কে এম হিমেল আহমেদ, বেরোবি
ক্যাম্পাসের বিভিন্ন ভবন, ক্যাফেটেরিয়া অথবা বিভিন্ন সড়কে দাঁড়িয়ে সম্প্রীতির বার্তা গানে গানে প্রচার করে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকসংগীতনির্ভর গানের দল ‘টঙের গান’। সম্প্রীতির বার্তা প্রচারের জন্য ‘জয় বাংলা অ্যাওয়ার্ড-২০২৩’ অর্জন করে গানের দলটির।
সম্প্রতি এই অর্জনের মধ্য দিয়ে নতুন মাত্রা যোগ হয়েছে টঙের গানে। এর আগে ‘ডিজিটাল খিচুড়ি চ্যালেঞ্জ’ নামের আইডিয়া শেয়ারিং প্ল্যাটফর্মে ‘গানের মাধ্যমে সম্প্রীতি ছড়াই’ শীর্ষক আইডিয়া শেয়ার করে চ্যাম্পিয়ন হয় দলটি। ঢাকায় ইউএনডিপির একটি অনুষ্ঠানে দেশসেরা কণ্ঠশিল্পীদের সঙ্গে স্টেজ পারফর্ম করেছে টঙের গান। তাদের স্বপ্ন লোকসংগীতকে বাঁচিয়ে রাখা। ইতিমধ্যে ধর্মীয় সম্প্রীতি, সাংস্কৃতিক ভিন্নতা এবং স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টিতে নিজেদের উদ্ভাবনী চিন্তাশক্তি কাজে লাগিয়ে টঙের গান দেশ ও দেশের বাইরে হাজারো তরুণ-তরুণীর কাছে নিজেদের বার্তা পৌঁছে দিতে সক্ষম হয়েছে।
লোকসংগীতনির্ভর ব্যান্ডটির জন্য কাজ করে যাচ্ছেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গানপাগল কয়েকজন সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থী। তাঁদের মধ্যে আছেন গীতিকার ও বাদ্যযন্ত্রশিল্পী আইয়ুব আলী, গীতিকার সাজু বাঙালি, আলিফ ও ফরিদ। দলটির লিড ভোকালিস্ট আবির। এ ছাড়া দফ বাজান শাকিল, বাংলা ঢোল ফুয়াদ, বাঁশি দিপু, মেলোডিকা প্রিতম এবং কাহন বাজান মুবিন।
লোকসংগীত ব্যান্ডটির ব্যবস্থাপক নাজমুল হুদা নিমু বলেন, ‘আমাদের চাওয়া, এ দেশ শান্তি ও সম্প্রীতির হয়ে উঠুক। এ সমাজে উঁচু-নিচু, ধনী-গরিব, সাদা-কালো সবাই সমান। এ দেশ হয়ে উঠুক ধর্মনিরপেক্ষ দেশ।’
মাহমুদুল হাসান আবির বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়জীবনে অনেক বড় প্রাপ্তির জায়গা আমার সংগঠন। আমরা খুব আনন্দিত হয়েছি। এভাবেই বেরোবি এগিয়ে যাবে বিশ্বদরবারে। আমাদের গান শুনে যাঁরা অনুপ্রাণিত হন, সবাইকে এই পুরস্কার উৎসর্গ করছি। সবাই আসুন, এগিয়ে যাই সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়বার কাজে।’
টঙের গানের প্রতিষ্ঠাতা মাহমুদুল হাসান আবিরের মা মরিয়ম বেগম বলেন, ‘এ রকম একটা ভাগ্য হয়েছে যে আমার সন্তান “জয় বাংলা” পুরস্কার পেয়েছে। ছেলের এ সাফল্যে আমি খুশি।’
ক্যাম্পাসের বিভিন্ন ভবন, ক্যাফেটেরিয়া অথবা বিভিন্ন সড়কে দাঁড়িয়ে সম্প্রীতির বার্তা গানে গানে প্রচার করে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকসংগীতনির্ভর গানের দল ‘টঙের গান’। সম্প্রীতির বার্তা প্রচারের জন্য ‘জয় বাংলা অ্যাওয়ার্ড-২০২৩’ অর্জন করে গানের দলটির।
সম্প্রতি এই অর্জনের মধ্য দিয়ে নতুন মাত্রা যোগ হয়েছে টঙের গানে। এর আগে ‘ডিজিটাল খিচুড়ি চ্যালেঞ্জ’ নামের আইডিয়া শেয়ারিং প্ল্যাটফর্মে ‘গানের মাধ্যমে সম্প্রীতি ছড়াই’ শীর্ষক আইডিয়া শেয়ার করে চ্যাম্পিয়ন হয় দলটি। ঢাকায় ইউএনডিপির একটি অনুষ্ঠানে দেশসেরা কণ্ঠশিল্পীদের সঙ্গে স্টেজ পারফর্ম করেছে টঙের গান। তাদের স্বপ্ন লোকসংগীতকে বাঁচিয়ে রাখা। ইতিমধ্যে ধর্মীয় সম্প্রীতি, সাংস্কৃতিক ভিন্নতা এবং স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টিতে নিজেদের উদ্ভাবনী চিন্তাশক্তি কাজে লাগিয়ে টঙের গান দেশ ও দেশের বাইরে হাজারো তরুণ-তরুণীর কাছে নিজেদের বার্তা পৌঁছে দিতে সক্ষম হয়েছে।
