ফিয়াদ নওশাদ ইয়ামিন
পরিবেশ রক্ষায় তরুণদের অংশগ্রহণ আর আশাবাদের গল্পে মুখর ছিল আজকের পত্রিকার প্রধান কার্যালয়ের সভাকক্ষ। ১৬ জুলাই অনুষ্ঠিত হয় ‘গ্রিন ঈদ, গ্রিন জেনারেশন: ইনভেস্ট ফর আ বেটার ফিউচার’ কর্মসূচির পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান। পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে আয়োজিত এই উদ্যোগের অংশ হিসেবে তরুণ পাঠকবন্ধু সদস্যরা নিজ নিজ বাড়িতে গাছ রোপণ করেন। তাঁদের উৎসাহিত করতে আয়োজন করা হয় এই পুরস্কার ও সনদ প্রদান অনুষ্ঠান।
পরিকল্পনা ছিল ছোট, কিন্তু এর প্রভাব সুদূরপ্রসারী। উদ্দেশ্য—তরুণদের মধ্যে পরিবেশ বিষয়ে সচেতনতা বাড়ানো এবং একটি সবুজ, বাসযোগ্য ভবিষ্যৎ গঠনে তাঁদের সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত করা। পাঠকবন্ধুর এই উদ্যোগে সহযোগিতা করে ওয়াইসিআই বাংলাদেশ। দেশের বিভিন্ন প্রান্তের তরুণেরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে নিজ শহর কিংবা গ্রামে বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে পালন করেছেন এক ব্যতিক্রমী ঈদ।
অনুষ্ঠানে প্রথম ৫০ অংশগ্রহণকারীর হাতে বই ও সনদ তুলে দেন আজকের পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ও পাঠকবন্ধুর প্রধান পৃষ্ঠপোষক কামরুল হাসান। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন আজকের পত্রিকার উপসম্পাদক সাহিদুল ইসলাম চৌধুরী, পাঠকবন্ধুর প্রধান সংগঠক আব্দুর রাজ্জাক খান, পাঠকবন্ধু সমন্বিত বিশ্ববিদ্যালয় কমিটির আহ্বায়ক মো. সৈয়দুর রহমান এবং ওয়াইসিআই বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা আহনাফ আমির অনাবিলসহ বিভিন্ন শাখার বন্ধুরা। সারা দেশ থেকে আগত সদস্যদের মিলনমেলায় অনুষ্ঠানটি হয়ে ওঠে প্রাণবন্ত এবং তরুণদের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস।
প্রধান আলোচকের বক্তব্যে কামরুল হাসান বলেন, ‘গাছ কার্বন ডাই-অক্সাইড শোষণ করে পরিবেশকে কার্বনমুক্ত রাখতে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখে। তাই আমাদের প্রত্যেকের উচিত নিজ নিজ অবস্থান থেকে গাছ লাগানো। সভ্যতার শুরু থেকে গাছের শত্রু মানুষ। কারণ, তারা আগুন আবিষ্কারের পর থেকে গাছ পোড়ানো শুরু করেছে। অথচ যারা গাছ রোপণ করে, তারা প্রকৃতির বন্ধু, গাছের প্রকৃত বন্ধু।’ তিনি পাঠকবন্ধুর এমন উদ্যোগকে আরও বিস্তৃত করার আহ্বান জানান, যেন আগামী প্রজন্ম পরিবেশসচেতন নাগরিক হিসেবে গড়ে ওঠে।
আহনাফ আমির অনাবিল বলেন, ‘আমরা একটানা অর্থনৈতিক, প্রযুক্তিগত ও নানা উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি, কিন্তু এরই মধ্যে আমাদের বাস-উপযোগী পরিবেশকে ভুলে যাচ্ছি। পৃথিবী বাসযোগ্য না থাকলে সব উন্নয়নপ্রচেষ্টা ব্যর্থ হবে।’
