আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ফোনে ‘চায়ের দাওয়াত’ না নেওয়ায় টাঙ্গাইলের একটি কলেজের অধ্যক্ষকে হুমকি দেওয়া শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) যুগ্ম পরিচালক মো. আবুয়াল কায়সারকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। গতকাল রোববার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের উপসচিব (সরকারি কলেজ শাখা) মো. মাহবুব আলম স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এর আগে ১৫ ডিসেম্বর আজকের পত্রিকায় ‘চায়ের দাওয়াত’ না নেওয়ায় অধ্যক্ষকে হুমকি শিক্ষা কর্মকর্তার শীর্ষক সংবাদ প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, টাঙ্গাইলের শহীদ ভবানী প্রসাদ সাহা সরকারি কলেজের (মির্জাপুর সরকারি কলেজ) অধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. আব্দুল মান্নানকে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয়ে জানাতে ফোনে ‘চায়ের দাওয়াত’ দেন আবুয়াল কায়সার। এই ‘দাওয়াতে’ সাড়া না দেওয়ায় অধ্যক্ষকে অশালীন কথা বলা ও দেখে নেওয়ার হুমকিও দেন তিনি। অধ্যক্ষের সঙ্গে ডিআইএর যুগ্ম পরিচালকের কথোপকথনের কল রেকর্ড ফাঁস হয়।
কল রেকর্ড থেকে জানা যায়, কথোপকথনে আবুয়াল কায়সার অধ্যক্ষকে বলেন, ‘আপনার বিরুদ্ধে একটা অভিযোগ এসেছে, এখনো কিন্তু জমা নিইনি। সব তথ্যই আমার কাছে আছে...আপনার বাসা কি উত্তরায়? আসুন দুজনে বসে এক কাপ চা বা কফি খাই, কথা বলি।’ একপর্যায়ে ডিআইএ কর্মকর্তা বলেন, ‘আপনি কার সঙ্গে চ্যালেঞ্জ করেছেন আপনি জানেন না। আমি এক্ষুনি ফোন দিচ্ছি ডিবিকে। ডিআইজি আমার বন্ধু। আপনাকে দেখে নেওয়া হবে।’ তিনি অভিযোগের বিষয়ে জানাতে বিভিন্ন অশালীন শব্দ ব্যবহার করেন।
ডিআইএর প্রধান কাজ স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন দপ্তর বা সংস্থা পরিদর্শন এবং নিরীক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা। পরিদর্শন শেষে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের আর্থিক ও প্রশাসনিক অনিয়ম, দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনা পেলে প্রতিবেদনে সেগুলো তুলে ধরার পাশাপাশি ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করা হয়। এর ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
ডিআইএ সূত্র বলছে, আবুয়াল কায়সারের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ জমা পড়েছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে। এর মধ্যে রয়েছে তৎকালীন পরিচালক ও শিক্ষকদের বিরুদ্ধে অশোভন আচরণ করা, হুমকি-ধমকি দেওয়া, ইচ্ছে মতো অফিস করা ও অডিটের নামে ঘুষ চাওয়া।
এসব অভিযোগের বিষয়ে জানতে আবুয়াল কায়সারের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
ফোনে ‘চায়ের দাওয়াত’ না নেওয়ায় টাঙ্গাইলের একটি কলেজের অধ্যক্ষকে হুমকি দেওয়া শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) যুগ্ম পরিচালক মো. আবুয়াল কায়সারকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। গতকাল রোববার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের উপসচিব (সরকারি কলেজ শাখা) মো. মাহবুব আলম স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এর আগে ১৫ ডিসেম্বর আজকের পত্রিকায় ‘চায়ের দাওয়াত’ না নেওয়ায় অধ্যক্ষকে হুমকি শিক্ষা কর্মকর্তার শীর্ষক সংবাদ প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, টাঙ্গাইলের শহীদ ভবানী প্রসাদ সাহা সরকারি কলেজের (মির্জাপুর সরকারি কলেজ) অধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. আব্দুল মান্নানকে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয়ে জানাতে ফোনে ‘চায়ের দাওয়াত’ দেন আবুয়াল কায়সার। এই ‘দাওয়াতে’ সাড়া না দেওয়ায় অধ্যক্ষকে অশালীন কথা বলা ও দেখে নেওয়ার হুমকিও দেন তিনি। অধ্যক্ষের সঙ্গে ডিআইএর যুগ্ম পরিচালকের কথোপকথনের কল রেকর্ড ফাঁস হয়।
