আজকের পত্রিকা ডেস্ক
স্মৃতি, শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় সিক্ত এক বিকেল। বুধবার (১ অক্টোবর) স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের সিদ্ধেশ্বরী ক্যাম্পাস যেন ফিরে গিয়েছিল এক স্বপ্নদ্রষ্টা মহিরুহের বর্ণিল জীবনে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা, প্রেসিডেন্ট ও প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য প্রয়াত প্রফেসর ড. এম এ হান্নান ফিরোজের ৭০তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এক আবেগঘন স্মরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। শিক্ষক, কর্মকর্তা ও প্রিয় সহকর্মীরা এতে একত্র হয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
বেলা ৩টা ৩০ মিনিটে কেক কাটার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। এই আয়োজনে উপস্থিত সবার হৃদয়ে জেগে ওঠে সেই স্বপ্নদ্রষ্টা মানুষটির পদচিহ্ন, যিনি জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত শিক্ষা ও মানবকল্যাণের সেবায় ছিলেন অটল।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইউনুছ মিয়া, বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের ডিন ও একাডেমিক অ্যাডভাইজার প্রফেসর ড. জামাল উদ্দিন আহমেদ, রেজিস্ট্রার মুহাম্মদ আব্দুল মতিন, ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া বিভাগের চেয়ারম্যান ড. মতিন রহমান, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টের চেয়ারম্যান ফারহানা চৌধুরী, পিআরডি-এইচওডি প্রদীপ্ত মোবারক, আইটিপ্রধান আনিসুর রহমান, অ্যাডমিশনের ভারপ্রাপ্ত প্রধান আশিক মাহমুদসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কর্মকর্তারা।
স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে অধ্যাপক ড. জামাল উদ্দিন আহমেদ আবেগঘন কণ্ঠে ড. হান্নান ফিরোজকে স্মরণ করেন। তিনি বলেন, তিনি শুধু একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন না, তিনি ছিলেন এক অগ্নিশিখা—যিনি অন্ধকারে আলো জ্বেলে দেখিয়েছিলেন পথ।
বক্তারা জানান, এই কিংবদন্তি মানুষটি ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলায় ১৯৫৬ সালের ১ অক্টোবর জন্মগ্রহণ করেন এবং দীর্ঘ কর্মময় পথচলা শেষে ২০১৭ সালের ২৯ অক্টোবর ইন্তেকাল করেন। তবে তাঁর স্বপ্ন, তাঁর সাধনা ও তাঁর প্রতিষ্ঠিত স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি আজও দীপ্তভাবে বহমান।
স্মৃতিচারণ শেষে তাঁর আত্মার মাগফিরাত কামনায় বিশেষ দোয়া করা হয়। জন্মবার্ষিকীর এই আয়োজন তাই শুধু একটি স্মরণ নয়—এটি যেন এক শপথ, প্রেরণা ও আলোর দিশা। যেখানে স্টামফোর্ড পরিবার বারবার উচ্চারণ করে—‘তিনি নেই, তবুও তিনি আছেন—প্রতিটি ইট, প্রতিটি স্বপ্ন, প্রত্যেক শিক্ষার্থীর চোখে।’
স্মৃতি, শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় সিক্ত এক বিকেল। বুধবার (১ অক্টোবর) স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের সিদ্ধেশ্বরী ক্যাম্পাস যেন ফিরে গিয়েছিল এক স্বপ্নদ্রষ্টা মহিরুহের বর্ণিল জীবনে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা, প্রেসিডেন্ট ও প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য প্রয়াত প্রফেসর ড. এম এ হান্নান ফিরোজের ৭০তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এক আবেগঘন স্মরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। শিক্ষক, কর্মকর্তা ও প্রিয় সহকর্মীরা এতে একত্র হয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
বেলা ৩টা ৩০ মিনিটে কেক কাটার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। এই আয়োজনে উপস্থিত সবার হৃদয়ে জেগে ওঠে সেই স্বপ্নদ্রষ্টা মানুষটির পদচিহ্ন, যিনি জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত শিক্ষা ও মানবকল্যাণের সেবায় ছিলেন অটল।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইউনুছ মিয়া, বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের ডিন ও একাডেমিক অ্যাডভাইজার প্রফেসর ড. জামাল উদ্দিন আহমেদ, রেজিস্ট্রার মুহাম্মদ আব্দুল মতিন, ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া বিভাগের চেয়ারম্যান ড. মতিন রহমান, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টের চেয়ারম্যান ফারহানা চৌধুরী, পিআরডি-এইচওডি প্রদীপ্ত মোবারক, আইটিপ্রধান আনিসুর রহমান, অ্যাডমিশনের ভারপ্রাপ্ত প্রধান আশিক মাহমুদসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কর্মকর্তারা।
স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে অধ্যাপক ড. জামাল উদ্দিন আহমেদ আবেগঘন কণ্ঠে ড. হান্নান ফিরোজকে স্মরণ করেন। তিনি বলেন, তিনি শুধু একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন না, তিনি ছিলেন এক অগ্নিশিখা—যিনি অন্ধকারে আলো জ্বেলে দেখিয়েছিলেন পথ।
বক্তারা জানান, এই কিংবদন্তি মানুষটি ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলায় ১৯৫৬ সালের ১ অক্টোবর জন্মগ্রহণ করেন এবং দীর্ঘ কর্মময় পথচলা শেষে ২০১৭ সালের ২৯ অক্টোবর ইন্তেকাল করেন। তবে তাঁর স্বপ্ন, তাঁর সাধনা ও তাঁর প্রতিষ্ঠিত স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি আজও দীপ্তভাবে বহমান।
স্মৃতিচারণ শেষে তাঁর আত্মার মাগফিরাত কামনায় বিশেষ দোয়া করা হয়। জন্মবার্ষিকীর এই আয়োজন তাই শুধু একটি স্মরণ নয়—এটি যেন এক শপথ, প্রেরণা ও আলোর দিশা। যেখানে স্টামফোর্ড পরিবার বারবার উচ্চারণ করে—‘তিনি নেই, তবুও তিনি আছেন—প্রতিটি ইট, প্রতিটি স্বপ্ন, প্রত্যেক শিক্ষার্থীর চোখে।’
সম্প্রতি চীনে উচ্চশিক্ষার ভর্তিপ্রক্রিয়ায় চায়না স্কলাস্টিক কমপিটেনসি অ্যাসেসমেন্ট (সিএসসিএ) নামে নতুন পরীক্ষা পদ্ধতি চালু করা হয়েছে। ২০২৬ সাল থেকে চীনের ৩০০টির বেশি অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক পর্যায়ের ভর্তি হতে আগ্রহী আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য এই পরীক্ষা আবশ্যিক করা হয়েছে।
৩১ মিনিট আগেবিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রায়ই একাডেমিক প্রেজেন্টেশন দিতে হয়। প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীরা এ বিষয়ে উদ্বিগ্ন হন বেশি। ভালো প্রেজেন্টেশন করার জন্য নিচের ছয়টি দিক বিবেচনা করা গুরুত্বপূর্ণ।
৪১ মিনিট আগেআজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোট’-এর সদস্যসচিব দেলাওয়ার হোসেন আজিজী আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানান।
১৩ ঘণ্টা আগেস্বাস্থ্যগত কারণ দেখিয়ে অব্যাহতি চাওয়ার পর মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মহাপরিচালক (ডিজি) অধ্যাপক মুহাম্মদ আজাদ খানকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগে