সাখাওয়াত ফাহাদ, ঢাকা

গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনার পতন ঘটানোর পর নতুন রাজনৈতিক দল গড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন শিক্ষার্থী ও তরুণেরা। চলতি মাসের মাঝামাঝি এ দলের আত্মপ্রকাশ ঘটবে। দল গঠনের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, আগামী জাতীয় নির্বাচনে ৩০০ আসনেই প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তাঁরা। তাঁদের লক্ষ্য প্রাথমিকভাবে ১০০টি আসনে তরুণ নেতা তুলে আনা। এ লক্ষ্য পূরণে নতুন রাজনৈতিক দলে থাকবেন এমন নেতারা স্থানীয় পর্যায়ে নিয়মিত যাচ্ছেন এবং সভা-সমাবেশে অংশ নিয়ে স্থানীয় তরুণ ও যুবসমাজকে সংগঠিত করার চেষ্টা করছেন।
গণ-অভ্যুত্থানের পরপরই নতুন দল গঠনে কাজ শুরু করে জাতীয় নাগরিক কমিটি। নাগরিক কমিটির সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, নতুন দলের নাম, গঠনতন্ত্র, নেতৃত্ব নিয়ে শেষ মুহূর্তের আলোচনা চলছে এখন। প্রাথমিকভাবে দলের শতাধিক নামের প্রস্তাব পেলেও সেই তালিকা সংক্ষিপ্ত করে এনেছেন তাঁরা। গঠনতন্ত্র প্রণয়নের ক্ষেত্রেও অনেক দূর এগিয়েছেন। নেতৃত্ব নিয়ে নানা আলোচনা থাকলেও নাহিদ ইসলামকে দলের মূল নেতৃত্বে দেখা যেতে পারে।
নাগরিক কমিটির একাধিক নির্বাহী সদস্য আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, দলের নাম, গঠনতন্ত্র, নেতৃত্ব চূড়ান্ত করে চলতি মাসের দ্বিতীয় ও তৃতীয় সপ্তাহের মাঝামাঝি দলটির আত্মপ্রকাশ ঘটবে। ১৪ ফেব্রুয়ারিকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থীদের নতুন দল আত্মপ্রকাশের ভাবনা রয়েছে। কারণ বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে ১৪ ফেব্রুয়ারি ‘স্বৈরাচার প্রতিরোধ দিবস’ হিসেবে পালিত হয়। একই সঙ্গে শুক্রবার হওয়ায় এদিনে দেশব্যাপী লংমার্চের মধ্য দিয়ে নতুন দলের আত্মপ্রকাশ ঘটতে পারে।
নতুন দলের ভিত্তি শক্তিশালী করতে আসনভিত্তিক প্রস্তুতিও চলছে। নাগরিক কমিটির একাধিক সূত্র বলছে, সদস্যসচিব আখতার হোসেন কাউনিয়া উপজেলা, হারাগাছ পৌরসভা ও পীরগাছা উপজেলা নিয়ে গঠিত রংপুর-৪ আসনে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। এ উপলক্ষে তিনি নিয়মিত এই আসনে যাচ্ছেন এবং স্থানীয় সামাজিক, রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন। অন্যদিকে নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম পঞ্চগড়-১ আসনে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। প্রায়ই কুমিল্লায় বিভিন্ন সভা-সমাবেশ, কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ। কুমিল্লা-৪ আসন থেকে আসন্ন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে প্রস্তুতি নিচ্ছেন তিনি। নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য সংগঠন আব্দুল হান্নান মাসুদ। নোয়াখালী-৬ আসনকে কেন্দ্র করে প্রস্তুতি চলছে তাঁর।
এ ছাড়াও জাতীয় নাগরিক কমিটি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মুহাম্মদ হাসান আলী চট্টগ্রামে, মো. আব্দুল আহাদ দিনাজপুরে, আশরাফ উদ্দিন মাহদি ও মো. আতাউল্লাহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়, অনিক রায় সুনামগঞ্জে, মনিরা শারমিন নওগাঁয়, এস এম সাইফ মোস্তাফিজ সিরাজগঞ্জে, আতিক মুজাহিদ কুড়িগ্রামে, আবদুল্লাহ আল আমিন নারায়ণগঞ্জে, সারোয়ার তুষার নরসিংদীতে, মশিউর রহমান ঝালকাঠিতে, মো. নিজাম উদ্দিন নোয়াখালীতে এবং আলী আহসান জোনায়েদ ঢাকায় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানা গেছে। কেন্দ্রীয় সংগঠক মেসবাহ কামাল মুন্না খুলনায়, প্রীতম দাশ হবিগঞ্জে, আবু সাঈদ লিওন নীলফামারীতে এবং জাতীয় নাগরিক কমিটির নারীবিষয়ক সেলের প্রধান সাদিয়া ফারজানা দীনা রংপুরে নির্বাচনের লক্ষ্যে তরুণ ও যুবসমাজকে সংগঠিত করার কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য সারোয়ার তুষার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা আগামী নির্বাচনে ৩০০ আসনেই প্রার্থী দিতে চাই। সে প্রস্তুতি আমরা নিচ্ছি এবং সেভাবেই আগাচ্ছি।’