আব্দুর রাজ্জাক খান বলেন, ‘আমরা সব সময় ইতিবাচক পরিবর্তনের লক্ষ্যে কাজ করি। গ্রিন ঈদ কর্মসূচি তারই ধারাবাহিকতা। সারা দেশে আমাদের সদস্যরা বৃক্ষরোপণ করে আসছেন। ভবিষ্যতেও এমন কর্মসূচি চলমান থাকবে।’
বিশ্ববিদ্যালয় কমিটির আহ্বায়ক মো. সৈয়দুর রহমান বলেন, ‘এবার একটি ব্যতিক্রমী উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল; বন্ধুরা ঈদে বাড়ি গিয়ে কমপক্ষে দুটি গাছ লাগাবেন এবং এর স্বীকৃতিস্বরূপ পাবেন একটি বই ও সনদ। আমরা আরও এমন কর্মসূচির পরিকল্পনা করছি; যেমন প্লাস্টিকের বিনিময়ে গাছ উপহার কর্মসূচি।’
অনুষ্ঠানের শেষ অংশে পাঠকবন্ধুর সদস্যরা ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে মতবিনিময় করেন। সবাই একমত হন যে পরিবেশবান্ধব ও সৃজনশীল কার্যক্রমের মাধ্যমে পাঠকবন্ধুর ভবিষ্যৎ কর্মকাণ্ড আরও সম্প্রসারিত হবে।
পরিবেশ রক্ষায় তরুণদের অংশগ্রহণ আর আশাবাদের গল্পে মুখর ছিল আজকের পত্রিকার প্রধান কার্যালয়ের সভাকক্ষ। ১৬ জুলাই অনুষ্ঠিত হয় ‘গ্রিন ঈদ, গ্রিন জেনারেশন: ইনভেস্ট ফর আ বেটার ফিউচার’ কর্মসূচির পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান। পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে আয়োজিত এই উদ্যোগের অংশ হিসেবে তরুণ পাঠকবন্ধু সদস্যরা নিজ নিজ বাড়িতে গাছ রোপণ করেন। তাঁদের উৎসাহিত করতে আয়োজন করা হয় এই পুরস্কার ও সনদ প্রদান অনুষ্ঠান।
পরিকল্পনা ছিল ছোট, কিন্তু এর প্রভাব সুদূরপ্রসারী। উদ্দেশ্য—তরুণদের মধ্যে পরিবেশ বিষয়ে সচেতনতা বাড়ানো এবং একটি সবুজ, বাসযোগ্য ভবিষ্যৎ গঠনে তাঁদের সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত করা। পাঠকবন্ধুর এই উদ্যোগে সহযোগিতা করে ওয়াইসিআই বাংলাদেশ। দেশের বিভিন্ন প্রান্তের তরুণেরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে নিজ শহর কিংবা গ্রামে বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে পালন করেছেন এক ব্যতিক্রমী ঈদ।
অনুষ্ঠানে প্রথম ৫০ অংশগ্রহণকারীর হাতে বই ও সনদ তুলে দেন আজকের পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ও পাঠকবন্ধুর প্রধান পৃষ্ঠপোষক কামরুল হাসান। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন আজকের পত্রিকার উপসম্পাদক সাহিদুল ইসলাম চৌধুরী, পাঠকবন্ধুর প্রধান সংগঠক আব্দুর রাজ্জাক খান, পাঠকবন্ধু সমন্বিত বিশ্ববিদ্যালয় কমিটির আহ্বায়ক মো. সৈয়দুর রহমান এবং ওয়াইসিআই বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা আহনাফ আমির অনাবিলসহ বিভিন্ন শাখার বন্ধুরা। সারা দেশ থেকে আগত সদস্যদের মিলনমেলায় অনুষ্ঠানটি হয়ে ওঠে প্রাণবন্ত এবং তরুণদের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস।
