মোতালেব হোসাইন
বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদ্যাপন উপলক্ষে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘পাঠকবন্ধু বৈশাখী কুইজ ১৪৩২’। এই কুইজ প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. হোসেন আল মামুন।
এই প্রতিযোগিতায় যবিপ্রবি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের প্রায় ১৫০ জন প্রতিযোগী অংশ নেন। বাংলার ইতিহাস, সাহিত্য, সংস্কৃতি, বৈশাখী ঐতিহ্য এবং দেশের সাম্প্রতিক বিষয়াবলি নিয়ে সাজানো প্রশ্নাবলি কুইজকে করে তোলে প্রাণবন্ত ও তথ্যসমৃদ্ধ।
প্রতিযোগিতার নিয়ম অনুযায়ী অংশগ্রহণকারীরা একটি নির্দিষ্ট বক্স থেকে এক এক করে পাঁচটি প্রশ্ন তোলেন এবং সেগুলোর উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করেন। যাঁরা পাঁচটি প্রশ্নের মধ্যে পাঁচটির সঠিক উত্তর দেন, তাঁদের মধ্য থেকে নির্বাচিত ১০ জন বিজয়ীকে দেওয়া হয় বই উপহার। এ ছাড়া বাকিদের বিজয়ীদের কলম ও চকলেট দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানে জীববিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন এবং পাঠকবন্ধু যবিপ্রবি শাখার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘বৈশাখী মেলার সঙ্গে পাঠকবন্ধুর এই কুইজ প্রতিযোগিতা একটি দারুণ সংযোজন। বাঙালি ইতিহাস-সংস্কৃতির চর্চা না করলে তা একসময় হারিয়ে যাবে। বর্তমান প্রজন্মের মধ্যে ইতিহাস ও সংস্কৃতিচর্চা বাড়ানোর জন্য এই ধরনের উদ্যোগ অপরিহার্য।’
কুইজ প্রতিযোগিতার উদ্বোধনী বক্তৃতায় কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. হোসেন আল মামুন বলেন, ‘বছরের এই বিশেষ দিনটি আমাদের জন্য উদ্যাপনের উপলক্ষ। আজকের কুইজ আয়োজন ইতিহাসের সঙ্গে আমাদের সংযোগ আরও দৃঢ় করেছে।’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন ড. মো. আমজাদ হোসেন, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের পরিচালক ড. মো. রাফিউল হাসান, দপ্তরের সহকারী পরিচালক এবং ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক শফি আহমেদ ও সহকারী অধ্যাপক মো. সুমন রানাসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক এবং পাঠকবন্ধুর সদস্যরা। উপস্থিত ছিলেন পাঠকবন্ধু সমন্বিত বিশ্ববিদ্যালয় কমিটির শেখ সাদী ও মোতালেব হোসাইন, শাখার সভাপতি আবদুল আহাদ সৈকত, সহসভাপতি রকিবুল হাসান রকিব, কোষাধ্যক্ষ আরাফাত হোসাইনসহ অন্য সদস্যরা।
বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদ্যাপন উপলক্ষে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘পাঠকবন্ধু বৈশাখী কুইজ ১৪৩২’। এই কুইজ প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. হোসেন আল মামুন।
এই প্রতিযোগিতায় যবিপ্রবি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের প্রায় ১৫০ জন প্রতিযোগী অংশ নেন। বাংলার ইতিহাস, সাহিত্য, সংস্কৃতি, বৈশাখী ঐতিহ্য এবং দেশের সাম্প্রতিক বিষয়াবলি নিয়ে সাজানো প্রশ্নাবলি কুইজকে করে তোলে প্রাণবন্ত ও তথ্যসমৃদ্ধ।
প্রতিযোগিতার নিয়ম অনুযায়ী অংশগ্রহণকারীরা একটি নির্দিষ্ট বক্স থেকে এক এক করে পাঁচটি প্রশ্ন তোলেন এবং সেগুলোর উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করেন। যাঁরা পাঁচটি প্রশ্নের মধ্যে পাঁচটির সঠিক উত্তর দেন, তাঁদের মধ্য থেকে নির্বাচিত ১০ জন বিজয়ীকে দেওয়া হয় বই উপহার। এ ছাড়া বাকিদের বিজয়ীদের কলম ও চকলেট দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানে জীববিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন এবং পাঠকবন্ধু যবিপ্রবি শাখার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘বৈশাখী মেলার সঙ্গে পাঠকবন্ধুর এই কুইজ প্রতিযোগিতা একটি দারুণ সংযোজন। বাঙালি ইতিহাস-সংস্কৃতির চর্চা না করলে তা একসময় হারিয়ে যাবে। বর্তমান প্রজন্মের মধ্যে ইতিহাস ও সংস্কৃতিচর্চা বাড়ানোর জন্য এই ধরনের উদ্যোগ অপরিহার্য।’
কুইজ প্রতিযোগিতার উদ্বোধনী বক্তৃতায় কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. হোসেন আল মামুন বলেন, ‘বছরের এই বিশেষ দিনটি আমাদের জন্য উদ্যাপনের উপলক্ষ। আজকের কুইজ আয়োজন ইতিহাসের সঙ্গে আমাদের সংযোগ আরও দৃঢ় করেছে।’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন ড. মো. আমজাদ হোসেন, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের পরিচালক ড. মো. রাফিউল হাসান, দপ্তরের সহকারী পরিচালক এবং ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক শফি আহমেদ ও সহকারী অধ্যাপক মো. সুমন রানাসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক এবং পাঠকবন্ধুর সদস্যরা। উপস্থিত ছিলেন পাঠকবন্ধু সমন্বিত বিশ্ববিদ্যালয় কমিটির শেখ সাদী ও মোতালেব হোসাইন, শাখার সভাপতি আবদুল আহাদ সৈকত, সহসভাপতি রকিবুল হাসান রকিব, কোষাধ্যক্ষ আরাফাত হোসাইনসহ অন্য সদস্যরা।
লিসেনিংয়ে যখন প্রশ্নের ফোকাস ক্রিয়াপদ বা বিশেষণের ওপর হয়, তখন রেকর্ডিংয়ে মূল অর্থ ঠিক রেখে সেটিকে সরাসরি না বলে অন্য যেকোনোভাবে প্রকাশ করে থাকে।
১ দিন আগেডেঙ্গু ও করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠাগুলোতে একগুচ্ছ নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তর। আজ রোববার (১৫ জুন) মাউশির সহকারী পরিচালক (প্রশাসন) মো. খালিদ হোসেন স্বাক্ষরিত অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা যায়।
২ দিন আগেআপনাকে একসঙ্গে ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ ও সাত কলেজের প্রশাসকের দায়িত্ব পালন করতে হবে, দুটি প্রধান দায়িত্ব পালনে কোনো জটিলতা তৈরি হবে বলে মনে করেন?
২ দিন আগেভালোবাসা সব সময় শব্দ চায় না; বিশেষ করে সেই ভালোবাসা, যা এক নীরব আত্মত্যাগে প্রতিদিন গড়ে তোলে আমাদের স্বপ্ন, সাহস আর সাফল্যের ভিত্তি। তিনি আমাদের চোখে কখনো কাঁদেন না, ক্লান্তিও দেখান না, কিন্তু আমাদের প্রতিটি পদক্ষেপের পেছনে থাকে তাঁর নিরলস প্রেরণা। তিনি আমাদের বাবা।
২ দিন আগে