কণ্ঠশিল্পী কুমার বিশ্বজিৎ আছেন কানাডায়। ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় মারাত্মকভাবে আহত হন তাঁর ছেলে নিবিড়। সেই থেকে ছেলেকে সুস্থ করে তোলার তুমুল এক লড়াইয়ে কুমার বিশ্বজিৎ। গান ছেড়েছেন, দেশ ছেড়েছেন। স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে দিনের পর দিন হাসপাতালে ছেলের পাশে থেকেছেন। বিশ্বজিৎ জানালেন, খুব ধীরে হলেও ছেলে নিবিড় সুস্থ হয়ে উঠছে। তিনি নিজেও আবার ফিরছেন গানে, আগামী মাস থেকেই অংশ নেবেন কনসার্টে। মোবাইল ফোনে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন এম এস রানা।
এম এস রানা
কেমন আছেন?
আগের চেয়ে একটু ভালো আছি। অনেক সময় লাগলেও নিবিড় (কুমার বিশ্বজিতের ছেলে) খুব ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠছে। সৃষ্টিকর্তার অশেষ দয়া, তিনি আমাদের ছেলেকে ফিরিয়ে দিয়েছেন। ধন্যবাদ আমার ভক্তদের, সবাই নিবিড়ের জন্য অনেক দোয়া করেছেন।
আপনার কাজের কী অবস্থা?
এত দিন আসলে তেমন কোনো কাজই করতে পারিনি। এমন পরিস্থিতিতে তো কাজ করাটা কঠিন। ছেলেটা সুস্থ হয়ে উঠুক। এই যে ছেলের কাছে আছি, ওকে ছুঁতে পারছি, আদর করতে পারছি, এটাই তো আমার কাছে অনেক বড় ব্যাপার। আবার, একজন শিল্পী হিসেবে গান ছেড়ে থাকাটাও কষ্টের। তাই গানে ফেরার পরিকল্পনা করছি।
নিবিড়ের অবস্থা এখন কেমন?
আগের চেয়ে ভালো। ওর নিয়মিত চিকিৎসা চলছে। খুব ধীরে ধীরে উন্নতি হচ্ছে। কথা বলার চেষ্টা করে, কিন্তু এখনো পুরোপুরি কথা বলতে পারে না। তবে তার আবেগ-অনুভূতিগুলো সক্রিয় হয়ে উঠছে। আমাকে দেখলে, ওর মাকে দেখলে আনন্দিত হয়, হাসার চেষ্টা করে। আমাদের পাশে না পেলে মন খারাপ করে। সব মিলিয়ে আগের চেয়ে একটু ভালো। পুরোপুরি সুস্থ হওয়ার অপেক্ষা করছি। এটা আসলে একটা লং জার্নি। সবার কাছে দোয়া চাই, নিবিড় যেন সুস্থ হয়ে ওঠে। যে পরিস্থিতিতে আমরা এতগুলো দিন পার করেছি, এটা মেনে নেওয়া অনেক কষ্টের। নিবিড়ের সঙ্গে আমার শুধু বাবা-ছেলের সম্পর্ক নয়। ওর সঙ্গে আমার বন্ধুত্বের সম্পর্ক। এমন কোনো বিষয় ছিল না, যা ওর সঙ্গে আমি শেয়ার না করতাম। নিবিড়ও সব বিষয়ে আমার সঙ্গে আলাপ করত।
নিবিড়ের মায়ের মানসিক অবস্থা এখন কেমন?
আছে মোটামুটি। ওর ওপর দিয়েও তো কম ঝড় যাচ্ছে না। আমরা দুজনেই চেষ্টা করি সব সময় নিবিড়ের পাশে থাকতে।
গত বছর বলেছিলেন গানে ফিরবেন?
হ্যাঁ। গত বছর কিছু পরিকল্পনা করেছিলাম। কিন্তু নানা কারণে সেটা আর করা যায়নি। আর ছেলের এমন পরিস্থিতিতে গান গাওয়াটাও ছিল কষ্টের। ইমোশনটা আসে না।
কনসার্টে ফিরছেন শুনলাম?
হ্যাঁ। এ বছর থেকে কনসার্টে অংশ নেওয়ার পরিকল্পনা করছি। আসলে শ্রোতারাও আমার পরিবারের অংশ। চিন্তা করে দেখলাম, শ্রোতাদের জন্য গান করা উচিত। এ বছরেই কনসার্টে ফিরছি। আগামী ২২ জুন কানাডার টরন্টোতে একটি কনসার্টে গাইব। জুলাইতে প্যারিসে কনসার্ট করব। নিউজিল্যান্ডেও কনসার্ট নিয়ে কথা চলছে। আগস্টে অস্ট্রেলিয়ায় বেশ কয়েকটি কনসার্ট কনফার্ম করেছি। ২৩ আগস্ট মেলবোর্নে, ৩০ আগস্ট সিডনিতে, ৩১ আগস্ট ব্রিসবেনে এবং ৬ সেপ্টেম্বর পার্থে গান গাইব।
মিউজিশিয়ান টিমে কে কে থাকছেন?
