রিমন রহমান
রাজশাহী: করোনাকালেও থেমে নেই মাদকের কারবার। সীমান্ত সংলগ্ন রাজশাহী জেলায় বরং মাদকের ব্যবসা বেড়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নিয়মিতই মাদক কারবারিদের আটক করছে। আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হচ্ছে। রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে এখন বন্দীদের অন্তত ৪০ ভাগই মাদক মামলার আসামি। এদের মধ্যে অনেককে অবশ্য স্বজনরাই পুলিশে ধরিয়ে দিয়েছে। ভ্রাম্যমাণ আদালত তাঁদের দণ্ড দিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগার সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে বন্দী ২ হাজার ৫৭৫ জন। এর মধ্যে এক হাজার জনই মাদক মামলার আসামি। এ ছাড়া কারাগারে মাদকাসক্ত কারাবন্দী আছেন ৩২৪ জন। তাঁদের চিকিৎসা চালছে। কেউ কেউ সুস্থ হয়ে ওঠে। তবে বেশির ভাগই চিকিৎসা সম্পন্ন হওয়ার আগেই জামিনে বেরিয়ে যান বলে জানা গেছে।
রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালা বলেন, সম্প্রতি আমি কারাগারের অন্তত ১০০ বন্দীর সঙ্গে কথা বলেছি। তাঁরা জানিয়েছেন, করোনার মধ্যে যখন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অন্যান্য কাজে ব্যস্ত, সেই সুযোগকে তাঁরা কাজে লাগিয়েছেন।
পুলিশ, র্যাব, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ও বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সূত্রে জানা গেছে, রাজশাহীতে ২০২০ সালের মে থেকে ২০২১ সালের এপ্রিল পর্যন্ত ৩ হাজার ৮৮৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের নামে ৩ হাজার ৫৯৮টি মামলা করা হয়েছে। এসব মামলায় ২ হাজার ১৪১ কেজি ১৭৪ গ্রাম গাঁজা, ৯৩ কেজি ৭৪১ গ্রাম হেরোইন, ২ লাখ ৪০ হাজার ৪৪২টি ইয়াবা, ৬০ হাজার ৪৮৪ বোতল ফেনসিডিল, ১৫০ বোতল এবং ১৩ লিটার অ্যালকোহল জব্দ করা হয়েছে।
এ ছাড়া নেশা জাতীয় ওষুধ জব্দ করা হয়েছে ১১ হাজার ৫১৩টি, দেশি মদ ৯ হাজার ৯৭৬ লিটার, চোলাই মদ ৩ হাজার ২৪৯ লিটার, বিদেশি মদ ৩৩৫ বোতল, বাংলা মদ ২৯৪ লিটার ও ১৭৯ বোতল, তালের গাঁজানো তাড়ি ৯০ লিটার, প্যাথেড্রিন ইনজেকশন ৮টি, বিয়ার ৩৫৪ বোতল ও টাপেন্টাডল ট্যাবলেট ২০৯টি জব্দ করা হয়েছে।
এদিকে শুধু রাজশাহী মহানগর পুলিশের (আরএমপির) অভিযানে এক বছরে ২ হাজার ৯০৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদের নামে ২ হাজার ৪০৭টি মামলা দায়ের করা হয়। এসব মামলায় গাঁজা উদ্ধার করা হয়েছে ৯৯ কেজি ৩৩৯ গ্রাম ও ২৬টি গাছ, হেরোইন ১৮ কেজি ১৯২ গ্রাম, ইয়াবা ২১ হাজার ৪০৮টি, ফেনসিডিল ২৬৩ বোতল ও ১০ লিটার, অ্যালকোহল ১৫০ বোতল ও ১ লিটার, নেশা জাতীয় ওষুধ ১১ হাজার ৩৬৩টি, দেশি মদ ১০ লিটার ও ১৬ বোতল, চোলাই মদ ১ হাজার ৩৯০ লিটারসহ অন্যান্য আরও কিছু মাদকদ্রব্য।
