বিনোদন ডেস্ক

২ নভেম্বর সন্ধ্যায় শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালায় ছিল দেশ নাটকের ‘নিত্যপুরাণ’ নাটকের প্রদর্শনী। প্রদর্শনী শুরুর আগেই দলটির সদস্য এহসানুল আজিজ বাবুকে ‘আওয়ামী লীগের দোসর’ আখ্যা দিয়ে শিল্পকলার সামনে বিক্ষোভ করেন একদল লোক। পরে একাডেমির মহাপরিচালক গিয়ে তাঁদের শান্ত করলে প্রদর্শনী শুরু হয়। পরে বিক্ষোভকারীরা নাট্যশালার গেটের সামনে জড়ো হয়ে আবারও বিক্ষোভ করেন। একপর্যায়ে মহাপরিচালক দেশ নাটকের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে প্রদর্শনী বন্ধের সিদ্ধান্ত নেন। এই ঘটনার নিন্দা জানিয়েছেন নাট্যজনেরা, জানিয়েছেন ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া।

আমি এটা করেছি বৃহৎ যুদ্ধে জিতব বলে
সৈয়দ জামিল আহমেদ—মহাপরিচালক, শিল্পকলা একাডেমি
একটি পোস্টের ওপর বিবেচনা করে আমরা নাটক বন্ধ করব, এমন সিদ্ধান্ত নিইনি। আমরা চাই, সবাই এখানে নাটক করুক। আমি বাবুকে বলেছি, আপনি যে কাজটা করেছেন এটা খুব নিচু রুচিসম্পন্ন একটি কাজ। এ রকম কাজ না করে যদি বুকের পাটা থাকে তাহলে আপনি একটা নাটক করে যুক্তি দিয়ে দেখান, এই সরকারের ব্যর্থতা কোথায়। আমার মনে হয়েছে, সেনাবাহিনী এ বিষয়ে ওয়াকিবহাল ছিল। আমি তাদের জড়াতে চাইনি। এগুলো এ পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার দরকার নাই। আমি খুব দায়িত্ব নিয়ে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমি মনে করি, এটা পুলিশ, সেনাবাহিনীর জায়গা না। এটা শিল্পকলা একাডেমির জায়গা। আমি এটা করেছি এ কারণে যে, বৃহৎ যুদ্ধে জিতব বলে, আপনারা শুধু সঙ্গে থাকেন।

থিয়েটার হেরে যায়, এমন কাজ দেশ নাটক করবে না
মাসুম রেজা—নাট্যকার ও নির্দেশক (দেশ নাটক)
শনিবার শিল্পকলায় যেটা হয়ে গেল এটা দুঃখজনক ও তীব্রভাবে নিন্দনীয়। দেশ নাটক সেই নাটকগুলোই করে যেগুলো দেশ ও সমাজের নানা বিষয় নিয়ে কথা বলে। নিত্যপুরাণ নতুন কোনো নাটক নয়। এদিন নাটকের ১২৭তম প্রদর্শনী হচ্ছিল। এর আগে ২৪ অক্টোবর মহিলা সমিতিতে একটি নাটকের শো আমরা নিশ্চিন্তে করেছি। সেখানে কোনো সমস্যা হলো না। নিত্যপুরাণের জন্য পাঁচ দিন শিল্পকলায় রিহার্সেল করলাম, তখন কোনো সমস্যা হলো না। কিন্তু প্রদর্শনীর দিন সমস্যাটা কেন হলো? যে মানুষগুলো এই কাজ করলেন, তাঁদের আমরা চিনি না। এই অপরিচিত মানুষগুলো কীভাবে একজন নন-সেলিব্রিটি বাবুর ফেসবুক পোস্ট নিয়ে আন্দোলনে এল? এই মুহূর্তে কোনো কিছুই অনুমান করতে চাইছি না। কারণ, আমি জানি কোনো এক সময় পুরো বিষয়টি সবাই জানতে পারবে। এমন ঘটনার পরে সবাই দেশ নাটকের পাশে দাঁড়িয়েছে। আমার বিশ্বাস, থিয়েটারের পাশে মানুষ আছে। থিয়েটার কখনো বন্ধ হবে না এবং থিয়েটার হেরে যায়, এমন কোনো কাজ দেশ নাটক করবে না।

ঘটনার অন্তরালের তথ্যগুলো জানা জরুরি
—মোহাম্মদ বারী অভিনেতা ও নির্দেশক (অনুস্বর)
প্রদর্শনী চলাকালে নাটক বন্ধ করে দেওয়ার মতো ঘটনা নিন্দনীয় এবং কোনোভাবেই কাম্য নয়। দেশ নাটকের একজন ব্যক্তির ফেসবুক পোস্টের কারণে নাকি এই বিক্ষোভ। একজন মানুষের রাজনৈতিক মতাদর্শের দায় তো পুরো দল নিতে পারে না। এটাও ভাবনার বিষয়, শিল্পকলায় নাটক বন্ধ করতে যাঁরা মব করলেন, তাঁরা কারা! তাঁদের পেছনে কারা? উদ্দেশ্য কী? মাত্র ২০-২৫ জনের দাবিতে নাটক বন্ধ করতে হলো? শিল্পকলার নতুন মহাপরিচালক সৈয়দ জামিল আহমেদ এখন পর্যন্ত যা যা করছেন, তা সত্যি প্রশংসনীয়। অনেকেই বলছে, নতুন মহাপরিচালককে হেনস্তা করতেই নাকি এ ধরনের কাজের ইন্ধন দিচ্ছেন কেউ কেউ। আমি মনে করি, পুরো ঘটনার অন্তরালের তথ্যগুলো জানা ভীষণ জরুরি। নইলে হয়তো সামনে আরও বড় কোনো অঘটন ঘটে যেতে পারে।

সারা দেশের নাট্যকর্মীদের সোচ্চার হতে হবে
—আজাদ আবুল কালাম অভিনেতা ও নির্দেশক (প্রাচ্যনাট)
এটা আসলে কিছু মানুষের মিথ্যা প্রচার, প্রপাগান্ডা। নিত্যপুরাণ বহু বছর ধরে দেশ-বিদেশে প্রদর্শিত হচ্ছে। সেই নাটক কেন বন্ধ করে দিতে হবে। যারা বিক্ষোভ করেছেন, তাঁরা আসলে বলতে চান, এই দলে এহসান বাবু নামে একজন আছেন, তিনি অন্তর্বর্তী সরকারকে নিয়ে নানা ধরনের প্রপাগান্ডা করছেন, তাই তাঁরা নাটকটা বন্ধ করে দিতে চান। একটা লোকের জন্য দলের নাটক কেন বন্ধ হবে! এটা খুবই নিন্দনীয় ঘটনা। এটা হতেই পারে না। কে কোথায় কী করছে, এ জন্য দীর্ঘ বছর ধরে চলা একটা রেপুটেড নাটকের প্রদর্শনী বন্ধ করে দেওয়াটা পুরো সংস্কৃতির ওপরে হামলা। সংস্কৃতিবিরুদ্ধ একটা গোষ্ঠী তৈরি হচ্ছে। এই ঘটনার পেছনে একদল ইন্ধনদাতা আছে, এরা কারা, সেটা এখনো স্পষ্ট নয়। তবে, পূর্বের মতো বুঝতে পারি, একটা মৌলবাদী শক্তি এর পেছনে থাকতে পারে, যারা সংস্কৃতির বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে আছে। এই ঘটনা সংস্কৃতির বিরুদ্ধে একটা থ্রেড, সারা দেশের নাট্যকর্মীদের একত্র হয়ে এর বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে।

২ নভেম্বর সন্ধ্যায় শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালায় ছিল দেশ নাটকের ‘নিত্যপুরাণ’ নাটকের প্রদর্শনী। প্রদর্শনী শুরুর আগেই দলটির সদস্য এহসানুল আজিজ বাবুকে ‘আওয়ামী লীগের দোসর’ আখ্যা দিয়ে শিল্পকলার সামনে বিক্ষোভ করেন একদল লোক। পরে একাডেমির মহাপরিচালক গিয়ে তাঁদের শান্ত করলে প্রদর্শনী শুরু হয়। পরে বিক্ষোভকারীরা নাট্যশালার গেটের সামনে জড়ো হয়ে আবারও বিক্ষোভ করেন। একপর্যায়ে মহাপরিচালক দেশ নাটকের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে প্রদর্শনী বন্ধের সিদ্ধান্ত নেন। এই ঘটনার নিন্দা জানিয়েছেন নাট্যজনেরা, জানিয়েছেন ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া।

আমি এটা করেছি বৃহৎ যুদ্ধে জিতব বলে
সৈয়দ জামিল আহমেদ—মহাপরিচালক, শিল্পকলা একাডেমি
একটি পোস্টের ওপর বিবেচনা করে আমরা নাটক বন্ধ করব, এমন সিদ্ধান্ত নিইনি। আমরা চাই, সবাই এখানে নাটক করুক। আমি বাবুকে বলেছি, আপনি যে কাজটা করেছেন এটা খুব নিচু রুচিসম্পন্ন একটি কাজ। এ রকম কাজ না করে যদি বুকের পাটা থাকে তাহলে আপনি একটা নাটক করে যুক্তি দিয়ে দেখান, এই সরকারের ব্যর্থতা কোথায়। আমার মনে হয়েছে, সেনাবাহিনী এ বিষয়ে ওয়াকিবহাল ছিল। আমি তাদের জড়াতে চাইনি। এগুলো এ পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার দরকার নাই। আমি খুব দায়িত্ব নিয়ে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমি মনে করি, এটা পুলিশ, সেনাবাহিনীর জায়গা না। এটা শিল্পকলা একাডেমির জায়গা। আমি এটা করেছি এ কারণে যে, বৃহৎ যুদ্ধে জিতব বলে, আপনারা শুধু সঙ্গে থাকেন।

