জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দিবসের প্রত্যাশা
ক্যাম্পাস ডেস্ক
এ বছর ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন করছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি)। ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান, স্বপ্ন জয়ে অটল প্রাণ’ প্রতিপাদ্য নিয়ে শিক্ষা ও গবেষণার নতুন দিগন্তে পা বাড়াচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। ১৮৫৮ সালে পুরান ঢাকায় ‘ব্রাহ্ম স্কুল’ হিসেবে যাত্রা শুরু করে। ১৮৭২ সালে নাম পরিবর্তনের পর হয় জগন্নাথ স্কুল। ১৮৮৪ সালে দ্বিতীয় মানের কলেজে উন্নীত হয়। ২০০৫ সালের ২০ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃতি লাভের পর থেকে জবি দেশের উচ্চশিক্ষা ও জ্ঞানচর্চায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে উপাচার্য ও শিক্ষার্থীরা তাঁদের প্রত্যাশা, অনুভূতি ও স্বপ্ন ব্যক্ত করেছেন। তাঁদের বিভিন্ন মত তুলে ধরেছেন রাকিবুল ইসলাম।
শীর্ষ গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত করার অঙ্গীকার
অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম
উপাচার্য, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে ৩৮টি বিভাগে প্রায় ২০ হাজার শিক্ষার্থী শিক্ষা কার্যক্রমে অংশ নিচ্ছেন। দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের উন্নয়ন প্রকল্প মন্ত্রণালয় অনুমোদিত এবং ভবিষ্যতে আবাসিক হল নির্মাণ, নতুন কোর্স চালু এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে। শিক্ষার্থীদের জন্য চালু হয়েছে স্কিল ডেভেলপমেন্ট, মেন্টরশিপ ও ক্যারিয়ার কাউন্সেলিং প্রোগ্রাম। বিশেষ বৃত্তি, আধুনিক সুযোগ-সুবিধাসহ ক্যাম্পাস উন্নয়নও দ্রুততম সময়ে বাস্তবায়িত হবে। সবার সহযোগিতায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়কে বাংলাদেশের শীর্ষ গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করছি, যাতে দেশের উন্নয়নে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দেওয়া যায়।
স্বপ্ন এখন নতুন ক্যাম্পাস
ইমরান হুসাইন
সভাপতি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি
কলেজ থেকে পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দীর্ঘ পথচলা আমাদের সংগ্রাম এবং তারুণ্যের শক্তি ও সংগ্রামের প্রতীক। আমরা শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি সেই মহান মানুষদের, যাঁদের ত্যাগের বিনিময়ে আজকের এই প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। আমাদের এখন স্বপ্ন হলো কেরানীগঞ্জে নতুন ক্যাম্পাসের বাস্তবায়ন। এটি দ্রুত সম্পন্ন হলে আবাসন ও পরিবহন সমস্যা দূর হবে এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আন্তর্জাতিক মানের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিণত হবে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আমাদের প্রত্যাশা, প্রশাসন দ্রুত নতুন ক্যাম্পাসের কাজ শেষ করে শিক্ষার্থীদের উন্নত সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করবে।
জবি যেখানে অনন্য
মো. কামরুল হাসান
শিক্ষার্থী, ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন বিভাগ