স্থানীয় সরকার নির্বাচনকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা জাতীয় পর্যায়ে ১০০ তরুণ নেতা, এমন মডেল নিয়ে আগাচ্ছি। এর সঙ্গে স্থানীয় পর্যায়ে আরও নেতৃত্ব উঠে আসবে। এ প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ চলছে।’
নাহিদ ইসলাম বা সরকারের কোনো উপদেষ্টার নতুন দলে যোগদানের বিষয়ে সারোয়ার তুষার বলেন, ‘দল ফেব্রুয়ারিতে আসছে এটা চূড়ান্ত। সরকারের মধ্য থেকে যদি কেউ আসতে চান, তাহলে সরকারের পদ ছেড়ে দিয়ে আসতে হবে। আমাদের এখনো কেউ নিশ্চিত করেননি যে, তাঁরা আসবেনই।’

গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনার পতন ঘটানোর পর নতুন রাজনৈতিক দল গড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন শিক্ষার্থী ও তরুণেরা। চলতি মাসের মাঝামাঝি এ দলের আত্মপ্রকাশ ঘটবে। দল গঠনের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, আগামী জাতীয় নির্বাচনে ৩০০ আসনেই প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তাঁরা। তাঁদের লক্ষ্য প্রাথমিকভাবে ১০০টি আসনে তরুণ নেতা তুলে আনা। এ লক্ষ্য পূরণে নতুন রাজনৈতিক দলে থাকবেন এমন নেতারা স্থানীয় পর্যায়ে নিয়মিত যাচ্ছেন এবং সভা-সমাবেশে অংশ নিয়ে স্থানীয় তরুণ ও যুবসমাজকে সংগঠিত করার চেষ্টা করছেন।
গণ-অভ্যুত্থানের পরপরই নতুন দল গঠনে কাজ শুরু করে জাতীয় নাগরিক কমিটি। নাগরিক কমিটির সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, নতুন দলের নাম, গঠনতন্ত্র, নেতৃত্ব নিয়ে শেষ মুহূর্তের আলোচনা চলছে এখন। প্রাথমিকভাবে দলের শতাধিক নামের প্রস্তাব পেলেও সেই তালিকা সংক্ষিপ্ত করে এনেছেন তাঁরা। গঠনতন্ত্র প্রণয়নের ক্ষেত্রেও অনেক দূর এগিয়েছেন। নেতৃত্ব নিয়ে নানা আলোচনা থাকলেও নাহিদ ইসলামকে দলের মূল নেতৃত্বে দেখা যেতে পারে।
নাগরিক কমিটির একাধিক নির্বাহী সদস্য আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, দলের নাম, গঠনতন্ত্র, নেতৃত্ব চূড়ান্ত করে চলতি মাসের দ্বিতীয় ও তৃতীয় সপ্তাহের মাঝামাঝি দলটির আত্মপ্রকাশ ঘটবে। ১৪ ফেব্রুয়ারিকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থীদের নতুন দল আত্মপ্রকাশের ভাবনা রয়েছে। কারণ বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে ১৪ ফেব্রুয়ারি ‘স্বৈরাচার প্রতিরোধ দিবস’ হিসেবে পালিত হয়। একই সঙ্গে শুক্রবার হওয়ায় এদিনে দেশব্যাপী লংমার্চের মধ্য দিয়ে নতুন দলের আত্মপ্রকাশ ঘটতে পারে।
নতুন দলের ভিত্তি শক্তিশালী করতে আসনভিত্তিক প্রস্তুতিও চলছে। নাগরিক কমিটির একাধিক সূত্র বলছে, সদস্যসচিব আখতার হোসেন কাউনিয়া উপজেলা, হারাগাছ পৌরসভা ও পীরগাছা উপজেলা নিয়ে গঠিত রংপুর-৪ আসনে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। এ উপলক্ষে তিনি নিয়মিত এই আসনে যাচ্ছেন এবং স্থানীয় সামাজিক, রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন। অন্যদিকে নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম পঞ্চগড়-১ আসনে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। প্রায়ই কুমিল্লায় বিভিন্ন সভা-সমাবেশ, কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ। কুমিল্লা-৪ আসন থেকে আসন্ন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে প্রস্তুতি নিচ্ছেন তিনি। নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য সংগঠন আব্দুল হান্নান মাসুদ। নোয়াখালী-৬ আসনকে কেন্দ্র করে প্রস্তুতি চলছে তাঁর।