লোকসংগীতনির্ভর ব্যান্ডটির জন্য কাজ করে যাচ্ছেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গানপাগল কয়েকজন সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থী। তাঁদের মধ্যে আছেন গীতিকার ও বাদ্যযন্ত্রশিল্পী আইয়ুব আলী, গীতিকার সাজু বাঙালি, আলিফ ও ফরিদ। দলটির লিড ভোকালিস্ট আবির। এ ছাড়া দফ বাজান শাকিল, বাংলা ঢোল ফুয়াদ, বাঁশি দিপু, মেলোডিকা প্রিতম এবং কাহন বাজান মুবিন।
লোকসংগীত ব্যান্ডটির ব্যবস্থাপক নাজমুল হুদা নিমু বলেন, ‘আমাদের চাওয়া, এ দেশ শান্তি ও সম্প্রীতির হয়ে উঠুক। এ সমাজে উঁচু-নিচু, ধনী-গরিব, সাদা-কালো সবাই সমান। এ দেশ হয়ে উঠুক ধর্মনিরপেক্ষ দেশ।’
মাহমুদুল হাসান আবির বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়জীবনে অনেক বড় প্রাপ্তির জায়গা আমার সংগঠন। আমরা খুব আনন্দিত হয়েছি। এভাবেই বেরোবি এগিয়ে যাবে বিশ্বদরবারে। আমাদের গান শুনে যাঁরা অনুপ্রাণিত হন, সবাইকে এই পুরস্কার উৎসর্গ করছি। সবাই আসুন, এগিয়ে যাই সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়বার কাজে।’
টঙের গানের প্রতিষ্ঠাতা মাহমুদুল হাসান আবিরের মা মরিয়ম বেগম বলেন, ‘এ রকম একটা ভাগ্য হয়েছে যে আমার সন্তান “জয় বাংলা” পুরস্কার পেয়েছে। ছেলের এ সাফল্যে আমি খুশি।’
ছাত্ররাজনীতি থেকে মুক্ত হলেও খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বরাবরই রাজনীতিসচেতন। ২০২৪ সালের জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে বিশ্ববিদ্যালয়টি হয়ে ওঠে দক্ষিণবঙ্গের আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু।
৩৮ মিনিট আগে১৫ জুলাই, ২০২৪, সন্ধ্যায় হঠাৎ সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করতে গিয়ে দেখি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোটা আন্দোলনকারীদের ওপর ছাত্রলীগের বর্বর হামলা চালিয়েছে। মনে হলো, এত দিন কো-কারিকুলার অ্যাকটিভিটিসে অংশ নিয়েছি যেসব শিক্ষার্থীদের সঙ্গে, আর এখন সেসব শিক্ষার্থীরাই নির্যাতিত; তাদের পাশে দাঁড়ানোই হবে সত্যিকারের
২ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের জুলাইয়ের শুরুতে কোটা আন্দোলন আমাদের কাছে ছিল শুধুই টিভি স্ক্রিন আর সোশ্যাল মিডিয়ার ফিডের দৃশ্য। কিন্তু ১০ জুলাইয়ের পর রামপুরা-বাড্ডা এলাকায় উত্তপ্ত হয়ে উঠল পরিবেশ; ছোট ছোট অবরোধ, স্লোগান আর পোস্টারে শহর যেন বদলে যেতে লাগল। ১৪ জুলাইয়ের পর তৎকালীন শেখ হাসিনা সরকারের বেফাঁস মন্তব্য আগুনে
৪ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালে বাতিল হওয়া কোটা পদ্ধতি পূর্ণরূপে পুনর্বহাল হলে সারা দেশের মতো বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও ২০২৪ সালের ৫ জুন আন্দোলনে সক্রিয় হন। বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম প্রতিবাদ হয় ৩০ জুন। এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন বাংলা বিভাগের শামসুর রহমান সুমন, ইংরেজি বিভাগের...
১০ ঘণ্টা আগে