নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি বছরের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল আগামী মাসের মাঝামাঝি সময়ে প্রকাশ হতে পারে।
আজ শুক্রবার বিকেলে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও আন্তশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানান।
কামাল উদ্দিন হায়দার বলেন, ‘পাবলিক পরীক্ষা আইন অনুযায়ী, লিখিত পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে ফল প্রকাশের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। সে অনুযায়ী আগামী ১৯ অক্টোবরের মধ্যে ফল প্রকাশ করতে হবে।
‘আশা করছি, আগামী মাসের মাঝামাঝি এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা সম্ভব হবে।’
চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়েছিল গত ২৬ জুন, যা শেষ হওয়ার কথা ছিল ১৩ আগস্ট। কিন্তু কয়েকটি বিষয়ের পরীক্ষা স্থগিত করে পুনরায় সূচি প্রকাশ করে পরীক্ষা নেওয়ায় তা শেষ হয় ১৯ আগস্ট।
এবার ১১টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে অংশ নিয়েছিল ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ জন পরীক্ষার্থী। তাদের মধ্যে ৬ লাখ ১৮ হাজার ১৫ জন ছেলে ও ৬ লাখ ৩৩ হাজার ৯৬ জন মেয়ে। সারা দেশে ২ হাজার ৭৯৭টি কেন্দ্রে এ পরীক্ষা হয়।
পরীক্ষায় প্রায় ২৭ হাজার শিক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। সে হিসাবে ফলের অপেক্ষায় রয়েছে সোয়া ১২ লাখ শিক্ষার্থী।
চলতি বছরের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল আগামী মাসের মাঝামাঝি সময়ে প্রকাশ হতে পারে।
আজ শুক্রবার বিকেলে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও আন্তশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানান।
কামাল উদ্দিন হায়দার বলেন, ‘পাবলিক পরীক্ষা আইন অনুযায়ী, লিখিত পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে ফল প্রকাশের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। সে অনুযায়ী আগামী ১৯ অক্টোবরের মধ্যে ফল প্রকাশ করতে হবে।
‘আশা করছি, আগামী মাসের মাঝামাঝি এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা সম্ভব হবে।’
চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়েছিল গত ২৬ জুন, যা শেষ হওয়ার কথা ছিল ১৩ আগস্ট। কিন্তু কয়েকটি বিষয়ের পরীক্ষা স্থগিত করে পুনরায় সূচি প্রকাশ করে পরীক্ষা নেওয়ায় তা শেষ হয় ১৯ আগস্ট।
এবার ১১টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে অংশ নিয়েছিল ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ জন পরীক্ষার্থী। তাদের মধ্যে ৬ লাখ ১৮ হাজার ১৫ জন ছেলে ও ৬ লাখ ৩৩ হাজার ৯৬ জন মেয়ে। সারা দেশে ২ হাজার ৭৯৭টি কেন্দ্রে এ পরীক্ষা হয়।
পরীক্ষায় প্রায় ২৭ হাজার শিক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। সে হিসাবে ফলের অপেক্ষায় রয়েছে সোয়া ১২ লাখ শিক্ষার্থী।
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে আলিম পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৮৬ হাজার ১০২ জন, যা গত বছরের চেয়ে ১ হাজার ৯৭৪ জন কম। ২ হাজার ৬৮২টি মাদ্রাসার এসব পরীক্ষার্থী ৪৫৯টি কেন্দ্রে এ পরীক্ষায় অংশ নেন।
১ ঘণ্টা আগেঢাকা বোর্ডে পাসের হার ৬৪ দশমিক ৬২ শতাংশ, রাজশাহী বোর্ডে ৫৯ দশমিক ৪০ শতাংশ, কুমিল্লা বোর্ডে ৪৮ দশমিক ৮৬ শতাংশ, যশোর বোর্ডে ৫০ দশমিক ২০ শতাংশ, চট্টগ্রাম বোর্ডে ৫২ দশমিক ৫৭ শতাংশ
১ ঘণ্টা আগেএবার এইচএসসিতে অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল ৯ হাজার ৩০২, মোট কেন্দ্র ছিল ২ হাজার ৮০০টি। গত বছর মোট প্রতিষ্ঠান ছিল ৯ হাজার ১৯৭টি, কেন্দ্র ছিল ২ হাজার ৬৯৫টি। শতভাগ পাস করেছে ৯৫৩টি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী।
২ ঘণ্টা আগেজিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছাত্রী ৩৭ হাজার ৪৪ জন এবং ছাত্র ৩২ হাজার ৫৩ জন। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগে