প্রসব-পরবর্তী ওজন কমানোর যাত্রা নিয়ে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী সোনম কাপুর। সম্প্রতি ফ্যাশনেবল পার্নিয়ার দ্য স্টাইল আইকন পডকাস্টের পঞ্চম পর্বে বাচ্চা হওয়ার পর তাঁর শরীরে আসা বদল নিয়ে মুখ খুললেন অভিনেত্রী। জানিয়েছেন, ওজন কমিয়ে যেভাবে ফিরলেন স্বরূপে।
২০১৮ সালে ব্যবসায়ী ও দীর্ঘদিনের প্রেমিক আনন্দ আহুজাকে বিয়ে করেন সোনম। বিয়ের পর থেকে ছিলেন লন্ডনেই। ২০২২ সালে পুত্রসন্তানের জন্ম দেন অভিনেত্রী। তার পর থেকেই মেদহীন চেহারার সোনম যেন রাতারাতি বদলে যান। পর্দার সোনমের সঙ্গে নতুন মা সোনমের কোনো মিলই যেন চোখে পড়ছিল না। এক ধাক্কায় ওজন বাড়ে প্রায় ৩২ কেজি।
সোনম বলেন, ‘আমি ৩২ কেজি ওজন বাড়িয়েছিলাম। সত্যি বলতে, শুরুতে আমি খুব ঘাবড়ে যাই। আপনি আপনার বাচ্চাকে নিয়ে এতটাই আচ্ছন্ন, আপনি কোনো কাজ করার, সঠিকভাবে খাওয়ার কথা ভাবছেন না। স্বাভাবিক হতে আমার সময় লেগেছে দেড় বছর। আমি খুব ধীরগতি নিয়েছিলাম, নতুনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখতে আপনাকে ধীর হতেই হবে।’
সোনম জানান, সন্তান প্রসবের পর জীবনের সবকিছুই বদলে যায়, এমনকি নিজের এবং স্বামীর সঙ্গে সম্পর্কও। তিনি বলেন, ‘আপনার জীবনের সবকিছুই বদলে যায়। নিজের সঙ্গে আপনার সম্পর্কের পরিবর্তন হয়, আপনার স্বামীর সঙ্গে আপনার ইক্যুয়েশন বদলে যায়, সবকিছু পরিবর্তন হয়। আপনি কখনোই আপনার শরীর সম্পর্কে একই অনুভূতি অনুভব করবেন না। আমি সব সময় নিজের এই বদল মেনে নিয়েছি। আমি নিজের এই ভার্সনকে স্বাগত জানিয়েছি খোলা মনে।’
চলতি বছরের শুরুতে সোনম তাঁর সাম্প্রতিক ফটোশুট থেকে বেশ কিছু ছবি শেয়ার করেছেন এবং নিজের প্রতি যত্ন নিয়ে মুখ খুলেছিলেন। ক্যাপশনে লেখা ছিল, ‘নিজেকে আবার আগের মতো অনুভব করতে আমার ১৬ মাস সময় লেগেছে। কোনো ক্র্যাশ ডায়েট এবং ক্রেজি ওয়ার্কআউট ছাড়াই ধীরে ধীরে ওজন কমিয়েছি। বাচ্চার আর নিজের যত্ন চালিয়েছিলাম একই সঙ্গে। আমি এখনো সেই জায়গায় পৌঁছাইনি, যেখানে থাকতে চাই।’
উল্লেখ্য, সোনম কাপুরকে সবশেষ দেখা গেছে ২০২৩ সালের ছবি ব্লাইন্ডে। ওটিটি প্ল্যাটফরম জিও সিনেমায় মুক্তি পাওয়া এই ছবি পরিচালনা করেন সোম মাখিজা এবং এতে অভিনয় করেন পূরব কোহলিও।
প্রসব-পরবর্তী ওজন কমানোর যাত্রা নিয়ে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী সোনম কাপুর। সম্প্রতি ফ্যাশনেবল পার্নিয়ার দ্য স্টাইল আইকন পডকাস্টের পঞ্চম পর্বে বাচ্চা হওয়ার পর তাঁর শরীরে আসা বদল নিয়ে মুখ খুললেন অভিনেত্রী। জানিয়েছেন, ওজন কমিয়ে যেভাবে ফিরলেন স্বরূপে।
