বিনোদন প্রতিবেদক
অভিনেত্রী তাসনিয়া ফারিণের জীবনে কাক একটা ‘আতঙ্ক’। তাই কাক একদমই পছন্দ নয় তাঁর। কয়েক দিন আগে এক ভিডিওতে এমনটাই জানিয়েছেন ফারিণ। ভিডিওতে ফারিণ বলেন, ‘কাক আসলে খুব অদ্ভুত একটা পাখি এবং আমার মনে হয় যে আমাদের সবচেয়ে বেশি দেখা পাখিদের মধ্যে একটা হচ্ছে কাক। দুধ মাখা ভাত কাকে খায় বা হুমায়ূন আহমেদের কাক থেকে শুরু করে অনেক ধরনের কাকের সঙ্গে আমাদের জীবনে পরিচয় হয়। কাক অনেক কিছুর প্রতীক। অনেকের কাছে সৌভাগ্যের প্রতীক, অনেকের কাছে দুর্ভাগ্যের। আমার কাছে কাকের এক্সপেরিয়েন্সটা একটু খারাপ।’
নিজের জীবনে কাকের কারণে ঘটে যাওয়া দুর্ঘটনার কথা স্মরণ করে ফারিণ বলেন, ‘আমার মনে আছে, ছোটবেলায় আমি কক্সবাজার যখন থাকতাম, একবার আচার খাচ্ছিলাম বাইরে, তখন একটা কাক ছোঁ মেরে আমার হাত থেকে আচার নিয়ে যায়। বাজেভাবে আঘাত পেয়েছিলাম তখন। এখনো দাগটা আছে হালকা হালকা। পড়ে যাই আমি আছাড় খেয়ে। আচার খেতে গিয়ে আছাড় খেয়ে কাকের কারণে পড়ে যাই। তার পর থেকে আমি কাক দেখতে পারি না।’
কক্সবাজারে ঘটে যাওয়া সেই ঘটনাই কাক নিয়ে ফারিণের আতঙ্কের একমাত্র কারণ নয়। এরপরেও নাকি বেশ কয়েকবার একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হয়েছে। ফারিণ বলেন, ‘এরপরে আরও অনেকবার এমন হয়েছে, আমি বারান্দায় দাঁড়িয়ে আছি, কিছু খাচ্ছি বিস্কুট বা কিছু, কাক এসে ঠোকর মেরে আমার হাত থেকে নিয়ে যায়। তাই আমার কাছে কাক সব সময় একটা মোস্ট আতঙ্কের বিষয় ছিল।’
এখন আর কাক নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার ঘটনা ঘটছে না। তবু, কাককে এখনো সহ্য করতে পারেন না ফারিণ। ফারিণ মনে করেন তাঁর জীবনে কাক নামের পাখিটির কোনো প্রয়োজনই নেই। তিনি বলেন, ‘অনেক বছর ধরে কাকের সঙ্গে কোনো খারাপ এনকাউন্টার হয়নি। কাক আসলে আমাদের প্রকৃতির একটা অংশ। একটা ইকো সিস্টেম, বাস্তুসংস্থানকে ঠিকঠাক রাখার জন্য কাকের ভূমিকা অপরিহার্য। স্পেশালি আমাদের ঢাকা শহরে যেখানে এত ময়লা-আবর্জনা, সেখানে কাক কিছুটা হলেও পজিটিভ ভূমিকা রাখে। সেই জায়গা থেকে কাক খুবই দরকারি, কিন্তু আমার জীবনে কাকের কোনো প্রয়োজন নাই।’
অভিনেত্রী তাসনিয়া ফারিণের জীবনে কাক একটা ‘আতঙ্ক’। তাই কাক একদমই পছন্দ নয় তাঁর। কয়েক দিন আগে এক ভিডিওতে এমনটাই জানিয়েছেন ফারিণ। ভিডিওতে ফারিণ বলেন, ‘কাক আসলে খুব অদ্ভুত একটা পাখি এবং আমার মনে হয় যে আমাদের সবচেয়ে বেশি দেখা পাখিদের মধ্যে একটা হচ্ছে কাক। দুধ মাখা ভাত কাকে খায় বা হুমায়ূন আহমেদের কাক থেকে শুরু করে অনেক ধরনের কাকের সঙ্গে আমাদের জীবনে পরিচয় হয়। কাক অনেক কিছুর প্রতীক। অনেকের কাছে সৌভাগ্যের প্রতীক, অনেকের কাছে দুর্ভাগ্যের। আমার কাছে কাকের এক্সপেরিয়েন্সটা একটু খারাপ।’
নিজের জীবনে কাকের কারণে ঘটে যাওয়া দুর্ঘটনার কথা স্মরণ করে ফারিণ বলেন, ‘আমার মনে আছে, ছোটবেলায় আমি কক্সবাজার যখন থাকতাম, একবার আচার খাচ্ছিলাম বাইরে, তখন একটা কাক ছোঁ মেরে আমার হাত থেকে আচার নিয়ে যায়। বাজেভাবে আঘাত পেয়েছিলাম তখন। এখনো দাগটা আছে হালকা হালকা। পড়ে যাই আমি আছাড় খেয়ে। আচার খেতে গিয়ে আছাড় খেয়ে কাকের কারণে পড়ে যাই। তার পর থেকে আমি কাক দেখতে পারি না।’
কক্সবাজারে ঘটে যাওয়া সেই ঘটনাই কাক নিয়ে ফারিণের আতঙ্কের একমাত্র কারণ নয়। এরপরেও নাকি বেশ কয়েকবার একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হয়েছে। ফারিণ বলেন, ‘এরপরে আরও অনেকবার এমন হয়েছে, আমি বারান্দায় দাঁড়িয়ে আছি, কিছু খাচ্ছি বিস্কুট বা কিছু, কাক এসে ঠোকর মেরে আমার হাত থেকে নিয়ে যায়। তাই আমার কাছে কাক সব সময় একটা মোস্ট আতঙ্কের বিষয় ছিল।’
এখন আর কাক নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার ঘটনা ঘটছে না। তবু, কাককে এখনো সহ্য করতে পারেন না ফারিণ। ফারিণ মনে করেন তাঁর জীবনে কাক নামের পাখিটির কোনো প্রয়োজনই নেই। তিনি বলেন, ‘অনেক বছর ধরে কাকের সঙ্গে কোনো খারাপ এনকাউন্টার হয়নি। কাক আসলে আমাদের প্রকৃতির একটা অংশ। একটা ইকো সিস্টেম, বাস্তুসংস্থানকে ঠিকঠাক রাখার জন্য কাকের ভূমিকা অপরিহার্য। স্পেশালি আমাদের ঢাকা শহরে যেখানে এত ময়লা-আবর্জনা, সেখানে কাক কিছুটা হলেও পজিটিভ ভূমিকা রাখে। সেই জায়গা থেকে কাক খুবই দরকারি, কিন্তু আমার জীবনে কাকের কোনো প্রয়োজন নাই।’
সৌদি আরবের প্রথম দিকের কয়েকজন নারী র্যাপারের একজন জারা। সংগীতশিল্পী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সৌদির সীমানা পেরিয়ে তিনি এখন সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে থাকছেন। আরবি, ইংরেজির পাশাপাশি সুইডিশ ভাষাতেও সাবলীল এই তরুণী। জানান, আরও একটি ভাষা শেখার ইচ্ছা আছে তাঁর। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গান...
১২ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
১৮ ঘণ্টা আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
১৮ ঘণ্টা আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
১৮ ঘণ্টা আগে