জেলা পুলিশের তথ্য মতে, এক বছরে জেলার আট থানায় ১ হাজার ৩৫৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদের নামে ৭৬২টি মামলা দায়ের করা হয়। এসব মামলায় গাঁজা উদ্ধার করা হয়েছে ১৪৯ কেজি ১৯০ গ্রাম, হেরোইন ৫ কেজি ৪৬৮ গ্রাম, ইয়াবা ৯ হাজার ৩০৬টি, ফেনসিডিল ৪ হাজার ২৬৩ বোতলসহ অন্যান্য আরও কিছু মাদকদ্রব্য।
র্যাব-৫ এর অভিযানে রাজশাহী থেকে এক বছরে ২ হাজার ৫০০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদের নামে ৯২৯টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এসব মামলায় গাঁজা উদ্ধার করা হয়েছে ১ হাজার ৭৩৯ কেজি ১৯৫ গ্রাম, হেরোইন ৬৭ কেজি ৮৩৭ গ্রাম, ইয়াবা ১ লাখ ৭৬ হাজার ৬৫৭টি, ফেনসিডিল ৩৭ হাজার ৫৪৮ বোতল, দেশি মদ ৯ হাজার ৯৬৬ লিটার, বিদেশি মদ ৩৩৩ বোতল, বিয়ার ৩৪৯ বোতল ও আফিম ৩৬ কেজি।
বিজিবি অবশ্য মাদক ধরলেও বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই আসামি ধরতে পারেনি। বিজিবির রাজশাহীর ১ ব্যাটালিয়নের তথ্য মতে, এক বছরে ২৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আর মামলা দায়ের করেছে ২২৯ টি। এসব মামলায় গাঁজা উদ্ধার করা হয়েছে ১৫৩ কেজি ৪৫০ গ্রাম, হেরোইন ২ কেজি ২৪৪ গ্রাম, ইয়াবা ৩৩ হাজার ৭১টি, ফেনসিডিল ১৮ হাজার ৪১০ বোতল, নেশা জাতীয় ওষুধ ১৫০টি এবং মদ ১৭৯ বোতল।
আরএমপি কমিশনার আবু কালাম সিদ্দিক বলেন, আমি আসার পরই মাদকের ব্যাপারে জিরো টলারেন্স ঘোষণা করি। যার কারণে বিপুল পরিমাণ মাদক ধরেছি। চেষ্টা করছি যেন রাজশাহীতে মাদক না থাকে।
কমিশনার আরও বলেন, আমরা মাদক ব্যবসায়ীদের একটি ডাটাবেজ করছি। যাঁরা মাদকের সঙ্গে জড়িত এবং ব্যবসা করেন তাঁদের কীভাবে পুনর্বাসিত করা যায় সেটিও ভাবছি।
রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালা বলেন, উদ্বেগের বিষয় হলো প্রতিনিয়ত নারী মাদক বিক্রেতা বা বহনকারীর সংখ্যা কারাগারে বাড়ছে। মাদক মামলা নিয়ে কেউ কারাগারে এলে শুরুতেই তাকে কিছুক্ষণ মাদকবিরোধী লিফলেট পড়ে শোনানো হয়। এ ছাড়া প্রতিটি ওয়ার্ডে কাউন্সেলিং সভা করা হয়। কয়েদিদের কারাগারের ভেতরেই নানারকম কাজের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়ে থাকে। সাজাভোগ শেষ হলে সমাজসেবা কার্যালয়ের মাধ্যমে কাউকে কাউকে পুনর্বাসনও করা হয়।
রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের এই কর্মকর্তা আরও বলেন, সত্যিকার অর্থেই মাদক নির্মূল করতে হলে যাঁরা মূল হোতা, তাঁদের ধরতে হবে। শুধু চুনোপুঁটি ধরলে হবে না। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি সমাজে দল-মত নির্বিশেষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এ ব্যাপারে কাজ করতে হবে। একটা সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। তা না হলে মাদক কমিয়ে আনা সম্ভব, কিন্তু নির্মূল করা সম্ভব নয়। মাদক নির্মূল না হলে ভবিষ্যতে ভয়ংকর পরিস্থিতি অপেক্ষা করছে।
