বর্তমানে অনলাইনে ইংরেজি শেখানো জনপ্রিয় কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের মধ্যে অন্যতম ইমাম হোসেন। ছোটবেলা থেকে ইংরেজি ভাষা শিক্ষার প্রতি ছিল তাঁর গভীর আগ্রহ। কঠোর পরিশ্রমী এবং হাসি-খুশি স্বভাবের ইমাম হোসেনের স্বপ্ন ছিলদেশের শিক্ষার্থীদের শুদ্ধ উচ্চারণে সাবলীল ভাষায় ইংরেজি শেখাবেন। সে লক্ষ্য নিয়ে ১২ বছর ধরে সাধারণ ইংরেজি শিক্ষার প্রথা থেকে বের হয়ে, Interactive English lesson-এর মাধ্যমে শুদ্ধ উচ্চারণে শিক্ষা প্রদান করে আসছেন এবং প্রতিষ্ঠা করেছেন হেডম্যান একাডেমি। তাঁর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মো. আশিকুর রহমান।
মো. আশিকুর রহমান
প্রশ্ন: ইংরেজি শেখানোর প্রতি আপনার এ ভিন্নধর্মী উদ্যোগের পেছনের গল্পটা জানতে চাই। কীভাবে এ পথচলা শুরু হলো?
উত্তর: ছোটবেলায় আমি ছিলাম বেশ দুরন্ত। কখনো ভাবিনি, আমি ইংরেজি শেখানোর কাজে এত দূর এগোব। ইন্টারমিডিয়েটের পর থেকে ফ্রিল্যান্স টিচার হিসেবে কাজ শুরু করি। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ইংরেজি শিক্ষকতা, করপোরেট ট্রেনিং, এমনকি ডিফেন্স সেক্টরেও প্রশিক্ষণ দিয়েছি। এর মধ্য দিয়েই ধীরে ধীরে অনুভব করি, দেশে ইংরেজি শেখার পদ্ধতিতে আমূল পরিবর্তন প্রয়োজন।
প্রশ্ন: ‘হেডম্যান একাডেমি’ প্রতিষ্ঠার মূল উদ্দেশ্য কী ছিল?
উত্তর: আমাদের দেশে ইংরেজি শেখার ক্ষেত্রে একটি অদৃশ্য ভয় কাজ করে, যা অনেককে দক্ষতার দিকে এগোতে বাধা দেয়। হেডম্যান একাডেমি প্রতিষ্ঠার মূল লক্ষ্য ছিল সেই ভয় দূর করা—ভয়মুক্তভাবে ইংরেজি শেখানো। আমি চাই, শিক্ষার্থীরা ইংরেজিকে বোঝার এবং ব্যবহারের সহজ পথ খুঁজে পাক, যাতে ভাষাটি তাদের জন্য বাধা না হয়ে; বরং সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দেয়।
প্রশ্ন: এ প্ল্যাটফর্মটি কীভাবে শিক্ষার্থীদের ইংরেজি শেখার ভয় কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করছে?
উত্তর: সবাই ইংরেজি পড়ায়, কিন্তু আমরা তা মজা করে শেখাই। শিক্ষার্থীরা যে শিখছে, সেটা তারা মনের অজান্তেই শিখে ফেলে। উদাহরণস্বরূপ, যখন আমরা tense শেখাই, তখন গৎবাঁধা রুলস না পড়িয়ে, বিভিন্ন গেম এবং অ্যাকটিভিটির মাধ্যমে তৎকালীন tense -এর ফরম না শিখিয়েও, তাদের গ্রামারের রুল না শিখিয়ে ইংরেজি শেখানো হয়। এতে তারা ভুলেই যায় যে, তারা ইংরেজি বা গ্রামার শিখছে। এটি এমনভাবে হয়, যেভাবে একটি শিশু তার মাতৃভাষা শেখে, সেভাবেই ইংরেজি শেখে। তাই আমাদের শিক্ষার্থীরা ইংরেজি শিখতে, কিংবা ইংরেজিতে কথা বলতে কোনো ভয় পায় না।
প্রশ্ন: অন্যান্য ইংরেজি শেখানোর পদ্ধতির তুলনায় আপনার ভিডিও কনটেন্টের বিশেষত্ব কী?
