দিনাজপুর, প্রতিনিধি
বাড়িতে নিজ ঘরে বসে অনলাইন পরীক্ষা দেওয়ার সময় পরনে লুঙ্গি থাকার অপরাধে বহিষ্কারের সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছে হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। গত ৩০ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার মধ্য রাতে এক জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ ও প্রকাশনা শাখার পরিচালক প্রফেসর ড. শ্রীপতি সিকদার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই প্রতিবাদ জানানো হয়।
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সংবাদটি সঠিক নয় বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত মঙ্গলবার বি. এসসি. ফুড এন্ড প্রসেস ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রির লেভেল-১, সেমিস্টার-১ এর সিএসই-১১১ (কেমিস্ট্রি-১) কোর্সের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এ পরীক্ষায় লুঙ্গি পরে পরীক্ষা দেওয়ার অভিযোগে ৫ জন শিক্ষার্থী বহিষ্কার হওয়ার সংবাদ বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। এটি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি গোচর হয়েছে, এটি সঠিক নয়। উক্ত পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীদের জুম কানেকটিভিটি ও ক্যামেরা প্লেসিং এর সমস্যাজনিত কারণে সাময়িকভাবে বিরত রাখা হয়েছিল। তাঁরা উক্ত সেমিস্টারের পরবর্তী পরীক্ষাসমূহ রুটিন মোতাবেক নির্দিষ্ট তারিখ ও সময়ে অংশগ্রহণ করবে এবং গত মঙ্গলবারের পরীক্ষা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মানুযায়ী যথারীতি তারা পরবর্তীতে অংশগ্রহণ করবে।
তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া তথ্যমতে পাঁচজন পরীক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছিল বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। এ সংক্রান্ত গুগলের অনলাইন প্ল্যাটফর্মের একটি স্ক্রিনশট আমাদের হাতে এসেছে। সেখানে ফুড সায়েন্স এন্ড নিউট্রিশন বিভাগের চেয়ারম্যান পাঁচজন শিক্ষার্থীকে জুম সেশন থেকে বের করে দেওয়া ও অনলাইন পরীক্ষার পলিসি ভঙ্গ করার অপরাধে পরীক্ষা থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে মর্মে উল্লেখ করা হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক জানান, অনলাইন পরীক্ষায় বহিষ্কার করার কিছু নীতিমালা আছে। নীতিমালার বাইরে কাউকে বহিষ্কার করা যায় না। অনলাইন পরীক্ষায় কেউ কথা না শুনলে বা নিয়ম না মানলে তাঁকে অনলাইন প্ল্যাটফর্ম থেকে বের করে দেওয়া হয়। সেদিনের ঘটনায় শিক্ষার্থীদের বহিষ্কারে সে নীতিমালা মানা হয়নি।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর ড. মো. সাইফুর রহমানকে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, শিক্ষার্থীদের বহিষ্কার করা হয়নি। পরীক্ষা থেকে সাময়িক বিরত রাখার কোনো নিয়ম আছে কি’না এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা স্থায়ী বহিষ্কার নয় বা পুরো এক বছরের জন্য বহিষ্কার নয়। শুধুমাত্র ওই দিনের পরীক্ষার জন বিরত রাখা হয়েছে, যেটি শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মানুযায়ী পরবর্তীতে অংশ নিতে পারবে এবং এতে তাদের কোনো সেশন লস হবে না।
বাড়িতে নিজ ঘরে বসে অনলাইন পরীক্ষা দেওয়ার সময় পরনে লুঙ্গি থাকার অপরাধে বহিষ্কারের সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছে হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। গত ৩০ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার মধ্য রাতে এক জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ ও প্রকাশনা শাখার পরিচালক প্রফেসর ড. শ্রীপতি সিকদার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই প্রতিবাদ জানানো হয়।
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সংবাদটি সঠিক নয় বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত মঙ্গলবার বি. এসসি. ফুড এন্ড প্রসেস ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রির লেভেল-১, সেমিস্টার-১ এর সিএসই-১১১ (কেমিস্ট্রি-১) কোর্সের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এ পরীক্ষায় লুঙ্গি পরে পরীক্ষা দেওয়ার অভিযোগে ৫ জন শিক্ষার্থী বহিষ্কার হওয়ার সংবাদ বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। এটি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি গোচর হয়েছে, এটি সঠিক নয়। উক্ত পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীদের জুম কানেকটিভিটি ও ক্যামেরা প্লেসিং এর সমস্যাজনিত কারণে সাময়িকভাবে বিরত রাখা হয়েছিল। তাঁরা উক্ত সেমিস্টারের পরবর্তী পরীক্ষাসমূহ রুটিন মোতাবেক নির্দিষ্ট তারিখ ও সময়ে অংশগ্রহণ করবে এবং গত মঙ্গলবারের পরীক্ষা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মানুযায়ী যথারীতি তারা পরবর্তীতে অংশগ্রহণ করবে।
তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া তথ্যমতে পাঁচজন পরীক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছিল বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। এ সংক্রান্ত গুগলের অনলাইন প্ল্যাটফর্মের একটি স্ক্রিনশট আমাদের হাতে এসেছে। সেখানে ফুড সায়েন্স এন্ড নিউট্রিশন বিভাগের চেয়ারম্যান পাঁচজন শিক্ষার্থীকে জুম সেশন থেকে বের করে দেওয়া ও অনলাইন পরীক্ষার পলিসি ভঙ্গ করার অপরাধে পরীক্ষা থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে মর্মে উল্লেখ করা হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক জানান, অনলাইন পরীক্ষায় বহিষ্কার করার কিছু নীতিমালা আছে। নীতিমালার বাইরে কাউকে বহিষ্কার করা যায় না। অনলাইন পরীক্ষায় কেউ কথা না শুনলে বা নিয়ম না মানলে তাঁকে অনলাইন প্ল্যাটফর্ম থেকে বের করে দেওয়া হয়। সেদিনের ঘটনায় শিক্ষার্থীদের বহিষ্কারে সে নীতিমালা মানা হয়নি।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর ড. মো. সাইফুর রহমানকে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, শিক্ষার্থীদের বহিষ্কার করা হয়নি। পরীক্ষা থেকে সাময়িক বিরত রাখার কোনো নিয়ম আছে কি’না এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা স্থায়ী বহিষ্কার নয় বা পুরো এক বছরের জন্য বহিষ্কার নয়। শুধুমাত্র ওই দিনের পরীক্ষার জন বিরত রাখা হয়েছে, যেটি শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মানুযায়ী পরবর্তীতে অংশ নিতে পারবে এবং এতে তাদের কোনো সেশন লস হবে না।
চলতি বছরের একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির আবেদন শুরু হবে ৩০ জুলাই থেকে। ভর্তিপ্রক্রিয়া চলবে আগামী ৭ থেকে ১৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। আর ক্লাস শুরু হবে ১৫ সেপ্টেম্বর। বরাবরের মতো এবারও শিক্ষার্থীদের ফলের ভিত্তিতে অনলাইনে ভর্তির আবেদন করতে হবে। তিন পর্যায়ে আবেদন নেওয়া হবে।
৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজে আগামী রোববার থেকে স্বল্প পরিসরে শ্রেণি কার্যক্রম শুরু হবে। এ দিন শুধুমাত্র নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির শ্রেণি কার্যক্রম চালু হবে। এরপর পর্যায়ক্রমে অন্যান্য শ্রেণির কার্যক্রম শুরু হবে।
১ দিন আগেএইচএসসির স্থগিত পরীক্ষাগুলো আলাদা দিনে নেওয়ার জন্য নতুন সময়সূচি ঘোষণা করেছে আন্তশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটি। পরিবর্তিত সময়সূচি অনুযায়ী, স্থগিত হওয়া ২২ জুলাইয়ের পরীক্ষা হবে আগামী ১৭ আগস্ট এবং ২৪ জুলাইয়ের পরীক্ষা হবে ১৯ আগস্ট।
১ দিন আগেজাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০২৩ সালের ডিগ্রি (পাস) ও সার্টিফিকেট কোর্সের দ্বিতীয় বর্ষের স্থগিত পরীক্ষার সংশোধিত সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে।
২ দিন আগে