প্রধান আলোচকের বক্তব্যে কামরুল হাসান বলেন, ‘গাছ কার্বন ডাই-অক্সাইড শোষণ করে পরিবেশকে কার্বনমুক্ত রাখতে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখে। তাই আমাদের প্রত্যেকের উচিত নিজ নিজ অবস্থান থেকে গাছ লাগানো। সভ্যতার শুরু থেকে গাছের শত্রু মানুষ। কারণ, তারা আগুন আবিষ্কারের পর থেকে গাছ পোড়ানো শুরু করেছে। অথচ যারা গাছ রোপণ করে, তারা প্রকৃতির বন্ধু, গাছের প্রকৃত বন্ধু।’ তিনি পাঠকবন্ধুর এমন উদ্যোগকে আরও বিস্তৃত করার আহ্বান জানান, যেন আগামী প্রজন্ম পরিবেশসচেতন নাগরিক হিসেবে গড়ে ওঠে।
আহনাফ আমির অনাবিল বলেন, ‘আমরা একটানা অর্থনৈতিক, প্রযুক্তিগত ও নানা উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি, কিন্তু এরই মধ্যে আমাদের বাস-উপযোগী পরিবেশকে ভুলে যাচ্ছি। পৃথিবী বাসযোগ্য না থাকলে সব উন্নয়নপ্রচেষ্টা ব্যর্থ হবে।’
আব্দুর রাজ্জাক খান বলেন, ‘আমরা সব সময় ইতিবাচক পরিবর্তনের লক্ষ্যে কাজ করি। গ্রিন ঈদ কর্মসূচি তারই ধারাবাহিকতা। সারা দেশে আমাদের সদস্যরা বৃক্ষরোপণ করে আসছেন। ভবিষ্যতেও এমন কর্মসূচি চলমান থাকবে।’
বিশ্ববিদ্যালয় কমিটির আহ্বায়ক মো. সৈয়দুর রহমান বলেন, ‘এবার একটি ব্যতিক্রমী উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল; বন্ধুরা ঈদে বাড়ি গিয়ে কমপক্ষে দুটি গাছ লাগাবেন এবং এর স্বীকৃতিস্বরূপ পাবেন একটি বই ও সনদ। আমরা আরও এমন কর্মসূচির পরিকল্পনা করছি; যেমন প্লাস্টিকের বিনিময়ে গাছ উপহার কর্মসূচি।’
অনুষ্ঠানের শেষ অংশে পাঠকবন্ধুর সদস্যরা ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে মতবিনিময় করেন। সবাই একমত হন যে পরিবেশবান্ধব ও সৃজনশীল কার্যক্রমের মাধ্যমে পাঠকবন্ধুর ভবিষ্যৎ কর্মকাণ্ড আরও সম্প্রসারিত হবে।
লেখাপড়ায় ভালো করতে হলে সবচেয়ে জরুরি হলো মনোযোগ ধরে রাখা। কিন্তু নানা কারণে পড়ার সময় অনেকের মন বসে না। নিচে কিছু কার্যকর উপায় দেওয়া হলো, যা অনুসরণ করলে লেখাপড়ায় মনোযোগ বাড়বে।
৮ ঘণ্টা আগেডেনমার্কে ডেনিশ ডেটা সায়েন্স একাডেমি (ডিডিএসএ) ভিজিট গ্রান্ট স্কলারশিপ-২০২৬-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। অর্থায়িত এ বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
৯ ঘণ্টা আগেইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার এক যুগ পূর্ণ হতে চলেছে। এই বিশ্ববিদ্যালয় শুধু একটি উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নয়; বরং বাংলাদেশের দীর্ঘদিনের মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থাকে একটি কেন্দ্রীয় কাঠামোয় এনে নৈতিকতা, জ্ঞান ও গবেষণার পথে এগিয়ে নেওয়ার প্রয়াস।
৯ ঘণ্টা আগেহাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদ এবং আইইইই কম্পিউটার সোসাইটি বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের আয়োজনে প্রথমবারের মতো দুই দিনব্যাপী (১৮ ও ১৯ জুলাই) ‘আইইইই সিএস বিডিসি সামার সিম্পোজিয়াম ২০২৫’ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে