খুবি প্রতিনিধি
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) ৭৭ জন গবেষককে ৬১ লাখ ২০ হাজার টাকা গবেষণা অনুদান দেওয়া হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ২২ জন পিএইচডি, ৫ জন এমফিল এবং ৫০ জন মাস্টার্স প্রোগ্রামে গবেষণার জন্য অনুদান পেয়েছেন।
গতকাল বুধবার বিকেলে আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসু একাডেমিক ভবনের সাংবাদিক লিয়াকত আলী মিলনায়তনে আনুষ্ঠানিকভাবে এই গবেষকদের হাতে অনুদানের চেক তুলে দেওয়া হয়। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এই গবেষণার চেক বিতরণ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেন।
এ সময় উপাচার্য বলেন, 'গবেষণা ও উন্নয়ন একে অপরের পরিপূরক। গবেষণা ছাড়া একটি দেশ ও জাতির কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন হতে পারে না। বিশ্ববিদ্যালয়কে কোনো ভালো অবস্থানে এগিয়ে নিতে গবেষণা বৃদ্ধি জরুরি।'
শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে ড. মাহমুদ হোসেন বলেন, 'গবেষণার আগ্রহ থাকলেও আর্থিক ও পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা এবং ভালো তত্ত্বাবধায়কের অভাবে অনেক সময় গবেষণা শেষ করা সম্ভব হয় না।' এই অনুদান এ ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। সবাইকে গবেষণায় আগ্রহী হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, গবেষণার ফলাফল সন্তোষজনক হলে ভবিষ্যতে গবেষণার অর্থ আরও বাড়ানো হবে।
উপাচার্য আরও বলেন, গবেষণার মাধ্যমে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়কে সমৃদ্ধির সোপানে এগিয়ে নিতে হবে। যার জন্য গবেষণার যথাযথ পরিবেশ সৃষ্টিতে জোর দেওয়া হচ্ছে। এরই মধ্যে ৬২ জনকে ২ কোটি টাকারও বেশি অনুদান দেওয়া হয়েছে। আজ ৭৭ জনকে অনুদান দেওয়া হলো। ডিসিপ্লিনসমূহে যত বেশি সম্ভব আন্তর্জাতিক সম্মেলনের আয়োজন করতে বলা হয়েছে। এ লক্ষ্যে কাজ এগিয়ে চলেছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মোসাম্মাৎ হোসনে আরা। সভাপতি ছিলেন রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর খান গোলাম কুদ্দুস। অনুষ্ঠানে ডিনবৃন্দের পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন কলা ও মানবিক স্কুলের ডিন প্রফেসর ড. এ আর এম মোস্তাফিজার রহমান, স্বাগত বক্তব্য রাখেন চারুকলা স্কুলের ডিন প্রফেসর ড. নিহার রঞ্জন সিংহ।
অনুদানপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে বক্তব্য রাখেন ইংরেজি ডিসিপ্লিনের সহযোগী অধ্যাপক ও পিএইচডি গবেষক মোল্লা আজিজুর রহমান। অনুষ্ঠানে ডিনবৃন্দ স্ব-স্ব স্কুলের গবেষণা অনুদানপ্রাপ্তদের উপস্থাপন করেন। গবেষণা অনুদান প্রদান কমিটির আহ্বায়ক প্রফেসর ড. মো. নজরুল ইসলাম, ডিসিপ্লিন প্রধান, শিক্ষক ও অনুদানপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) ৭৭ জন গবেষককে ৬১ লাখ ২০ হাজার টাকা গবেষণা অনুদান দেওয়া হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ২২ জন পিএইচডি, ৫ জন এমফিল এবং ৫০ জন মাস্টার্স প্রোগ্রামে গবেষণার জন্য অনুদান পেয়েছেন।
গতকাল বুধবার বিকেলে আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসু একাডেমিক ভবনের সাংবাদিক লিয়াকত আলী মিলনায়তনে আনুষ্ঠানিকভাবে এই গবেষকদের হাতে অনুদানের চেক তুলে দেওয়া হয়। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এই গবেষণার চেক বিতরণ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেন।