সুপ্রাচীন ঐতিহ্য, অর্জন ও সম্ভাবনার সংমিশ্রণে গড়ে উঠেছে এই প্রতিষ্ঠান। রাজনৈতিক ও ঐতিহাসিক আন্দোলনে জবির অংশগ্রহণ বীরত্বের প্রমাণ। বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে উন্নীত হওয়ার পর ১৯ বছরের ইতিহাসে আন্দোলন, সংগ্রাম আর সংকটের মধ্যেও শিক্ষার্থীদের অর্জন অনন্য; বিশেষ করে ৫ আগস্ট-পরবর্তী সময়ে সব মত-পথের ঐক্য, শৃঙ্খলা ও ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সহাবস্থান বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। মেধা, দেশপ্রেম এবং ত্যাগের মাধ্যমে শিক্ষার্থীর জীবন-ব্যক্তিত্বের বিকাশে জবির অবদান অনন্য। প্রায় ১৭ হাজার শিক্ষার্থীর পদচারণে মুখর এই ক্যাম্পাস আমাদের আবেগ ও স্মৃতিতে অমলিন।
একবিংশ শতাব্দীর পথে রূপান্তরের আকাঙ্ক্ষা
মোছা. রাতিয়া খাতুন
শিক্ষার্থী, দর্শন বিভাগ
প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয় দিবস শুধু একটি তারিখ নয়, এটি জ্ঞানচর্চার গৌরবগাথা। প্রবীণ শিক্ষাবিদ থেকে নবীনতম শিক্ষার্থী—সবার হৃদয়ে একই সুর বাজে। আমরা চাই, ক্লাসরুম থেকে লাইব্রেরি পর্যন্ত সর্বত্র প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার হোক। প্রশাসনিক এবং একাডেমিক কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও দ্রুততা নিশ্চিত করতে হবে। ক্যারিয়ার কাউন্সেলিং সেন্টার শক্তিশালী হবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে পূর্ণাঙ্গ মানসিক স্বাস্থ্য সহায়তা কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। সুস্থ মনই সেরা জ্ঞানের সূত্র। বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে শুধু অতীতের গৌরব নয়, ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হওয়া জরুরি। জগন্নাথ হোক জ্ঞানান্বেষণের অনন্য প্রতীক।
আমার স্বপ্নের প্রথম গন্তব্য
সুরাইয়া বিনতে হাসান
শিক্ষার্থী, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আমার স্বপ্নের গন্তব্য। ভেবেছিলাম, এখানে পাব জ্ঞানের আলো, মুক্ত চিন্তার আকাশ এবং নতুন বন্ধুত্বের জগৎ। কিন্তু বাস্তবতা জানাল, বিশ্ববিদ্যালয়জীবন শুধু আনন্দ কিংবা ক্লাস নয়, এটি এক কঠিন যাত্রা। সীমিত সুযোগ, অনিশ্চয়তা, প্রতিযোগিতা ও রাজনীতি মাঝেমধ্যে ক্লান্ত করেছে। তবু এখানে শিখেছি ধৈর্য, অধ্যবসায় ও আত্মবিশ্বাস। জগন্নাথ আমাকে কেবল শিক্ষা দেয়নি, শিখিয়েছে জীবনে আসা ঝড়েও টিকে থাকার কৌশল। এটি আমার সাহসের ঠিকানা এবং নিজের গড়ে ওঠার গল্পের শুরু।
যেখানে সবাই একে অপরের স্বপ্নকে উৎসাহ দেয়
মো. কায়েস মাহমুদ সৌরভ
শিক্ষার্থী, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, যেখানে প্রথম দিন পা রাখার অনুভূতি আজও হৃদয়ে অমলিন। চারপাশের শিক্ষার্থীদের হাসি, আলোচনা ও উদ্যম বারবার মনে করিয়ে দেয়, আমরা এক পরিবার, যেখানে সবাই একে অপরের স্বপ্নকে উৎসাহ দেয়। বিশ্ববিদ্যালয় দিবস আমার জন্য বিশেষ; কারণ, এই দিনে আমি শিক্ষার প্রতি ভালোবাসা ও গর্ব অনুভব করি। আশা করি, বিশ্ববিদ্যালয় এমন পরিবেশ তৈরি করবে, যেখানে আমরা বই পড়ার পাশাপাশি সৃজনশীলতা, মানবিক মূল্যবোধ ও সামাজিক দায়িত্বও শিখব। এই অভিজ্ঞতাগুলো আমাদের স্বপ্নকে শক্তি দেয়।
এ বছর ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন করছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি)। ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান, স্বপ্ন জয়ে অটল প্রাণ’ প্রতিপাদ্য নিয়ে শিক্ষা ও গবেষণার নতুন দিগন্তে পা বাড়াচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। ১৮৫৮ সালে পুরান ঢাকায় ‘ব্রাহ্ম স্কুল’ হিসেবে যাত্রা শুরু করে। ১৮৭২ সালে নাম পরিবর্তনের পর হয় জগন্নাথ স্কুল। ১৮৮৪ সালে দ্বিতীয় মানের কলেজে উন্নীত হয়। ২০০৫ সালের ২০ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃতি লাভের পর থেকে জবি দেশের উচ্চশিক্ষা ও জ্ঞানচর্চায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে উপাচার্য ও শিক্ষার্থীরা তাঁদের প্রত্যাশা, অনুভূতি ও স্বপ্ন ব্যক্ত করেছেন। তাঁদের বিভিন্ন মত তুলে ধরেছেন রাকিবুল ইসলাম।
