নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চাকসু নির্বাচনে উৎসাহ-উদ্দীপনায় ভোট গ্রহণ শুরুর আড়াই ঘণ্টা পেরিয়ে যাওয়ার পরও ভোটারদের দীর্ঘ লাইন দেখা গেছে। ভোটাররা তাঁদের কাঙ্ক্ষিত ভোট দেওয়ার জন্য যেন উদগ্রীব হয়ে আছেন। আজ বুধবার দুপুর ১২টায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণের সর্বশেষ এমন চিত্র দেখা যায়।
এর আগে দীর্ঘ ৩৫ বছরের অপেক্ষা শেষে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনায় সকাল সাড়ে ৯টায় ১৫টি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ শুরু হয়, যা বিরতিহীনভাবে চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।
নির্বাচনের পরিস্থিতি নিয়ে ঘটনাস্থলে থাকা আজকের পত্রিকার সাংবাদিক ওমর ফারুক জানান, সকাল থেকেই প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে ভোটারদের দীর্ঘ লাইন চোখে পড়ে। এ সময় শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রবল উচ্ছ্বাস দেখা যায়। নির্ধারিত সময়ে একে একে ভোট দিতে শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। একেকটি বুথে একজন ভোটারের ভোট দিতে সময় লাগছে অন্তত ১০ মিনিট। এতে ভোটারদের দীর্ঘ লাইন ধীরে ধীরে এগোচ্ছে। তবে অনেক বছর পর হলেও ভোটাররা ভোট দিতে পেরে আনন্দিত। ভোট দেওয়ার অপেক্ষায় থাকা ভোটারদের কোনো দীর্ঘশ্বাস কিংবা ক্লান্তি নেই। তাঁরা উৎসবমুখর ছিলেন।
জানা যায়, এবার চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদল, ছাত্রশিবিরসহ ১৩টি প্যানেল থেকে ৯০৭ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। মোট ভোটার ২৭ হাজার ৫১৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১৬ হাজার ৮৪ এবং নারী ভোটার ১১ হাজার ৩২৯ জন।
নির্বাচনী কর্মকর্তাদের তথ্যে পাঁচটি অনুষদের ১৫টি ভোটকেন্দ্রের ৬০ কক্ষে ৬৮৯টি বুথে একযোগে ভোট গ্রহণ চলছে। প্রতিটি কেন্দ্রে সর্বাধিক ৫০০ শিক্ষার্থী ভোট দিতে পারবেন। একজন ভোটার কেন্দ্রীয় সংসদের জন্য ২৬ ও হল সংসদের জন্য ১৪, মোট ৪০টি ভোট দেবেন।
চাকসু নির্বাচনে উৎসাহ-উদ্দীপনায় ভোট গ্রহণ শুরুর আড়াই ঘণ্টা পেরিয়ে যাওয়ার পরও ভোটারদের দীর্ঘ লাইন দেখা গেছে। ভোটাররা তাঁদের কাঙ্ক্ষিত ভোট দেওয়ার জন্য যেন উদগ্রীব হয়ে আছেন। আজ বুধবার দুপুর ১২টায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণের সর্বশেষ এমন চিত্র দেখা যায়।
এর আগে দীর্ঘ ৩৫ বছরের অপেক্ষা শেষে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনায় সকাল সাড়ে ৯টায় ১৫টি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ শুরু হয়, যা বিরতিহীনভাবে চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।
নির্বাচনের পরিস্থিতি নিয়ে ঘটনাস্থলে থাকা আজকের পত্রিকার সাংবাদিক ওমর ফারুক জানান, সকাল থেকেই প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে ভোটারদের দীর্ঘ লাইন চোখে পড়ে। এ সময় শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রবল উচ্ছ্বাস দেখা যায়। নির্ধারিত সময়ে একে একে ভোট দিতে শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। একেকটি বুথে একজন ভোটারের ভোট দিতে সময় লাগছে অন্তত ১০ মিনিট। এতে ভোটারদের দীর্ঘ লাইন ধীরে ধীরে এগোচ্ছে। তবে অনেক বছর পর হলেও ভোটাররা ভোট দিতে পেরে আনন্দিত। ভোট দেওয়ার অপেক্ষায় থাকা ভোটারদের কোনো দীর্ঘশ্বাস কিংবা ক্লান্তি নেই। তাঁরা উৎসবমুখর ছিলেন।
জানা যায়, এবার চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদল, ছাত্রশিবিরসহ ১৩টি প্যানেল থেকে ৯০৭ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। মোট ভোটার ২৭ হাজার ৫১৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১৬ হাজার ৮৪ এবং নারী ভোটার ১১ হাজার ৩২৯ জন।
নির্বাচনী কর্মকর্তাদের তথ্যে পাঁচটি অনুষদের ১৫টি ভোটকেন্দ্রের ৬০ কক্ষে ৬৮৯টি বুথে একযোগে ভোট গ্রহণ চলছে। প্রতিটি কেন্দ্রে সর্বাধিক ৫০০ শিক্ষার্থী ভোট দিতে পারবেন। একজন ভোটার কেন্দ্রীয় সংসদের জন্য ২৬ ও হল সংসদের জন্য ১৪, মোট ৪০টি ভোট দেবেন।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ, হল সংসদ ও সিনেট—এ ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনে ভোট জালিয়াতি ঠেকাতে ভোটারদের তিন স্তরের নজরদারিতে রাখা হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
১ ঘণ্টা আগেকামাল উদ্দিন বলেন, আমাদের যে ছবিযুক্ত ভোটার, সেটা তো অন্য কোনো বিশ্ববিদ্যালয় করেনি। আমরা করেছি এবং এটা অনেক কষ্টসাধ্য কাজ, সেটা আমরা সমাধান করেছি।
২ ঘণ্টা আগেচাকসু নির্বাচনে অমোচনীয় কালি ব্যবহার না করায় ভোটে কারচুপির আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন ছাত্রদল-সমর্থিত প্যানেলের সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন হৃদয়। আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল অনুষদ ভবন কেন্দ্রে ভোট দেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনে ভোট দেওয়ার পর আঙুলের কালি মুছে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। তবে এতে কোনো সমস্যা দেখছে না কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার (১৫ অক্টোবর) সকাল থেকে পাঁচ কেন্দ্রে চলছে চাকসুর ভোট গ্রহণ।
৩ ঘণ্টা আগে