মো. আল-আমীন
আজকের যুগে ফিন্যান্স বিশ্ব অর্থনীতির মেরুদণ্ড। ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও সরকারের আর্থিক লেনদেন পরিচালনায় ফিন্যান্স গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অর্থায়ন, বিনিয়োগ, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা এবং আর্থিক নীতি ফিন্যান্সের মূল বিষয়। ভবিষ্যতে প্রযুক্তির অগ্রগতি ফিন্যান্স ব্যবস্থায় দ্রুত পরিবর্তন আনবে। ফিনটেক, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও ব্লকচেইন প্রযুক্তি ফিন্যান্সের ভবিষ্যৎকে প্রভাবিত করবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক, ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং কেন পড়বেন–
বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ পাবলিক ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং কোর্সটি চালু রয়েছে। যদিও এটি ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের অন্তর্ভুক্ত বিষয়, কিন্তু সব শাখা; অর্থাৎ বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করে এই বিষয়ে ভর্তি হওয়া যায়।
ভর্তি হওয়ার ক্ষেত্রে ন্যূনতম যোগ্যতা
প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। উল্লেখ্য, প্রথমে ‘ফিন্যান্স’ নামে চালু হলেও এখন প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং’, ‘ফিন্যান্স’ বিভাগ বা ‘ব্যাংকিং অ্যান্ড ইনস্যুরেন্স’ নামে কোর্সটি চালু আছে।
কী কী বিষয় পড়ানো হয়
এই বিভাগের শিক্ষার্থীরা অর্থনীতির মূলনীতি, অর্থায়নের মৌলিক নীতি, উৎপত্তি, ব্যবহার, বাংলাদেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থা, কেন্দ্রীয় ব্যাংক, বাণিজ্যিক ব্যাংক, মাইক্রোফাইন্যান্স, আন্তর্জাতিক অর্থায়ন, বিনিয়োগ বিশ্লেষণ, আর্থিক বাজার, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা, হিসাববিজ্ঞানের মৌলিক নীতি, ব্যয় হিসাববিজ্ঞান, ব্যবস্থাপনা হিসাববিজ্ঞান, বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক হিসাববিজ্ঞান মানদণ্ড, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের আর্থিক বিবরণী প্রস্তুতকরণ, অ্যাকাউন্টিং তত্ত্ব, পরিসংখ্যান, নিরীক্ষা ব্যবস্থা ও পদ্ধতি, কর নির্ধারণ ও করের বিভিন্ন দিক, ব্যবস্থাপনা, বিমা পদ্ধতি ও মার্কেটিং বিষয়ে পড়াশোনা করে থাকে। ফিন্যান্সে আর্থিক লেনদেন নিয়েও পাঠদান করা হয়। এই বিভাগে ভালো ফল করতে হলে গণিতে দক্ষতা থাকা আবশ্যক। ফিন্যান্স মানুষের নিত্যদিনের নানা বিষয়ে শিক্ষার্থীকে জ্ঞান দিয়ে থাকে। কীভাবে দৈনন্দিন জীবনে আর্থিক ব্যবস্থাপনা করতে হবে, সে বিষয়ে সার্বিক দিকনির্দেশনা দেয়।
প্রয়োজনীয়তা
ব্যাংকিং ব্যবস্থা জনগণের সঞ্চয় গ্রহণ করে এবং তা উৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগের মাধ্যমে অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এ ছাড়া এটি জনগণকে আর্থিক সেবায় অ্যাকসেস দেয়, যা দারিদ্র্য বিমোচন ও অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে সহায়ক। কেন্দ্রীয় ব্যাংক মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে অর্থনীতির স্থিতিশীলতা বজায় রাখে। ব্যাংকিং ব্যবস্থা ঋণ ঝুঁকি, বাজার ঝুঁকি এবং অন্যান্য আর্থিক ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করে।
ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোকে ঋণ প্রদানের মাধ্যমে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসারেও এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আন্তর্জাতিক বাণিজ্য লেনদেন পরিচালনার মাধ্যমেও বিশ্বব্যাপী ব্যবসার বিস্তারে সহায়তা করে। ফিন্যান্স ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও জবাবদিহি নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে ক্রমবর্ধমান গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। দেশে যে দুর্নীতি হচ্ছে, তার মূল কারণগুলোর মধ্যে অন্যতম আর্থিক হিসাবে গরমিল। সঠিকভাবে রেকর্ড সংরক্ষণ ও আর্থিক স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা গেলে দুর্নীতির পরিমাণ অনেকাংশে হ্রাস পাবে।
চাকরির সুযোগ
