জবি প্রতিনিধি
দেশের সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি (জিএসটি) বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অংশগ্রহণে চলমান গুচ্ছপদ্ধতির ভর্তি পরীক্ষার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ তুলেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) আওয়ামীপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন নীল দলের নেতারা। সেই সঙ্গে তাঁরা এ প্রক্রিয়া থেকে বের হয়ে নিজস্ব পদ্ধতিতে স্বতন্ত্র ভর্তি পরীক্ষার দাবিতে উপাচার্য বরাবর একটি চিঠিও দিয়েছেন।
আজ রোববার নীল দলের সভাপতি অধ্যাপক ড. নূরে আলম আব্দুল্লাহ এবং সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. মমিন উদ্দীনের সই করা এক চিঠিতে এ দাবি জানানো হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি কমানোর লক্ষ্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় বিগত তিন বছর গুচ্ছপদ্ধতিতে ভর্তি প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে এসেছে। কিন্তু জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় যথাসময়ে আসন পূর্ণ করে একাডেমিক সেশন শুরু না হওয়াসহ নানাবিধ সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। এতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আকাঙ্ক্ষিত মান ক্রমাগত নিম্নগামী বলে শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ সর্বমহলে প্রতীয়মান হচ্ছে। উপরন্তু জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির দাবি অনুযায়ী গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা পদ্ধতির সীমাবদ্ধতাগুলো অদ্যাবধি নিরসন হয়নি।
চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, ‘বিগত বছরের মতো ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষেও ভর্তি প্রক্রিয়া দীর্ঘসূত্রতা হবে বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। ফলে জুলাই ২০২৪-এর মধ্যে একাডেমিক সেশন শুরু করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। এতে দেশের মেধাবী শিক্ষার্থীরা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ হারাবে এবং ক্ষতিগ্রস্ত হবে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কাঙ্ক্ষিত শিক্ষা কার্যক্রম। গত ২০২৩ সালে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ গুচ্ছ ভর্তি প্রক্রিয়া থেকে বের হয়ে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় শিক্ষার্থী ভর্তির সিদ্ধান্তে অটল ছিল। যদিও শেষ পর্যায়ে মহামান্য রাষ্ট্রপতির অভিপ্রায়ে ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষ হতে দেশের সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়কে নিয়ে একক ভর্তি প্রক্রিয়ার শর্তে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছ ভর্তি প্রক্রিয়ায় শেষবারের মতো অংশ নিয়েছিল।
‘কিন্তু অতীব দুঃখের সঙ্গে পরিলক্ষিত হচ্ছে যে এ বছর মহামান্য রাষ্ট্রপতির সেই অভিপ্রায় রক্ষিত হয়নি।
‘উল্লেখ্য যে, গত বছরের গুচ্ছভুক্ত ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া গুচ্ছের সীমাবদ্ধতা দূর না হওয়ায় একাডেমিক কাউন্সিলে সর্বসম্মতভাবে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আমরা “জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় নীল দল” মনে করি আমাদেরও নিজস্ব ভর্তি প্রক্রিয়ায় প্রত্যাবর্তন অতীব জরুরি।’
চিঠিতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মান সমুন্নত রাখতে, সেশনজটমুক্ত উচ্চশিক্ষা নিশ্চিতকরণ ও স্বাতন্ত্র্য বজায় রেখে সঠিক সময়ে একাডেমিক সেশন শুরু করার প্রত্যয়ে সব শিক্ষকের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী নিজস্ব প্রক্রিয়ায় ২০২৩-২৪ সালের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্নের জোর দাবি জানান নীল দলের নেতারা।
এর আগে গত ২০ জানুয়ারি সংবাদ সম্মেলন করে গুচ্ছপদ্ধতির ভর্তি প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে ১০ দফা দাবি জানান জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির নেতারা। ১০ দফা পূরণ না হলে গুচ্ছপদ্ধতির ভর্তি প্রক্রিয়ায় অংশ নেওয়া সম্ভব নয় বলেও জানান তাঁরা।
দেশের সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি (জিএসটি) বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অংশগ্রহণে চলমান গুচ্ছপদ্ধতির ভর্তি পরীক্ষার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ তুলেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) আওয়ামীপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন নীল দলের নেতারা। সেই সঙ্গে তাঁরা এ প্রক্রিয়া থেকে বের হয়ে নিজস্ব পদ্ধতিতে স্বতন্ত্র ভর্তি পরীক্ষার দাবিতে উপাচার্য বরাবর একটি চিঠিও দিয়েছেন।