থিয়েটার হেরে যায়, এমন কাজ দেশ নাটক করবে না
মাসুম রেজা—নাট্যকার ও নির্দেশক (দেশ নাটক)
শনিবার শিল্পকলায় যেটা হয়ে গেল এটা দুঃখজনক ও তীব্রভাবে নিন্দনীয়। দেশ নাটক সেই নাটকগুলোই করে যেগুলো দেশ ও সমাজের নানা বিষয় নিয়ে কথা বলে। নিত্যপুরাণ নতুন কোনো নাটক নয়। এদিন নাটকের ১২৭তম প্রদর্শনী হচ্ছিল। এর আগে ২৪ অক্টোবর মহিলা সমিতিতে একটি নাটকের শো আমরা নিশ্চিন্তে করেছি। সেখানে কোনো সমস্যা হলো না। নিত্যপুরাণের জন্য পাঁচ দিন শিল্পকলায় রিহার্সেল করলাম, তখন কোনো সমস্যা হলো না। কিন্তু প্রদর্শনীর দিন সমস্যাটা কেন হলো? যে মানুষগুলো এই কাজ করলেন, তাঁদের আমরা চিনি না। এই অপরিচিত মানুষগুলো কীভাবে একজন নন-সেলিব্রিটি বাবুর ফেসবুক পোস্ট নিয়ে আন্দোলনে এল? এই মুহূর্তে কোনো কিছুই অনুমান করতে চাইছি না। কারণ, আমি জানি কোনো এক সময় পুরো বিষয়টি সবাই জানতে পারবে। এমন ঘটনার পরে সবাই দেশ নাটকের পাশে দাঁড়িয়েছে। আমার বিশ্বাস, থিয়েটারের পাশে মানুষ আছে। থিয়েটার কখনো বন্ধ হবে না এবং থিয়েটার হেরে যায়, এমন কোনো কাজ দেশ নাটক করবে না।

ঘটনার অন্তরালের তথ্যগুলো জানা জরুরি
—মোহাম্মদ বারী অভিনেতা ও নির্দেশক (অনুস্বর)
প্রদর্শনী চলাকালে নাটক বন্ধ করে দেওয়ার মতো ঘটনা নিন্দনীয় এবং কোনোভাবেই কাম্য নয়। দেশ নাটকের একজন ব্যক্তির ফেসবুক পোস্টের কারণে নাকি এই বিক্ষোভ। একজন মানুষের রাজনৈতিক মতাদর্শের দায় তো পুরো দল নিতে পারে না। এটাও ভাবনার বিষয়, শিল্পকলায় নাটক বন্ধ করতে যাঁরা মব করলেন, তাঁরা কারা! তাঁদের পেছনে কারা? উদ্দেশ্য কী? মাত্র ২০-২৫ জনের দাবিতে নাটক বন্ধ করতে হলো? শিল্পকলার নতুন মহাপরিচালক সৈয়দ জামিল আহমেদ এখন পর্যন্ত যা যা করছেন, তা সত্যি প্রশংসনীয়। অনেকেই বলছে, নতুন মহাপরিচালককে হেনস্তা করতেই নাকি এ ধরনের কাজের ইন্ধন দিচ্ছেন কেউ কেউ। আমি মনে করি, পুরো ঘটনার অন্তরালের তথ্যগুলো জানা ভীষণ জরুরি। নইলে হয়তো সামনে আরও বড় কোনো অঘটন ঘটে যেতে পারে।

সারা দেশের নাট্যকর্মীদের সোচ্চার হতে হবে
—আজাদ আবুল কালাম অভিনেতা ও নির্দেশক (প্রাচ্যনাট)
এটা আসলে কিছু মানুষের মিথ্যা প্রচার, প্রপাগান্ডা। নিত্যপুরাণ বহু বছর ধরে দেশ-বিদেশে প্রদর্শিত হচ্ছে। সেই নাটক কেন বন্ধ করে দিতে হবে। যারা বিক্ষোভ করেছেন, তাঁরা আসলে বলতে চান, এই দলে এহসান বাবু নামে একজন আছেন, তিনি অন্তর্বর্তী সরকারকে নিয়ে নানা ধরনের প্রপাগান্ডা করছেন, তাই তাঁরা নাটকটা বন্ধ করে দিতে চান। একটা লোকের জন্য দলের নাটক কেন বন্ধ হবে! এটা খুবই নিন্দনীয় ঘটনা। এটা হতেই পারে না। কে কোথায় কী করছে, এ জন্য দীর্ঘ বছর ধরে চলা একটা রেপুটেড নাটকের প্রদর্শনী বন্ধ করে দেওয়াটা পুরো সংস্কৃতির ওপরে হামলা। সংস্কৃতিবিরুদ্ধ একটা গোষ্ঠী তৈরি হচ্ছে। এই ঘটনার পেছনে একদল ইন্ধনদাতা আছে, এরা কারা, সেটা এখনো স্পষ্ট নয়। তবে, পূর্বের মতো বুঝতে পারি, একটা মৌলবাদী শক্তি এর পেছনে থাকতে পারে, যারা সংস্কৃতির বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে আছে। এই ঘটনা সংস্কৃতির বিরুদ্ধে একটা থ্রেড, সারা দেশের নাট্যকর্মীদের একত্র হয়ে এর বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে।
বিনোদন ডেস্ক

২ নভেম্বর সন্ধ্যায় শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালায় ছিল দেশ নাটকের ‘নিত্যপুরাণ’ নাটকের প্রদর্শনী। প্রদর্শনী শুরুর আগেই দলটির সদস্য এহসানুল আজিজ বাবুকে ‘আওয়ামী লীগের দোসর’ আখ্যা দিয়ে শিল্পকলার সামনে বিক্ষোভ করেন একদল লোক। পরে একাডেমির মহাপরিচালক গিয়ে তাঁদের শান্ত করলে প্রদর্শনী শুরু হয়। পরে বিক্ষোভকারীরা নাট্যশালার গেটের সামনে জড়ো হয়ে আবারও বিক্ষোভ করেন। একপর্যায়ে মহাপরিচালক দেশ নাটকের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে প্রদর্শনী বন্ধের সিদ্ধান্ত নেন। এই ঘটনার নিন্দা জানিয়েছেন নাট্যজনেরা, জানিয়েছেন ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া।

আমি এটা করেছি বৃহৎ যুদ্ধে জিতব বলে
সৈয়দ জামিল আহমেদ—মহাপরিচালক, শিল্পকলা একাডেমি
একটি পোস্টের ওপর বিবেচনা করে আমরা নাটক বন্ধ করব, এমন সিদ্ধান্ত নিইনি। আমরা চাই, সবাই এখানে নাটক করুক। আমি বাবুকে বলেছি, আপনি যে কাজটা করেছেন এটা খুব নিচু রুচিসম্পন্ন একটি কাজ। এ রকম কাজ না করে যদি বুকের পাটা থাকে তাহলে আপনি একটা নাটক করে যুক্তি দিয়ে দেখান, এই সরকারের ব্যর্থতা কোথায়। আমার মনে হয়েছে, সেনাবাহিনী এ বিষয়ে ওয়াকিবহাল ছিল। আমি তাদের জড়াতে চাইনি। এগুলো এ পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার দরকার নাই। আমি খুব দায়িত্ব নিয়ে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমি মনে করি, এটা পুলিশ, সেনাবাহিনীর জায়গা না। এটা শিল্পকলা একাডেমির জায়গা। আমি এটা করেছি এ কারণে যে, বৃহৎ যুদ্ধে জিতব বলে, আপনারা শুধু সঙ্গে থাকেন।

থিয়েটার হেরে যায়, এমন কাজ দেশ নাটক করবে না
মাসুম রেজা—নাট্যকার ও নির্দেশক (দেশ নাটক)
শনিবার শিল্পকলায় যেটা হয়ে গেল এটা দুঃখজনক ও তীব্রভাবে নিন্দনীয়। দেশ নাটক সেই নাটকগুলোই করে যেগুলো দেশ ও সমাজের নানা বিষয় নিয়ে কথা বলে। নিত্যপুরাণ নতুন কোনো নাটক নয়। এদিন নাটকের ১২৭তম প্রদর্শনী হচ্ছিল। এর আগে ২৪ অক্টোবর মহিলা সমিতিতে একটি নাটকের শো আমরা নিশ্চিন্তে করেছি। সেখানে কোনো সমস্যা হলো না। নিত্যপুরাণের জন্য পাঁচ দিন শিল্পকলায় রিহার্সেল করলাম, তখন কোনো সমস্যা হলো না। কিন্তু প্রদর্শনীর দিন সমস্যাটা কেন হলো? যে মানুষগুলো এই কাজ করলেন, তাঁদের আমরা চিনি না। এই অপরিচিত মানুষগুলো কীভাবে একজন নন-সেলিব্রিটি বাবুর ফেসবুক পোস্ট নিয়ে আন্দোলনে এল? এই মুহূর্তে কোনো কিছুই অনুমান করতে চাইছি না। কারণ, আমি জানি কোনো এক সময় পুরো বিষয়টি সবাই জানতে পারবে। এমন ঘটনার পরে সবাই দেশ নাটকের পাশে দাঁড়িয়েছে। আমার বিশ্বাস, থিয়েটারের পাশে মানুষ আছে। থিয়েটার কখনো বন্ধ হবে না এবং থিয়েটার হেরে যায়, এমন কোনো কাজ দেশ নাটক করবে না।

