনুষ্ঠিত হলো ৭ ফেব্রুয়ারি রাতে, ক্যালিফোর্নিয়ার সান্তা মনিকায়। তৃতীয়বারের মতো এবারও অনুষ্ঠান উপস্থাপনার দায়িত্বে ছিলেন চেলসি হ্যান্ডলার।
সেরা পরিচালকের পুরস্কার পেয়ে পরিচালক জন এম চু একটু বেশিই উচ্ছ্বসিত ছিলেন। কারণ, তাঁর পরিচালিত ‘উইকেড’ সিনেমাটি অস্কারে আলোচিত থাকলেও সেরা পরিচালকের মনোনয়ন তিনি পাননি। অথচ ক্রিটিকস চয়েসের মঞ্চে অস্কার মনোনীত সব নির্মাতাকে পেছনে ফেলে বাজিমাত করলেন তিনি। মঞ্চে তাই মজা করে বলেই ফেললেন, ‘অস্কারটিও মনে হয় আমি পেতে চলেছি।’
অভিনয় বিভাগে তেমন কোনো চমক এবার দেখা যায়নি। কোন অভিনয়শিল্পীরা পুরস্কার পেতে পারেন, তা আগেই অনুমান করেছিলেন চলচ্চিত্র বিশ্লেষকেরা। তাঁদের সে অনুমানই সত্য হলো। দ্য সাবস্ট্যান্স সিনেমার জন্য সেরা অভিনেত্রী হলেন ডেমি মুর, দ্য ব্রুটালিস্টের জন্য সেরা অভিনেতার পুরস্কার পেলেন অ্যাড্রিয়েন ব্রডি। এ ছাড়া সেরা পার্শ্ব-অভিনেত্রী জো সালদানা (এমিলিয়া পেরেজ) এবং ‘আ রিয়েল পেইন’-এর জন্য পার্শ্ব-অভিনেতার পুরস্কার পেলেন কিরান কালকিন।
টেলিভিশন বিভাগে চারটি পুরস্কার পেয়ে চমক দেখাল ‘শোগান’। সেরা কমেডি সিরিজসহ তিনটি বিভাগে পুরস্কার জিতেছে ‘হ্যাকস’ সিরিজ। এ ছাড়া সেরা লিমিটেড সিরিজের পুরস্কারটি গেছে ‘বেবি রেইনডিয়ার’-এর ঘরে।
উল্লেখযোগ্য বিভাগের বিজয়ীরা
সেরা সিনেমা: আনোরা
অভিনেতা: অ্যাড্রিয়েন ব্রডি (দ্য ব্রুটালিস্ট)
অভিনেত্রী: ডেমি মুর (দ্য সাবস্ট্যান্স)
পার্শ্ব-অভিনেতা: কিরান কালকিন (আ রিয়েল পেইন)
পার্শ্ব-অভিনেত্রী: জো সালদানা (এমিলিয়া পেরেজ)
পরিচালক: জন এম চু (উইকেড)
মৌলিক চিত্রনাট্য: কোরালি ফারগেট (দ্য সাবস্ট্যান্স)
অভিযোজিত চিত্রনাট্য: পিটার স্ট্রুগান (কনক্লেভ)
চিত্রগ্রহণ: জারিন ব্ল্যাশকে (নসফেরাতু)
অ্যানিমেশন সিনেমা: দ্য ওয়াইল্ড রোবট
বিদেশি ভাষার সিনেমা: এমিলিয়া পেরেজ
গান: এল মাল (এমিলিয়া পেরেজ)
ড্রামা সিরিজ: শোগান
কমেডি সিরিজ: হ্যাকস
বিদেশি ভাষার সিরিজ: স্কুইড গেম
টক শো: জন মুলানি প্রেজেন্টস: এভরিবডি ইজ ইন এল এ (নেটফ্লিক্স)
বিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
২ ঘণ্টা আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
২ ঘণ্টা আগেকালজয়ী রূপকথা ‘স্নো হোয়াইট’কে নতুনভাবে পর্দায় নিয়ে এসেছে ডিজনি। প্রায় ২৭০ মিলিয়ন ডলার বাজেটে তৈরি হয়েছে স্নো হোয়াইট। ডিজনির অন্যতম ব্যয়বহুল এই মিউজিক্যাল ফ্যান্টাসি মুক্তির আগে থেকেই নানা বিতর্কে জড়িয়েছিল। গত ২১ মার্চে মুক্তির পর বিতর্ক বেড়েছে আরও।
২ ঘণ্টা আগে