শিক্ষা ডেস্ক
‘অনেক পড়ি, কিন্তু কিছুই মনে থাকে না!’—এমন অভিযোগ আজকাল অনেক শিক্ষার্থীর মুখে শোনা যায়। দীর্ঘ সময় পড়ার পরেও যখন পরীক্ষার হলে গিয়ে মাথা ফাঁকা লাগে, তখন হতাশ হওয়াটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সমস্যার যেমন কারণ আছে, তেমনি আছে সমাধানও। চলুন জেনে নেওয়া যাক, কীভাবে পড়াশোনা মনে রাখার ক্ষমতা বাড়ানো যায়।
বুঝে পড়ুন, মুখস্থ নয়
যেকোনো কিছু বুঝে পড়া সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতি। যদি আপনি শুধু মুখস্থ করেন, তা বেশি দিন মনে থাকবে না। কিন্তু যদি বিষয়টি বোঝেন এবং নিজের ভাষায় ব্যাখ্যা দিতে পারেন, তাহলে তা অনেক গভীরে গেঁথে যাবে।
ছোট ছোট অংশে ভাগ করুন
বড় অধ্যায় একসঙ্গে পড়তে গেলে তা কষ্টকর মনে হয়। বরং বিষয়টিকে ছোট ছোট অংশে ভাগ করে পড়ুন। একবারে দশ-পনেরো মিনিট করে পড়লে মনোযোগও থাকবে, স্মরণশক্তিও বাড়বে।
রিভিশন করুন নিয়মিত
যা একবার পড়েছেন, তা ভুলে না যাওয়ার জন্য দরকার রিভিশন। পড়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে প্রথম রিভিশন, তিন দিনের মাথায় দ্বিতীয় এবং এক সপ্তাহের মাথায় তৃতীয় রিভিশন করলে তা অনেক দিন মনে থাকবে।
লিখে লিখে পড়ুন
শুধু চোখ দিয়ে পড়লে মনোযোগ কম থাকে। তাই লিখে পড়ুন। এতে আপনি একাধিক ইন্দ্রিয় ব্যবহার করছেন; চোখ, হাত ও মস্তিষ্ক একসঙ্গে কাজ করছে। ফলে বিষয়টি সহজে মনে থাকবে।
নিজেকে প্রশ্ন করুন
পড়ার পর নিজেকে প্রশ্ন করুন, ‘আমি কী বুঝলাম’ বা ‘এ অধ্যায় থেকে কী প্রশ্ন আসতে পারে।’ এতে আপনি শুধু মুখস্থ করছেন না, বরং তা বিশ্লেষণ করে ভাবতেও শিখছেন।
একঘেয়েমি ভাঙুন
দীর্ঘ সময় একইভাবে পড়লে মাথা ক্লান্ত হয়ে যায়। পড়ার মাঝে মাঝে ৫-১০ মিনিট বিরতি নিন। এই সময় একটু হেঁটে আসা, পানি খাওয়া বা চোখ বন্ধ করে থাকা কাজে দিতে পারে।
প্রযুক্তিকে কাজে লাগান
অডিও-ভিজ্যুয়াল কনটেন্ট, মেমোরি গেম বা শিক্ষামূলক অ্যাপ ব্যবহার করলে পড়ার প্রতি আগ্রহ বাড়ে এবং মনে রাখাও সহজ হয়।
পড়াশোনা মনে না থাকার সমস্যা
খুব সাধারণ। তবে কিছু নিয়ম মেনে চললে আপনি নিজেই পারদর্শী হয়ে উঠতে পারেন।
‘অনেক পড়ি, কিন্তু কিছুই মনে থাকে না!’—এমন অভিযোগ আজকাল অনেক শিক্ষার্থীর মুখে শোনা যায়। দীর্ঘ সময় পড়ার পরেও যখন পরীক্ষার হলে গিয়ে মাথা ফাঁকা লাগে, তখন হতাশ হওয়াটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সমস্যার যেমন কারণ আছে, তেমনি আছে সমাধানও। চলুন জেনে নেওয়া যাক, কীভাবে পড়াশোনা মনে রাখার ক্ষমতা বাড়ানো যায়।
বুঝে পড়ুন, মুখস্থ নয়
যেকোনো কিছু বুঝে পড়া সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতি। যদি আপনি শুধু মুখস্থ করেন, তা বেশি দিন মনে থাকবে না। কিন্তু যদি বিষয়টি বোঝেন এবং নিজের ভাষায় ব্যাখ্যা দিতে পারেন, তাহলে তা অনেক গভীরে গেঁথে যাবে।
ছোট ছোট অংশে ভাগ করুন
