নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. হযরত আলীর পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর। একই সঙ্গে তাঁকে মূল পদে যোগদানের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের বৃত্তি ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় শাখা থেকে এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। এতে স্বাক্ষর করেন উপসচিব এ এস এম কাসেম।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে রাষ্ট্রপতির আদেশে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, অধ্যাপক ড. হযরত আলী চলতি বছরের ২২ মে কুয়েটের উপাচার্য পদ থেকে পদত্যাগ করেন। তিনি বর্তমানে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক (গ্রেড-১) হিসেবে কর্মরত আছেন।
পদত্যাগ গ্রহণ-সংক্রান্ত চিঠির অনুলিপি বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি), মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়, রাষ্ট্রপতির কার্যালয়, তথ্য মন্ত্রণালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন শাখা এবং কুয়েট ও চুয়েটের রেজিস্ট্রারের কাছেও পাঠানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ১৮ ফেব্রুয়ারি ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবিকে কেন্দ্র করে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পরে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে তৎকালীন উপাচার্য ও সহ-উপাচার্যকে সরিয়ে দেয় সরকার। এরপর ১ মে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) অধ্যাপক মো. হযরত আলীকে কুয়েটের অন্তর্বর্তী উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের পাল্টাপাল্টি আন্দোলন চলাকালে গত ১৯ মে তিনি দাপ্তরিক কাজে ঢাকায় যাওয়ার কথা বলে ক্যাম্পাস ছেড়েছিলেন।
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. হযরত আলীর পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর। একই সঙ্গে তাঁকে মূল পদে যোগদানের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের বৃত্তি ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় শাখা থেকে এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। এতে স্বাক্ষর করেন উপসচিব এ এস এম কাসেম।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে রাষ্ট্রপতির আদেশে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, অধ্যাপক ড. হযরত আলী চলতি বছরের ২২ মে কুয়েটের উপাচার্য পদ থেকে পদত্যাগ করেন। তিনি বর্তমানে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক (গ্রেড-১) হিসেবে কর্মরত আছেন।
পদত্যাগ গ্রহণ-সংক্রান্ত চিঠির অনুলিপি বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি), মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়, রাষ্ট্রপতির কার্যালয়, তথ্য মন্ত্রণালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন শাখা এবং কুয়েট ও চুয়েটের রেজিস্ট্রারের কাছেও পাঠানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ১৮ ফেব্রুয়ারি ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবিকে কেন্দ্র করে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পরে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে তৎকালীন উপাচার্য ও সহ-উপাচার্যকে সরিয়ে দেয় সরকার। এরপর ১ মে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) অধ্যাপক মো. হযরত আলীকে কুয়েটের অন্তর্বর্তী উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের পাল্টাপাল্টি আন্দোলন চলাকালে গত ১৯ মে তিনি দাপ্তরিক কাজে ঢাকায় যাওয়ার কথা বলে ক্যাম্পাস ছেড়েছিলেন।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ বিকেল ৪টায় শেষ হয়েছে। শুরু হয়েছে ভোট গণনা। তবে এর আধা ঘণ্টা আগে থেকে বিবিএ অনুষদ ভবনের সামনে ছাত্রদল ও শিবিরের নেতাদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। এ ছাড়া ভোট গণনা শুরুর পর এলইডি প্রজেক্টরে লাইন বিচ্ছিন্ন হওয়াকে কেন
২ ঘণ্টা আগেঅনিয়মের অভিযোগ তুলে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচন বর্জন করেছেন ইনসানিয়াত বিপ্লব-সমর্থিত প্রার্থীরা। আজ বুধবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে নির্বাচন বর্জনের এ ঘোষণা দেন তাঁরা। যদিও নির্বাচনে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ হয়। এর পর থেকে ভোট গণনার প্রক্রিয়া শুরু হয়।
৩ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ, হল সংসদ ও সিনেট—এ ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনে ভোট জালিয়াতি ঠেকাতে ভোটারদের তিন স্তরের নজরদারিতে রাখা হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
৫ ঘণ্টা আগেকামাল উদ্দিন বলেন, আমাদের যে ছবিযুক্ত ভোটার, সেটা তো অন্য কোনো বিশ্ববিদ্যালয় করেনি। আমরা করেছি এবং এটা অনেক কষ্টসাধ্য কাজ, সেটা আমরা সমাধান করেছি।
৬ ঘণ্টা আগে