নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ডাকা কমপ্লিট শাটডাউনের মধ্যে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), হল সংসদ ও সিনেট প্রতিনিধি ভোট পিছিয়ে দেওয়া হবে কি না, সে সিদ্ধান্ত আজ সোমবার বিকেলে নেবে নির্বাচন কমিশন। বিকেল ৫টায় নির্বাচন কমিশন এ ব্যাপারে সভা ডেকেছে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার ড. এফ নজরুল ইসলাম বেলা দেড়টায় সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, বিকেলে নির্বাচন কমিশনের সভা ডাকা হয়েছে। শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের শাটডাউন কর্মসূচির কারণে যদি নির্বাচনের পরিবেশ না থাকে, তাহলে সে বিষয়ে কমিশনে আলোচনা হবে। ২৫ সেপ্টেম্বরই ভোট গ্রহণ হবে কি না, সে সিদ্ধান্তই সভায় নেওয়া হবে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার ব্রিফ করার আগে সচেতন শিক্ষার্থী সংসদ, রাকসু ফর র্যাডিকাল চেঞ্জ, সর্বজনীন শিক্ষার্থী সংসদ ও ইউনাইটেড ফর রাইটস প্যানেলের প্রার্থীরা তাঁকে একটি স্মারকলিপি দেন। এতে তাঁরা উল্লেখ করেন, পোষ্য কোটা ইস্যুতে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের চলমান আন্দোলন কর্মসূচির মধ্যে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হতে পারে না। তাঁরা এ বিষয়টি বিবেচনার জন্য নির্বাচন কমিশনকে অনুরোধ জানান।
এর আগে দুপুর ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন মার্কেটে প্যানেল চারটির পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলন করা হয়। সেখানে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সর্বজনীন শিক্ষার্থী সংসদের ভিপি প্রার্থী ও সাবেক সমন্বয়ক তাসিন খান। তিনি বলেন, ‘২৫ সেপ্টেম্বর রাকসু নির্বাচন উপলক্ষে আমরা সকলেই উৎসবমুখর পরিবেশে রাকসুর প্রচারণা করছিলাম। কিন্তু পোষ্য কোটাকে সামনে এনে বিশ্ববিদ্যালয়ে যে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি হয়েছে, সেখানে ছাত্র, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী সকলেই পরস্পরের মুখোমুখি অবস্থানে রয়েছে—যা আমাদের কখনোই কাম্য নয়। রাকসু আমরা চাই, রাকসু দিতে হবেই। নির্বাচন কোনোভাবেই বন্ধ করা চলবে না। কিন্তু নির্বাচনের প্রাণ শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ না হলে সেই নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবেই।’
তাসিন বলেন, ‘আমরা চাই শান্তিপূর্ণ, আনন্দমুখর পরিবেশে রাকসু নির্বাচন—যা শিক্ষক, শিক্ষার্থীদের নিয়েই সম্ভব, যে পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয় এখন নেই। বিশ্ববিদ্যালয়কে কমপ্লিট শাটডাউনে রেখে কোনোভাবে রাকসু নির্বাচন হতে পারে না। এটা সুস্পষ্ট রাকসু নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র।’
এদিকে পোষ্য কোটা সুবিধা বাতিল এবং উপ-উপাচার্য লাঞ্ছিতের ঘটনার প্রতিবাদে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মচারীরা আজ সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ পালন করছেন। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কার্যক্রম কার্যত স্থবির হয়ে পড়েছে।
শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ডাকা কমপ্লিট শাটডাউনের মধ্যে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), হল সংসদ ও সিনেট প্রতিনিধি ভোট পিছিয়ে দেওয়া হবে কি না, সে সিদ্ধান্ত আজ সোমবার বিকেলে নেবে নির্বাচন কমিশন। বিকেল ৫টায় নির্বাচন কমিশন এ ব্যাপারে সভা ডেকেছে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার ড. এফ নজরুল ইসলাম বেলা দেড়টায় সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, বিকেলে নির্বাচন কমিশনের সভা ডাকা হয়েছে। শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের শাটডাউন কর্মসূচির কারণে যদি নির্বাচনের পরিবেশ না থাকে, তাহলে সে বিষয়ে কমিশনে আলোচনা হবে। ২৫ সেপ্টেম্বরই ভোট গ্রহণ হবে কি না, সে সিদ্ধান্তই সভায় নেওয়া হবে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার ব্রিফ করার আগে সচেতন শিক্ষার্থী সংসদ, রাকসু ফর র্যাডিকাল চেঞ্জ, সর্বজনীন শিক্ষার্থী সংসদ ও ইউনাইটেড ফর রাইটস প্যানেলের প্রার্থীরা তাঁকে একটি স্মারকলিপি দেন। এতে তাঁরা উল্লেখ করেন, পোষ্য কোটা ইস্যুতে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের চলমান আন্দোলন কর্মসূচির মধ্যে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হতে পারে না। তাঁরা এ বিষয়টি বিবেচনার জন্য নির্বাচন কমিশনকে অনুরোধ জানান।