বড় অধ্যায় একসঙ্গে পড়তে গেলে তা কষ্টকর মনে হয়। বরং বিষয়টিকে ছোট ছোট অংশে ভাগ করে পড়ুন। একবারে দশ-পনেরো মিনিট করে পড়লে মনোযোগও থাকবে, স্মরণশক্তিও বাড়বে।
রিভিশন করুন নিয়মিত
যা একবার পড়েছেন, তা ভুলে না যাওয়ার জন্য দরকার রিভিশন। পড়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে প্রথম রিভিশন, তিন দিনের মাথায় দ্বিতীয় এবং এক সপ্তাহের মাথায় তৃতীয় রিভিশন করলে তা অনেক দিন মনে থাকবে।
লিখে লিখে পড়ুন
শুধু চোখ দিয়ে পড়লে মনোযোগ কম থাকে। তাই লিখে পড়ুন। এতে আপনি একাধিক ইন্দ্রিয় ব্যবহার করছেন; চোখ, হাত ও মস্তিষ্ক একসঙ্গে কাজ করছে। ফলে বিষয়টি সহজে মনে থাকবে।
নিজেকে প্রশ্ন করুন
পড়ার পর নিজেকে প্রশ্ন করুন, ‘আমি কী বুঝলাম’ বা ‘এ অধ্যায় থেকে কী প্রশ্ন আসতে পারে।’ এতে আপনি শুধু মুখস্থ করছেন না, বরং তা বিশ্লেষণ করে ভাবতেও শিখছেন।
একঘেয়েমি ভাঙুন
দীর্ঘ সময় একইভাবে পড়লে মাথা ক্লান্ত হয়ে যায়। পড়ার মাঝে মাঝে ৫-১০ মিনিট বিরতি নিন। এই সময় একটু হেঁটে আসা, পানি খাওয়া বা চোখ বন্ধ করে থাকা কাজে দিতে পারে।
প্রযুক্তিকে কাজে লাগান
অডিও-ভিজ্যুয়াল কনটেন্ট, মেমোরি গেম বা শিক্ষামূলক অ্যাপ ব্যবহার করলে পড়ার প্রতি আগ্রহ বাড়ে এবং মনে রাখাও সহজ হয়।
পড়াশোনা মনে না থাকার সমস্যা
খুব সাধারণ। তবে কিছু নিয়ম মেনে চললে আপনি নিজেই পারদর্শী হয়ে উঠতে পারেন।
‘আমি নিজে ওকে পড়াইনি। তবে সবসময় স্কুল, কোচিং সব জায়গাতে ওর সাথে গেছি। ঘরের সমস্ত কাজ করে ওকে সময় দেওয়ার চেষ্টা করেছি। ওর মনোযোগটা যেন অন্য কোনোদিকে সরে না যায়, সেদিকে খেয়াল রেখেছি।’ কাঁপা গলায় কথাগুলো বলছিলেন গর্বিত মা কুমকুম হাবিবা। তার ছেলে ওয়াকিল জান্নাত ইয়াশফি এবার আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ (বন
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর ডিমলা উপজেলার শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব বালিকা উচ্চবিদ্যালয় থেকে এবার এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল চার শিক্ষার্থী। তবে তাদের কেউ পাস করতে পারেনি। গত বছরও বিদ্যালয়টির দুজন শিক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। তারাও পাস করতে পারেনি।
২ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এবার এসএসসি পরীক্ষায় ক্যাডেট কলেজগুলো থেকে অংশ নেওয়া সব পরীক্ষার্থীই পাস করেছে। পাশাপাশি জিপিএ-৫ প্রাপ্তির হার ৯৯ দশমিক ১৩ শতাংশ। গত বছর এই হার ছিল ৯৯ দশমিক ৬৭ শতাংশ।
২ ঘণ্টা আগেপ্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ মো. মাহবুবুর রহমান মোল্লা বলেন, ‘২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষা বিগত বছরের চেয়ে অবশ্যই কঠিন ও ব্যতিক্রম ছিল। কেবল মেধাবী শিক্ষার্থীরাই এ বছরের এসএসসি পরীক্ষায় ভালো করতে পেরেছে। আমাদের শিক্ষার্থীরা বিগত সাফল্যের ধারায় এ বছরও সন্তোষজনক ফল অর্জন করেছে।
৪ ঘণ্টা আগে