শীর্ষ গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত করার অঙ্গীকার
অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম
উপাচার্য, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে ৩৮টি বিভাগে প্রায় ২০ হাজার শিক্ষার্থী শিক্ষা কার্যক্রমে অংশ নিচ্ছেন। দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের উন্নয়ন প্রকল্প মন্ত্রণালয় অনুমোদিত এবং ভবিষ্যতে আবাসিক হল নির্মাণ, নতুন কোর্স চালু এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে। শিক্ষার্থীদের জন্য চালু হয়েছে স্কিল ডেভেলপমেন্ট, মেন্টরশিপ ও ক্যারিয়ার কাউন্সেলিং প্রোগ্রাম। বিশেষ বৃত্তি, আধুনিক সুযোগ-সুবিধাসহ ক্যাম্পাস উন্নয়নও দ্রুততম সময়ে বাস্তবায়িত হবে। সবার সহযোগিতায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়কে বাংলাদেশের শীর্ষ গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করছি, যাতে দেশের উন্নয়নে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দেওয়া যায়।
স্বপ্ন এখন নতুন ক্যাম্পাস
ইমরান হুসাইন
সভাপতি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি
কলেজ থেকে পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দীর্ঘ পথচলা আমাদের সংগ্রাম এবং তারুণ্যের শক্তি ও সংগ্রামের প্রতীক। আমরা শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি সেই মহান মানুষদের, যাঁদের ত্যাগের বিনিময়ে আজকের এই প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। আমাদের এখন স্বপ্ন হলো কেরানীগঞ্জে নতুন ক্যাম্পাসের বাস্তবায়ন। এটি দ্রুত সম্পন্ন হলে আবাসন ও পরিবহন সমস্যা দূর হবে এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আন্তর্জাতিক মানের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিণত হবে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আমাদের প্রত্যাশা, প্রশাসন দ্রুত নতুন ক্যাম্পাসের কাজ শেষ করে শিক্ষার্থীদের উন্নত সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করবে।
জবি যেখানে অনন্য
মো. কামরুল হাসান
শিক্ষার্থী, ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন বিভাগ
সুপ্রাচীন ঐতিহ্য, অর্জন ও সম্ভাবনার সংমিশ্রণে গড়ে উঠেছে এই প্রতিষ্ঠান। রাজনৈতিক ও ঐতিহাসিক আন্দোলনে জবির অংশগ্রহণ বীরত্বের প্রমাণ। বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে উন্নীত হওয়ার পর ১৯ বছরের ইতিহাসে আন্দোলন, সংগ্রাম আর সংকটের মধ্যেও শিক্ষার্থীদের অর্জন অনন্য; বিশেষ করে ৫ আগস্ট-পরবর্তী সময়ে সব মত-পথের ঐক্য, শৃঙ্খলা ও ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সহাবস্থান বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। মেধা, দেশপ্রেম এবং ত্যাগের মাধ্যমে শিক্ষার্থীর জীবন-ব্যক্তিত্বের বিকাশে জবির অবদান অনন্য। প্রায় ১৭ হাজার শিক্ষার্থীর পদচারণে মুখর এই ক্যাম্পাস আমাদের আবেগ ও স্মৃতিতে অমলিন।
একবিংশ শতাব্দীর পথে রূপান্তরের আকাঙ্ক্ষা
মোছা. রাতিয়া খাতুন
শিক্ষার্থী, দর্শন বিভাগ
