রাকিবুল ইসলাম, গাংনী (মেহেরপুর)
শিক্ষার্থীদের মাঝে বিভিন্ন সংগঠন প্রায়ই বই কিংবা ক্রেস্ট উপহার দেয়। তবে শিক্ষার্থীদের নৈতিক উন্নয়ন এবং আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে ব্যতিক্রমী এক উদ্যোগ নিয়েছে আজকের পত্রিকার পাঠকবন্ধু গাংনী উপজেলা শাখা। সংগঠনটির পক্ষ থেকে ২০ জন শিক্ষার্থীর হাতে পবিত্র কোরআন উপহার দেওয়া হয়।
গত বুধ ও বৃহস্পতিবার উপজেলার ডি জে এম সি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও করমদী- কল্যাণপুর মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের ২০ জন শিক্ষার্থীর হাতে পবিত্র কোরআন তুলে দেন পাঠকবন্ধুর সদস্যরা। এর আগে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও খেলাধুলার আসরেও সংগঠনটির পক্ষ থেকে পবিত্র কোরআন উপহার দেওয়া হয়েছিল।
ডি জে এম সি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী শামীম হোসেন বলে, ‘পাঠকবন্ধুর এই ব্যতিক্রমী উদ্যোগ আমাদের অনুপ্রাণিত করবে। মানুষের মধ্যে যদি ইসলামের জ্ঞান প্রবেশ করে, তাহলে মাদকমুক্ত সমাজ গড়া সহজ হবে।’
করমদি কল্যাণপুর মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী তানহা খাতুন বলেন, ‘এমন সুন্দর উপহার আমরা আগে কখনো পাইনি। এ জন্য পাঠকবন্ধুকে ধন্যবাদ।’
ডি জে এম সি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ইমা ইসলাম বলে, ‘অনেক অনুষ্ঠান দেখেছি, কিন্তু এত মূল্যবান উপহার আগে পাইনি। পবিত্র কোরআন শুধু ব্যক্তিগত জীবনেই নয়, পরিবার ও সমাজে আলোর দিশা দেখায়। ইসলামি জ্ঞান হৃদয়ে ধারণ করলে মানুষ কখনো নেশা বা খারাপ কাজে জড়াবে না।’
করমদী-কল্যাণপুর মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মো. মজনুল হক লিপটন বলেন, ‘এ ধরনের উদ্যোগ সত্যিই বিরল। পাঠকবন্ধু শুধু পবিত্র কোরআন উপহার দিয়ে থেমে না থেকে বরং সমাজকে মাদকমুক্ত করতে আরও উদ্যোগ নিক—এটাই প্রত্যাশা।’
ডি জে এম সি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমার দীর্ঘ শিক্ষকতা জীবনে অনেক পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান দেখেছি, কিন্তু পবিত্র কোরআন উপহার দেওয়ার মতো ব্যতিক্রমী উদ্যোগ দেখিনি। এটি শিক্ষার্থীদের জন্য প্রতিটি ক্ষেত্রে দিকনির্দেশক হবে।’ রফিকুল ইসলাম আরও বলেন, যুবসমাজকে মাদকমুক্ত রাখতে ইসলামি জ্ঞানের বিকল্প নেই। পবিত্র কোরআনের আলো মানুষকে সঠিক পথে পরিচালনা করবে।
শিক্ষার্থীদের মাঝে বিভিন্ন সংগঠন প্রায়ই বই কিংবা ক্রেস্ট উপহার দেয়। তবে শিক্ষার্থীদের নৈতিক উন্নয়ন এবং আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে ব্যতিক্রমী এক উদ্যোগ নিয়েছে আজকের পত্রিকার পাঠকবন্ধু গাংনী উপজেলা শাখা। সংগঠনটির পক্ষ থেকে ২০ জন শিক্ষার্থীর হাতে পবিত্র কোরআন উপহার দেওয়া হয়।
গত বুধ ও বৃহস্পতিবার উপজেলার ডি জে এম সি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও করমদী- কল্যাণপুর মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের ২০ জন শিক্ষার্থীর হাতে পবিত্র কোরআন তুলে দেন পাঠকবন্ধুর সদস্যরা। এর আগে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও খেলাধুলার আসরেও সংগঠনটির পক্ষ থেকে পবিত্র কোরআন উপহার দেওয়া হয়েছিল।
