নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
বরিশাল শিক্ষা বোর্ডে এসএসসি পরীক্ষায় ১৭টি বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা শতভাগ পাস করেছে। এর আগের বছর ২২২টি বিদ্যালয়ে শতভাগ পাস করেছিল। কিন্তু বিভাগের ১৬টি বিদ্যালয়ে এবার কেউ পাস করেনি। আজ বৃহস্পতিবার বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর মো. ইউনুস আলী সিদ্দিকী এ তথ্য জানিয়েছেন।
বোর্ড চেয়ারম্যান ইউনুস আলী জানান, বোর্ডের আওতাধীন ১ হাজার ৫০২টি বিদ্যালয়ের মধ্যে ১৭টি বিদ্যালয়ের পরীক্ষার্থীরা শতভাগ পাস করেছে, যার মধ্যে পিরোজপুর জেলায় সর্বোচ্চ সাতটি, বরিশাল জেলায় ছয়টি, পটুয়াখালীতে তিনটি ও ভোলায় একটি বিদ্যালয় রয়েছে। তিনি আরও জানান, বোর্ডের আওতায় ৭৩২টি বিদ্যালয় ৫০ শতাংশের ওপরে শতভাগের নিচে পাস করেছে। আর ৫০ শতাংশের নিচে পাস করেছে ৭৩৭টি বিদ্যালয়।
এ ছাড়া বোর্ডের আওতায় ছয় জেলায় ১৬টি বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি। যার মধ্যে পটুয়াখালীতে চারটি, ঝালকাঠিতে চারটি, ভোলায় তিনটি, বরগুনায় দুটি, পিরোজপুরে দুটি, বরিশালে একটি বিদ্যালয় রয়েছে।
যেসব বিদ্যালয়ে একজনও পাস করেনি, সেগুলোর মধ্যে পটুয়াখালী জেলা সদরের মিয়াবাড়ি মডেল উচ্চবিদ্যালয় থেকে একজন, মির্জাগঞ্জের কিসমতপুর বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে দুজন, দশমিনার পূর্ব আলিপুর উচ্চবিদ্যালয় থেকে আটজন এবং দুমকির জালিশা সেকেন্ডারি গার্লস স্কুল থেকে একজন পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল।
ঝালকাঠি জেলার নলছিটির ভেরণবাড়িয়া সি এস ইউ বালিকা উচ্চবিদ্যালয় থেকে সাতজন, মাটিভাঙ্গা সেকেন্ডারি স্কুল থেকে ১৭ জন, জুরাকাঠি সেকেন্ডারি গার্লস স্কুল থেকে ১১ জন ও দিলদুয়ার গার্লস সেকেন্ডারি স্কুল থেকে ১৩ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিল।
ভোলা জেলার তজুমদ্দিনের নিশ্চিন্তপুর সিকদার বাজার সেসডিপি মডেল উচ্চবিদ্যালয় থেকে ২৯ জন, চরফ্যাশনের ফরিদাবাদ উচ্চবিদ্যালয় থেকে ২৪ জন ও শামিম মেমোরিয়াল বালিকা উচ্চবিদ্যালয় থেকে ছয়জন পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল।
বরগুনা জেলা সদরের পুরাকাটা বালিকা উচ্চবিদ্যালয় থেকে ১৭ জন, বেতাগীর কাজিরাবাদ মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ১৯ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল।
পিরোজপুর জেলা সদরের জুজখোলা সম্মিলিত মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় থেকে পাঁচজন ও ভান্ডারিয়ার মধ্য চড়াইল মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে পাঁচজন পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল।
এ ছাড়া বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলা নাজমুল আলম সিদ্দিকী মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ৯ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। যাদের কেউ এবার পাস করেনি।
বরিশাল শিক্ষা বোর্ডে এসএসসি পরীক্ষায় ১৭টি বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা শতভাগ পাস করেছে। এর আগের বছর ২২২টি বিদ্যালয়ে শতভাগ পাস করেছিল। কিন্তু বিভাগের ১৬টি বিদ্যালয়ে এবার কেউ পাস করেনি। আজ বৃহস্পতিবার বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর মো. ইউনুস আলী সিদ্দিকী এ তথ্য জানিয়েছেন।
বোর্ড চেয়ারম্যান ইউনুস আলী জানান, বোর্ডের আওতাধীন ১ হাজার ৫০২টি বিদ্যালয়ের মধ্যে ১৭টি বিদ্যালয়ের পরীক্ষার্থীরা শতভাগ পাস করেছে, যার মধ্যে পিরোজপুর জেলায় সর্বোচ্চ সাতটি, বরিশাল জেলায় ছয়টি, পটুয়াখালীতে তিনটি ও ভোলায় একটি বিদ্যালয় রয়েছে। তিনি আরও জানান, বোর্ডের আওতায় ৭৩২টি বিদ্যালয় ৫০ শতাংশের ওপরে শতভাগের নিচে পাস করেছে। আর ৫০ শতাংশের নিচে পাস করেছে ৭৩৭টি বিদ্যালয়।
