ওমর ফারুক, চবি থেকে
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। এর মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বী প্যানেলগুলোর পক্ষ থেকে প্রতিক্রিয়া সামনে এসেছে। প্যানেলগুলো একে অপরের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ-প্রতিক্রিয়া ছাড়াও প্রশাসনের ভূমিকাকেও দুষছে।
ছাত্রশিবির-সমর্থিত প্যানেল
আজ বুধবার সন্ধ্যায় চাকসু ভবনের সামনে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রশিবিরের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, অমোচনীয় হওয়ার কথা থাকলেও কালি উঠে গিয়েছে। প্রশাসন এ ব্যাপারে আরও সতর্ক হতে পারত।
আইটি ভবনের ২১৪ নম্বর রুমে প্রিসাইডিং কর্মকর্তার স্বাক্ষর ছাড়াই বাক্সে ১০-১৫টি ব্যালট পড়ার অভিযোগ উঠেছে। অসতর্কতার কারণে এমন হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রিসাইডিং কর্মকর্তা। অসতর্কতার জন্য তাঁকে জবাবদিহির আওতায় আনা। ছাত্রদলের আলাওল হল জিএস প্রার্থী নূরনবীসহ অনেকের সঙ্গে বহিরাগত দেখা গিয়েছে, অথচ আইডি কার্ড ছাড়া কারোই বিশ্ববিদ্যালয়ে আজকে প্রবেশ করার কথা নয়। প্রশাসন বহিরাগত আটকাতে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে।
চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রদলের সদস্যসচিব শরিফুল ইসলাম তুহিন ও চট্টগ্রাম উত্তর ছাত্রদলের সেক্রেটারি সরোয়ার হোসেন রুবেলের নেতৃত্বে শত শত ছাত্রদল-যুবদলের কর্মী ১ নম্বর রেলগেটসংলগ্ন রফিক ছাত্রাবাসের সামনে অবস্থান নিয়েছেন। গণমাধ্যমে অনেকগুলো নিউজ হওয়া সত্ত্বেও প্রশাসন ব্যবস্থা নেয়নি। শহীদ তরুয়া ভবনের এফ আর আলাওল হলের এলইডি স্ক্রিন প্রথম থেকে দুই ঘণ্টা বন্ধ ছিল। সায়েন্স ফ্যাকাল্টির এলইডি স্ক্রিন প্রথম থেকে অধিকাংশ সময় বন্ধ ছিল। বারবার জানানোর পরেও প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
বিবিএ ফ্যাকাল্টিতে একজন মেয়ে ভোট দিতে না পারার অভিযোগ করেছে। বিবিএ ফ্যাকাল্টিতে ভোট গ্রহণ শেষে ছাত্রদল নেতা-কর্মীরা মব সৃষ্টি করে ভোটের শান্ত পরিবেশকে অশান্ত করেন। অনেকক্ষণ ধরে তাঁরা কারণ ছাড়া শোরগোল করলেও প্রশাসন নিশ্চুপ ছিল। আমরা প্রতিটি অভিযোগ সঙ্গে সঙ্গে মৌখিক ও লিখিতভাবে নির্বাচন কমিশন বরাবর জানিয়েছি।
ছাত্রদল-সমর্থিত প্যানেল
চাকসুর ভোট নিয়ে নানা অভিযোগ তুলে ধরে ছাত্রদল-সমর্থিত প্যানেলের ভিপি প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন সংবাদ সম্মেলন করেছেন। সন্ধ্যা ৭টার দিকে চবির বুদ্ধিজীবী চত্বরে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে করা অভিযোগগুলোর একটি হলো— বিকেল ৪টায় ভোট গ্রহণের সময় শেষ হলে ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ কেন্দ্রের প্রধান ফটক বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ সময় কয়েকজন ভোটার ভোট দেওয়ার সুযোগ চাইলেও তাঁদের কেন্দ্রে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছিল না। এ ছাড়া ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ কেন্দ্রের এলইডি স্ক্রিনও এ সময় বন্ধ ছিল। বিষয়টি জানার পর ছাত্রদলসহ চারটি প্যানেলের একাধিক প্রার্থী সেখানে জড়ো হয়ে দায়িত্বরত শিক্ষকদের কাছে অভিযোগ করেন।
এই নির্বাচন কমিশনার অথর্ব নির্বাচন কমিশনার। এই মেরুদণ্ডহীন নির্বাচন কমিশনার থেকে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা; আস্থার জায়গা নষ্ট হয়ে গেছে।