ঘটনার অন্তরালের তথ্যগুলো জানা জরুরি
—মোহাম্মদ বারী অভিনেতা ও নির্দেশক (অনুস্বর)
প্রদর্শনী চলাকালে নাটক বন্ধ করে দেওয়ার মতো ঘটনা নিন্দনীয় এবং কোনোভাবেই কাম্য নয়। দেশ নাটকের একজন ব্যক্তির ফেসবুক পোস্টের কারণে নাকি এই বিক্ষোভ। একজন মানুষের রাজনৈতিক মতাদর্শের দায় তো পুরো দল নিতে পারে না। এটাও ভাবনার বিষয়, শিল্পকলায় নাটক বন্ধ করতে যাঁরা মব করলেন, তাঁরা কারা! তাঁদের পেছনে কারা? উদ্দেশ্য কী? মাত্র ২০-২৫ জনের দাবিতে নাটক বন্ধ করতে হলো? শিল্পকলার নতুন মহাপরিচালক সৈয়দ জামিল আহমেদ এখন পর্যন্ত যা যা করছেন, তা সত্যি প্রশংসনীয়। অনেকেই বলছে, নতুন মহাপরিচালককে হেনস্তা করতেই নাকি এ ধরনের কাজের ইন্ধন দিচ্ছেন কেউ কেউ। আমি মনে করি, পুরো ঘটনার অন্তরালের তথ্যগুলো জানা ভীষণ জরুরি। নইলে হয়তো সামনে আরও বড় কোনো অঘটন ঘটে যেতে পারে।

সারা দেশের নাট্যকর্মীদের সোচ্চার হতে হবে
—আজাদ আবুল কালাম অভিনেতা ও নির্দেশক (প্রাচ্যনাট)
এটা আসলে কিছু মানুষের মিথ্যা প্রচার, প্রপাগান্ডা। নিত্যপুরাণ বহু বছর ধরে দেশ-বিদেশে প্রদর্শিত হচ্ছে। সেই নাটক কেন বন্ধ করে দিতে হবে। যারা বিক্ষোভ করেছেন, তাঁরা আসলে বলতে চান, এই দলে এহসান বাবু নামে একজন আছেন, তিনি অন্তর্বর্তী সরকারকে নিয়ে নানা ধরনের প্রপাগান্ডা করছেন, তাই তাঁরা নাটকটা বন্ধ করে দিতে চান। একটা লোকের জন্য দলের নাটক কেন বন্ধ হবে! এটা খুবই নিন্দনীয় ঘটনা। এটা হতেই পারে না। কে কোথায় কী করছে, এ জন্য দীর্ঘ বছর ধরে চলা একটা রেপুটেড নাটকের প্রদর্শনী বন্ধ করে দেওয়াটা পুরো সংস্কৃতির ওপরে হামলা। সংস্কৃতিবিরুদ্ধ একটা গোষ্ঠী তৈরি হচ্ছে। এই ঘটনার পেছনে একদল ইন্ধনদাতা আছে, এরা কারা, সেটা এখনো স্পষ্ট নয়। তবে, পূর্বের মতো বুঝতে পারি, একটা মৌলবাদী শক্তি এর পেছনে থাকতে পারে, যারা সংস্কৃতির বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে আছে। এই ঘটনা সংস্কৃতির বিরুদ্ধে একটা থ্রেড, সারা দেশের নাট্যকর্মীদের একত্র হয়ে এর বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে।

২ নভেম্বর সন্ধ্যায় শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালায় ছিল দেশ নাটকের ‘নিত্যপুরাণ’ নাটকের প্রদর্শনী। প্রদর্শনী শুরুর আগেই দলটির সদস্য এহসানুল আজিজ বাবুকে ‘আওয়ামী লীগের দোসর’ আখ্যা দিয়ে শিল্পকলার সামনে বিক্ষোভ করেন একদল লোক। পরে একাডেমির মহাপরিচালক গিয়ে তাঁদের শান্ত করলে প্রদর্শনী শুরু হয়। পরে বিক্ষোভকারীরা নাট্যশালার গেটের সামনে জড়ো হয়ে আবারও বিক্ষোভ করেন। একপর্যায়ে মহাপরিচালক দেশ নাটকের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে প্রদর্শনী বন্ধের সিদ্ধান্ত নেন। এই ঘটনার নিন্দা জানিয়েছেন নাট্যজনেরা, জানিয়েছেন ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া।

আমি এটা করেছি বৃহৎ যুদ্ধে জিতব বলে
সৈয়দ জামিল আহমেদ—মহাপরিচালক, শিল্পকলা একাডেমি
একটি পোস্টের ওপর বিবেচনা করে আমরা নাটক বন্ধ করব, এমন সিদ্ধান্ত নিইনি। আমরা চাই, সবাই এখানে নাটক করুক। আমি বাবুকে বলেছি, আপনি যে কাজটা করেছেন এটা খুব নিচু রুচিসম্পন্ন একটি কাজ। এ রকম কাজ না করে যদি বুকের পাটা থাকে তাহলে আপনি একটা নাটক করে যুক্তি দিয়ে দেখান, এই সরকারের ব্যর্থতা কোথায়। আমার মনে হয়েছে, সেনাবাহিনী এ বিষয়ে ওয়াকিবহাল ছিল। আমি তাদের জড়াতে চাইনি। এগুলো এ পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার দরকার নাই। আমি খুব দায়িত্ব নিয়ে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমি মনে করি, এটা পুলিশ, সেনাবাহিনীর জায়গা না। এটা শিল্পকলা একাডেমির জায়গা। আমি এটা করেছি এ কারণে যে, বৃহৎ যুদ্ধে জিতব বলে, আপনারা শুধু সঙ্গে থাকেন।

থিয়েটার হেরে যায়, এমন কাজ দেশ নাটক করবে না
মাসুম রেজা—নাট্যকার ও নির্দেশক (দেশ নাটক)
শনিবার শিল্পকলায় যেটা হয়ে গেল এটা দুঃখজনক ও তীব্রভাবে নিন্দনীয়। দেশ নাটক সেই নাটকগুলোই করে যেগুলো দেশ ও সমাজের নানা বিষয় নিয়ে কথা বলে। নিত্যপুরাণ নতুন কোনো নাটক নয়। এদিন নাটকের ১২৭তম প্রদর্শনী হচ্ছিল। এর আগে ২৪ অক্টোবর মহিলা সমিতিতে একটি নাটকের শো আমরা নিশ্চিন্তে করেছি। সেখানে কোনো সমস্যা হলো না। নিত্যপুরাণের জন্য পাঁচ দিন শিল্পকলায় রিহার্সেল করলাম, তখন কোনো সমস্যা হলো না। কিন্তু প্রদর্শনীর দিন সমস্যাটা কেন হলো? যে মানুষগুলো এই কাজ করলেন, তাঁদের আমরা চিনি না। এই অপরিচিত মানুষগুলো কীভাবে একজন নন-সেলিব্রিটি বাবুর ফেসবুক পোস্ট নিয়ে আন্দোলনে এল? এই মুহূর্তে কোনো কিছুই অনুমান করতে চাইছি না। কারণ, আমি জানি কোনো এক সময় পুরো বিষয়টি সবাই জানতে পারবে। এমন ঘটনার পরে সবাই দেশ নাটকের পাশে দাঁড়িয়েছে। আমার বিশ্বাস, থিয়েটারের পাশে মানুষ আছে। থিয়েটার কখনো বন্ধ হবে না এবং থিয়েটার হেরে যায়, এমন কোনো কাজ দেশ নাটক করবে না।

ঘটনার অন্তরালের তথ্যগুলো জানা জরুরি
—মোহাম্মদ বারী অভিনেতা ও নির্দেশক (অনুস্বর)
প্রদর্শনী চলাকালে নাটক বন্ধ করে দেওয়ার মতো ঘটনা নিন্দনীয় এবং কোনোভাবেই কাম্য নয়। দেশ নাটকের একজন ব্যক্তির ফেসবুক পোস্টের কারণে নাকি এই বিক্ষোভ। একজন মানুষের রাজনৈতিক মতাদর্শের দায় তো পুরো দল নিতে পারে না। এটাও ভাবনার বিষয়, শিল্পকলায় নাটক বন্ধ করতে যাঁরা মব করলেন, তাঁরা কারা! তাঁদের পেছনে কারা? উদ্দেশ্য কী? মাত্র ২০-২৫ জনের দাবিতে নাটক বন্ধ করতে হলো? শিল্পকলার নতুন মহাপরিচালক সৈয়দ জামিল আহমেদ এখন পর্যন্ত যা যা করছেন, তা সত্যি প্রশংসনীয়। অনেকেই বলছে, নতুন মহাপরিচালককে হেনস্তা করতেই নাকি এ ধরনের কাজের ইন্ধন দিচ্ছেন কেউ কেউ। আমি মনে করি, পুরো ঘটনার অন্তরালের তথ্যগুলো জানা ভীষণ জরুরি। নইলে হয়তো সামনে আরও বড় কোনো অঘটন ঘটে যেতে পারে।

