নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের স্বতন্ত্র সহসাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদপ্রার্থী মহিউদ্দিন রনি বলেছেন, ‘আমি ইশতেহার শব্দটা ব্যবহার করতে চাই না। ইশতেহার হচ্ছে প্রেমিকার কাছে প্রেমিকের করা সেই প্রতিশ্রুতি, যা মানুষ কখনোই বাস্তবায়ন করে না।’
আজ শুক্রবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যানটিনের সামনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি নির্বাচনীর আনুষ্ঠানিক প্রচারণার ঘোষণা দেন।
মহিউদ্দিন রনি বলেন, ‘আগের ডাকসুতেও অনেক ইশতেহার আমরা দেখেছি। নির্বাচনের পরে এসে ইশতেহার কতটা পূরণ করতে পেরেছে? ইশতেহার হচ্ছে প্রেমিকার কাছে প্রেমিকের করা সেই প্রতিশ্রুতি, যা মানুষ কখনোই বাস্তবায়ন করে না। নেতাদের নেতাগিরি টিকিয়ে রাখার জন্য এইসব আশা-হতাশার বহুমুখী সমীকরণের মিথ্যার প্রতিশ্রুতি দেয়। আমি শিক্ষার্থীদের কাছে কর্মপরিকল্পনা দেব। যত রকম সিদ্ধান্ত আছে, তা আপনাদের সঙ্গে নিয়েই কাজ করব। সবাই শিক্ষার্থী মানে সবাই শিক্ষার্থী। কে কোন রাজনৈতিক দলের, সাধারণ, অসাধারণ—আমার কাছে এসব নেই।’
রনি আরও বলেন, ‘আমি নির্বাচিত হলে পরিকল্পনা নিয়ে প্রথম ১০০ দিনে ২০টি বিষয় নিয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়ে আপনাদের জন্য কাজ করব। চারটি গণশুনানির আয়োজন করব। আমি প্রথম ১০ দিনে আপনাদের জানাব আমাদের শিক্ষার্থীদের দাবিদাওয়া, অধিকার এবং সেগুলোর আলোকে আমাদের কর্মসূচি।’
এই এজিএস প্রার্থী বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা একটা ভয় ও ট্রমার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। শিক্ষার্থীরা ভাবে যে, কেউ নির্বাচিত হলে শিক্ষার্থীদের কপালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণরুম, গেস্টরুম লেখা আছে! আবারও কি ফ্যাসিস্ট হাসিনার সংস্কৃতি ফিরে আসবে? এই যে ভয় বা ট্রমা, আমাদের ভেতর থেকে এখনো কাটেনি।’
কর্মপরিকল্পনা জমা দেওয়ার সময় রনি আরও বলেন, ‘ডাকসু অনেক সম্ভাবনার দুয়ার। আমার কোনো লেজুড় নাই। অনেকের লেজুড় আছে বিভিন্ন ভবনে, কার্যালয়ে, সচিবালয়ে। আমার লেজুড়টা শিক্ষার্থীদের, হলে হলে থাকা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে এবং তাদের রুমে জমা দিতে আসছি। শিক্ষার্থীদের যতগুলো সংকট আছে, তাদের সঙ্গে নিয়ে প্রশাসনের কাছ থেকে অধিকার আদায় করে নেব।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের স্বতন্ত্র সহসাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদপ্রার্থী মহিউদ্দিন রনি বলেছেন, ‘আমি ইশতেহার শব্দটা ব্যবহার করতে চাই না। ইশতেহার হচ্ছে প্রেমিকার কাছে প্রেমিকের করা সেই প্রতিশ্রুতি, যা মানুষ কখনোই বাস্তবায়ন করে না।’
আজ শুক্রবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যানটিনের সামনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি নির্বাচনীর আনুষ্ঠানিক প্রচারণার ঘোষণা দেন।
মহিউদ্দিন রনি বলেন, ‘আগের ডাকসুতেও অনেক ইশতেহার আমরা দেখেছি। নির্বাচনের পরে এসে ইশতেহার কতটা পূরণ করতে পেরেছে? ইশতেহার হচ্ছে প্রেমিকার কাছে প্রেমিকের করা সেই প্রতিশ্রুতি, যা মানুষ কখনোই বাস্তবায়ন করে না। নেতাদের নেতাগিরি টিকিয়ে রাখার জন্য এইসব আশা-হতাশার বহুমুখী সমীকরণের মিথ্যার প্রতিশ্রুতি দেয়। আমি শিক্ষার্থীদের কাছে কর্মপরিকল্পনা দেব। যত রকম সিদ্ধান্ত আছে, তা আপনাদের সঙ্গে নিয়েই কাজ করব। সবাই শিক্ষার্থী মানে সবাই শিক্ষার্থী। কে কোন রাজনৈতিক দলের, সাধারণ, অসাধারণ—আমার কাছে এসব নেই।’
রনি আরও বলেন, ‘আমি নির্বাচিত হলে পরিকল্পনা নিয়ে প্রথম ১০০ দিনে ২০টি বিষয় নিয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়ে আপনাদের জন্য কাজ করব। চারটি গণশুনানির আয়োজন করব। আমি প্রথম ১০ দিনে আপনাদের জানাব আমাদের শিক্ষার্থীদের দাবিদাওয়া, অধিকার এবং সেগুলোর আলোকে আমাদের কর্মসূচি।’
এই এজিএস প্রার্থী বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা একটা ভয় ও ট্রমার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। শিক্ষার্থীরা ভাবে যে, কেউ নির্বাচিত হলে শিক্ষার্থীদের কপালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণরুম, গেস্টরুম লেখা আছে! আবারও কি ফ্যাসিস্ট হাসিনার সংস্কৃতি ফিরে আসবে? এই যে ভয় বা ট্রমা, আমাদের ভেতর থেকে এখনো কাটেনি।’
কর্মপরিকল্পনা জমা দেওয়ার সময় রনি আরও বলেন, ‘ডাকসু অনেক সম্ভাবনার দুয়ার। আমার কোনো লেজুড় নাই। অনেকের লেজুড় আছে বিভিন্ন ভবনে, কার্যালয়ে, সচিবালয়ে। আমার লেজুড়টা শিক্ষার্থীদের, হলে হলে থাকা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে এবং তাদের রুমে জমা দিতে আসছি। শিক্ষার্থীদের যতগুলো সংকট আছে, তাদের সঙ্গে নিয়ে প্রশাসনের কাছ থেকে অধিকার আদায় করে নেব।’
আন্তর্জাতিক পরীক্ষা বোর্ড অক্সফোর্ডএকিউএ প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে বিজ্ঞানবিষয়ক শিক্ষক প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আয়োজন করেছে। রাজধানীর হোটেল সারিনায় আয়োজিত দুই দিনব্যাপী এ কর্মসূচিতে দেশের শীর্ষ ইংরেজি মাধ্যম স্কুলগুলোর শতাধিক শিক্ষক অংশ নেন।
১৩ ঘণ্টা আগেএমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়িভাড়া ভাতা মূল বেতনের ৫ শতাংশ অথবা সর্বনিম্ন ২ হাজার টাকা করেছে সরকার। এদিকে এই বাড়িয়ে দেওয়া ভাতা প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষকেরা।
১৮ ঘণ্টা আগেএ বছর ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন করছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি)। ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান, স্বপ্ন জয়ে অটল প্রাণ’ প্রতিপাদ্য নিয়ে শিক্ষা ও গবেষণার নতুন দিগন্তে পা বাড়াচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। ১৮৫৮ সালে পুরান ঢাকায় ‘ব্রাহ্ম স্কুল’ হিসেবে যাত্রা শুরু করে। ১৮৭২ সালে নাম পরিবর্তনের পর হয় জগন্নাথ স্কুল।
১৯ ঘণ্টা আগেঘরের ভেতর সাজানো দৃষ্টিনন্দন নানা পুরস্কার। এর কোনোটিতে লেখা ইংরেজি, আবার কোনোটিতে হিন্দি। স্মারকের গায়ে ঝলমল করছে সোনালি অক্ষরে লেখা একটি নাম—নিশিতা নাজনীন নীলা। কৃষিতে সম্পৃক্ত থাকার অংশ হিসেবে নীলার হাতে উঠেছে এসব পুরস্কার।
১৯ ঘণ্টা আগে