আজ রোববার নীল দলের সভাপতি অধ্যাপক ড. নূরে আলম আব্দুল্লাহ এবং সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. মমিন উদ্দীনের সই করা এক চিঠিতে এ দাবি জানানো হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি কমানোর লক্ষ্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় বিগত তিন বছর গুচ্ছপদ্ধতিতে ভর্তি প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে এসেছে। কিন্তু জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় যথাসময়ে আসন পূর্ণ করে একাডেমিক সেশন শুরু না হওয়াসহ নানাবিধ সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। এতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আকাঙ্ক্ষিত মান ক্রমাগত নিম্নগামী বলে শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ সর্বমহলে প্রতীয়মান হচ্ছে। উপরন্তু জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির দাবি অনুযায়ী গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা পদ্ধতির সীমাবদ্ধতাগুলো অদ্যাবধি নিরসন হয়নি।
চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, ‘বিগত বছরের মতো ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষেও ভর্তি প্রক্রিয়া দীর্ঘসূত্রতা হবে বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। ফলে জুলাই ২০২৪-এর মধ্যে একাডেমিক সেশন শুরু করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। এতে দেশের মেধাবী শিক্ষার্থীরা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ হারাবে এবং ক্ষতিগ্রস্ত হবে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কাঙ্ক্ষিত শিক্ষা কার্যক্রম। গত ২০২৩ সালে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ গুচ্ছ ভর্তি প্রক্রিয়া থেকে বের হয়ে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় শিক্ষার্থী ভর্তির সিদ্ধান্তে অটল ছিল। যদিও শেষ পর্যায়ে মহামান্য রাষ্ট্রপতির অভিপ্রায়ে ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষ হতে দেশের সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়কে নিয়ে একক ভর্তি প্রক্রিয়ার শর্তে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছ ভর্তি প্রক্রিয়ায় শেষবারের মতো অংশ নিয়েছিল।
‘কিন্তু অতীব দুঃখের সঙ্গে পরিলক্ষিত হচ্ছে যে এ বছর মহামান্য রাষ্ট্রপতির সেই অভিপ্রায় রক্ষিত হয়নি।
‘উল্লেখ্য যে, গত বছরের গুচ্ছভুক্ত ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া গুচ্ছের সীমাবদ্ধতা দূর না হওয়ায় একাডেমিক কাউন্সিলে সর্বসম্মতভাবে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আমরা “জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় নীল দল” মনে করি আমাদেরও নিজস্ব ভর্তি প্রক্রিয়ায় প্রত্যাবর্তন অতীব জরুরি।’
চিঠিতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মান সমুন্নত রাখতে, সেশনজটমুক্ত উচ্চশিক্ষা নিশ্চিতকরণ ও স্বাতন্ত্র্য বজায় রেখে সঠিক সময়ে একাডেমিক সেশন শুরু করার প্রত্যয়ে সব শিক্ষকের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী নিজস্ব প্রক্রিয়ায় ২০২৩-২৪ সালের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্নের জোর দাবি জানান নীল দলের নেতারা।
এর আগে গত ২০ জানুয়ারি সংবাদ সম্মেলন করে গুচ্ছপদ্ধতির ভর্তি প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে ১০ দফা দাবি জানান জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির নেতারা। ১০ দফা পূরণ না হলে গুচ্ছপদ্ধতির ভর্তি প্রক্রিয়ায় অংশ নেওয়া সম্ভব নয় বলেও জানান তাঁরা।
থাইল্যান্ডে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
৪ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগ প্রযুক্তি ও জ্ঞানের যুগ। একাডেমিক ডিগ্রি যতটা গুরুত্বপূর্ণ, বাস্তব জীবনে টিকে থাকতে ততটাই প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক দক্ষতা। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন এখন সময়ের চাহিদা। এ পরিস্থিতিতে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও তৈরি হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষা অর্জনের জায়গা নয়, এটি জীবনের বৃহত্তর পাঠশালা। পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এখানে শেখার আছে নেতৃত্বের দক্ষতা, আত্ম-উন্নয়নের কৌশল এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
২ দিন আগেইউরোপের দেশ সুইডেন। দেশটির মেরিন জেট পাওয়ার কোম্পানির টেস্ট অ্যান্ড ভ্যালিডেশন ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করছেন প্রবাসী বাংলাদেশি মুহাম্মদ শাকিরুল্লাহ। সুইডেনে বাংলাদেশিদের ক্যারিয়ার গড়ার সম্ভাবনা...
২ দিন আগে