এ ছাড়াও জাতীয় নাগরিক কমিটি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মুহাম্মদ হাসান আলী চট্টগ্রামে, মো. আব্দুল আহাদ দিনাজপুরে, আশরাফ উদ্দিন মাহদি ও মো. আতাউল্লাহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়, অনিক রায় সুনামগঞ্জে, মনিরা শারমিন নওগাঁয়, এস এম সাইফ মোস্তাফিজ সিরাজগঞ্জে, আতিক মুজাহিদ কুড়িগ্রামে, আবদুল্লাহ আল আমিন নারায়ণগঞ্জে, সারোয়ার তুষার নরসিংদীতে, মশিউর রহমান ঝালকাঠিতে, মো. নিজাম উদ্দিন নোয়াখালীতে এবং আলী আহসান জোনায়েদ ঢাকায় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানা গেছে। কেন্দ্রীয় সংগঠক মেসবাহ কামাল মুন্না খুলনায়, প্রীতম দাশ হবিগঞ্জে, আবু সাঈদ লিওন নীলফামারীতে এবং জাতীয় নাগরিক কমিটির নারীবিষয়ক সেলের প্রধান সাদিয়া ফারজানা দীনা রংপুরে নির্বাচনের লক্ষ্যে তরুণ ও যুবসমাজকে সংগঠিত করার কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য সারোয়ার তুষার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা আগামী নির্বাচনে ৩০০ আসনেই প্রার্থী দিতে চাই। সে প্রস্তুতি আমরা নিচ্ছি এবং সেভাবেই আগাচ্ছি।’
স্থানীয় সরকার নির্বাচনকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা জাতীয় পর্যায়ে ১০০ তরুণ নেতা, এমন মডেল নিয়ে আগাচ্ছি। এর সঙ্গে স্থানীয় পর্যায়ে আরও নেতৃত্ব উঠে আসবে। এ প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ চলছে।’
নাহিদ ইসলাম বা সরকারের কোনো উপদেষ্টার নতুন দলে যোগদানের বিষয়ে সারোয়ার তুষার বলেন, ‘দল ফেব্রুয়ারিতে আসছে এটা চূড়ান্ত। সরকারের মধ্য থেকে যদি কেউ আসতে চান, তাহলে সরকারের পদ ছেড়ে দিয়ে আসতে হবে। আমাদের এখনো কেউ নিশ্চিত করেননি যে, তাঁরা আসবেনই।’
সাখাওয়াত ফাহাদ, ঢাকা

গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনার পতন ঘটানোর পর নতুন রাজনৈতিক দল গড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন শিক্ষার্থী ও তরুণেরা। চলতি মাসের মাঝামাঝি এ দলের আত্মপ্রকাশ ঘটবে। দল গঠনের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, আগামী জাতীয় নির্বাচনে ৩০০ আসনেই প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তাঁরা। তাঁদের লক্ষ্য প্রাথমিকভাবে ১০০টি আসনে তরুণ নেতা তুলে আনা। এ লক্ষ্য পূরণে নতুন রাজনৈতিক দলে থাকবেন এমন নেতারা স্থানীয় পর্যায়ে নিয়মিত যাচ্ছেন এবং সভা-সমাবেশে অংশ নিয়ে স্থানীয় তরুণ ও যুবসমাজকে সংগঠিত করার চেষ্টা করছেন।
গণ-অভ্যুত্থানের পরপরই নতুন দল গঠনে কাজ শুরু করে জাতীয় নাগরিক কমিটি। নাগরিক কমিটির সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, নতুন দলের নাম, গঠনতন্ত্র, নেতৃত্ব নিয়ে শেষ মুহূর্তের আলোচনা চলছে এখন। প্রাথমিকভাবে দলের শতাধিক নামের প্রস্তাব পেলেও সেই তালিকা সংক্ষিপ্ত করে এনেছেন তাঁরা। গঠনতন্ত্র প্রণয়নের ক্ষেত্রেও অনেক দূর এগিয়েছেন। নেতৃত্ব নিয়ে নানা আলোচনা থাকলেও নাহিদ ইসলামকে দলের মূল নেতৃত্বে দেখা যেতে পারে।