শিবিরের উদ্দেশে সাজ্জাদ হোসেন বলেন, একটা প্যানেলের বিরুদ্ধে আচরণবিধি লঙ্ঘনের আটটি অভিযোগ এসেছে। আচরণবিধি লঙ্ঘনের যে শাস্তি, সে শাস্তি নির্বাচন কমিশন নিশ্চিত করতে পারেনি একটা বিশেষ গোষ্ঠীকে সুবিধা দেওয়ার স্বার্থে।
সাজ্জাদ হোসেন আরও বলেন, ‘এই প্রশাসন জামায়াতি প্রশাসন, নির্বাচন কমিশন মেরুদণ্ডহীন। এটা জানার পরও আমরা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে অব্যাহত রাখার স্বার্থে, সাধারণ শিক্ষার্থীদের স্বার্থে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছি। কিন্তু আমরা দেখেছি, ডাকসু ও জাকসুর ন্যায় এটিও একটি প্রহসনমূলক নির্বাচন হতে যাচ্ছে।’
ভিপি প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন আমাদের আশ্বস্ত করেছিল ডাকসু ও জাকসু নির্বাচনে যে অভিযোগগুলো এসেছে, অনিয়ম হয়েছে, কারচুপি হয়েছে; সেখান থেকে শিক্ষা নিয়ে চাকসু নির্বাচনকে সুষ্ঠু নির্বাচনরূপে আমাদের কাছে উপহার দেবে। তারা আমাদের আশ্বস্ত করেছিল, তারা অমোচনীয় কালি দেবে। কিন্তু তারা সেখানে ব্যর্থ হয়েছে।’
অহিংস শিক্ষার্থী ঐক্য প্যানেল
অহিংস শিক্ষার্থী ঐক্য প্যানেলের নেতারা ভোটের শুরুতে শিক্ষার্থীদের সরব উপস্থিতির কথা বললেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের একপেশে আচরণ, বিভিন্ন প্রার্থীর শৃঙ্খলা লঙ্ঘনসহ নানা আপত্তির বিষয় তুলে ধরেছেন। এই প্যানেলের ভিপি প্রার্থী মুহাম্মদ ফরহাদুল ইসলাম বলেন, ‘আইটি ভবনের ২১৪ নম্বর কক্ষে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার স্বাক্ষরবিহীন ২০টি ব্যালট বাক্সে ঢোকানো হয়েছে। এ ব্যাপারে জানানোর পরও প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। আইটি ভবনের ৩০৯ নম্বর কক্ষের সামনে রাখা টেবিলে শিবির-সমর্থিত প্যানেলের লিফলেট রাখা, ওই ভবনের সামনে নির্বাচনী ক্যাম্প বসানো আচরণবিধির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। আমরা এসবের সুরাহা চাই।’
ভোটের পর ভোট বর্জন ইনসানিয়াতের
অনিয়মের অভিযোগ তুলে চাকসু নির্বাচন বর্জন করেন ইনসানিয়াত বিপ্লবের প্রার্থীরা। বিকেল ৪টা ৩৫ মিনিটের দিকে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেওয়া হয়। চাকসু নির্বাচনে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ হয়। ১৪টি অভিযোগ তুলে বিশ্ব ইনসানিয়াত বিপ্লব স্টুডেন্ট ফ্রন্ট সমর্থিত ‘রেভল্যুশন ফর স্টেট অব হিউম্যানিটি’ প্যানেল ভোট বর্জনের ঘোষণা দেয়। বিকেল ৫টায় চাকসু ভবনের সামনে এক সংবাদ সম্মেলনে ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন প্যানেলটির ভিপি প্রার্থী কেফায়েত উল্লাহ।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। এর মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বী প্যানেলগুলোর পক্ষ থেকে প্রতিক্রিয়া সামনে এসেছে। প্যানেলগুলো একে অপরের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ-প্রতিক্রিয়া ছাড়াও প্রশাসনের ভূমিকাকেও দুষছে।
ছাত্রশিবির-সমর্থিত প্যানেল
আজ বুধবার সন্ধ্যায় চাকসু ভবনের সামনে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রশিবিরের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, অমোচনীয় হওয়ার কথা থাকলেও কালি উঠে গিয়েছে। প্রশাসন এ ব্যাপারে আরও সতর্ক হতে পারত।