২০১৮ সালে ব্যবসায়ী ও দীর্ঘদিনের প্রেমিক আনন্দ আহুজাকে বিয়ে করেন সোনম। বিয়ের পর থেকে ছিলেন লন্ডনেই। ২০২২ সালে পুত্রসন্তানের জন্ম দেন অভিনেত্রী। তার পর থেকেই মেদহীন চেহারার সোনম যেন রাতারাতি বদলে যান। পর্দার সোনমের সঙ্গে নতুন মা সোনমের কোনো মিলই যেন চোখে পড়ছিল না। এক ধাক্কায় ওজন বাড়ে প্রায় ৩২ কেজি।
সোনম বলেন, ‘আমি ৩২ কেজি ওজন বাড়িয়েছিলাম। সত্যি বলতে, শুরুতে আমি খুব ঘাবড়ে যাই। আপনি আপনার বাচ্চাকে নিয়ে এতটাই আচ্ছন্ন, আপনি কোনো কাজ করার, সঠিকভাবে খাওয়ার কথা ভাবছেন না। স্বাভাবিক হতে আমার সময় লেগেছে দেড় বছর। আমি খুব ধীরগতি নিয়েছিলাম, নতুনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখতে আপনাকে ধীর হতেই হবে।’
সোনম জানান, সন্তান প্রসবের পর জীবনের সবকিছুই বদলে যায়, এমনকি নিজের এবং স্বামীর সঙ্গে সম্পর্কও। তিনি বলেন, ‘আপনার জীবনের সবকিছুই বদলে যায়। নিজের সঙ্গে আপনার সম্পর্কের পরিবর্তন হয়, আপনার স্বামীর সঙ্গে আপনার ইক্যুয়েশন বদলে যায়, সবকিছু পরিবর্তন হয়। আপনি কখনোই আপনার শরীর সম্পর্কে একই অনুভূতি অনুভব করবেন না। আমি সব সময় নিজের এই বদল মেনে নিয়েছি। আমি নিজের এই ভার্সনকে স্বাগত জানিয়েছি খোলা মনে।’
চলতি বছরের শুরুতে সোনম তাঁর সাম্প্রতিক ফটোশুট থেকে বেশ কিছু ছবি শেয়ার করেছেন এবং নিজের প্রতি যত্ন নিয়ে মুখ খুলেছিলেন। ক্যাপশনে লেখা ছিল, ‘নিজেকে আবার আগের মতো অনুভব করতে আমার ১৬ মাস সময় লেগেছে। কোনো ক্র্যাশ ডায়েট এবং ক্রেজি ওয়ার্কআউট ছাড়াই ধীরে ধীরে ওজন কমিয়েছি। বাচ্চার আর নিজের যত্ন চালিয়েছিলাম একই সঙ্গে। আমি এখনো সেই জায়গায় পৌঁছাইনি, যেখানে থাকতে চাই।’
উল্লেখ্য, সোনম কাপুরকে সবশেষ দেখা গেছে ২০২৩ সালের ছবি ব্লাইন্ডে। ওটিটি প্ল্যাটফরম জিও সিনেমায় মুক্তি পাওয়া এই ছবি পরিচালনা করেন সোম মাখিজা এবং এতে অভিনয় করেন পূরব কোহলিও।
সৌদি আরবের প্রথম দিকের কয়েকজন নারী র্যাপারের একজন জারা। সংগীতশিল্পী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সৌদির সীমানা পেরিয়ে তিনি এখন সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে থাকছেন। আরবি, ইংরেজির পাশাপাশি সুইডিশ ভাষাতেও সাবলীল এই তরুণী। জানান, আরও একটি ভাষা শেখার ইচ্ছা আছে তাঁর। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গান...
৫ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
১১ ঘণ্টা আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
১১ ঘণ্টা আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
১১ ঘণ্টা আগে