উত্তর: সবাই এডুকেশন দিয়ে থাকে, কিন্তু আমরা এডুকেশন এবং এন্টারটেইনমেন্ট একত্র করে শিখিয়ে থাকি। এ দুটি মিলিয়ে আমরা এডুটেইনমেন্টের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের শেখাই। এ কারণে আমাদের ভিডিও কনটেন্টে শিক্ষার্থীরা এডুকেশন এবং এন্টারটেইনমেন্ট, দুটোই পায়। যদি এন্টারটেইনমেন্ট না থাকে, তবে শিক্ষার্থীরা বিরক্ত হয়ে যায় এবং পড়াশোনায় বোরিং হয়ে পড়ে। তাই আমরা শিক্ষাকে মজা করে শেখানোর জন্য যা কিছু প্রয়োজন, তা করি ভিডিও কনটেন্টের মাধ্যমে।
প্রশ্ন: ভিডিও লার্নিংয়ের ব্যাপারে আপনি কবে থেকে ভাবতে শুরু করেন?
উত্তর: আমি ২০১৩ সাল থেকেই করপোরেট ট্রেনিং দিয়ে আসছি—বিসিএস অফিসার, সেনাবাহিনী, পুলিশ বাহিনী, ব্যাংক কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দিয়েছি। কিন্তু শিক্ষার্থীদের জন্য সহজলভ্য ডিজিটাল কনটেন্টের অভাব অনুভব করেছি। তখনই আমি ভাবলাম, আমাদের শিশু-কিশোরেরা সারা দিন মোবাইল বা ট্যাবে গেম খেলে, কেননা যদি তাদের এই ডিজিটাল মাধ্যমে শেখানো যায়? এ চিন্তা থেকেই আমি শিক্ষামূলক ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করতে শুরু করি। এখন অভিভাবকেরা বলেন, ‘বাচ্চারা গেমের বদলে আপনার ভিডিও দেখে শেখে, এমনকি খাতায় লিখেও রাখে।’
প্রশ্ন: আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
উত্তর: আমার লক্ষ্য আগামী ১০-১৫ বছরে দেশের প্রায় ২ কোটি প্রাথমিক স্তরের শিক্ষার্থীকে ইংরেজিতে দক্ষ করে তোলা। আমি করপোরেট লেভেলে প্রশিক্ষণ দিয়েছি; কিন্তু বড় পরিবর্তন আনতে হলে শিকড় থেকে শুরু করতে হবে। এ কারণে এখন শিশুদের জন্য কাজ করছি, যাতে ভবিষ্যতে তারা আর ইংরেজির জন্য কোথাও আটকে না যায়। এ ছাড়া, বাংলাদেশের বাইরেও যেসব বাংলাদেশি ভাইবোন আছে, সেখানে আমরা পৌঁছানোর চেষ্টা করছি। এ লক্ষ্যে ইতিমধ্যেই আমি মালয়েশিয়া এবং চীন সফর করেছি, সেখানকার বাংলাদেশি কমিউনিটির সঙ্গে এবং সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আলোচনা করেছি। সেখানে প্রবাসী ও স্থানীয় বিদেশিদের ইংরেজি শেখানোর প্রয়াস চলছে।
প্রশ্ন: ৬৪ জেলায় ইংরেজি শেখানোর যে পরিকল্পনা করেছেন, তা নিয়ে একটু বলুন।
উত্তর: আমি চাই, বাংলাদেশের প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে শহর—সব জায়গায় ইংরেজি শেখার ভয় দূর হোক। এখনো অনেক জায়গায় ইংরেজি মানে ‘দুর্বোধ্য’ কিছু! এমনকি অনেকে তো বলে, ইংরেজির নাম শুনলেই শরীরে জ্বর চলে আসে (হাসি)। আমার লক্ষ্য, বিভাগীয় শহর থেকে ৬৪ জেলা এবং পরে উপজেলায়ও ‘হেডম্যান একাডেমি’র কার্যক্রম চালু করা। ইতিমধ্যেই মালয়েশিয়া এবং চীন ঘুরে এসেছি, সেখানে শুধু প্রবাসী নয়, স্থানীয়রাও ইংরেজি শেখার আগ্রহ দেখিয়েছেন।
প্রশ্ন: আপনি তরুণদের জন্য কী পরামর্শ দেবেন, যাঁরা ভাষা দক্ষতার ঘাটতির কারণে পিছিয়ে পড়ছেন?
উত্তর: ইংরেজি শেখা কঠিন কিছু নয়, যদি সঠিক উপায়ে শেখা যায়। গ্রাম হোক বা শহর, ডিজিটাল দুনিয়ায় এখন শেখার সুযোগ সবার জন্য উন্মুক্ত। ভয় না পেয়ে নিয়মিত লিসেনিং এবং স্পোকেন প্র্যাকটিস করুন। আর সবচেয়ে বড় কথা, ভুল করলে ভয় পাবেন না—ভুল থেকেই শেখা যায়!