এ সময় উপাচার্য বলেন, 'গবেষণা ও উন্নয়ন একে অপরের পরিপূরক। গবেষণা ছাড়া একটি দেশ ও জাতির কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন হতে পারে না। বিশ্ববিদ্যালয়কে কোনো ভালো অবস্থানে এগিয়ে নিতে গবেষণা বৃদ্ধি জরুরি।'
শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে ড. মাহমুদ হোসেন বলেন, 'গবেষণার আগ্রহ থাকলেও আর্থিক ও পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা এবং ভালো তত্ত্বাবধায়কের অভাবে অনেক সময় গবেষণা শেষ করা সম্ভব হয় না।' এই অনুদান এ ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। সবাইকে গবেষণায় আগ্রহী হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, গবেষণার ফলাফল সন্তোষজনক হলে ভবিষ্যতে গবেষণার অর্থ আরও বাড়ানো হবে।
উপাচার্য আরও বলেন, গবেষণার মাধ্যমে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়কে সমৃদ্ধির সোপানে এগিয়ে নিতে হবে। যার জন্য গবেষণার যথাযথ পরিবেশ সৃষ্টিতে জোর দেওয়া হচ্ছে। এরই মধ্যে ৬২ জনকে ২ কোটি টাকারও বেশি অনুদান দেওয়া হয়েছে। আজ ৭৭ জনকে অনুদান দেওয়া হলো। ডিসিপ্লিনসমূহে যত বেশি সম্ভব আন্তর্জাতিক সম্মেলনের আয়োজন করতে বলা হয়েছে। এ লক্ষ্যে কাজ এগিয়ে চলেছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মোসাম্মাৎ হোসনে আরা। সভাপতি ছিলেন রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর খান গোলাম কুদ্দুস। অনুষ্ঠানে ডিনবৃন্দের পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন কলা ও মানবিক স্কুলের ডিন প্রফেসর ড. এ আর এম মোস্তাফিজার রহমান, স্বাগত বক্তব্য রাখেন চারুকলা স্কুলের ডিন প্রফেসর ড. নিহার রঞ্জন সিংহ।
অনুদানপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে বক্তব্য রাখেন ইংরেজি ডিসিপ্লিনের সহযোগী অধ্যাপক ও পিএইচডি গবেষক মোল্লা আজিজুর রহমান। অনুষ্ঠানে ডিনবৃন্দ স্ব-স্ব স্কুলের গবেষণা অনুদানপ্রাপ্তদের উপস্থাপন করেন। গবেষণা অনুদান প্রদান কমিটির আহ্বায়ক প্রফেসর ড. মো. নজরুল ইসলাম, ডিসিপ্লিন প্রধান, শিক্ষক ও অনুদানপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
মূল ভাবার্থ ঠিক রেখে কোনো বাক্য (বা তার কিছু অংশ) অন্যভাবে বলাকে ইংরেজিতে প্যারাফ্রেজ বলে। রিডিং, রাইটিংয়ের মতো লিসনিংয়ের ক্ষেত্রেও প্যারাফ্রেজ করার দক্ষতা খুব জরুরি। কারণ লিসনিং এর প্রায় প্রতিটি প্রশ্নের জবাব রেকর্ডিং-এ প্যারাফ্রেজ করে বলে। প্যারাফ্রেজ করার কিছু নিয়ম নিম্নে আলোচনা করা...
১ ঘণ্টা আগেবিদেশে উচ্চশিক্ষা নিতে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের কাছে জনপ্রিয় গন্তব্য কানাডা। দেশটিতে কম টিউশন ফি, আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষাব্যবস্থা এবং পড়াশোনা শেষে নাগরিকত্ব ও চাকরির সুযোগ কানাডাকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে।
১ ঘণ্টা আগেআয়ারল্যান্ডের গ্রিফিথ কলেজে নেটওয়ার্ক অ্যান্ড ইনফরমেশন সিকিউরিটির ওপর মাস্টার্স করছেন সাদিয়া ইসলাম ইরা। আয়ারল্যান্ডে উচ্চশিক্ষা নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন নাদিম মজিদ।
২ ঘণ্টা আগেপ্রযুক্তির দুনিয়া আজকাল দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে, আর এই পরিবর্তনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশও তার প্রযুক্তিগত অগ্রগতি বিশ্বদরবারে তুলে ধরা শুরু করেছে। ২৬তম আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডে বাংলাদেশের রোবোটিকস দল তাদের অসাধারণ দক্ষতা দেখিয়ে অর্জন করেছে ১০টি পদক...
২ ঘণ্টা আগে