সারা দেশের নাট্যকর্মীদের সোচ্চার হতে হবে
—আজাদ আবুল কালাম অভিনেতা ও নির্দেশক (প্রাচ্যনাট)
এটা আসলে কিছু মানুষের মিথ্যা প্রচার, প্রপাগান্ডা। নিত্যপুরাণ বহু বছর ধরে দেশ-বিদেশে প্রদর্শিত হচ্ছে। সেই নাটক কেন বন্ধ করে দিতে হবে। যারা বিক্ষোভ করেছেন, তাঁরা আসলে বলতে চান, এই দলে এহসান বাবু নামে একজন আছেন, তিনি অন্তর্বর্তী সরকারকে নিয়ে নানা ধরনের প্রপাগান্ডা করছেন, তাই তাঁরা নাটকটা বন্ধ করে দিতে চান। একটা লোকের জন্য দলের নাটক কেন বন্ধ হবে! এটা খুবই নিন্দনীয় ঘটনা। এটা হতেই পারে না। কে কোথায় কী করছে, এ জন্য দীর্ঘ বছর ধরে চলা একটা রেপুটেড নাটকের প্রদর্শনী বন্ধ করে দেওয়াটা পুরো সংস্কৃতির ওপরে হামলা। সংস্কৃতিবিরুদ্ধ একটা গোষ্ঠী তৈরি হচ্ছে। এই ঘটনার পেছনে একদল ইন্ধনদাতা আছে, এরা কারা, সেটা এখনো স্পষ্ট নয়। তবে, পূর্বের মতো বুঝতে পারি, একটা মৌলবাদী শক্তি এর পেছনে থাকতে পারে, যারা সংস্কৃতির বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে আছে। এই ঘটনা সংস্কৃতির বিরুদ্ধে একটা থ্রেড, সারা দেশের নাট্যকর্মীদের একত্র হয়ে এর বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে।

গান ও ক্রিকেট নিয়ে আসিফ আকবরের ব্যস্ততা এখন দ্বিগুণ। কয়েক দিন আগে যুক্তরাষ্ট্রে টানা দুই মাসের সংগীত সফর শেষ করে ফিরেছেন দেশে। ফিরেই ছুটে গেছেন ক্রিকেট মাঠের দায়িত্ব পালনে। এর মাঝেই আসিফ জানালেন, নতুন সংগীতশিল্পীদের জন্য মিউজিক স্কুল চালু করতে চান তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
ছোট পর্দার পরিচিত মুখ তানজিম সাইয়ারা তটিনী। ওটিটিতেও কাজের অভিজ্ঞতা আছে তাঁর। ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে ২০২০ সালে ওয়েব সিরিজ ‘তকদীর’ ও ২০২২ সালে ‘এই মুহূর্তে’ নামের অ্যান্থলজি সিনেমায় দেখা গেছে তাঁকে। এরপর আর কোনো ওয়েব কনটেন্টে অভিনয় করা হয়নি তটিনীর। নাটক নিয়েই ছিল ব্যস্ততা।
২ ঘণ্টা আগে
আবার ঢাকায় গান শোনাতে আসছে পাকিস্তানের ব্যান্ড জাল। ২৮ নভেম্বর রাজধানীর ৩০০ ফিটের স্বদেশ অ্যারেনায় অনুষ্ঠিত হবে ‘সাউন্ড অব সোল’ শিরোনামের কনসার্ট। জাল ব্যান্ডের সঙ্গে এই কনসার্টে পারফর্ম করবে দেশের দুই ব্যান্ড ওয়ারফেজ ও লেভেল ফাইভ। কনসার্টটি আয়োজন করছে স্টেইজ কো।
২ ঘণ্টা আগেবলিউডে অনেক দিন ধরেই জল্পনা চলছে মীনা কুমারীর বায়োপিক নিয়ে। কে হবেন পর্দার ট্র্যাজেডি কুইন? শোনা যাচ্ছিল কয়েকজন অভিনেত্রীর নাম। কখনো কৃতি শ্যানন, কখনো কিয়ারা আদভানি, আবার তৃপ্তি দিমরির নামও শোনা গিয়েছিল। অবশেষে চূড়ান্ত হলো সিদ্ধান্ত।
২ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

গান ও ক্রিকেট নিয়ে আসিফ আকবরের ব্যস্ততা এখন দ্বিগুণ। কয়েক দিন আগে যুক্তরাষ্ট্রে টানা দুই মাসের সংগীত সফর শেষ করে ফিরেছেন দেশে। ফিরেই ছুটে গেছেন ক্রিকেট মাঠের দায়িত্ব পালনে। এর মাঝেই আসিফ জানালেন, নতুন সংগীতশিল্পীদের জন্য মিউজিক স্কুল চালু করতে চান তিনি।
তেজগাঁওয়ে নির্মাণাধীন বিএফডিসি কমপ্লেক্সে মিউজিক স্কুলটি করতে চান আসিফ। স্কুলটি গড়ে তুলতে চান যুক্তরাষ্ট্রের মিউজিক স্কুলের আদলে। তাই এবার যুক্তরাষ্ট্র সফরে থাকার সময় বিভিন্ন স্কুল পরিদর্শন করেছেন তিনি। সেই স্কুলগুলোর ছবি ও ভিডিও ধারণ করে নিয়ে এসেছেন। আসিফ আকবর বলেন, ‘আমি সব সময় নতুন শিল্পীদের সঙ্গে গান করেছি। তরুণদের নিয়ে চলাই আমার অভ্যাস। আমাদের দেশে অসংখ্য মেধাবী ছেলে-মেয়ে আছে, কিন্তু সুযোগের অভাবে তারা ভালো কাজ করতে পারছে না। যারা গান শিখতে চায়, তাদের জন্য দেশে ভালো মানের, বিশ্বমানের মিউজিক স্কুল নেই। তাই এফডিসিতে যে নতুন কমপ্লেক্স হচ্ছে, সেখানে একটা মিউজিক স্কুল চালু করার ইচ্ছা আছে। আগে থেকে বিষয়টি নিয়ে ভাবছিলাম। এবার আমেরিকা ট্যুরে গিয়ে বিভিন্ন মিউজিক স্কুলের ছবি-ভিডিও নিয়ে এসেছি। সেসব স্কুলের আদলে গড়ে তুলব এই স্কুল। বহু কিছুতে গ্যাপ আছে আমাদের, সেসব ফিলআপ করার সময় এসেছে। একসময় ক্রিকেট খেলতাম, ক্রিকেট নিয়ে নতুন দায়িত্ব কাঁধে এসেছে। ইতিমধ্যে সে বিষয়ে কাজ শুরু করেছি। একজন কণ্ঠশিল্পী হিসেবে আমার যে প্রাপ্তি, সেখান থেকে একধরনের দায়বদ্ধতা তৈরি হয়েছে, সেই দায়বদ্ধতাও ঠিকভাবে ফুলফিল করতে চাই। তাই নতুনদের নিয়ে আমার এই পরিকল্পনা।’
ক্রিকেটেও আসিফ কাজ করবেন তরুণদের নিয়ে। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড থেকে বয়সভিত্তিক দলের দায়িত্ব পেয়েছেন তিনি। যেখান থেকে উঠে আসবে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের ভবিষ্যৎ কান্ডারি। ইতিমধ্যে বোর্ডে নিজের কর্মপরিকল্পনা জমা দিয়েছেন তিনি।
ক্রিকেট বোর্ডের দায়িত্বের পাশাপাশি গানটাও সমানতালে চালিয়ে যেতে চান আসিফ। ১৪ নভেম্বর কনসার্ট করতে যাবেন সৌদি আরব। এ ছাড়া বেশ কিছু নতুন গানের কাজও রয়েছে তাঁর। আসিফ বলেন, ‘প্রায় ১০টা গানের কাজ জমে আছে। দেশের বাইরে থাকায় করা হয়নি। প্রায় দুই মাসের সংগীত সফর শেষে দেশে ফিরেছি। এখন আবার ক্রিকেট নিয়ে ব্যস্ততা শুরু হয়ে গেছে। ব্যস্ততা থাকবেই, সব নিয়েই তো এগিয়ে যেতে হবে। এসবের ফাঁকে গানগুলো করব। তা ছাড়া আগের মতো সব চ্যানেল-কোম্পানির গান করি না। ভালো কথা-সুর হলে নিজেই প্রযোজনা করি। নিজের জন্য, ভক্ত-শ্রোতাদের জন্য, ভালো গান করতে চাই।’