প্রশ্ন: ইংরেজি শেখানোর প্রতি আপনার এ ভিন্নধর্মী উদ্যোগের পেছনের গল্পটা জানতে চাই। কীভাবে এ পথচলা শুরু হলো?
উত্তর: ছোটবেলায় আমি ছিলাম বেশ দুরন্ত। কখনো ভাবিনি, আমি ইংরেজি শেখানোর কাজে এত দূর এগোব। ইন্টারমিডিয়েটের পর থেকে ফ্রিল্যান্স টিচার হিসেবে কাজ শুরু করি। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ইংরেজি শিক্ষকতা, করপোরেট ট্রেনিং, এমনকি ডিফেন্স সেক্টরেও প্রশিক্ষণ দিয়েছি। এর মধ্য দিয়েই ধীরে ধীরে অনুভব করি, দেশে ইংরেজি শেখার পদ্ধতিতে আমূল পরিবর্তন প্রয়োজন।
প্রশ্ন: ‘হেডম্যান একাডেমি’ প্রতিষ্ঠার মূল উদ্দেশ্য কী ছিল?
উত্তর: আমাদের দেশে ইংরেজি শেখার ক্ষেত্রে একটি অদৃশ্য ভয় কাজ করে, যা অনেককে দক্ষতার দিকে এগোতে বাধা দেয়। হেডম্যান একাডেমি প্রতিষ্ঠার মূল লক্ষ্য ছিল সেই ভয় দূর করা—ভয়মুক্তভাবে ইংরেজি শেখানো। আমি চাই, শিক্ষার্থীরা ইংরেজিকে বোঝার এবং ব্যবহারের সহজ পথ খুঁজে পাক, যাতে ভাষাটি তাদের জন্য বাধা না হয়ে; বরং সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দেয়।
প্রশ্ন: এ প্ল্যাটফর্মটি কীভাবে শিক্ষার্থীদের ইংরেজি শেখার ভয় কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করছে?
উত্তর: সবাই ইংরেজি পড়ায়, কিন্তু আমরা তা মজা করে শেখাই। শিক্ষার্থীরা যে শিখছে, সেটা তারা মনের অজান্তেই শিখে ফেলে। উদাহরণস্বরূপ, যখন আমরা tense শেখাই, তখন গৎবাঁধা রুলস না পড়িয়ে, বিভিন্ন গেম এবং অ্যাকটিভিটির মাধ্যমে তৎকালীন tense -এর ফরম না শিখিয়েও, তাদের গ্রামারের রুল না শিখিয়ে ইংরেজি শেখানো হয়। এতে তারা ভুলেই যায় যে, তারা ইংরেজি বা গ্রামার শিখছে। এটি এমনভাবে হয়, যেভাবে একটি শিশু তার মাতৃভাষা শেখে, সেভাবেই ইংরেজি শেখে। তাই আমাদের শিক্ষার্থীরা ইংরেজি শিখতে, কিংবা ইংরেজিতে কথা বলতে কোনো ভয় পায় না।
প্রশ্ন: অন্যান্য ইংরেজি শেখানোর পদ্ধতির তুলনায় আপনার ভিডিও কনটেন্টের বিশেষত্ব কী?
উত্তর: সবাই এডুকেশন দিয়ে থাকে, কিন্তু আমরা এডুকেশন এবং এন্টারটেইনমেন্ট একত্র করে শিখিয়ে থাকি। এ দুটি মিলিয়ে আমরা এডুটেইনমেন্টের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের শেখাই। এ কারণে আমাদের ভিডিও কনটেন্টে শিক্ষার্থীরা এডুকেশন এবং এন্টারটেইনমেন্ট, দুটোই পায়। যদি এন্টারটেইনমেন্ট না থাকে, তবে শিক্ষার্থীরা বিরক্ত হয়ে যায় এবং পড়াশোনায় বোরিং হয়ে পড়ে। তাই আমরা শিক্ষাকে মজা করে শেখানোর জন্য যা কিছু প্রয়োজন, তা করি ভিডিও কনটেন্টের মাধ্যমে।
প্রশ্ন: ভিডিও লার্নিংয়ের ব্যাপারে আপনি কবে থেকে ভাবতে শুরু করেন?
