মুহাম্মদ শফিকুর রহমান
মানুষের সবচেয়ে মূল্যবান সেবা হলো রক্তদান। এই নিঃস্বার্থ মানবিক কাজের মধ্য দিয়ে অসংখ্য প্রাণ ফিরে পায় নতুন জীবন। আজকের তরুণ প্রজন্ম শুধু নিজের জন্য নয়, সমাজের জন্যও কাজ করছে। তাদের মধ্যে অনন্য দৃষ্টান্ত হয়ে উঠেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মশিউর রহমান সূর্য। তিনি ৯৯ বার রক্তদান করেছেন এবং ৭ হাজারের বেশি ব্যাগ রক্ত সংগ্রহ করে মানবতার এক অনন্য ইতিহাস রচনা করেছেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী মশিউর রহমান। পড়াশোনার পাশাপাশি তিনি একটি পার্টটাইম কাজ করছেন। পরিবারে শুধু তিনি এবং তাঁর স্ত্রী থাকেন। তিনি মনে করেন, রক্তদান শুধু মানবিক দায়িত্ব নয়, এটি সমাজের জন্য এক মহান দান।
মশিউর রহমানের রক্তদানের যাত্রা শুরু হয় ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সালে। সেই দিন ক্লাসের ফাঁকে এক ব্যক্তি সাহায্যের জন্য রক্ত চেয়েছিলেন। শুনে তিনি সঙ্গে সঙ্গে রাজি হয়ে যান। তাঁর রক্তের গ্রুপ ‘ও পজিটিভ’। রক্তদানের অনুপ্রেরণা সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘রক্তদানে উৎসাহিত হওয়ার কারণ আমি নিজেও জানি না। এটা একটি মানবিক কাজ, মানুষমাত্রই করা উচিত।’
এ পর্যন্ত তিনি ৯৯ বার রক্ত দিয়েছেন এবং ৭ হাজারের বেশি ব্যাগ রক্ত সংগ্রহ করেছেন। ঢাকা মেডিকেল কলেজ, বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়সহ ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে রক্ত দিয়েছেন মশিউর রহমান সূর্য।
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের সংগঠন বাঁধনের সঙ্গে তিনি দীর্ঘদিন ধরে জড়িত। বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছেন—প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক, সাধারণ সম্পাদক, সভাপতি এবং কেন্দ্রীয় পরিষদের সভাপতি। বর্তমানে তিনি ইউনিট ও জোনাল পরিষদের উপদেষ্টা।
মশিউর রহমান জানান, সুস্থ সবল যেকোনো মানুষ রক্ত দিতে পারেন। পুরুষের ওজন ৪৮ কেজি এবং মহিলার ওজন ৪৫ কেজি হলে বয়স ১৮-৫৫ বছরের মধ্যে ইচ্ছুক ব্যক্তিরা রক্ত দিতে পারেন। হাসপাতালেই রক্তদান করা ভালো। তাঁদের পরিবারেও রক্তদানের সংস্কৃতি আছে। তাঁর পাঁচ ভাই এবং স্ত্রী রক্তদান করেন। শুরুতে তাঁর মা ভয় পেতেন, কিন্তু এখন তিনি খুশি। তিনি তাঁর পাঁচ ভাইকেও রক্তদানে উৎসাহিত করেছেন।
রক্তদানের আনন্দ ও বেদনা—দুটোই আছে। একবার খুব অসুস্থ একজন মায়ের জন্য রক্ত দিয়েছিলেন। একজন মুমূর্ষু বাবাকে মধ্যরাতে রক্ত দিয়েছেন। অনেকের কৃতজ্ঞতা না দেখানোও তাঁকে অবাক করেছে।
রক্তদান বাড়াতে সচেতনতা এবং সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা জরুরি বলে। মশিউর রহমানের স্বপ্ন, পাঠ্যপুস্তকে রক্তদানের বিষয়ে প্রবন্ধ থাকা দরকার। মাঝে মাঝে তিনি পথশিশুদেরও সহায়তা করেন।
মানুষের সবচেয়ে মূল্যবান সেবা হলো রক্তদান। এই নিঃস্বার্থ মানবিক কাজের মধ্য দিয়ে অসংখ্য প্রাণ ফিরে পায় নতুন জীবন। আজকের তরুণ প্রজন্ম শুধু নিজের জন্য নয়, সমাজের জন্যও কাজ করছে। তাদের মধ্যে অনন্য দৃষ্টান্ত হয়ে উঠেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মশিউর রহমান সূর্য। তিনি ৯৯ বার রক্তদান করেছেন এবং ৭ হাজারের বেশি ব্যাগ রক্ত সংগ্রহ করে মানবতার এক অনন্য ইতিহাস রচনা করেছেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী মশিউর রহমান। পড়াশোনার পাশাপাশি তিনি একটি পার্টটাইম কাজ করছেন। পরিবারে শুধু তিনি এবং তাঁর স্ত্রী থাকেন। তিনি মনে করেন, রক্তদান শুধু মানবিক দায়িত্ব নয়, এটি সমাজের জন্য এক মহান দান।