কল রেকর্ড থেকে জানা যায়, কথোপকথনে আবুয়াল কায়সার অধ্যক্ষকে বলেন, ‘আপনার বিরুদ্ধে একটা অভিযোগ এসেছে, এখনো কিন্তু জমা নিইনি। সব তথ্যই আমার কাছে আছে...আপনার বাসা কি উত্তরায়? আসুন দুজনে বসে এক কাপ চা বা কফি খাই, কথা বলি।’ একপর্যায়ে ডিআইএ কর্মকর্তা বলেন, ‘আপনি কার সঙ্গে চ্যালেঞ্জ করেছেন আপনি জানেন না। আমি এক্ষুনি ফোন দিচ্ছি ডিবিকে। ডিআইজি আমার বন্ধু। আপনাকে দেখে নেওয়া হবে।’ তিনি অভিযোগের বিষয়ে জানাতে বিভিন্ন অশালীন শব্দ ব্যবহার করেন।
ডিআইএর প্রধান কাজ স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন দপ্তর বা সংস্থা পরিদর্শন এবং নিরীক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা। পরিদর্শন শেষে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের আর্থিক ও প্রশাসনিক অনিয়ম, দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনা পেলে প্রতিবেদনে সেগুলো তুলে ধরার পাশাপাশি ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করা হয়। এর ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
ডিআইএ সূত্র বলছে, আবুয়াল কায়সারের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ জমা পড়েছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে। এর মধ্যে রয়েছে তৎকালীন পরিচালক ও শিক্ষকদের বিরুদ্ধে অশোভন আচরণ করা, হুমকি-ধমকি দেওয়া, ইচ্ছে মতো অফিস করা ও অডিটের নামে ঘুষ চাওয়া।
এসব অভিযোগের বিষয়ে জানতে আবুয়াল কায়সারের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ১২টি সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে জয়লাভ করে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেছে ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল। বাকি তিনটি পদে জয় পেয়েছেন স্বতন্ত্র প্যানেলের প্রার্থীরা। ডাকসুর ২৮টি পদের মধ্যে সদস্যপদ রয়েছে ১৩ টি। এই পদেও শিবিরের প্রার্থীরা একচেটিয়
১ ঘণ্টা আগেডাকসু নির্বাচনে শিবির সমর্থিত প্যানেলের বিজয় নিয়ে দলটির কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেছেন, ‘আমি এই বিজয়কে শুধুমাত্র শিবিরের বিজয় বলে মনে করছি না, বরং এই বিজয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি শিক্ষার্থীর এবং দেশের আপামর মানুষের। যাঁরা কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তনের রাজনীতি চান, এটা তাঁদের বিজয় হিসেবে দেখব...
২ ঘণ্টা আগেডাকসুতে জিএস হিসেবে জয় ব্যক্তিগত অর্জন বা ঢাবিতে ছাত্রশিবিরের জয় নয় বরং এটা ঢাবির সব শিক্ষার্থীদের জয় বলে মন্তব্য করেছেন ডাকসুর নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক বা জিএস এস এম ফরহাদ। আজ বুধবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনের সামনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগেজাতির সঙ্গে ছাত্র শিবিরের বেইমানি ইতিহাসের পাতায় লেখা থাকবে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের স্বতন্ত্র ভিপিপ্রার্থী উমামা ফাতেমা। তিনি ডাকসু নির্বাচনের কারচুপির অভিযোগ এনে আজ বুধবার ভোর পৌনে ৬টায় এক ফেসবুক পোস্টে এ কথা লেখেন।
৩ ঘণ্টা আগে