বেলাল হোসেন (জাবি) প্রতিনিধি
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্মাণ করা হচ্ছে ৬টি ১০ তলাবিশিষ্ট আবাসিক হল। যার তিনটি ছাত্র ও তিনটি ছাত্রীদের জন্য। ছয়টি নির্মাণাধীন হলের একটিতে ফজিলাতুন্নেসা হলের ছাত্রীদের ওঠানো হবে এবং একই নাম দেওয়া হবে। ফলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে নতুন পাঁচটি হলের নামকরণ করতে হচ্ছে। হলের নতুন নামকরণ নিয়ে দেখা দিয়েছে মধুর জটিলতা। এদিকে সবার অংশগ্রহণে নামকরণের দাবি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের।
বর্তমানে মেয়েদের নির্মাণাধীন ভবনগুলো ১৭, ১৮, ১৯ এবং ছেলেদেরগুলো ২০, ২১, ২২ নম্বর নামে কাজ পরিচালিত হচ্ছে। যেসব কাজ আগামী বছরের জুনের মধ্যেই শেষ হবে।
এ বিষয়ে অধিকতর উন্নয়ন প্রকল্পের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক নাসির উদ্দিন বলেন, ‘আমাদের নির্মাণাধীন ৬টি আবাসিক হলের কাজ প্রায় ৮৫ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে। বাকি কাজ আগামী বছরের জুনের মধ্যেই শেষ হতে পারে। এর মধ্যেই ডিসেম্বরে প্রধানমন্ত্রী হলের উদ্বোধন করবেন। উদ্বোধনের প্রক্রিয়া চলছে।’
নামকরণের ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার রহিমা কানিজ বলেন, ‘হলের নামকরণ চূড়ান্ত হবে সিন্ডিকেট সভায়। এর আগের স্থাপনাগুলোর নামকরণ সিন্ডিকেট সভায় গৃহীত হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সব কমিউনিটির পছন্দের নামকে গুরুত্ব দেওয়া হবে। তবে হলের নামকরণের সঙ্গে সিনেট সভার ভূমিকা নেই।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেটে রেজিস্ট্রার গ্র্যাজুয়েট প্রতিনিধি ব্যারিস্টার শিহাব উদ্দিন খান বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাদেশ অনুসারে বাজেট, আইন প্রণয়ন ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদিতে সর্বোচ্চ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে সিনেট সভা। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য তাঁর সর্বোচ্চ নির্বাহী ক্ষমতার অনৈতিক ব্যবহার করছেন। যার ফলে বাজেট প্রণয়ন ছাড়াও অন্যান্য নীতিনির্ধারণী বিষয়ে সিনেটের পরোয়া করে না বর্তমান প্রশাসন।’
ব্যারিস্টার শিহাব উদ্দিন খান আরও বলেন, ‘প্রশাসনকে স্মরণে রাখতে হবে এর আগে জাহাঙ্গীরনগরে বিভিন্ন স্থাপনার নামকরণ নিয়ে আন্দোলনের ইতিহাস রয়েছে।’
জাবি সংসদ ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল রনি বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ অংশীদারদের মতামতের ভিত্তিতে হলের নামকরণ হওয়া উচিত। কারণ এর পূর্বে জাহাঙ্গীরনগরে বিভিন্ন স্থাপনার নাম নিয়ে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন করতে হয়েছে। আমরা চাই এ ধরনের ইতিহাস যেন আবার ফিরে না আসে। আমরা চাই মেয়েদের একটি হলের নাম ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের নেত্রী ইলা মিত্রের নামে হোক।’ এ ছাড়া ছেলেদের হলগুলো উপাচার্য সৈয়দ আলী আহসান, হুমায়ুন ফরীদি, বাঘা যতীনের নামে করার দাবি জানান রাকিবুল রনি।
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক এ এ মামুন বলেন, ‘স্থাপনাগুলোর নাম দেওয়ার ক্ষেত্রে সবার অংশগ্রহণে মতামত নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। এর মধ্যে শিক্ষক সমাজ একটি দারুণ ভূমিকা পালন করবে। শিক্ষক সমিতির পক্ষ থেকে প্রত্যাশা থাকবে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিত্বকে সম্মান করার।’
উপাচার্য অধ্যাপক ফারজানা ইসলাম বলেন, ‘আমাদের ছয়টি হলের মধ্যে পাঁচটির নাম দেওয়া হবে। সে ক্ষেত্রে মেয়েদের দুটি ও ছেলেদের তিনটি হলের নামকরণ হবে। এটি নিঃসন্দেহে মধুর জটিলতা। কারণ এ দেশের মাটিতে কীর্তিমান নর-নারীর সংখ্যা অনেক। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ছেলেদের দুটি আবাসিক হল ভাষাশহীদদের স্মরণে নির্মিত হয়েছে। এবার আমাদের ইচ্ছা মুক্তিযুদ্ধের বিখ্যাত চরিত্রের নামে হলের নামকরণ করা হবে।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্মাণ করা হচ্ছে ৬টি ১০ তলাবিশিষ্ট আবাসিক হল। যার তিনটি ছাত্র ও তিনটি ছাত্রীদের জন্য। ছয়টি নির্মাণাধীন হলের একটিতে ফজিলাতুন্নেসা হলের ছাত্রীদের ওঠানো হবে এবং একই নাম দেওয়া হবে। ফলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে নতুন পাঁচটি হলের নামকরণ করতে হচ্ছে। হলের নতুন নামকরণ নিয়ে দেখা দিয়েছে মধুর জটিলতা। এদিকে সবার অংশগ্রহণে নামকরণের দাবি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের।