নাগরিক কমিটির একাধিক নির্বাহী সদস্য আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, দলের নাম, গঠনতন্ত্র, নেতৃত্ব চূড়ান্ত করে চলতি মাসের দ্বিতীয় ও তৃতীয় সপ্তাহের মাঝামাঝি দলটির আত্মপ্রকাশ ঘটবে। ১৪ ফেব্রুয়ারিকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থীদের নতুন দল আত্মপ্রকাশের ভাবনা রয়েছে। কারণ বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে ১৪ ফেব্রুয়ারি ‘স্বৈরাচার প্রতিরোধ দিবস’ হিসেবে পালিত হয়। একই সঙ্গে শুক্রবার হওয়ায় এদিনে দেশব্যাপী লংমার্চের মধ্য দিয়ে নতুন দলের আত্মপ্রকাশ ঘটতে পারে।
নতুন দলের ভিত্তি শক্তিশালী করতে আসনভিত্তিক প্রস্তুতিও চলছে। নাগরিক কমিটির একাধিক সূত্র বলছে, সদস্যসচিব আখতার হোসেন কাউনিয়া উপজেলা, হারাগাছ পৌরসভা ও পীরগাছা উপজেলা নিয়ে গঠিত রংপুর-৪ আসনে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। এ উপলক্ষে তিনি নিয়মিত এই আসনে যাচ্ছেন এবং স্থানীয় সামাজিক, রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন। অন্যদিকে নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম পঞ্চগড়-১ আসনে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। প্রায়ই কুমিল্লায় বিভিন্ন সভা-সমাবেশ, কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ। কুমিল্লা-৪ আসন থেকে আসন্ন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে প্রস্তুতি নিচ্ছেন তিনি। নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য সংগঠন আব্দুল হান্নান মাসুদ। নোয়াখালী-৬ আসনকে কেন্দ্র করে প্রস্তুতি চলছে তাঁর।
এ ছাড়াও জাতীয় নাগরিক কমিটি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মুহাম্মদ হাসান আলী চট্টগ্রামে, মো. আব্দুল আহাদ দিনাজপুরে, আশরাফ উদ্দিন মাহদি ও মো. আতাউল্লাহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়, অনিক রায় সুনামগঞ্জে, মনিরা শারমিন নওগাঁয়, এস এম সাইফ মোস্তাফিজ সিরাজগঞ্জে, আতিক মুজাহিদ কুড়িগ্রামে, আবদুল্লাহ আল আমিন নারায়ণগঞ্জে, সারোয়ার তুষার নরসিংদীতে, মশিউর রহমান ঝালকাঠিতে, মো. নিজাম উদ্দিন নোয়াখালীতে এবং আলী আহসান জোনায়েদ ঢাকায় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানা গেছে। কেন্দ্রীয় সংগঠক মেসবাহ কামাল মুন্না খুলনায়, প্রীতম দাশ হবিগঞ্জে, আবু সাঈদ লিওন নীলফামারীতে এবং জাতীয় নাগরিক কমিটির নারীবিষয়ক সেলের প্রধান সাদিয়া ফারজানা দীনা রংপুরে নির্বাচনের লক্ষ্যে তরুণ ও যুবসমাজকে সংগঠিত করার কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য সারোয়ার তুষার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা আগামী নির্বাচনে ৩০০ আসনেই প্রার্থী দিতে চাই। সে প্রস্তুতি আমরা নিচ্ছি এবং সেভাবেই আগাচ্ছি।’
স্থানীয় সরকার নির্বাচনকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা জাতীয় পর্যায়ে ১০০ তরুণ নেতা, এমন মডেল নিয়ে আগাচ্ছি। এর সঙ্গে স্থানীয় পর্যায়ে আরও নেতৃত্ব উঠে আসবে। এ প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ চলছে।’
নাহিদ ইসলাম বা সরকারের কোনো উপদেষ্টার নতুন দলে যোগদানের বিষয়ে সারোয়ার তুষার বলেন, ‘দল ফেব্রুয়ারিতে আসছে এটা চূড়ান্ত। সরকারের মধ্য থেকে যদি কেউ আসতে চান, তাহলে সরকারের পদ ছেড়ে দিয়ে আসতে হবে। আমাদের এখনো কেউ নিশ্চিত করেননি যে, তাঁরা আসবেনই।’

গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনার পতন ঘটানোর পর নতুন রাজনৈতিক দল গড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন শিক্ষার্থী ও তরুণেরা। চলতি মাসের মাঝামাঝি এ দলের আত্মপ্রকাশ ঘটবে। দল গঠনের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, আগামী জাতীয় নির্বাচনে ৩০০ আসনেই প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তাঁরা। তাঁদের লক্ষ্য প্রাথমিকভাবে ১০০টি আসনে তরুণ নেতা তুলে আনা। এ লক্ষ্য পূরণে নতুন রাজনৈতিক দলে থাকবেন এমন নেতারা স্থানীয় পর্যায়ে নিয়মিত যাচ্ছেন এবং সভা-সমাবেশে অংশ নিয়ে স্থানীয় তরুণ ও যুবসমাজকে সংগঠিত করার চেষ্টা করছেন।