মশিউর রহমানের রক্তদানের যাত্রা শুরু হয় ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সালে। সেই দিন ক্লাসের ফাঁকে এক ব্যক্তি সাহায্যের জন্য রক্ত চেয়েছিলেন। শুনে তিনি সঙ্গে সঙ্গে রাজি হয়ে যান। তাঁর রক্তের গ্রুপ ‘ও পজিটিভ’। রক্তদানের অনুপ্রেরণা সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘রক্তদানে উৎসাহিত হওয়ার কারণ আমি নিজেও জানি না। এটা একটি মানবিক কাজ, মানুষমাত্রই করা উচিত।’
এ পর্যন্ত তিনি ৯৯ বার রক্ত দিয়েছেন এবং ৭ হাজারের বেশি ব্যাগ রক্ত সংগ্রহ করেছেন। ঢাকা মেডিকেল কলেজ, বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়সহ ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে রক্ত দিয়েছেন মশিউর রহমান সূর্য।
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের সংগঠন বাঁধনের সঙ্গে তিনি দীর্ঘদিন ধরে জড়িত। বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছেন—প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক, সাধারণ সম্পাদক, সভাপতি এবং কেন্দ্রীয় পরিষদের সভাপতি। বর্তমানে তিনি ইউনিট ও জোনাল পরিষদের উপদেষ্টা।
মশিউর রহমান জানান, সুস্থ সবল যেকোনো মানুষ রক্ত দিতে পারেন। পুরুষের ওজন ৪৮ কেজি এবং মহিলার ওজন ৪৫ কেজি হলে বয়স ১৮-৫৫ বছরের মধ্যে ইচ্ছুক ব্যক্তিরা রক্ত দিতে পারেন। হাসপাতালেই রক্তদান করা ভালো। তাঁদের পরিবারেও রক্তদানের সংস্কৃতি আছে। তাঁর পাঁচ ভাই এবং স্ত্রী রক্তদান করেন। শুরুতে তাঁর মা ভয় পেতেন, কিন্তু এখন তিনি খুশি। তিনি তাঁর পাঁচ ভাইকেও রক্তদানে উৎসাহিত করেছেন।
রক্তদানের আনন্দ ও বেদনা—দুটোই আছে। একবার খুব অসুস্থ একজন মায়ের জন্য রক্ত দিয়েছিলেন। একজন মুমূর্ষু বাবাকে মধ্যরাতে রক্ত দিয়েছেন। অনেকের কৃতজ্ঞতা না দেখানোও তাঁকে অবাক করেছে।
রক্তদান বাড়াতে সচেতনতা এবং সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা জরুরি বলে। মশিউর রহমানের স্বপ্ন, পাঠ্যপুস্তকে রক্তদানের বিষয়ে প্রবন্ধ থাকা দরকার। মাঝে মাঝে তিনি পথশিশুদেরও সহায়তা করেন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বোস্টন ইউনিভার্সিটি ট্রাস্টি স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির আওতায় স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি সক্রিয় থাকবে।
১ ঘণ্টা আগেবিজেএস পরীক্ষার প্রিলিমিনারি অংশে অপরাধবিজ্ঞান থেকে সাধারণত ১০টি প্রশ্ন আসে। এর মধ্যে সাক্ষ্য আইন থেকে প্রায় ২টি, দণ্ডবিধি থেকে ৪-৫টি এবং ফৌজদারি কার্যবিধি থেকে ৩-৪টি প্রশ্ন থাকে। একই অংশ থেকে বার কাউন্সিল পরীক্ষায়ও প্রশ্ন হয়। বার কাউন্সিল পরীক্ষায় সাক্ষ্য আইন থেকে ১৫, দণ্ডবিধি থেকে...
১ ঘণ্টা আগেইংরেজি ভাষায় প্রিপজিশনের সঠিক ব্যবহার প্রাঞ্জল ও সঠিক বাক্য রচনার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে বিভিন্ন noun, adjective বা participle-এর পরে কোন preposition বসবে, তা সব সময় সহজে মনে রাখা যায় না। এই পর্বে আমরা দেখব, কোন ধরনের শব্দের সঙ্গে কোন preposition সাধারণত ব্যবহার হয়।
১ ঘণ্টা আগেএতে বলা হয়, বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ২ হাজার ৩৭৩ জন ছাত্রছাত্রী এবং পাস করে ২ হাজার ৩৭০ জন। বিজ্ঞান বিভাগে পাসের হার ৯৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ। বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৪৮ জন।
১৬ ঘণ্টা আগে