ফিন্যান্সে ক্যারিয়ারের অনেক সুযোগ রয়েছে। নির্বাহী, প্রশাসনিক ও ব্যবস্থাপক হিসেবে একজন ফিন্যান্স গ্র্যাজুয়েট আর্থিক নিরীক্ষকের পদে কাজ করার সুযোগ পান। একজন শিক্ষার্থী এই বিষয়ে পড়াশোনা শেষে ব্যাংক, মাইক্রোফাইন্যান্স প্রতিষ্ঠান, বিমা কোম্পানি, স্টক এক্সচেঞ্জ, অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি ও অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানে হিসাবরক্ষণ পরিচালক, আর্থিক প্রতিবেদনের পরিচালক, আর্থিক বিশ্লেষক, অভ্যন্তরীণ অডিটর, ব্যবস্থাপনা হিসাবরক্ষক, ব্যবস্থাপনা বিশ্লেষক, ব্যক্তিগত আর্থিক উপদেষ্টা, প্রকল্প ও সরকারি হিসাব বিশ্লেষক, কর হিসাবরক্ষক, কর পরীক্ষক ইত্যাদি পদে চাকরি করতে পারেন।
উচ্চশিক্ষায় সম্ভাবনা
ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগে পড়াশোনা শেষ করে যোগ্যতার ভিত্তিতে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, ইতালি, জার্মানি, সুইডেন, স্পেন, চীন, জাপান, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর ও কানাডায় উচ্চশিক্ষা গ্রহণের সুযোগ রয়েছে। এসব দেশের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে স্কলারশিপের ব্যবস্থা রয়েছে। এই স্কলারশিপ পেতে হলে ভালো ফলের পাশাপাশি ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা থাকতে হয়, বিশেষ করে IELTS ও GRE পরীক্ষায় ভালো স্কোর অর্জন করা প্রয়োজন।
ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং একটি সময়োপযোগী ও বহুমাত্রিক বিষয়, যা আজকের প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নে অপরিহার্য ভূমিকা রাখে।
আজকের যুগে ফিন্যান্স বিশ্ব অর্থনীতির মেরুদণ্ড। ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও সরকারের আর্থিক লেনদেন পরিচালনায় ফিন্যান্স গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অর্থায়ন, বিনিয়োগ, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা এবং আর্থিক নীতি ফিন্যান্সের মূল বিষয়। ভবিষ্যতে প্রযুক্তির অগ্রগতি ফিন্যান্স ব্যবস্থায় দ্রুত পরিবর্তন আনবে। ফিনটেক, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও ব্লকচেইন প্রযুক্তি ফিন্যান্সের ভবিষ্যৎকে প্রভাবিত করবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক, ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং কেন পড়বেন–
বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ পাবলিক ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং কোর্সটি চালু রয়েছে। যদিও এটি ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের অন্তর্ভুক্ত বিষয়, কিন্তু সব শাখা; অর্থাৎ বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করে এই বিষয়ে ভর্তি হওয়া যায়।
ভর্তি হওয়ার ক্ষেত্রে ন্যূনতম যোগ্যতা
প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। উল্লেখ্য, প্রথমে ‘ফিন্যান্স’ নামে চালু হলেও এখন প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং’, ‘ফিন্যান্স’ বিভাগ বা ‘ব্যাংকিং অ্যান্ড ইনস্যুরেন্স’ নামে কোর্সটি চালু আছে।
কী কী বিষয় পড়ানো হয়
এই বিভাগের শিক্ষার্থীরা অর্থনীতির মূলনীতি, অর্থায়নের মৌলিক নীতি, উৎপত্তি, ব্যবহার, বাংলাদেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থা, কেন্দ্রীয় ব্যাংক, বাণিজ্যিক ব্যাংক, মাইক্রোফাইন্যান্স, আন্তর্জাতিক অর্থায়ন, বিনিয়োগ বিশ্লেষণ, আর্থিক বাজার, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা, হিসাববিজ্ঞানের মৌলিক নীতি, ব্যয় হিসাববিজ্ঞান, ব্যবস্থাপনা হিসাববিজ্ঞান, বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক হিসাববিজ্ঞান মানদণ্ড, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের আর্থিক বিবরণী প্রস্তুতকরণ, অ্যাকাউন্টিং তত্ত্ব, পরিসংখ্যান, নিরীক্ষা ব্যবস্থা ও পদ্ধতি, কর নির্ধারণ ও করের বিভিন্ন দিক, ব্যবস্থাপনা, বিমা পদ্ধতি ও মার্কেটিং বিষয়ে পড়াশোনা করে থাকে। ফিন্যান্সে আর্থিক লেনদেন নিয়েও পাঠদান করা হয়। এই বিভাগে ভালো ফল করতে হলে গণিতে দক্ষতা থাকা আবশ্যক। ফিন্যান্স মানুষের নিত্যদিনের নানা বিষয়ে শিক্ষার্থীকে জ্ঞান দিয়ে থাকে। কীভাবে দৈনন্দিন জীবনে আর্থিক ব্যবস্থাপনা করতে হবে, সে বিষয়ে সার্বিক দিকনির্দেশনা দেয়।
প্রয়োজনীয়তা