গণ-অভ্যুত্থানের পরপরই নতুন দল গঠনে কাজ শুরু করে জাতীয় নাগরিক কমিটি। নাগরিক কমিটির সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, নতুন দলের নাম, গঠনতন্ত্র, নেতৃত্ব নিয়ে শেষ মুহূর্তের আলোচনা চলছে এখন। প্রাথমিকভাবে দলের শতাধিক নামের প্রস্তাব পেলেও সেই তালিকা সংক্ষিপ্ত করে এনেছেন তাঁরা। গঠনতন্ত্র প্রণয়নের ক্ষেত্রেও অনেক দূর এগিয়েছেন। নেতৃত্ব নিয়ে নানা আলোচনা থাকলেও নাহিদ ইসলামকে দলের মূল নেতৃত্বে দেখা যেতে পারে।
নাগরিক কমিটির একাধিক নির্বাহী সদস্য আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, দলের নাম, গঠনতন্ত্র, নেতৃত্ব চূড়ান্ত করে চলতি মাসের দ্বিতীয় ও তৃতীয় সপ্তাহের মাঝামাঝি দলটির আত্মপ্রকাশ ঘটবে। ১৪ ফেব্রুয়ারিকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থীদের নতুন দল আত্মপ্রকাশের ভাবনা রয়েছে। কারণ বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে ১৪ ফেব্রুয়ারি ‘স্বৈরাচার প্রতিরোধ দিবস’ হিসেবে পালিত হয়। একই সঙ্গে শুক্রবার হওয়ায় এদিনে দেশব্যাপী লংমার্চের মধ্য দিয়ে নতুন দলের আত্মপ্রকাশ ঘটতে পারে।
নতুন দলের ভিত্তি শক্তিশালী করতে আসনভিত্তিক প্রস্তুতিও চলছে। নাগরিক কমিটির একাধিক সূত্র বলছে, সদস্যসচিব আখতার হোসেন কাউনিয়া উপজেলা, হারাগাছ পৌরসভা ও পীরগাছা উপজেলা নিয়ে গঠিত রংপুর-৪ আসনে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। এ উপলক্ষে তিনি নিয়মিত এই আসনে যাচ্ছেন এবং স্থানীয় সামাজিক, রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন। অন্যদিকে নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম পঞ্চগড়-১ আসনে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। প্রায়ই কুমিল্লায় বিভিন্ন সভা-সমাবেশ, কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ। কুমিল্লা-৪ আসন থেকে আসন্ন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে প্রস্তুতি নিচ্ছেন তিনি। নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য সংগঠন আব্দুল হান্নান মাসুদ। নোয়াখালী-৬ আসনকে কেন্দ্র করে প্রস্তুতি চলছে তাঁর।
এ ছাড়াও জাতীয় নাগরিক কমিটি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মুহাম্মদ হাসান আলী চট্টগ্রামে, মো. আব্দুল আহাদ দিনাজপুরে, আশরাফ উদ্দিন মাহদি ও মো. আতাউল্লাহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়, অনিক রায় সুনামগঞ্জে, মনিরা শারমিন নওগাঁয়, এস এম সাইফ মোস্তাফিজ সিরাজগঞ্জে, আতিক মুজাহিদ কুড়িগ্রামে, আবদুল্লাহ আল আমিন নারায়ণগঞ্জে, সারোয়ার তুষার নরসিংদীতে, মশিউর রহমান ঝালকাঠিতে, মো. নিজাম উদ্দিন নোয়াখালীতে এবং আলী আহসান জোনায়েদ ঢাকায় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানা গেছে। কেন্দ্রীয় সংগঠক মেসবাহ কামাল মুন্না খুলনায়, প্রীতম দাশ হবিগঞ্জে, আবু সাঈদ লিওন নীলফামারীতে এবং জাতীয় নাগরিক কমিটির নারীবিষয়ক সেলের প্রধান সাদিয়া ফারজানা দীনা রংপুরে নির্বাচনের লক্ষ্যে তরুণ ও যুবসমাজকে সংগঠিত করার কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য সারোয়ার তুষার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা আগামী নির্বাচনে ৩০০ আসনেই প্রার্থী দিতে চাই। সে প্রস্তুতি আমরা নিচ্ছি এবং সেভাবেই আগাচ্ছি।’