এর আগে দুপুর ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন মার্কেটে প্যানেল চারটির পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলন করা হয়। সেখানে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সর্বজনীন শিক্ষার্থী সংসদের ভিপি প্রার্থী ও সাবেক সমন্বয়ক তাসিন খান। তিনি বলেন, ‘২৫ সেপ্টেম্বর রাকসু নির্বাচন উপলক্ষে আমরা সকলেই উৎসবমুখর পরিবেশে রাকসুর প্রচারণা করছিলাম। কিন্তু পোষ্য কোটাকে সামনে এনে বিশ্ববিদ্যালয়ে যে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি হয়েছে, সেখানে ছাত্র, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী সকলেই পরস্পরের মুখোমুখি অবস্থানে রয়েছে—যা আমাদের কখনোই কাম্য নয়। রাকসু আমরা চাই, রাকসু দিতে হবেই। নির্বাচন কোনোভাবেই বন্ধ করা চলবে না। কিন্তু নির্বাচনের প্রাণ শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ না হলে সেই নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবেই।’
তাসিন বলেন, ‘আমরা চাই শান্তিপূর্ণ, আনন্দমুখর পরিবেশে রাকসু নির্বাচন—যা শিক্ষক, শিক্ষার্থীদের নিয়েই সম্ভব, যে পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয় এখন নেই। বিশ্ববিদ্যালয়কে কমপ্লিট শাটডাউনে রেখে কোনোভাবে রাকসু নির্বাচন হতে পারে না। এটা সুস্পষ্ট রাকসু নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র।’
এদিকে পোষ্য কোটা সুবিধা বাতিল এবং উপ-উপাচার্য লাঞ্ছিতের ঘটনার প্রতিবাদে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মচারীরা আজ সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ পালন করছেন। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কার্যক্রম কার্যত স্থবির হয়ে পড়েছে।
এবারের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষায় গত ২০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ ফল হয়েছে। ৯টি সাধারণ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ৫৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ। ১১টি বোর্ড মিলিয়ে ২০০৫ সালে পাসের হার ছিল ৫৯ দশমিক ০৭ শতাংশ। তখন থেকে এইচএসসিতে পাসের হার আর কখনো ৫৯ শতাংশের নিচে নামেনি।
২ ঘণ্টা আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা গুজব, প্রার্থীদের পাল্টাপাল্টি অভিযোগের মধ্য দিয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), সিনেট প্রতিনিধি ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় ভোট গ্রহণ শুরু হয়ে একটানা চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।
৭ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ (চাকসু) নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে ছাত্রশিবির। গত বুধবারের এই ভোটে ২৬টি পদের মধ্যে সহসভাপতি (ভিপি), সাধারণ সম্পাদকসহ (জিএস) ২৪টি পদে জয় পেয়েছে তারা। ভোটে ছাত্রদল-সমর্থিত প্যানেল খানিকটা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারলেও সফলতা আসেনি।
৭ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনে রাত ১০টা পর্যন্ত তিনটি হলের ব্যালটের ভোট গণনা শেষ হয়েছে। তবে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণায় গণনা শুরুর সময় থেকে ১৪ ঘণ্টা লাগতে পারে বলে জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ হাসান নকীব।
৮ ঘণ্টা আগে