গান ও ক্রিকেট নিয়ে আসিফ আকবরের ব্যস্ততা এখন দ্বিগুণ। কয়েক দিন আগে যুক্তরাষ্ট্রে টানা দুই মাসের সংগীত সফর শেষ করে ফিরেছেন দেশে। ফিরেই ছুটে গেছেন ক্রিকেট মাঠের দায়িত্ব পালনে। এর মাঝেই আসিফ জানালেন, নতুন সংগীতশিল্পীদের জন্য মিউজিক স্কুল চালু করতে চান তিনি।
তেজগাঁওয়ে নির্মাণাধীন বিএফডিসি কমপ্লেক্সে মিউজিক স্কুলটি করতে চান আসিফ। স্কুলটি গড়ে তুলতে চান যুক্তরাষ্ট্রের মিউজিক স্কুলের আদলে। তাই এবার যুক্তরাষ্ট্র সফরে থাকার সময় বিভিন্ন স্কুল পরিদর্শন করেছেন তিনি। সেই স্কুলগুলোর ছবি ও ভিডিও ধারণ করে নিয়ে এসেছেন। আসিফ আকবর বলেন, ‘আমি সব সময় নতুন শিল্পীদের সঙ্গে গান করেছি। তরুণদের নিয়ে চলাই আমার অভ্যাস। আমাদের দেশে অসংখ্য মেধাবী ছেলে-মেয়ে আছে, কিন্তু সুযোগের অভাবে তারা ভালো কাজ করতে পারছে না। যারা গান শিখতে চায়, তাদের জন্য দেশে ভালো মানের, বিশ্বমানের মিউজিক স্কুল নেই। তাই এফডিসিতে যে নতুন কমপ্লেক্স হচ্ছে, সেখানে একটা মিউজিক স্কুল চালু করার ইচ্ছা আছে। আগে থেকে বিষয়টি নিয়ে ভাবছিলাম। এবার আমেরিকা ট্যুরে গিয়ে বিভিন্ন মিউজিক স্কুলের ছবি-ভিডিও নিয়ে এসেছি। সেসব স্কুলের আদলে গড়ে তুলব এই স্কুল। বহু কিছুতে গ্যাপ আছে আমাদের, সেসব ফিলআপ করার সময় এসেছে। একসময় ক্রিকেট খেলতাম, ক্রিকেট নিয়ে নতুন দায়িত্ব কাঁধে এসেছে। ইতিমধ্যে সে বিষয়ে কাজ শুরু করেছি। একজন কণ্ঠশিল্পী হিসেবে আমার যে প্রাপ্তি, সেখান থেকে একধরনের দায়বদ্ধতা তৈরি হয়েছে, সেই দায়বদ্ধতাও ঠিকভাবে ফুলফিল করতে চাই। তাই নতুনদের নিয়ে আমার এই পরিকল্পনা।’
ক্রিকেটেও আসিফ কাজ করবেন তরুণদের নিয়ে। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড থেকে বয়সভিত্তিক দলের দায়িত্ব পেয়েছেন তিনি। যেখান থেকে উঠে আসবে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের ভবিষ্যৎ কান্ডারি। ইতিমধ্যে বোর্ডে নিজের কর্মপরিকল্পনা জমা দিয়েছেন তিনি।
ক্রিকেট বোর্ডের দায়িত্বের পাশাপাশি গানটাও সমানতালে চালিয়ে যেতে চান আসিফ। ১৪ নভেম্বর কনসার্ট করতে যাবেন সৌদি আরব। এ ছাড়া বেশ কিছু নতুন গানের কাজও রয়েছে তাঁর। আসিফ বলেন, ‘প্রায় ১০টা গানের কাজ জমে আছে। দেশের বাইরে থাকায় করা হয়নি। প্রায় দুই মাসের সংগীত সফর শেষে দেশে ফিরেছি। এখন আবার ক্রিকেট নিয়ে ব্যস্ততা শুরু হয়ে গেছে। ব্যস্ততা থাকবেই, সব নিয়েই তো এগিয়ে যেতে হবে। এসবের ফাঁকে গানগুলো করব। তা ছাড়া আগের মতো সব চ্যানেল-কোম্পানির গান করি না। ভালো কথা-সুর হলে নিজেই প্রযোজনা করি। নিজের জন্য, ভক্ত-শ্রোতাদের জন্য, ভালো গান করতে চাই।’

২ নভেম্বর সন্ধ্যায় শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালায় ছিল দেশ নাটকের ‘নিত্যপুরাণ’ নাটকের প্রদর্শনী। প্রদর্শনী শুরুর আগেই দলটির সদস্য এহসানুল আজিজ বাবুকে ‘আওয়ামী লীগের দোসর’ আখ্যা দিয়ে শিল্পকলার সামনে বিক্ষোভ করেন একদল লোক। পরে একাডেমির মহাপরিচালক গিয়ে তাঁদের শান্ত করলে প্রদর্শনী শুরু হয়।
০৪ নভেম্বর ২০২৪
ছোট পর্দার পরিচিত মুখ তানজিম সাইয়ারা তটিনী। ওটিটিতেও কাজের অভিজ্ঞতা আছে তাঁর। ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে ২০২০ সালে ওয়েব সিরিজ ‘তকদীর’ ও ২০২২ সালে ‘এই মুহূর্তে’ নামের অ্যান্থলজি সিনেমায় দেখা গেছে তাঁকে। এরপর আর কোনো ওয়েব কনটেন্টে অভিনয় করা হয়নি তটিনীর। নাটক নিয়েই ছিল ব্যস্ততা।
২ ঘণ্টা আগে
আবার ঢাকায় গান শোনাতে আসছে পাকিস্তানের ব্যান্ড জাল। ২৮ নভেম্বর রাজধানীর ৩০০ ফিটের স্বদেশ অ্যারেনায় অনুষ্ঠিত হবে ‘সাউন্ড অব সোল’ শিরোনামের কনসার্ট। জাল ব্যান্ডের সঙ্গে এই কনসার্টে পারফর্ম করবে দেশের দুই ব্যান্ড ওয়ারফেজ ও লেভেল ফাইভ। কনসার্টটি আয়োজন করছে স্টেইজ কো।
২ ঘণ্টা আগেবলিউডে অনেক দিন ধরেই জল্পনা চলছে মীনা কুমারীর বায়োপিক নিয়ে। কে হবেন পর্দার ট্র্যাজেডি কুইন? শোনা যাচ্ছিল কয়েকজন অভিনেত্রীর নাম। কখনো কৃতি শ্যানন, কখনো কিয়ারা আদভানি, আবার তৃপ্তি দিমরির নামও শোনা গিয়েছিল। অবশেষে চূড়ান্ত হলো সিদ্ধান্ত।
২ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

ছোট পর্দার পরিচিত মুখ তানজিম সাইয়ারা তটিনী। ওটিটিতেও কাজের অভিজ্ঞতা আছে তাঁর। ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে ২০২০ সালে ওয়েব সিরিজ ‘তকদীর’ ও ২০২২ সালে ‘এই মুহূর্তে’ নামের অ্যান্থলজি সিনেমায় দেখা গেছে তাঁকে। এরপর আর কোনো ওয়েব কনটেন্টে অভিনয় করা হয়নি তটিনীর। নাটক নিয়েই ছিল ব্যস্ততা। বিরতি কাটিয়ে আবার ওটিটিতে ফিরছেন এই অভিনেত্রী। ৬ নভেম্বর চরকিতে মুক্তি পাবে তটিনী অভিনীত ওয়েব ফিল্ম ‘তোমার জন্য মন’।
তোমার জন্য মন বানিয়েছেন শিহাব শাহীন। এতে তটিনীর সঙ্গে আছেন ইয়াশ রোহান। অনেক নাটকেই একসঙ্গে অভিনয় করেছেন তাঁরা। এবার জুটি বেঁধেছেন ওটিটিতে। গল্পে দেখা যাবে, দুই শহরের দুজন মানুষ একই সময়ে কক্সবাজার যায়। সেখানে তাদের পরিচয় হয়। তারপর একটা ভুল-বোঝাবুঝি থেকে ঘটতে থাকে নানা ঘটনা।
ওয়েব ফিল্মটি নিয়ে তটিনী বলেন, ‘এটি রোমান্টিক জনরার একটি গল্প। শেষ দিকে দারুণ টুইস্ট আছে। এই গল্পের মূল মোটিভ হলো, মানুষের বাহ্যিক সৌন্দর্যই সব নয়, ভেতরের সৌন্দর্যই আসল।’
ওটিটিতে দীর্ঘদিনের বিরতির কারণ জানতে চাইলে অভিনেত্রী জানান, একটা ভালো গল্প আর পছন্দের চরিত্রের অপেক্ষায় ছিলেন তিনি। তোমার জন্য মন দিয়ে শেষ হলো তটিনীর অপেক্ষা। তটিনী বলেন, ‘ওটিটি দিয়েই আমার ক্যারিয়ার শুরু। নাটকে ব্যস্ত হওয়ার পর ওটিটির অনেক প্রস্তাব এসেছে। সব সময় মনে হতো, ওয়েবে কাজ করলে এমন কোনো গল্প ও চরিত্রে অভিনয় করা উচিত, যেখানে অভিনয়ের সুযোগটা থাকবে। অপেক্ষা করছিলাম তেমন কাজের জন্য।’