আমার সঙ্গে যারা নিয়মিত বাজায়, তারাই থাকবে। সবাইকে এখনো কনফার্ম করা হয়নি। তবে ড্রামসে মিঠুন দাস, গিটারে রাজিব, কিবোর্ডে সোহেল আর আমার ভিডিও ও লাইট অ্যান্ড সাউন্ডে রিদওয়ানকে কনফার্ম করেছি।
দেশে আসবেন কবে? এখানে আপনার বাড়িঘর, ব্যবসা কীভাবে সামলাচ্ছেন?
চট্টগ্রামে আমার ম্যানেজারই ব্যবসা সামলাচ্ছেন। তাঁর সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ হয়। আর বাড়িঘর এবং ঢাকার প্রয়োজনীয় কাজগুলো অন্য একজন সামলাচ্ছে। তাদের কাছেও আমি কৃতজ্ঞ। আমার দেশে আসাটাও জরুরি। এরই মাঝে একবার আসব। তবে কবে আসব ঠিক করিনি।
দেশে কোনো কনসার্ট বা গানের পরিকল্পনা আছে?
ইচ্ছা তো আছে। কিন্তু পরিকল্পনা সাজানো হয়নি।
আপনার অফিশিয়াল ইউটিউব চ্যানেল খুলেছেন দেখলাম।
হ্যাঁ। আমার গানগুলো যেন ভক্তরা সহজেই শুনতে পায়, সেই উদ্দেশ্যেই চ্যানেলটা করা। কারণ শিল্পী হিসেবে দিন শেষে আমার ভক্তরাই আমার সব, তাদের ভালোবাসার কারণেই আমি আজকে কুমার বিশ্বজিৎ।
কেমন আছেন?
আগের চেয়ে একটু ভালো আছি। অনেক সময় লাগলেও নিবিড় (কুমার বিশ্বজিতের ছেলে) খুব ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠছে। সৃষ্টিকর্তার অশেষ দয়া, তিনি আমাদের ছেলেকে ফিরিয়ে দিয়েছেন। ধন্যবাদ আমার ভক্তদের, সবাই নিবিড়ের জন্য অনেক দোয়া করেছেন।
আপনার কাজের কী অবস্থা?
এত দিন আসলে তেমন কোনো কাজই করতে পারিনি। এমন পরিস্থিতিতে তো কাজ করাটা কঠিন। ছেলেটা সুস্থ হয়ে উঠুক। এই যে ছেলের কাছে আছি, ওকে ছুঁতে পারছি, আদর করতে পারছি, এটাই তো আমার কাছে অনেক বড় ব্যাপার। আবার, একজন শিল্পী হিসেবে গান ছেড়ে থাকাটাও কষ্টের। তাই গানে ফেরার পরিকল্পনা করছি।
নিবিড়ের অবস্থা এখন কেমন?
আগের চেয়ে ভালো। ওর নিয়মিত চিকিৎসা চলছে। খুব ধীরে ধীরে উন্নতি হচ্ছে। কথা বলার চেষ্টা করে, কিন্তু এখনো পুরোপুরি কথা বলতে পারে না। তবে তার আবেগ-অনুভূতিগুলো সক্রিয় হয়ে উঠছে। আমাকে দেখলে, ওর মাকে দেখলে আনন্দিত হয়, হাসার চেষ্টা করে। আমাদের পাশে না পেলে মন খারাপ করে। সব মিলিয়ে আগের চেয়ে একটু ভালো। পুরোপুরি সুস্থ হওয়ার অপেক্ষা করছি। এটা আসলে একটা লং জার্নি। সবার কাছে দোয়া চাই, নিবিড় যেন সুস্থ হয়ে ওঠে। যে পরিস্থিতিতে আমরা এতগুলো দিন পার করেছি, এটা মেনে নেওয়া অনেক কষ্টের। নিবিড়ের সঙ্গে আমার শুধু বাবা-ছেলের সম্পর্ক নয়। ওর সঙ্গে আমার বন্ধুত্বের সম্পর্ক। এমন কোনো বিষয় ছিল না, যা ওর সঙ্গে আমি শেয়ার না করতাম। নিবিড়ও সব বিষয়ে আমার সঙ্গে আলাপ করত।
নিবিড়ের মায়ের মানসিক অবস্থা এখন কেমন?
আছে মোটামুটি। ওর ওপর দিয়েও তো কম ঝড় যাচ্ছে না। আমরা দুজনেই চেষ্টা করি সব সময় নিবিড়ের পাশে থাকতে।
গত বছর বলেছিলেন গানে ফিরবেন?