উত্তর: আমি ২০১৩ সাল থেকেই করপোরেট ট্রেনিং দিয়ে আসছি—বিসিএস অফিসার, সেনাবাহিনী, পুলিশ বাহিনী, ব্যাংক কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দিয়েছি। কিন্তু শিক্ষার্থীদের জন্য সহজলভ্য ডিজিটাল কনটেন্টের অভাব অনুভব করেছি। তখনই আমি ভাবলাম, আমাদের শিশু-কিশোরেরা সারা দিন মোবাইল বা ট্যাবে গেম খেলে, কেননা যদি তাদের এই ডিজিটাল মাধ্যমে শেখানো যায়? এ চিন্তা থেকেই আমি শিক্ষামূলক ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করতে শুরু করি। এখন অভিভাবকেরা বলেন, ‘বাচ্চারা গেমের বদলে আপনার ভিডিও দেখে শেখে, এমনকি খাতায় লিখেও রাখে।’
প্রশ্ন: আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
উত্তর: আমার লক্ষ্য আগামী ১০-১৫ বছরে দেশের প্রায় ২ কোটি প্রাথমিক স্তরের শিক্ষার্থীকে ইংরেজিতে দক্ষ করে তোলা। আমি করপোরেট লেভেলে প্রশিক্ষণ দিয়েছি; কিন্তু বড় পরিবর্তন আনতে হলে শিকড় থেকে শুরু করতে হবে। এ কারণে এখন শিশুদের জন্য কাজ করছি, যাতে ভবিষ্যতে তারা আর ইংরেজির জন্য কোথাও আটকে না যায়। এ ছাড়া, বাংলাদেশের বাইরেও যেসব বাংলাদেশি ভাইবোন আছে, সেখানে আমরা পৌঁছানোর চেষ্টা করছি। এ লক্ষ্যে ইতিমধ্যেই আমি মালয়েশিয়া এবং চীন সফর করেছি, সেখানকার বাংলাদেশি কমিউনিটির সঙ্গে এবং সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আলোচনা করেছি। সেখানে প্রবাসী ও স্থানীয় বিদেশিদের ইংরেজি শেখানোর প্রয়াস চলছে।
প্রশ্ন: ৬৪ জেলায় ইংরেজি শেখানোর যে পরিকল্পনা করেছেন, তা নিয়ে একটু বলুন।
উত্তর: আমি চাই, বাংলাদেশের প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে শহর—সব জায়গায় ইংরেজি শেখার ভয় দূর হোক। এখনো অনেক জায়গায় ইংরেজি মানে ‘দুর্বোধ্য’ কিছু! এমনকি অনেকে তো বলে, ইংরেজির নাম শুনলেই শরীরে জ্বর চলে আসে (হাসি)। আমার লক্ষ্য, বিভাগীয় শহর থেকে ৬৪ জেলা এবং পরে উপজেলায়ও ‘হেডম্যান একাডেমি’র কার্যক্রম চালু করা। ইতিমধ্যেই মালয়েশিয়া এবং চীন ঘুরে এসেছি, সেখানে শুধু প্রবাসী নয়, স্থানীয়রাও ইংরেজি শেখার আগ্রহ দেখিয়েছেন।
প্রশ্ন: আপনি তরুণদের জন্য কী পরামর্শ দেবেন, যাঁরা ভাষা দক্ষতার ঘাটতির কারণে পিছিয়ে পড়ছেন?
উত্তর: ইংরেজি শেখা কঠিন কিছু নয়, যদি সঠিক উপায়ে শেখা যায়। গ্রাম হোক বা শহর, ডিজিটাল দুনিয়ায় এখন শেখার সুযোগ সবার জন্য উন্মুক্ত। ভয় না পেয়ে নিয়মিত লিসেনিং এবং স্পোকেন প্র্যাকটিস করুন। আর সবচেয়ে বড় কথা, ভুল করলে ভয় পাবেন না—ভুল থেকেই শেখা যায়!
নারী নির্যাতন ও নারীর প্রতি সহিংসতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশের (আইইউবি) শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।
১৮ ঘণ্টা আগেসিজিপিএ স্বপ্নের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়—এমন ধারণা অনেকেরই। তবে অধ্যবসায়, একাগ্রতা আর সঠিক পরিকল্পনা থাকলে এই সীমাবদ্ধতাও জয় করা সম্ভব। তারই উদাহরণ ববির সুব্রত। বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগ থেকে স্নাতক শেষ করেন তিনি, যেখানে তাঁর সিজিপিএ ছিল ২.৯৮।
১ দিন আগেলিসেনিংয়ের রেকর্ডিংয়ে (ধারা বর্ণনায়) সাইন পোস্ট ল্যাঙ্গুয়েজের বহুবিধ ব্যবহার রয়েছে। এই সাইন পোস্ট শব্দগুলো (ফ্রেজ) অনেক কিছু বলে দেয়...
১ দিন আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ২০তম উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়টির দর্শন বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন। উপাচার্য পদে দায়িত্ব গ্রহণ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক বিষয় নিয়ে তিনি আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন...
১ দিন আগে