এ বছর বড় পর্দায়ও দেখা গেছে তটিনীকে। গত মে মাসে মুক্তি পাওয়া ‘জয়া আর শারমিন’ সিনেমায় ছিলেন অতিথি চরিত্রে। শোনা যাচ্ছে, সিনেমার নায়িকা হচ্ছেন তিনি। সত্যিই কি তাই? জানতে চাইলে তটিনী বলেন, ‘নতুন কোনো সিনেমায় এখন পর্যন্ত চুক্তিবদ্ধ হইনি। মিথ্যা বলব না, বেশ কয়েকটি সিনেমার প্রস্তাব এসেছে। কথাও হয়েছে। কিন্তু কথা বললেই তো সিনেমায় কাজ করা হয়ে গেল না। আমার নিজেরও তো বিশ্বাস করতে হবে, বুঝতে হবে—চরিত্রটি আমি কেন করব? ওই জায়গা থেকে মনে হচ্ছে, আরেকটু সময় অপেক্ষা করা উচিত।’
সিনেমা নিয়ে নিজের পরিকল্পনা জানিয়ে তটিনী বলেন, ‘এমন সিনেমার সঙ্গে যুক্ত হতে চাই, যেখানে নিজের সন্তুষ্টি থাকবে। সিনেমা অনেক বড় বিষয়। অনেক সময় নিয়ে নিজেকে প্রস্তুত করতে হয়। তাই আমার মনে হয়, একটি সিনেমা তখনই করা উচিত, যখন নিজেকে প্রস্তুত মনে হবে, যখন চরিত্রটি মনে রাখার মতো হবে। শুধু করার জন্য সিনেমা করলাম, ছয় মাসের জন্য জনপ্রিয় হলাম, এটা আমি চাই না। নাটকে যেমন নিজের একটা জায়গা তৈরি করছি, সিনেমাতেও যেন নিজস্বতা তৈরি হয়, নিজের একটা জায়গা তৈরি হয়।’

ছোট পর্দার পরিচিত মুখ তানজিম সাইয়ারা তটিনী। ওটিটিতেও কাজের অভিজ্ঞতা আছে তাঁর। ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে ২০২০ সালে ওয়েব সিরিজ ‘তকদীর’ ও ২০২২ সালে ‘এই মুহূর্তে’ নামের অ্যান্থলজি সিনেমায় দেখা গেছে তাঁকে। এরপর আর কোনো ওয়েব কনটেন্টে অভিনয় করা হয়নি তটিনীর। নাটক নিয়েই ছিল ব্যস্ততা। বিরতি কাটিয়ে আবার ওটিটিতে ফিরছেন এই অভিনেত্রী। ৬ নভেম্বর চরকিতে মুক্তি পাবে তটিনী অভিনীত ওয়েব ফিল্ম ‘তোমার জন্য মন’।
তোমার জন্য মন বানিয়েছেন শিহাব শাহীন। এতে তটিনীর সঙ্গে আছেন ইয়াশ রোহান। অনেক নাটকেই একসঙ্গে অভিনয় করেছেন তাঁরা। এবার জুটি বেঁধেছেন ওটিটিতে। গল্পে দেখা যাবে, দুই শহরের দুজন মানুষ একই সময়ে কক্সবাজার যায়। সেখানে তাদের পরিচয় হয়। তারপর একটা ভুল-বোঝাবুঝি থেকে ঘটতে থাকে নানা ঘটনা।
ওয়েব ফিল্মটি নিয়ে তটিনী বলেন, ‘এটি রোমান্টিক জনরার একটি গল্প। শেষ দিকে দারুণ টুইস্ট আছে। এই গল্পের মূল মোটিভ হলো, মানুষের বাহ্যিক সৌন্দর্যই সব নয়, ভেতরের সৌন্দর্যই আসল।’
ওটিটিতে দীর্ঘদিনের বিরতির কারণ জানতে চাইলে অভিনেত্রী জানান, একটা ভালো গল্প আর পছন্দের চরিত্রের অপেক্ষায় ছিলেন তিনি। তোমার জন্য মন দিয়ে শেষ হলো তটিনীর অপেক্ষা। তটিনী বলেন, ‘ওটিটি দিয়েই আমার ক্যারিয়ার শুরু। নাটকে ব্যস্ত হওয়ার পর ওটিটির অনেক প্রস্তাব এসেছে। সব সময় মনে হতো, ওয়েবে কাজ করলে এমন কোনো গল্প ও চরিত্রে অভিনয় করা উচিত, যেখানে অভিনয়ের সুযোগটা থাকবে। অপেক্ষা করছিলাম তেমন কাজের জন্য।’

এ বছর বড় পর্দায়ও দেখা গেছে তটিনীকে। গত মে মাসে মুক্তি পাওয়া ‘জয়া আর শারমিন’ সিনেমায় ছিলেন অতিথি চরিত্রে। শোনা যাচ্ছে, সিনেমার নায়িকা হচ্ছেন তিনি। সত্যিই কি তাই? জানতে চাইলে তটিনী বলেন, ‘নতুন কোনো সিনেমায় এখন পর্যন্ত চুক্তিবদ্ধ হইনি। মিথ্যা বলব না, বেশ কয়েকটি সিনেমার প্রস্তাব এসেছে। কথাও হয়েছে। কিন্তু কথা বললেই তো সিনেমায় কাজ করা হয়ে গেল না। আমার নিজেরও তো বিশ্বাস করতে হবে, বুঝতে হবে—চরিত্রটি আমি কেন করব? ওই জায়গা থেকে মনে হচ্ছে, আরেকটু সময় অপেক্ষা করা উচিত।’
সিনেমা নিয়ে নিজের পরিকল্পনা জানিয়ে তটিনী বলেন, ‘এমন সিনেমার সঙ্গে যুক্ত হতে চাই, যেখানে নিজের সন্তুষ্টি থাকবে। সিনেমা অনেক বড় বিষয়। অনেক সময় নিয়ে নিজেকে প্রস্তুত করতে হয়। তাই আমার মনে হয়, একটি সিনেমা তখনই করা উচিত, যখন নিজেকে প্রস্তুত মনে হবে, যখন চরিত্রটি মনে রাখার মতো হবে। শুধু করার জন্য সিনেমা করলাম, ছয় মাসের জন্য জনপ্রিয় হলাম, এটা আমি চাই না। নাটকে যেমন নিজের একটা জায়গা তৈরি করছি, সিনেমাতেও যেন নিজস্বতা তৈরি হয়, নিজের একটা জায়গা তৈরি হয়।’

২ নভেম্বর সন্ধ্যায় শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালায় ছিল দেশ নাটকের ‘নিত্যপুরাণ’ নাটকের প্রদর্শনী। প্রদর্শনী শুরুর আগেই দলটির সদস্য এহসানুল আজিজ বাবুকে ‘আওয়ামী লীগের দোসর’ আখ্যা দিয়ে শিল্পকলার সামনে বিক্ষোভ করেন একদল লোক। পরে একাডেমির মহাপরিচালক গিয়ে তাঁদের শান্ত করলে প্রদর্শনী শুরু হয়।
০৪ নভেম্বর ২০২৪
গান ও ক্রিকেট নিয়ে আসিফ আকবরের ব্যস্ততা এখন দ্বিগুণ। কয়েক দিন আগে যুক্তরাষ্ট্রে টানা দুই মাসের সংগীত সফর শেষ করে ফিরেছেন দেশে। ফিরেই ছুটে গেছেন ক্রিকেট মাঠের দায়িত্ব পালনে। এর মাঝেই আসিফ জানালেন, নতুন সংগীতশিল্পীদের জন্য মিউজিক স্কুল চালু করতে চান তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
আবার ঢাকায় গান শোনাতে আসছে পাকিস্তানের ব্যান্ড জাল। ২৮ নভেম্বর রাজধানীর ৩০০ ফিটের স্বদেশ অ্যারেনায় অনুষ্ঠিত হবে ‘সাউন্ড অব সোল’ শিরোনামের কনসার্ট। জাল ব্যান্ডের সঙ্গে এই কনসার্টে পারফর্ম করবে দেশের দুই ব্যান্ড ওয়ারফেজ ও লেভেল ফাইভ। কনসার্টটি আয়োজন করছে স্টেইজ কো।
২ ঘণ্টা আগেবলিউডে অনেক দিন ধরেই জল্পনা চলছে মীনা কুমারীর বায়োপিক নিয়ে। কে হবেন পর্দার ট্র্যাজেডি কুইন? শোনা যাচ্ছিল কয়েকজন অভিনেত্রীর নাম। কখনো কৃতি শ্যানন, কখনো কিয়ারা আদভানি, আবার তৃপ্তি দিমরির নামও শোনা গিয়েছিল। অবশেষে চূড়ান্ত হলো সিদ্ধান্ত।
২ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