বর্তমানে মেয়েদের নির্মাণাধীন ভবনগুলো ১৭, ১৮, ১৯ এবং ছেলেদেরগুলো ২০, ২১, ২২ নম্বর নামে কাজ পরিচালিত হচ্ছে। যেসব কাজ আগামী বছরের জুনের মধ্যেই শেষ হবে।
এ বিষয়ে অধিকতর উন্নয়ন প্রকল্পের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক নাসির উদ্দিন বলেন, ‘আমাদের নির্মাণাধীন ৬টি আবাসিক হলের কাজ প্রায় ৮৫ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে। বাকি কাজ আগামী বছরের জুনের মধ্যেই শেষ হতে পারে। এর মধ্যেই ডিসেম্বরে প্রধানমন্ত্রী হলের উদ্বোধন করবেন। উদ্বোধনের প্রক্রিয়া চলছে।’
নামকরণের ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার রহিমা কানিজ বলেন, ‘হলের নামকরণ চূড়ান্ত হবে সিন্ডিকেট সভায়। এর আগের স্থাপনাগুলোর নামকরণ সিন্ডিকেট সভায় গৃহীত হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সব কমিউনিটির পছন্দের নামকে গুরুত্ব দেওয়া হবে। তবে হলের নামকরণের সঙ্গে সিনেট সভার ভূমিকা নেই।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেটে রেজিস্ট্রার গ্র্যাজুয়েট প্রতিনিধি ব্যারিস্টার শিহাব উদ্দিন খান বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাদেশ অনুসারে বাজেট, আইন প্রণয়ন ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদিতে সর্বোচ্চ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে সিনেট সভা। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য তাঁর সর্বোচ্চ নির্বাহী ক্ষমতার অনৈতিক ব্যবহার করছেন। যার ফলে বাজেট প্রণয়ন ছাড়াও অন্যান্য নীতিনির্ধারণী বিষয়ে সিনেটের পরোয়া করে না বর্তমান প্রশাসন।’
ব্যারিস্টার শিহাব উদ্দিন খান আরও বলেন, ‘প্রশাসনকে স্মরণে রাখতে হবে এর আগে জাহাঙ্গীরনগরে বিভিন্ন স্থাপনার নামকরণ নিয়ে আন্দোলনের ইতিহাস রয়েছে।’
জাবি সংসদ ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল রনি বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ অংশীদারদের মতামতের ভিত্তিতে হলের নামকরণ হওয়া উচিত। কারণ এর পূর্বে জাহাঙ্গীরনগরে বিভিন্ন স্থাপনার নাম নিয়ে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন করতে হয়েছে। আমরা চাই এ ধরনের ইতিহাস যেন আবার ফিরে না আসে। আমরা চাই মেয়েদের একটি হলের নাম ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের নেত্রী ইলা মিত্রের নামে হোক।’ এ ছাড়া ছেলেদের হলগুলো উপাচার্য সৈয়দ আলী আহসান, হুমায়ুন ফরীদি, বাঘা যতীনের নামে করার দাবি জানান রাকিবুল রনি।
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক এ এ মামুন বলেন, ‘স্থাপনাগুলোর নাম দেওয়ার ক্ষেত্রে সবার অংশগ্রহণে মতামত নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। এর মধ্যে শিক্ষক সমাজ একটি দারুণ ভূমিকা পালন করবে। শিক্ষক সমিতির পক্ষ থেকে প্রত্যাশা থাকবে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিত্বকে সম্মান করার।’
উপাচার্য অধ্যাপক ফারজানা ইসলাম বলেন, ‘আমাদের ছয়টি হলের মধ্যে পাঁচটির নাম দেওয়া হবে। সে ক্ষেত্রে মেয়েদের দুটি ও ছেলেদের তিনটি হলের নামকরণ হবে। এটি নিঃসন্দেহে মধুর জটিলতা। কারণ এ দেশের মাটিতে কীর্তিমান নর-নারীর সংখ্যা অনেক। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ছেলেদের দুটি আবাসিক হল ভাষাশহীদদের স্মরণে নির্মিত হয়েছে। এবার আমাদের ইচ্ছা মুক্তিযুদ্ধের বিখ্যাত চরিত্রের নামে হলের নামকরণ করা হবে।’
নারী নির্যাতন ও হয়রানির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করেছেন স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার রাজধানীর সিদ্ধেশ্বরী ক্যাম্পাসে এ আয়োজন করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেবর্তমানে অনলাইনে ইংরেজি শেখানো জনপ্রিয় কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের মধ্যে অন্যতম ইমাম হোসেন। ছোটবেলা থেকে ইংরেজি ভাষা শিক্ষার প্রতি ছিল তাঁর গভীর আগ্রহ। কঠোর পরিশ্রমী এবং হাসি-খুশি স্বভাবের ইমাম হোসেনের স্বপ্ন ছিলদেশের শিক্ষার্থীদের শুদ্ধ উচ্চারণে সাবলীল ভাষায় ইংরেজি শেখাবেন।
১৪ ঘণ্টা আগেনারী নির্যাতন ও নারীর প্রতি সহিংসতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশের (আইইউবি) শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।
১ দিন আগেসিজিপিএ স্বপ্নের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়—এমন ধারণা অনেকেরই। তবে অধ্যবসায়, একাগ্রতা আর সঠিক পরিকল্পনা থাকলে এই সীমাবদ্ধতাও জয় করা সম্ভব। তারই উদাহরণ ববির সুব্রত। বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগ থেকে স্নাতক শেষ করেন তিনি, যেখানে তাঁর সিজিপিএ ছিল ২.৯৮।
২ দিন আগে