রাজশাহী: করোনাকালেও থেমে নেই মাদকের কারবার। সীমান্ত সংলগ্ন রাজশাহী জেলায় বরং মাদকের ব্যবসা বেড়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নিয়মিতই মাদক কারবারিদের আটক করছে। আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হচ্ছে। রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে এখন বন্দীদের অন্তত ৪০ ভাগই মাদক মামলার আসামি। এদের মধ্যে অনেককে অবশ্য স্বজনরাই পুলিশে ধরিয়ে দিয়েছে। ভ্রাম্যমাণ আদালত তাঁদের দণ্ড দিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগার সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে বন্দী ২ হাজার ৫৭৫ জন। এর মধ্যে এক হাজার জনই মাদক মামলার আসামি। এ ছাড়া কারাগারে মাদকাসক্ত কারাবন্দী আছেন ৩২৪ জন। তাঁদের চিকিৎসা চালছে। কেউ কেউ সুস্থ হয়ে ওঠে। তবে বেশির ভাগই চিকিৎসা সম্পন্ন হওয়ার আগেই জামিনে বেরিয়ে যান বলে জানা গেছে।
রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালা বলেন, সম্প্রতি আমি কারাগারের অন্তত ১০০ বন্দীর সঙ্গে কথা বলেছি। তাঁরা জানিয়েছেন, করোনার মধ্যে যখন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অন্যান্য কাজে ব্যস্ত, সেই সুযোগকে তাঁরা কাজে লাগিয়েছেন।
পুলিশ, র্যাব, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ও বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সূত্রে জানা গেছে, রাজশাহীতে ২০২০ সালের মে থেকে ২০২১ সালের এপ্রিল পর্যন্ত ৩ হাজার ৮৮৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের নামে ৩ হাজার ৫৯৮টি মামলা করা হয়েছে। এসব মামলায় ২ হাজার ১৪১ কেজি ১৭৪ গ্রাম গাঁজা, ৯৩ কেজি ৭৪১ গ্রাম হেরোইন, ২ লাখ ৪০ হাজার ৪৪২টি ইয়াবা, ৬০ হাজার ৪৮৪ বোতল ফেনসিডিল, ১৫০ বোতল এবং ১৩ লিটার অ্যালকোহল জব্দ করা হয়েছে।
এ ছাড়া নেশা জাতীয় ওষুধ জব্দ করা হয়েছে ১১ হাজার ৫১৩টি, দেশি মদ ৯ হাজার ৯৭৬ লিটার, চোলাই মদ ৩ হাজার ২৪৯ লিটার, বিদেশি মদ ৩৩৫ বোতল, বাংলা মদ ২৯৪ লিটার ও ১৭৯ বোতল, তালের গাঁজানো তাড়ি ৯০ লিটার, প্যাথেড্রিন ইনজেকশন ৮টি, বিয়ার ৩৫৪ বোতল ও টাপেন্টাডল ট্যাবলেট ২০৯টি জব্দ করা হয়েছে।
এদিকে শুধু রাজশাহী মহানগর পুলিশের (আরএমপির) অভিযানে এক বছরে ২ হাজার ৯০৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদের নামে ২ হাজার ৪০৭টি মামলা দায়ের করা হয়। এসব মামলায় গাঁজা উদ্ধার করা হয়েছে ৯৯ কেজি ৩৩৯ গ্রাম ও ২৬টি গাছ, হেরোইন ১৮ কেজি ১৯২ গ্রাম, ইয়াবা ২১ হাজার ৪০৮টি, ফেনসিডিল ২৬৩ বোতল ও ১০ লিটার, অ্যালকোহল ১৫০ বোতল ও ১ লিটার, নেশা জাতীয় ওষুধ ১১ হাজার ৩৬৩টি, দেশি মদ ১০ লিটার ও ১৬ বোতল, চোলাই মদ ১ হাজার ৩৯০ লিটারসহ অন্যান্য আরও কিছু মাদকদ্রব্য।
জেলা পুলিশের তথ্য মতে, এক বছরে জেলার আট থানায় ১ হাজার ৩৫৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদের নামে ৭৬২টি মামলা দায়ের করা হয়। এসব মামলায় গাঁজা উদ্ধার করা হয়েছে ১৪৯ কেজি ১৯০ গ্রাম, হেরোইন ৫ কেজি ৪৬৮ গ্রাম, ইয়াবা ৯ হাজার ৩০৬টি, ফেনসিডিল ৪ হাজার ২৬৩ বোতলসহ অন্যান্য আরও কিছু মাদকদ্রব্য।