ব্যাংকিং ব্যবস্থা জনগণের সঞ্চয় গ্রহণ করে এবং তা উৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগের মাধ্যমে অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এ ছাড়া এটি জনগণকে আর্থিক সেবায় অ্যাকসেস দেয়, যা দারিদ্র্য বিমোচন ও অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে সহায়ক। কেন্দ্রীয় ব্যাংক মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে অর্থনীতির স্থিতিশীলতা বজায় রাখে। ব্যাংকিং ব্যবস্থা ঋণ ঝুঁকি, বাজার ঝুঁকি এবং অন্যান্য আর্থিক ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করে।
ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোকে ঋণ প্রদানের মাধ্যমে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসারেও এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আন্তর্জাতিক বাণিজ্য লেনদেন পরিচালনার মাধ্যমেও বিশ্বব্যাপী ব্যবসার বিস্তারে সহায়তা করে। ফিন্যান্স ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও জবাবদিহি নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে ক্রমবর্ধমান গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। দেশে যে দুর্নীতি হচ্ছে, তার মূল কারণগুলোর মধ্যে অন্যতম আর্থিক হিসাবে গরমিল। সঠিকভাবে রেকর্ড সংরক্ষণ ও আর্থিক স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা গেলে দুর্নীতির পরিমাণ অনেকাংশে হ্রাস পাবে।
চাকরির সুযোগ
ফিন্যান্সে ক্যারিয়ারের অনেক সুযোগ রয়েছে। নির্বাহী, প্রশাসনিক ও ব্যবস্থাপক হিসেবে একজন ফিন্যান্স গ্র্যাজুয়েট আর্থিক নিরীক্ষকের পদে কাজ করার সুযোগ পান। একজন শিক্ষার্থী এই বিষয়ে পড়াশোনা শেষে ব্যাংক, মাইক্রোফাইন্যান্স প্রতিষ্ঠান, বিমা কোম্পানি, স্টক এক্সচেঞ্জ, অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি ও অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানে হিসাবরক্ষণ পরিচালক, আর্থিক প্রতিবেদনের পরিচালক, আর্থিক বিশ্লেষক, অভ্যন্তরীণ অডিটর, ব্যবস্থাপনা হিসাবরক্ষক, ব্যবস্থাপনা বিশ্লেষক, ব্যক্তিগত আর্থিক উপদেষ্টা, প্রকল্প ও সরকারি হিসাব বিশ্লেষক, কর হিসাবরক্ষক, কর পরীক্ষক ইত্যাদি পদে চাকরি করতে পারেন।
উচ্চশিক্ষায় সম্ভাবনা
ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগে পড়াশোনা শেষ করে যোগ্যতার ভিত্তিতে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, ইতালি, জার্মানি, সুইডেন, স্পেন, চীন, জাপান, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর ও কানাডায় উচ্চশিক্ষা গ্রহণের সুযোগ রয়েছে। এসব দেশের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে স্কলারশিপের ব্যবস্থা রয়েছে। এই স্কলারশিপ পেতে হলে ভালো ফলের পাশাপাশি ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা থাকতে হয়, বিশেষ করে IELTS ও GRE পরীক্ষায় ভালো স্কোর অর্জন করা প্রয়োজন।
ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং একটি সময়োপযোগী ও বহুমাত্রিক বিষয়, যা আজকের প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নে অপরিহার্য ভূমিকা রাখে।
রাজধানীর তেজগাঁও কলেজের সমাজকর্ম বিভাগের অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের প্রথম পুনর্মিলনী-২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিভাগের অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে ১৯৯৮-২০২৫ সালের ব্যাচের শিক্ষার্থীরা অংশ নিয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগেস্মৃতি, আনন্দ আর উচ্ছ্বাসে ভরে গেল স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির অ্যালামনাই মিট অ্যান্ড গ্রিট-২০২৫। স্মৃতির ভেলায় গৌরবের পথ ধরে সামনে এগিয়ে চলার প্রত্যয় নিয়ে আজ শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হলো এই বর্ণাঢ্য আয়োজন।
১০ ঘণ্টা আগেইউসিএসআই ইউনিভার্সিটি মালয়েশিয়ার বাংলাদেশ শাখা ক্যাম্পাসে (১৬ এপ্রিল, বুধবার) বর্ণিল আয়োজনে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ পয়লা বৈশাখ উদ্যাপন করা হয়েছে।
২ দিন আগেবর্ণিল আয়োজনের মধ্য দিয়ে বাংলা নববর্ষ-১৪৩২ উদ্যাপন করেছে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি)। দিনটি স্মরণীয় করে রাখার জন্য পয়লা বৈশাখের শুরু থেকে বিইউপির মনপুরা মাঠ এবং কনকোর্সে ঐতিহ্যবাহী বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২ দিন আগে