আবার ঢাকায় গান শোনাতে আসছে পাকিস্তানের ব্যান্ড জাল। ২৮ নভেম্বর রাজধানীর ৩০০ ফিটের স্বদেশ অ্যারেনায় অনুষ্ঠিত হবে ‘সাউন্ড অব সোল’ শিরোনামের কনসার্ট। জাল ব্যান্ডের সঙ্গে এই কনসার্টে পারফর্ম করবে দেশের দুই ব্যান্ড ওয়ারফেজ ও লেভেল ফাইভ। কনসার্টটি আয়োজন করছে স্টেইজ কো।
আয়োজকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এটি হবে মৌসুমের সবচেয়ে বড় ওপেন এয়ার কনসার্ট। যেখানে শ্রোতারা জাল ব্যান্ডের আবেগঘন সুর ও লাইভ পারফরম্যান্সের পাশাপাশি ওয়ারফেজ এবং লেভেল ফাইভের পরিবেশনা উপভোগ করতে পারবেন। ইতিমধ্যে ওয়ারফেজ ও লেভেল ফাইভ কনসার্টটি উপভোগ করার জন্য ভক্তদের আমন্ত্রণ জানিয়েছে। ব্যান্ড ওয়ারফেজ বলেছে, ‘অনেক দিন পর ওপেন এয়ার কনসার্টে ওয়ারফেজ। এই অনুভূতি প্রকাশ করার মতো না। স্বদেশ অ্যারেনায় আসুন, উপভোগ করুন সাউন্ড অব সোল, কণ্ঠ মেলান ওয়ারফেজের সঙ্গে।’
ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে অগ্রিম টিকিট বিক্রি। অনলাইট টিকিট প্ল্যাটফর্ম গেট সেট রকের ওয়েবসাইটে দুই ক্যাটাগরিতে পাওয়া যাচ্ছে টিকিট। দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৯৯০ টাকা (রেগুলার) ও ২ হাজার ৫০০ টাকা (ভিআইপি)। দর্শকদের জন্য গেট খুলে দেওয়া হবে বেলা ৩টায়। কনসার্টের আয়োজন শুরু হবে বিকেল ৫টায়।
সবশেষ গত বছরের সেপ্টেম্বরে ঢাকায় পারফর্ম করতে এসেছিল পাকিস্তানের জাল ব্যান্ড। ওই কনসার্ট ঘিরে ছিল নানা নাটকীয়তা। ‘লিজেন্ডস অব দ্য ডেকেড’ শিরোনামের কনসার্টটি প্রথমে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল ঢাকা অ্যারেনায়। কিন্তু ২৭ সেপ্টেম্বর শো শুরুর কয়েক ঘণ্টা আগে বৃষ্টির কারণ দেখিয়ে স্থগিত করা হয় আয়োজন।

পরদিন যমুনা ফিউচার পার্কে আয়োজন করা হয় কনসার্টটি। সেখানেও বাধে বিপত্তি, কনসার্ট শুরুর পর বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। এতে মাঝপথে বন্ধ হয়ে যায় আয়োজন। প্রায় দেড় ঘণ্টা পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতিতে আবার শুরু হয় কনসার্ট।


আবার ঢাকায় গান শোনাতে আসছে পাকিস্তানের ব্যান্ড জাল। ২৮ নভেম্বর রাজধানীর ৩০০ ফিটের স্বদেশ অ্যারেনায় অনুষ্ঠিত হবে ‘সাউন্ড অব সোল’ শিরোনামের কনসার্ট। জাল ব্যান্ডের সঙ্গে এই কনসার্টে পারফর্ম করবে দেশের দুই ব্যান্ড ওয়ারফেজ ও লেভেল ফাইভ। কনসার্টটি আয়োজন করছে স্টেইজ কো।
আয়োজকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এটি হবে মৌসুমের সবচেয়ে বড় ওপেন এয়ার কনসার্ট। যেখানে শ্রোতারা জাল ব্যান্ডের আবেগঘন সুর ও লাইভ পারফরম্যান্সের পাশাপাশি ওয়ারফেজ এবং লেভেল ফাইভের পরিবেশনা উপভোগ করতে পারবেন। ইতিমধ্যে ওয়ারফেজ ও লেভেল ফাইভ কনসার্টটি উপভোগ করার জন্য ভক্তদের আমন্ত্রণ জানিয়েছে। ব্যান্ড ওয়ারফেজ বলেছে, ‘অনেক দিন পর ওপেন এয়ার কনসার্টে ওয়ারফেজ। এই অনুভূতি প্রকাশ করার মতো না। স্বদেশ অ্যারেনায় আসুন, উপভোগ করুন সাউন্ড অব সোল, কণ্ঠ মেলান ওয়ারফেজের সঙ্গে।’
ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে অগ্রিম টিকিট বিক্রি। অনলাইট টিকিট প্ল্যাটফর্ম গেট সেট রকের ওয়েবসাইটে দুই ক্যাটাগরিতে পাওয়া যাচ্ছে টিকিট। দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৯৯০ টাকা (রেগুলার) ও ২ হাজার ৫০০ টাকা (ভিআইপি)। দর্শকদের জন্য গেট খুলে দেওয়া হবে বেলা ৩টায়। কনসার্টের আয়োজন শুরু হবে বিকেল ৫টায়।
সবশেষ গত বছরের সেপ্টেম্বরে ঢাকায় পারফর্ম করতে এসেছিল পাকিস্তানের জাল ব্যান্ড। ওই কনসার্ট ঘিরে ছিল নানা নাটকীয়তা। ‘লিজেন্ডস অব দ্য ডেকেড’ শিরোনামের কনসার্টটি প্রথমে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল ঢাকা অ্যারেনায়। কিন্তু ২৭ সেপ্টেম্বর শো শুরুর কয়েক ঘণ্টা আগে বৃষ্টির কারণ দেখিয়ে স্থগিত করা হয় আয়োজন।

পরদিন যমুনা ফিউচার পার্কে আয়োজন করা হয় কনসার্টটি। সেখানেও বাধে বিপত্তি, কনসার্ট শুরুর পর বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। এতে মাঝপথে বন্ধ হয়ে যায় আয়োজন। প্রায় দেড় ঘণ্টা পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতিতে আবার শুরু হয় কনসার্ট।


২ নভেম্বর সন্ধ্যায় শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালায় ছিল দেশ নাটকের ‘নিত্যপুরাণ’ নাটকের প্রদর্শনী। প্রদর্শনী শুরুর আগেই দলটির সদস্য এহসানুল আজিজ বাবুকে ‘আওয়ামী লীগের দোসর’ আখ্যা দিয়ে শিল্পকলার সামনে বিক্ষোভ করেন একদল লোক। পরে একাডেমির মহাপরিচালক গিয়ে তাঁদের শান্ত করলে প্রদর্শনী শুরু হয়।
০৪ নভেম্বর ২০২৪
গান ও ক্রিকেট নিয়ে আসিফ আকবরের ব্যস্ততা এখন দ্বিগুণ। কয়েক দিন আগে যুক্তরাষ্ট্রে টানা দুই মাসের সংগীত সফর শেষ করে ফিরেছেন দেশে। ফিরেই ছুটে গেছেন ক্রিকেট মাঠের দায়িত্ব পালনে। এর মাঝেই আসিফ জানালেন, নতুন সংগীতশিল্পীদের জন্য মিউজিক স্কুল চালু করতে চান তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
ছোট পর্দার পরিচিত মুখ তানজিম সাইয়ারা তটিনী। ওটিটিতেও কাজের অভিজ্ঞতা আছে তাঁর। ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে ২০২০ সালে ওয়েব সিরিজ ‘তকদীর’ ও ২০২২ সালে ‘এই মুহূর্তে’ নামের অ্যান্থলজি সিনেমায় দেখা গেছে তাঁকে। এরপর আর কোনো ওয়েব কনটেন্টে অভিনয় করা হয়নি তটিনীর। নাটক নিয়েই ছিল ব্যস্ততা।
২ ঘণ্টা আগেবলিউডে অনেক দিন ধরেই জল্পনা চলছে মীনা কুমারীর বায়োপিক নিয়ে। কে হবেন পর্দার ট্র্যাজেডি কুইন? শোনা যাচ্ছিল কয়েকজন অভিনেত্রীর নাম। কখনো কৃতি শ্যানন, কখনো কিয়ারা আদভানি, আবার তৃপ্তি দিমরির নামও শোনা গিয়েছিল। অবশেষে চূড়ান্ত হলো সিদ্ধান্ত।
২ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক
বলিউডে অনেক দিন ধরেই জল্পনা চলছে মীনা কুমারীর বায়োপিক নিয়ে। কে হবেন পর্দার ট্র্যাজেডি কুইন? শোনা যাচ্ছিল কয়েকজন অভিনেত্রীর নাম। কখনো কৃতি শ্যানন, কখনো কিয়ারা আদভানি, আবার তৃপ্তি দিমরির নামও শোনা গিয়েছিল। অবশেষে চূড়ান্ত হলো সিদ্ধান্ত। সংবাদমাধ্যম মিড-ডে জানিয়েছে, সিদ্ধার্থ পি মালহোত্রা পরিচালিত ‘কামাল অউর মীনা’ সিনেমায় মীনা কুমারী হতে যাচ্ছেন কিয়ারা আদভানি।
মীনা কুমারীর বায়োপিক তৈরির অনুমতি মিলেছে তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে। ‘পাকিজা’খ্যাত পরিচালক কামাল আমরোহিকে বিয়ে করেছিলেন মীনা। সিনেমায় কাজ করতে গিয়েই পরস্পরের কাছাকাছি আসেন তাঁরা। গোপনে বিয়ে করেন। তবে সম্পর্কটি শেষ পর্যন্ত সুখের হয়নি। কামাল ও মীনা কুমারীর এই বেদনাবিধুর সম্পর্ক বায়োপিকটির মূল বিষয়। জানা গেছে, আমরোহি পরিবারই উদ্যোগ নিয়ে সিনেমাটি তৈরি করছে।
বিশাল বাজেট ও জাঁকজমকপূর্ণ পরিকল্পনায় তৈরি হচ্ছে কামাল অউর মীনা সিনেমাটি। নির্মাতাদের দাবি, বলিউডের ইতিহাসে অন্যতম বড় আয়োজনের বায়োপিক হতে চলেছে এটি। নির্মাতারা মনে করছেন, মীনা কুমারীর চরিত্রটির জন্য যে আবেগ, গভীরতা আর আভিজাত্যপূর্ণ রূপ দরকার, তা রয়েছে কিয়ারার মধ্যে। তাঁদের বিশ্বাস, মীনার চরিত্রকে পর্দায় বিশ্বাসযোগ্য করে তুলতে পারবেন একমাত্র কিয়ারাই। কামাল অউর মীনা হতে চলেছে কিয়ারা অভিনীত প্রথম বায়োপিক। মা হওয়ার পর এ প্রজেক্ট দিয়েই ক্যামেরার সামনে ফিরবেন তিনি। এতে অভিনয়ের জন্য উর্দু শিখবেন কিয়ারা।
টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, আগামী বছরের প্রথমার্ধে সিনেমাটির শুটিং শুরু হবে। ২০২৬ সালেই মুক্তি দেওয়ার পরিকল্পনা। মীনা কুমারী আর কামাল আমরোহির সম্পর্কের টানাপোড়েন, ভালোবাসা আর বিভেদই এ সিনেমার মূল ভিত্তি। তাই পর্দায় কে হবেন কিয়ারার নায়ক, সেটাই এখন সবচেয়ে আগ্রহের বিষয়।