র্যাব-৫ এর অভিযানে রাজশাহী থেকে এক বছরে ২ হাজার ৫০০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদের নামে ৯২৯টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এসব মামলায় গাঁজা উদ্ধার করা হয়েছে ১ হাজার ৭৩৯ কেজি ১৯৫ গ্রাম, হেরোইন ৬৭ কেজি ৮৩৭ গ্রাম, ইয়াবা ১ লাখ ৭৬ হাজার ৬৫৭টি, ফেনসিডিল ৩৭ হাজার ৫৪৮ বোতল, দেশি মদ ৯ হাজার ৯৬৬ লিটার, বিদেশি মদ ৩৩৩ বোতল, বিয়ার ৩৪৯ বোতল ও আফিম ৩৬ কেজি।
বিজিবি অবশ্য মাদক ধরলেও বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই আসামি ধরতে পারেনি। বিজিবির রাজশাহীর ১ ব্যাটালিয়নের তথ্য মতে, এক বছরে ২৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আর মামলা দায়ের করেছে ২২৯ টি। এসব মামলায় গাঁজা উদ্ধার করা হয়েছে ১৫৩ কেজি ৪৫০ গ্রাম, হেরোইন ২ কেজি ২৪৪ গ্রাম, ইয়াবা ৩৩ হাজার ৭১টি, ফেনসিডিল ১৮ হাজার ৪১০ বোতল, নেশা জাতীয় ওষুধ ১৫০টি এবং মদ ১৭৯ বোতল।
আরএমপি কমিশনার আবু কালাম সিদ্দিক বলেন, আমি আসার পরই মাদকের ব্যাপারে জিরো টলারেন্স ঘোষণা করি। যার কারণে বিপুল পরিমাণ মাদক ধরেছি। চেষ্টা করছি যেন রাজশাহীতে মাদক না থাকে।
কমিশনার আরও বলেন, আমরা মাদক ব্যবসায়ীদের একটি ডাটাবেজ করছি। যাঁরা মাদকের সঙ্গে জড়িত এবং ব্যবসা করেন তাঁদের কীভাবে পুনর্বাসিত করা যায় সেটিও ভাবছি।
রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালা বলেন, উদ্বেগের বিষয় হলো প্রতিনিয়ত নারী মাদক বিক্রেতা বা বহনকারীর সংখ্যা কারাগারে বাড়ছে। মাদক মামলা নিয়ে কেউ কারাগারে এলে শুরুতেই তাকে কিছুক্ষণ মাদকবিরোধী লিফলেট পড়ে শোনানো হয়। এ ছাড়া প্রতিটি ওয়ার্ডে কাউন্সেলিং সভা করা হয়। কয়েদিদের কারাগারের ভেতরেই নানারকম কাজের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়ে থাকে। সাজাভোগ শেষ হলে সমাজসেবা কার্যালয়ের মাধ্যমে কাউকে কাউকে পুনর্বাসনও করা হয়।
রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের এই কর্মকর্তা আরও বলেন, সত্যিকার অর্থেই মাদক নির্মূল করতে হলে যাঁরা মূল হোতা, তাঁদের ধরতে হবে। শুধু চুনোপুঁটি ধরলে হবে না। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি সমাজে দল-মত নির্বিশেষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এ ব্যাপারে কাজ করতে হবে। একটা সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। তা না হলে মাদক কমিয়ে আনা সম্ভব, কিন্তু নির্মূল করা সম্ভব নয়। মাদক নির্মূল না হলে ভবিষ্যতে ভয়ংকর পরিস্থিতি অপেক্ষা করছে।
গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
১৭ ঘণ্টা আগেচাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
৪ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