গঙ্গাচড়া (রংপুর) প্রতিনিধি
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় চুরির অভিযোগ এনে মাহমুদ হাসান মুরাদ (৯) নামে এক মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ পাওয়া গেছে প্রতিষ্ঠানটি প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে। গত বুধবার রাতে উপজেলার মর্ণেয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ মৌভাষা মডেল হাফিজিয়া মাদ্রাসায় এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর আহত শিক্ষার্থীর ভাই মাহবুবুর রহমান মুকিত বাদী হয়ে গঙ্গাচড়া থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন।
গঙ্গাচড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দুলাল হোসেন লিখিত অভিযোগ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার মর্ণেয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ মৌভাষা মডেল হাফিজিয়া মাদ্রাসায় পড়ত শিশুটি। বুধবার রাতে মুরাদ লেখাপড়া শেষে প্রতিদিনের মতো ঘুমাতে যায়। পরে প্রধান শিক্ষক মো. হামিদুল বিন সিরাজুল ইসলাম শিক্ষার্থী মুরাদকে রাতে ঘুম থেকে জাগিয়ে সহকারী শিক্ষক আল-আমিন ইসলামের রুমে নিয়ে যায়। এরপর রুমের দরজা বন্ধ করে সেখানে মুরাদকে মারধর করে।
এ সময় ছেলেটি মাটিতে লুটিয়ে পড়ে জ্ঞান হারায়। পরে তাকে বাইরে নিয়ে এসে মাদ্রাসার অন্যান্য শিক্ষার্থীরা জ্ঞান ফেরায়। পরের দিন বৃহস্পতিবার শিশুটি বেশি অসুস্থ হয়ে পরে। খবর পেয়ে পরিবারের লোকজন মাদ্রাসায় গিয়ে আহত মুরাদকে নিয়ে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করান।
এ বিষয়ে মর্ণেয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জিল্লুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাচ্চাটিকেতো পড়াশোনার জন্য মারে নাই। সে এক শিক্ষকের বাসার একটি চার্জার লাইট চুরি করেছিল এ কারণেই তাকে মারধর করেছে। পরে আমি দুই পক্ষের লোকজনকে ডেকে সমাধান করে দেই।’
এ বিষয় আহত শিক্ষার্থী মুরাদের ভাই মাহবুবুর রহমান মুকিত আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে চেয়ারম্যানের কেনো প্রকার যোগাযোগ হয় নাই। যারা আমার ভাইকে এভাবে মারধর করেছে আমরা তাদের বিচার চাই।’
এ বিষয়ে জানতে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান শিক্ষক হামিদুল ও সহকারী শিক্ষক আল-আমিন ইসলামের মোবাইলে কল দিলে বন্ধ পাওয়া যায়। ওই মাদ্রাসা গিয়েও তাদের পাওয়া যায়নি।
এ বিষয় গঙ্গাচড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দুলাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা একটা লিখিত অভিযোগ পেয়েছি, অভিযোগের প্রেক্ষিতে থানায় একটি মামলা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় চুরির অভিযোগ এনে মাহমুদ হাসান মুরাদ (৯) নামে এক মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ পাওয়া গেছে প্রতিষ্ঠানটি প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে। গত বুধবার রাতে উপজেলার মর্ণেয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ মৌভাষা মডেল হাফিজিয়া মাদ্রাসায় এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর আহত শিক্ষার্থীর ভাই মাহবুবুর রহমান মুকিত বাদী হয়ে গঙ্গাচড়া থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন।
গঙ্গাচড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দুলাল হোসেন লিখিত অভিযোগ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার মর্ণেয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ মৌভাষা মডেল হাফিজিয়া মাদ্রাসায় পড়ত শিশুটি। বুধবার রাতে মুরাদ লেখাপড়া শেষে প্রতিদিনের মতো ঘুমাতে যায়। পরে প্রধান শিক্ষক মো. হামিদুল বিন সিরাজুল ইসলাম শিক্ষার্থী মুরাদকে রাতে ঘুম থেকে জাগিয়ে সহকারী শিক্ষক আল-আমিন ইসলামের রুমে নিয়ে যায়। এরপর রুমের দরজা বন্ধ করে সেখানে মুরাদকে মারধর করে।
এ সময় ছেলেটি মাটিতে লুটিয়ে পড়ে জ্ঞান হারায়। পরে তাকে বাইরে নিয়ে এসে মাদ্রাসার অন্যান্য শিক্ষার্থীরা জ্ঞান ফেরায়। পরের দিন বৃহস্পতিবার শিশুটি বেশি অসুস্থ হয়ে পরে। খবর পেয়ে পরিবারের লোকজন মাদ্রাসায় গিয়ে আহত মুরাদকে নিয়ে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করান।
এ বিষয়ে মর্ণেয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জিল্লুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাচ্চাটিকেতো পড়াশোনার জন্য মারে নাই। সে এক শিক্ষকের বাসার একটি চার্জার লাইট চুরি করেছিল এ কারণেই তাকে মারধর করেছে। পরে আমি দুই পক্ষের লোকজনকে ডেকে সমাধান করে দেই।’
এ বিষয় আহত শিক্ষার্থী মুরাদের ভাই মাহবুবুর রহমান মুকিত আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে চেয়ারম্যানের কেনো প্রকার যোগাযোগ হয় নাই। যারা আমার ভাইকে এভাবে মারধর করেছে আমরা তাদের বিচার চাই।’
এ বিষয়ে জানতে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান শিক্ষক হামিদুল ও সহকারী শিক্ষক আল-আমিন ইসলামের মোবাইলে কল দিলে বন্ধ পাওয়া যায়। ওই মাদ্রাসা গিয়েও তাদের পাওয়া যায়নি।
এ বিষয় গঙ্গাচড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দুলাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা একটা লিখিত অভিযোগ পেয়েছি, অভিযোগের প্রেক্ষিতে থানায় একটি মামলা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৩ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৬ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২২ দিন আগে