প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয় দিবস শুধু একটি তারিখ নয়, এটি জ্ঞানচর্চার গৌরবগাথা। প্রবীণ শিক্ষাবিদ থেকে নবীনতম শিক্ষার্থী—সবার হৃদয়ে একই সুর বাজে। আমরা চাই, ক্লাসরুম থেকে লাইব্রেরি পর্যন্ত সর্বত্র প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার হোক। প্রশাসনিক এবং একাডেমিক কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও দ্রুততা নিশ্চিত করতে হবে। ক্যারিয়ার কাউন্সেলিং সেন্টার শক্তিশালী হবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে পূর্ণাঙ্গ মানসিক স্বাস্থ্য সহায়তা কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। সুস্থ মনই সেরা জ্ঞানের সূত্র। বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে শুধু অতীতের গৌরব নয়, ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হওয়া জরুরি। জগন্নাথ হোক জ্ঞানান্বেষণের অনন্য প্রতীক।
আমার স্বপ্নের প্রথম গন্তব্য
সুরাইয়া বিনতে হাসান
শিক্ষার্থী, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আমার স্বপ্নের গন্তব্য। ভেবেছিলাম, এখানে পাব জ্ঞানের আলো, মুক্ত চিন্তার আকাশ এবং নতুন বন্ধুত্বের জগৎ। কিন্তু বাস্তবতা জানাল, বিশ্ববিদ্যালয়জীবন শুধু আনন্দ কিংবা ক্লাস নয়, এটি এক কঠিন যাত্রা। সীমিত সুযোগ, অনিশ্চয়তা, প্রতিযোগিতা ও রাজনীতি মাঝেমধ্যে ক্লান্ত করেছে। তবু এখানে শিখেছি ধৈর্য, অধ্যবসায় ও আত্মবিশ্বাস। জগন্নাথ আমাকে কেবল শিক্ষা দেয়নি, শিখিয়েছে জীবনে আসা ঝড়েও টিকে থাকার কৌশল। এটি আমার সাহসের ঠিকানা এবং নিজের গড়ে ওঠার গল্পের শুরু।
যেখানে সবাই একে অপরের স্বপ্নকে উৎসাহ দেয়
মো. কায়েস মাহমুদ সৌরভ
শিক্ষার্থী, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, যেখানে প্রথম দিন পা রাখার অনুভূতি আজও হৃদয়ে অমলিন। চারপাশের শিক্ষার্থীদের হাসি, আলোচনা ও উদ্যম বারবার মনে করিয়ে দেয়, আমরা এক পরিবার, যেখানে সবাই একে অপরের স্বপ্নকে উৎসাহ দেয়। বিশ্ববিদ্যালয় দিবস আমার জন্য বিশেষ; কারণ, এই দিনে আমি শিক্ষার প্রতি ভালোবাসা ও গর্ব অনুভব করি। আশা করি, বিশ্ববিদ্যালয় এমন পরিবেশ তৈরি করবে, যেখানে আমরা বই পড়ার পাশাপাশি সৃজনশীলতা, মানবিক মূল্যবোধ ও সামাজিক দায়িত্বও শিখব। এই অভিজ্ঞতাগুলো আমাদের স্বপ্নকে শক্তি দেয়।
আন্তর্জাতিক পরীক্ষা বোর্ড অক্সফোর্ডএকিউএ প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে বিজ্ঞানবিষয়ক শিক্ষক প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আয়োজন করেছে। রাজধানীর হোটেল সারিনায় আয়োজিত দুই দিনব্যাপী এ কর্মসূচিতে দেশের শীর্ষ ইংরেজি মাধ্যম স্কুলগুলোর শতাধিক শিক্ষক অংশ নেন।
৯ ঘণ্টা আগেএমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়িভাড়া ভাতা মূল বেতনের ৫ শতাংশ অথবা সর্বনিম্ন ২ হাজার টাকা করেছে সরকার। এদিকে এই বাড়িয়ে দেওয়া ভাতা প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষকেরা।
১৪ ঘণ্টা আগেঘরের ভেতর সাজানো দৃষ্টিনন্দন নানা পুরস্কার। এর কোনোটিতে লেখা ইংরেজি, আবার কোনোটিতে হিন্দি। স্মারকের গায়ে ঝলমল করছে সোনালি অক্ষরে লেখা একটি নাম—নিশিতা নাজনীন নীলা। কৃষিতে সম্পৃক্ত থাকার অংশ হিসেবে নীলার হাতে উঠেছে এসব পুরস্কার।
১৫ ঘণ্টা আগেটানা আন্দোলন করে যাচ্ছেন এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা। আজ রোববার তাঁদের শিক্ষা ভবন অভিমুখে থালাবাটি নিয়ে ‘ভুখা কর্মসূচি’ রয়েছে। এরই মধ্যে তাঁদের বাড়িভাড়া ভাতা মূল বেতনের ৫ শতাংশ অথবা সর্বনিম্ন ২ হাজার টাকা করেছে সরকার।
১৫ ঘণ্টা আগে