নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মাগুরায় ধর্ষণের শিকার আট বছরের শিশুটির অবস্থা অপরিবর্তিত রয়েছে। বর্তমানে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের (সিএমএইচ) পেডিয়াট্রিক ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (পিআইসিইউ) তার চিকিৎসা চলছে।
গতকাল রোববার দিবাগত মধ্যরাতে আন্তবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পরিচালক গণমাধ্যমে এক বার্তায় এই তথ্য জানান।
এর আগে বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে অচেতন অবস্থায় শিশুটিকে মাগুরা ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে দুপুরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। পরে সেখান থেকে পাঠানো হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।
শিশুটির পরিবারের বাড়ি মাগুরার শ্রীপুর উপজেলায়। হাসপাতালে ভর্তির কয়েক দিন আগে শিশুটি তার বড় বোনের (শ্বশুর) বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিল।
৬ মার্চ সকাল সাড়ে ১১টার দিকে অচেতন অবস্থায় শিশুটিকে মাগুরা ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে আসেন তার বোনের শাশুড়ি। পরে শিশুটির মা হাসপাতালে আসেন।
চিকিৎসকেরা জানান, শিশুটির গলায় একটা দাগ আছে। মনে হচ্ছে, কিছু দিয়ে চেপে ধরা হয়েছিল। শরীরের বেশ কিছু জায়গায় আঁচড় আছে। তার যোনিপথে রক্তক্ষরণ হয়েছে।
৬ মার্চ ঘটনার দিনই স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা শিশুটির মায়ের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন এবং সরকারের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ চিকিৎসা সেবা দেওয়ার আশ্বাস দেন।
এদিকে গত শনিবার শিশুটির শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার সিএমএইচে স্থানান্তর করা হয়। ঢামেকে পিআইসিইউতে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল। কয়েক দিন ভেন্টিলেশনে রাখা হয়েছিল। এখন সিএমএইচেও তাকে পিআইসিইউতে রেখে চিকিৎসা চলছে।
এ ঘটনায় মাগুরা সদর থানায় মামলা হয়েছে। মামলায় শিশুটির বড় বোনের স্বামী, শ্বশুর, শাশুড়ি ও ভাশুরকে রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ।
এই সম্পর্কিত আরও খবর পড়ুন:
মাগুরায় ধর্ষণের শিকার আট বছরের শিশুটির অবস্থা অপরিবর্তিত রয়েছে। বর্তমানে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের (সিএমএইচ) পেডিয়াট্রিক ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (পিআইসিইউ) তার চিকিৎসা চলছে।
গতকাল রোববার দিবাগত মধ্যরাতে আন্তবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পরিচালক গণমাধ্যমে এক বার্তায় এই তথ্য জানান।
এর আগে বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে অচেতন অবস্থায় শিশুটিকে মাগুরা ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে দুপুরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। পরে সেখান থেকে পাঠানো হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।
শিশুটির পরিবারের বাড়ি মাগুরার শ্রীপুর উপজেলায়। হাসপাতালে ভর্তির কয়েক দিন আগে শিশুটি তার বড় বোনের (শ্বশুর) বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিল।
৬ মার্চ সকাল সাড়ে ১১টার দিকে অচেতন অবস্থায় শিশুটিকে মাগুরা ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে আসেন তার বোনের শাশুড়ি। পরে শিশুটির মা হাসপাতালে আসেন।
চিকিৎসকেরা জানান, শিশুটির গলায় একটা দাগ আছে। মনে হচ্ছে, কিছু দিয়ে চেপে ধরা হয়েছিল। শরীরের বেশ কিছু জায়গায় আঁচড় আছে। তার যোনিপথে রক্তক্ষরণ হয়েছে।
৬ মার্চ ঘটনার দিনই স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা শিশুটির মায়ের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন এবং সরকারের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ চিকিৎসা সেবা দেওয়ার আশ্বাস দেন।
এদিকে গত শনিবার শিশুটির শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার সিএমএইচে স্থানান্তর করা হয়। ঢামেকে পিআইসিইউতে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল। কয়েক দিন ভেন্টিলেশনে রাখা হয়েছিল। এখন সিএমএইচেও তাকে পিআইসিইউতে রেখে চিকিৎসা চলছে।
এ ঘটনায় মাগুরা সদর থানায় মামলা হয়েছে। মামলায় শিশুটির বড় বোনের স্বামী, শ্বশুর, শাশুড়ি ও ভাশুরকে রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ।
এই সম্পর্কিত আরও খবর পড়ুন:
মাগুরায় ৮ বছরের শিশু ধর্ষণকারীদের ফাঁসির দাবিতে খুলনা মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা মশাল মিছিল করেছেন। গতকাল রোববার রাত সাড়ে ১১টায় এ কর্মসূচি পালন করেন। একই সময়ে নগরীর শিববাড়ি মোড়ে বিক্ষোভ করে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
১৩ মিনিট আগেসাতক্ষীরা সীমান্ত দিয়ে ভারতে পাচারকালে সোনার ১৫টি বার জব্দ করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। যার মূল্য ২ কোটি ৩৫ লাখ টাকার বেশি। এ ঘটনায় একজনকে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার বিজিবি ৩৩ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. আশরাফুল হক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন।
১৪ মিনিট আগেতিন মাস আগে ৫০ শতক জমিতে জৈব পদ্ধতিতে করলা চাষ করেন কৃষক কাজীম উদ্দিন তালুকদার। ইতিমধ্যে দুই চালান বাজারজাত করেছেন...
২৪ মিনিট আগেরাজধানীর শেরেবাংলা নগর এলাকার আগারগাঁওয়ে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছিল। পরে পৌনে এক ঘণ্টার চেষ্টায় তা নিয়ন্ত্রণে আনে ফায়ার সার্ভিস। আগুনে ৫ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলা প্রাথমিক তদন্তে দাবি করেছে ফায়ার সার্ভিস।
২৮ মিনিট আগে