মীনা কুমারী ভারতীয় সিনেমার ইতিহাসে এক উজ্জ্বল নক্ষত্রের নাম। দর্শকদের কাছে তিনি পরিচিত ‘ট্র্যাজেডি কুইন’ হিসেবে। কারণ, দুঃখের দৃশ্যে তাঁর অভিনয় ছিল মনে দাগ কাটার মতো। ‘বৈজু বাওরা’, ‘পরিণীতা’, ‘সাহেব বিবি অউর গোলাম’, ‘কাজল’, ‘পাকিজা’সহ ৯০টির বেশি সিনেমায় নিজের অভিনয়প্রতিভার ছাপ রেখে গেছেন মীনা কুমারী। মাত্র ৩৮ বছর বয়সে মৃত্যু হয় এই কিংবদন্তির।
মীনা কুমারীর বায়োপিকটি কিয়ারার ক্যারিয়ারের অন্যতম মাইলস্টোন হিসেবে ধরা হচ্ছে। কারণ, এ চরিত্রে কিয়ারাকে এমন এক নারীকে ফুটিয়ে তুলতে হবে, যাঁর জীবনভর দুঃখ, প্রেম, অপমান, যন্ত্রণা আর নিঃসঙ্গতায় মোড়া ছিল। এই চরিত্রে নির্মল বিষণ্নতা তুলে ধরতে পারলেই কিয়ারা হয়ে উঠবেন ‘নতুন ট্র্যাজেডি কুইন’।

বলিউডে অনেক দিন ধরেই জল্পনা চলছে মীনা কুমারীর বায়োপিক নিয়ে। কে হবেন পর্দার ট্র্যাজেডি কুইন? শোনা যাচ্ছিল কয়েকজন অভিনেত্রীর নাম। কখনো কৃতি শ্যানন, কখনো কিয়ারা আদভানি, আবার তৃপ্তি দিমরির নামও শোনা গিয়েছিল। অবশেষে চূড়ান্ত হলো সিদ্ধান্ত। সংবাদমাধ্যম মিড-ডে জানিয়েছে, সিদ্ধার্থ পি মালহোত্রা পরিচালিত ‘কামাল অউর মীনা’ সিনেমায় মীনা কুমারী হতে যাচ্ছেন কিয়ারা আদভানি।
মীনা কুমারীর বায়োপিক তৈরির অনুমতি মিলেছে তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে। ‘পাকিজা’খ্যাত পরিচালক কামাল আমরোহিকে বিয়ে করেছিলেন মীনা। সিনেমায় কাজ করতে গিয়েই পরস্পরের কাছাকাছি আসেন তাঁরা। গোপনে বিয়ে করেন। তবে সম্পর্কটি শেষ পর্যন্ত সুখের হয়নি। কামাল ও মীনা কুমারীর এই বেদনাবিধুর সম্পর্ক বায়োপিকটির মূল বিষয়। জানা গেছে, আমরোহি পরিবারই উদ্যোগ নিয়ে সিনেমাটি তৈরি করছে।
বিশাল বাজেট ও জাঁকজমকপূর্ণ পরিকল্পনায় তৈরি হচ্ছে কামাল অউর মীনা সিনেমাটি। নির্মাতাদের দাবি, বলিউডের ইতিহাসে অন্যতম বড় আয়োজনের বায়োপিক হতে চলেছে এটি। নির্মাতারা মনে করছেন, মীনা কুমারীর চরিত্রটির জন্য যে আবেগ, গভীরতা আর আভিজাত্যপূর্ণ রূপ দরকার, তা রয়েছে কিয়ারার মধ্যে। তাঁদের বিশ্বাস, মীনার চরিত্রকে পর্দায় বিশ্বাসযোগ্য করে তুলতে পারবেন একমাত্র কিয়ারাই। কামাল অউর মীনা হতে চলেছে কিয়ারা অভিনীত প্রথম বায়োপিক। মা হওয়ার পর এ প্রজেক্ট দিয়েই ক্যামেরার সামনে ফিরবেন তিনি। এতে অভিনয়ের জন্য উর্দু শিখবেন কিয়ারা।
টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, আগামী বছরের প্রথমার্ধে সিনেমাটির শুটিং শুরু হবে। ২০২৬ সালেই মুক্তি দেওয়ার পরিকল্পনা। মীনা কুমারী আর কামাল আমরোহির সম্পর্কের টানাপোড়েন, ভালোবাসা আর বিভেদই এ সিনেমার মূল ভিত্তি। তাই পর্দায় কে হবেন কিয়ারার নায়ক, সেটাই এখন সবচেয়ে আগ্রহের বিষয়।

মীনা কুমারী ভারতীয় সিনেমার ইতিহাসে এক উজ্জ্বল নক্ষত্রের নাম। দর্শকদের কাছে তিনি পরিচিত ‘ট্র্যাজেডি কুইন’ হিসেবে। কারণ, দুঃখের দৃশ্যে তাঁর অভিনয় ছিল মনে দাগ কাটার মতো। ‘বৈজু বাওরা’, ‘পরিণীতা’, ‘সাহেব বিবি অউর গোলাম’, ‘কাজল’, ‘পাকিজা’সহ ৯০টির বেশি সিনেমায় নিজের অভিনয়প্রতিভার ছাপ রেখে গেছেন মীনা কুমারী। মাত্র ৩৮ বছর বয়সে মৃত্যু হয় এই কিংবদন্তির।
মীনা কুমারীর বায়োপিকটি কিয়ারার ক্যারিয়ারের অন্যতম মাইলস্টোন হিসেবে ধরা হচ্ছে। কারণ, এ চরিত্রে কিয়ারাকে এমন এক নারীকে ফুটিয়ে তুলতে হবে, যাঁর জীবনভর দুঃখ, প্রেম, অপমান, যন্ত্রণা আর নিঃসঙ্গতায় মোড়া ছিল। এই চরিত্রে নির্মল বিষণ্নতা তুলে ধরতে পারলেই কিয়ারা হয়ে উঠবেন ‘নতুন ট্র্যাজেডি কুইন’।

২ নভেম্বর সন্ধ্যায় শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালায় ছিল দেশ নাটকের ‘নিত্যপুরাণ’ নাটকের প্রদর্শনী। প্রদর্শনী শুরুর আগেই দলটির সদস্য এহসানুল আজিজ বাবুকে ‘আওয়ামী লীগের দোসর’ আখ্যা দিয়ে শিল্পকলার সামনে বিক্ষোভ করেন একদল লোক। পরে একাডেমির মহাপরিচালক গিয়ে তাঁদের শান্ত করলে প্রদর্শনী শুরু হয়।
০৪ নভেম্বর ২০২৪
গান ও ক্রিকেট নিয়ে আসিফ আকবরের ব্যস্ততা এখন দ্বিগুণ। কয়েক দিন আগে যুক্তরাষ্ট্রে টানা দুই মাসের সংগীত সফর শেষ করে ফিরেছেন দেশে। ফিরেই ছুটে গেছেন ক্রিকেট মাঠের দায়িত্ব পালনে। এর মাঝেই আসিফ জানালেন, নতুন সংগীতশিল্পীদের জন্য মিউজিক স্কুল চালু করতে চান তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
ছোট পর্দার পরিচিত মুখ তানজিম সাইয়ারা তটিনী। ওটিটিতেও কাজের অভিজ্ঞতা আছে তাঁর। ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে ২০২০ সালে ওয়েব সিরিজ ‘তকদীর’ ও ২০২২ সালে ‘এই মুহূর্তে’ নামের অ্যান্থলজি সিনেমায় দেখা গেছে তাঁকে। এরপর আর কোনো ওয়েব কনটেন্টে অভিনয় করা হয়নি তটিনীর। নাটক নিয়েই ছিল ব্যস্ততা।
২ ঘণ্টা আগে
আবার ঢাকায় গান শোনাতে আসছে পাকিস্তানের ব্যান্ড জাল। ২৮ নভেম্বর রাজধানীর ৩০০ ফিটের স্বদেশ অ্যারেনায় অনুষ্ঠিত হবে ‘সাউন্ড অব সোল’ শিরোনামের কনসার্ট। জাল ব্যান্ডের সঙ্গে এই কনসার্টে পারফর্ম করবে দেশের দুই ব্যান্ড ওয়ারফেজ ও লেভেল ফাইভ। কনসার্টটি আয়োজন করছে স্টেইজ কো।
২ ঘণ্টা আগে