হ্যাঁ। গত বছর কিছু পরিকল্পনা করেছিলাম। কিন্তু নানা কারণে সেটা আর করা যায়নি। আর ছেলের এমন পরিস্থিতিতে গান গাওয়াটাও ছিল কষ্টের। ইমোশনটা আসে না।
কনসার্টে ফিরছেন শুনলাম?
হ্যাঁ। এ বছর থেকে কনসার্টে অংশ নেওয়ার পরিকল্পনা করছি। আসলে শ্রোতারাও আমার পরিবারের অংশ। চিন্তা করে দেখলাম, শ্রোতাদের জন্য গান করা উচিত। এ বছরেই কনসার্টে ফিরছি। আগামী ২২ জুন কানাডার টরন্টোতে একটি কনসার্টে গাইব। জুলাইতে প্যারিসে কনসার্ট করব। নিউজিল্যান্ডেও কনসার্ট নিয়ে কথা চলছে। আগস্টে অস্ট্রেলিয়ায় বেশ কয়েকটি কনসার্ট কনফার্ম করেছি। ২৩ আগস্ট মেলবোর্নে, ৩০ আগস্ট সিডনিতে, ৩১ আগস্ট ব্রিসবেনে এবং ৬ সেপ্টেম্বর পার্থে গান গাইব।
মিউজিশিয়ান টিমে কে কে থাকছেন?
আমার সঙ্গে যারা নিয়মিত বাজায়, তারাই থাকবে। সবাইকে এখনো কনফার্ম করা হয়নি। তবে ড্রামসে মিঠুন দাস, গিটারে রাজিব, কিবোর্ডে সোহেল আর আমার ভিডিও ও লাইট অ্যান্ড সাউন্ডে রিদওয়ানকে কনফার্ম করেছি।
দেশে আসবেন কবে? এখানে আপনার বাড়িঘর, ব্যবসা কীভাবে সামলাচ্ছেন?
চট্টগ্রামে আমার ম্যানেজারই ব্যবসা সামলাচ্ছেন। তাঁর সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ হয়। আর বাড়িঘর এবং ঢাকার প্রয়োজনীয় কাজগুলো অন্য একজন সামলাচ্ছে। তাদের কাছেও আমি কৃতজ্ঞ। আমার দেশে আসাটাও জরুরি। এরই মাঝে একবার আসব। তবে কবে আসব ঠিক করিনি।
দেশে কোনো কনসার্ট বা গানের পরিকল্পনা আছে?
ইচ্ছা তো আছে। কিন্তু পরিকল্পনা সাজানো হয়নি।
আপনার অফিশিয়াল ইউটিউব চ্যানেল খুলেছেন দেখলাম।
হ্যাঁ। আমার গানগুলো যেন ভক্তরা সহজেই শুনতে পায়, সেই উদ্দেশ্যেই চ্যানেলটা করা। কারণ শিল্পী হিসেবে দিন শেষে আমার ভক্তরাই আমার সব, তাদের ভালোবাসার কারণেই আমি আজকে কুমার বিশ্বজিৎ।
গ্লাসগোর রাস্তায় শুটিং দেখতে জড়ো হয়েছেন অনেকে। ভক্তদের উদ্দেশে হাত নাড়ছেন হল্যান্ড। তাঁদের সঙ্গে কথা বলছেন। ছবি তুলছেন। স্পাইডার-ম্যানের পোশাক পরা এক শিশুকে কাছে টেনে নেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগেঅভিনেত্রী ভূমি পেডনেকারও শুরু করলেন নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। তবে খানিকটা ভিন্ন পথে হেঁটেছেন। মিনারেল ওয়াটারের ব্যবসা শুরু করেছেন তিনি। এ উদ্যোগে ভূমির সঙ্গে আছেন তাঁর বোন সমীক্ষা পেডনেকার।
১৫ ঘণ্টা আগেসেই দৃশ্যের শুটিংয়ের সময় যাতে প্রেমিকাকে বারবার জড়িয়ে ধরতে পারেন ধর্মেন্দ্র, সেই ব্যবস্থা করেছিলেন। স্পটবয়দের প্রত্যেককে ২০ রুপি দিয়ে বলেছিলেন, শটটি কোনো না কোনোভাবে বারবার ভেস্তে দিতে; যাতে বারবার রিটেকের প্রয়োজন হয়।
১৭ ঘণ্টা আগেব্যক্তিগত বিষয় আড়ালে রাখতেই পছন্দ করেন অভিনেত্রী জয়া আহসান। সিনেমা, সমাজ, পরিবেশ, সংস্কৃতি—নানা বিষয় নিয়ে সংবাদমাধ্যমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সাক্ষাৎকার দিলেও, ব্যক্তিগত প্রসঙ্গ তিনি সব সময় এড়িয়ে যান। তবে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে জয়া জানালেন, দীর্ঘদিন ধরে প্রেমের সম্পর্কে আছেন তিনি।
২০ ঘণ্টা আগে