আইটি ভবনের ২১৪ নম্বর রুমে প্রিসাইডিং কর্মকর্তার স্বাক্ষর ছাড়াই বাক্সে ১০-১৫টি ব্যালট পড়ার অভিযোগ উঠেছে। অসতর্কতার কারণে এমন হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রিসাইডিং কর্মকর্তা। অসতর্কতার জন্য তাঁকে জবাবদিহির আওতায় আনা। ছাত্রদলের আলাওল হল জিএস প্রার্থী নূরনবীসহ অনেকের সঙ্গে বহিরাগত দেখা গিয়েছে, অথচ আইডি কার্ড ছাড়া কারোই বিশ্ববিদ্যালয়ে আজকে প্রবেশ করার কথা নয়। প্রশাসন বহিরাগত আটকাতে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে।
চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রদলের সদস্যসচিব শরিফুল ইসলাম তুহিন ও চট্টগ্রাম উত্তর ছাত্রদলের সেক্রেটারি সরোয়ার হোসেন রুবেলের নেতৃত্বে শত শত ছাত্রদল-যুবদলের কর্মী ১ নম্বর রেলগেটসংলগ্ন রফিক ছাত্রাবাসের সামনে অবস্থান নিয়েছেন। গণমাধ্যমে অনেকগুলো নিউজ হওয়া সত্ত্বেও প্রশাসন ব্যবস্থা নেয়নি। শহীদ তরুয়া ভবনের এফ আর আলাওল হলের এলইডি স্ক্রিন প্রথম থেকে দুই ঘণ্টা বন্ধ ছিল। সায়েন্স ফ্যাকাল্টির এলইডি স্ক্রিন প্রথম থেকে অধিকাংশ সময় বন্ধ ছিল। বারবার জানানোর পরেও প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
বিবিএ ফ্যাকাল্টিতে একজন মেয়ে ভোট দিতে না পারার অভিযোগ করেছে। বিবিএ ফ্যাকাল্টিতে ভোট গ্রহণ শেষে ছাত্রদল নেতা-কর্মীরা মব সৃষ্টি করে ভোটের শান্ত পরিবেশকে অশান্ত করেন। অনেকক্ষণ ধরে তাঁরা কারণ ছাড়া শোরগোল করলেও প্রশাসন নিশ্চুপ ছিল। আমরা প্রতিটি অভিযোগ সঙ্গে সঙ্গে মৌখিক ও লিখিতভাবে নির্বাচন কমিশন বরাবর জানিয়েছি।
ছাত্রদল-সমর্থিত প্যানেল
চাকসুর ভোট নিয়ে নানা অভিযোগ তুলে ধরে ছাত্রদল-সমর্থিত প্যানেলের ভিপি প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন সংবাদ সম্মেলন করেছেন। সন্ধ্যা ৭টার দিকে চবির বুদ্ধিজীবী চত্বরে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে করা অভিযোগগুলোর একটি হলো— বিকেল ৪টায় ভোট গ্রহণের সময় শেষ হলে ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ কেন্দ্রের প্রধান ফটক বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ সময় কয়েকজন ভোটার ভোট দেওয়ার সুযোগ চাইলেও তাঁদের কেন্দ্রে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছিল না। এ ছাড়া ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ কেন্দ্রের এলইডি স্ক্রিনও এ সময় বন্ধ ছিল। বিষয়টি জানার পর ছাত্রদলসহ চারটি প্যানেলের একাধিক প্রার্থী সেখানে জড়ো হয়ে দায়িত্বরত শিক্ষকদের কাছে অভিযোগ করেন।
এই নির্বাচন কমিশনার অথর্ব নির্বাচন কমিশনার। এই মেরুদণ্ডহীন নির্বাচন কমিশনার থেকে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা; আস্থার জায়গা নষ্ট হয়ে গেছে।
শিবিরের উদ্দেশে সাজ্জাদ হোসেন বলেন, একটা প্যানেলের বিরুদ্ধে আচরণবিধি লঙ্ঘনের আটটি অভিযোগ এসেছে। আচরণবিধি লঙ্ঘনের যে শাস্তি, সে শাস্তি নির্বাচন কমিশন নিশ্চিত করতে পারেনি একটা বিশেষ গোষ্ঠীকে সুবিধা দেওয়ার স্বার্থে।
সাজ্জাদ হোসেন আরও বলেন, ‘এই প্রশাসন জামায়াতি প্রশাসন, নির্বাচন কমিশন মেরুদণ্ডহীন। এটা জানার পরও আমরা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে অব্যাহত রাখার স্বার্থে, সাধারণ শিক্ষার্থীদের স্বার্থে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছি। কিন্তু আমরা দেখেছি, ডাকসু ও জাকসুর ন্যায় এটিও একটি প্রহসনমূলক নির্বাচন হতে যাচ্ছে।’
ভিপি প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন আমাদের আশ্বস্ত করেছিল ডাকসু ও জাকসু নির্বাচনে যে অভিযোগগুলো এসেছে, অনিয়ম হয়েছে, কারচুপি হয়েছে; সেখান থেকে শিক্ষা নিয়ে চাকসু নির্বাচনকে সুষ্ঠু নির্বাচনরূপে আমাদের কাছে উপহার দেবে। তারা আমাদের আশ্বস্ত করেছিল, তারা অমোচনীয় কালি দেবে। কিন্তু তারা সেখানে ব্যর্থ হয়েছে।’
অহিংস শিক্ষার্থী ঐক্য প্যানেল
অহিংস শিক্ষার্থী ঐক্য প্যানেলের নেতারা ভোটের শুরুতে শিক্ষার্থীদের সরব উপস্থিতির কথা বললেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের একপেশে আচরণ, বিভিন্ন প্রার্থীর শৃঙ্খলা লঙ্ঘনসহ নানা আপত্তির বিষয় তুলে ধরেছেন। এই প্যানেলের ভিপি প্রার্থী মুহাম্মদ ফরহাদুল ইসলাম বলেন, ‘আইটি ভবনের ২১৪ নম্বর কক্ষে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার স্বাক্ষরবিহীন ২০টি ব্যালট বাক্সে ঢোকানো হয়েছে। এ ব্যাপারে জানানোর পরও প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। আইটি ভবনের ৩০৯ নম্বর কক্ষের সামনে রাখা টেবিলে শিবির-সমর্থিত প্যানেলের লিফলেট রাখা, ওই ভবনের সামনে নির্বাচনী ক্যাম্প বসানো আচরণবিধির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। আমরা এসবের সুরাহা চাই।’
ভোটের পর ভোট বর্জন ইনসানিয়াতের
অনিয়মের অভিযোগ তুলে চাকসু নির্বাচন বর্জন করেন ইনসানিয়াত বিপ্লবের প্রার্থীরা। বিকেল ৪টা ৩৫ মিনিটের দিকে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেওয়া হয়। চাকসু নির্বাচনে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ হয়। ১৪টি অভিযোগ তুলে বিশ্ব ইনসানিয়াত বিপ্লব স্টুডেন্ট ফ্রন্ট সমর্থিত ‘রেভল্যুশন ফর স্টেট অব হিউম্যানিটি’ প্যানেল ভোট বর্জনের ঘোষণা দেয়। বিকেল ৫টায় চাকসু ভবনের সামনে এক সংবাদ সম্মেলনে ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন প্যানেলটির ভিপি প্রার্থী কেফায়েত উল্লাহ।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। নির্বাচনে পাঁচটি কেন্দ্রে ২৭ হাজার ৫১৬ জনের মধ্যে ১৭ হাজার ৭১৭ জন শিক্ষার্থী ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন, যা মোট ভোটের ৬৫ শতাংশ।
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিল্পী আব্দুর রশিদ ছাত্রাবাস কেন্দ্রে চাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গণনা সম্পন্ন হয়েছে। এ কেন্দ্রে মোট ১২৪টি ভোট পড়েছে। আজ বুধবার রাত পৌনে ৯টার দিকে চাকসু নির্বাচন কমিশনের সদস্যসচিব অধ্যাপক ড. এ কে এম আরিফুল হক সিদ্দিকী এ তথ্য জানান।
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ বিকেল ৪টায় শেষ হয়েছে। শুরু হয়েছে ভোট গণনা। তবে এর আধা ঘণ্টা আগে থেকে বিবিএ অনুষদ ভবনের সামনে ছাত্রদল ও শিবিরের নেতাদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। এ ছাড়া ভোট গণনা শুরুর পর এলইডি প্রজেক্টরে লাইন বিচ্ছিন্ন হওয়াকে কেন
৭ ঘণ্টা আগেঅনিয়মের অভিযোগ তুলে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচন বর্জন করেছেন ইনসানিয়াত বিপ্লব-সমর্থিত প্রার্থীরা। আজ বুধবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে নির্বাচন বর্জনের এ ঘোষণা দেন তাঁরা। যদিও নির্বাচনে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ হয়। এর পর থেকে ভোট গণনার প্রক্রিয়া শুরু হয়।
৭ ঘণ্টা আগে