এ ছাড়া বোর্ডের আওতায় ছয় জেলায় ১৬টি বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি। যার মধ্যে পটুয়াখালীতে চারটি, ঝালকাঠিতে চারটি, ভোলায় তিনটি, বরগুনায় দুটি, পিরোজপুরে দুটি, বরিশালে একটি বিদ্যালয় রয়েছে।
যেসব বিদ্যালয়ে একজনও পাস করেনি, সেগুলোর মধ্যে পটুয়াখালী জেলা সদরের মিয়াবাড়ি মডেল উচ্চবিদ্যালয় থেকে একজন, মির্জাগঞ্জের কিসমতপুর বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে দুজন, দশমিনার পূর্ব আলিপুর উচ্চবিদ্যালয় থেকে আটজন এবং দুমকির জালিশা সেকেন্ডারি গার্লস স্কুল থেকে একজন পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল।
ঝালকাঠি জেলার নলছিটির ভেরণবাড়িয়া সি এস ইউ বালিকা উচ্চবিদ্যালয় থেকে সাতজন, মাটিভাঙ্গা সেকেন্ডারি স্কুল থেকে ১৭ জন, জুরাকাঠি সেকেন্ডারি গার্লস স্কুল থেকে ১১ জন ও দিলদুয়ার গার্লস সেকেন্ডারি স্কুল থেকে ১৩ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিল।
ভোলা জেলার তজুমদ্দিনের নিশ্চিন্তপুর সিকদার বাজার সেসডিপি মডেল উচ্চবিদ্যালয় থেকে ২৯ জন, চরফ্যাশনের ফরিদাবাদ উচ্চবিদ্যালয় থেকে ২৪ জন ও শামিম মেমোরিয়াল বালিকা উচ্চবিদ্যালয় থেকে ছয়জন পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল।
বরগুনা জেলা সদরের পুরাকাটা বালিকা উচ্চবিদ্যালয় থেকে ১৭ জন, বেতাগীর কাজিরাবাদ মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ১৯ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল।
পিরোজপুর জেলা সদরের জুজখোলা সম্মিলিত মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় থেকে পাঁচজন ও ভান্ডারিয়ার মধ্য চড়াইল মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে পাঁচজন পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল।
এ ছাড়া বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলা নাজমুল আলম সিদ্দিকী মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ৯ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। যাদের কেউ এবার পাস করেনি।
‘আমি নিজে ওকে পড়াইনি। তবে সবসময় স্কুল, কোচিং সব জায়গাতে ওর সাথে গেছি। ঘরের সমস্ত কাজ করে ওকে সময় দেওয়ার চেষ্টা করেছি। ওর মনোযোগটা যেন অন্য কোনোদিকে সরে না যায়, সেদিকে খেয়াল রেখেছি।’ কাঁপা গলায় কথাগুলো বলছিলেন গর্বিত মা কুমকুম হাবিবা। তার ছেলে ওয়াকিল জান্নাত ইয়াশফি এবার আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ (বন
৩ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর ডিমলা উপজেলার শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব বালিকা উচ্চবিদ্যালয় থেকে এবার এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল চার শিক্ষার্থী। তবে তাদের কেউ পাস করতে পারেনি। গত বছরও বিদ্যালয়টির দুজন শিক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। তারাও পাস করতে পারেনি।
৪ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এবার এসএসসি পরীক্ষায় ক্যাডেট কলেজগুলো থেকে অংশ নেওয়া সব পরীক্ষার্থীই পাস করেছে। পাশাপাশি জিপিএ-৫ প্রাপ্তির হার ৯৯ দশমিক ১৩ শতাংশ। গত বছর এই হার ছিল ৯৯ দশমিক ৬৭ শতাংশ।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ মো. মাহবুবুর রহমান মোল্লা বলেন, ‘২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষা বিগত বছরের চেয়ে অবশ্যই কঠিন ও ব্যতিক্রম ছিল। কেবল মেধাবী শিক্ষার্থীরাই এ বছরের এসএসসি পরীক্ষায় ভালো করতে পেরেছে। আমাদের শিক্ষার্থীরা বিগত সাফল্যের ধারায় এ বছরও সন্তোষজনক ফল অর্জন করেছে।
৬ ঘণ্টা আগে