ডি জে এম সি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী শামীম হোসেন বলে, ‘পাঠকবন্ধুর এই ব্যতিক্রমী উদ্যোগ আমাদের অনুপ্রাণিত করবে। মানুষের মধ্যে যদি ইসলামের জ্ঞান প্রবেশ করে, তাহলে মাদকমুক্ত সমাজ গড়া সহজ হবে।’
করমদি কল্যাণপুর মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী তানহা খাতুন বলেন, ‘এমন সুন্দর উপহার আমরা আগে কখনো পাইনি। এ জন্য পাঠকবন্ধুকে ধন্যবাদ।’
ডি জে এম সি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ইমা ইসলাম বলে, ‘অনেক অনুষ্ঠান দেখেছি, কিন্তু এত মূল্যবান উপহার আগে পাইনি। পবিত্র কোরআন শুধু ব্যক্তিগত জীবনেই নয়, পরিবার ও সমাজে আলোর দিশা দেখায়। ইসলামি জ্ঞান হৃদয়ে ধারণ করলে মানুষ কখনো নেশা বা খারাপ কাজে জড়াবে না।’
করমদী-কল্যাণপুর মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মো. মজনুল হক লিপটন বলেন, ‘এ ধরনের উদ্যোগ সত্যিই বিরল। পাঠকবন্ধু শুধু পবিত্র কোরআন উপহার দিয়ে থেমে না থেকে বরং সমাজকে মাদকমুক্ত করতে আরও উদ্যোগ নিক—এটাই প্রত্যাশা।’
ডি জে এম সি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমার দীর্ঘ শিক্ষকতা জীবনে অনেক পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান দেখেছি, কিন্তু পবিত্র কোরআন উপহার দেওয়ার মতো ব্যতিক্রমী উদ্যোগ দেখিনি। এটি শিক্ষার্থীদের জন্য প্রতিটি ক্ষেত্রে দিকনির্দেশক হবে।’ রফিকুল ইসলাম আরও বলেন, যুবসমাজকে মাদকমুক্ত রাখতে ইসলামি জ্ঞানের বিকল্প নেই। পবিত্র কোরআনের আলো মানুষকে সঠিক পথে পরিচালনা করবে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হয়রানি বন্ধের পদক্ষেপ নিয়েছে ডাকসু ও হল সংসদের নির্বাচন কমিশন। আজ বুধবার রাতে ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন কমিশনের চিফ রিটানিং কর্মকর্তা অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২৩ মিনিট আগেঅধ্যক্ষ বা প্রধান শিক্ষকের মতো পর্যায়ে এনটিআরসিএর মাধ্যমে নিয়োগের পরিকল্পনার বিষয়ে জানতে চাইলে মাধ্যমিক শাখার (বেসরকারি) উপসচিব সাইয়েদ এ জেড মোরশেদ আলী বলেন, সভায় বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রশাসনিক পদের নিয়োগ এনটিআরসিএর মাধ্যমে করার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেআব্দুল কাদের বলেন, ‘১৯৭৩ সালে ডাকসু নির্বাচন বানচালের উদ্দেশে ব্যালট বক্স ছিনতাই করা হয়েছিল; গুলিবর্ষণ, বোমাবর্ষণ হয়েছিল। পরে প্রশাসন ওই ডাকসু নির্বাচন অবৈধ ঘোষণা করে। আজকেও ডাকসু নির্বাচনকে কেন্দ্র করে গভীর ষড়যন্ত্র এবং বৃহৎ এক রাজনৈতিক শক্তি নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে।’
৭ ঘণ্টা আগেবিন ইয়ামিন মোল্লা বলেন, ‘যাঁরা আধিপত্যের রাজনীতি টেকানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন, তাঁরা হাইকোর্টকে ব্যবহার করেছেন। এটা তাঁদের একটা অছিলা মাত্র। ডাকসু নির্বাচন করতে বাধা নেই হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করেছে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ। তাহলে নির্বাচন বন্ধের ষড়যন্ত্র কি শেষ? এটা শেষ না।
৮ ঘণ্টা আগে