স্থানীয় সরকার নির্বাচনকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা জাতীয় পর্যায়ে ১০০ তরুণ নেতা, এমন মডেল নিয়ে আগাচ্ছি। এর সঙ্গে স্থানীয় পর্যায়ে আরও নেতৃত্ব উঠে আসবে। এ প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ চলছে।’
নাহিদ ইসলাম বা সরকারের কোনো উপদেষ্টার নতুন দলে যোগদানের বিষয়ে সারোয়ার তুষার বলেন, ‘দল ফেব্রুয়ারিতে আসছে এটা চূড়ান্ত। সরকারের মধ্য থেকে যদি কেউ আসতে চান, তাহলে সরকারের পদ ছেড়ে দিয়ে আসতে হবে। আমাদের এখনো কেউ নিশ্চিত করেননি যে, তাঁরা আসবেনই।’

গতকাল মঙ্গলবার দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের বৈঠকে এই কমিটি গঠন করা হয়। আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় জামায়াতের প্রচার বিভাগ।
৩৪ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) তিনটি দলকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এই তালিকায় ‘আমজনতার দল’ না থাকায় নির্বাচন ভবনের প্রধান ফটকের সামনে গতকাল মঙ্গলবার বিকেল থেকে আমরণ অনশনে বসেছে দলটির সদস্যসচিব তারেক রহমান।
১ ঘণ্টা আগে
এককভাবেই জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। তাদের লক্ষ্য ৩০০ আসনেই প্রার্থী দেওয়া।
১ ঘণ্টা আগে
পদ ছেড়ে দিয়ে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঝিনাইদহ-১ আসন থেকে প্রার্থী হবেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। আজ বুধবার দুপুরে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে ‘সমঝোতামূলক রূপরেখা’ তৈরির লক্ষ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার জন্য দুই সদস্যের কমিটি গঠন করেছে জামায়াতে ইসলামী।
গতকাল মঙ্গলবার দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের বৈঠকে এই কমিটি গঠন করা হয়। আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে জামায়াতে ইসলামী জানায়, অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার জন্য গঠিত কমিটির সদস্যরা হলেন, নায়েবে আমির সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের ও সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ড. হামিদুর রহমান আযাদ।

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে ‘সমঝোতামূলক রূপরেখা’ তৈরির লক্ষ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার জন্য দুই সদস্যের কমিটি গঠন করেছে জামায়াতে ইসলামী।
গতকাল মঙ্গলবার দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের বৈঠকে এই কমিটি গঠন করা হয়। আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে জামায়াতে ইসলামী জানায়, অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার জন্য গঠিত কমিটির সদস্যরা হলেন, নায়েবে আমির সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের ও সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ড. হামিদুর রহমান আযাদ।

গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনার পতন ঘটানোর পর নতুন রাজনৈতিক দল গড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন শিক্ষার্থী ও তরুণেরা। চলতি মাসের মাঝামাঝি এ দলের আত্মপ্রকাশ ঘটবে। দল গঠনের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, আগামী জাতীয় নির্বাচনে ৩০০ আসনেই প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তাঁরা। তাঁদের লক্ষ্য প্রাথমিকভাবে
০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) তিনটি দলকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এই তালিকায় ‘আমজনতার দল’ না থাকায় নির্বাচন ভবনের প্রধান ফটকের সামনে গতকাল মঙ্গলবার বিকেল থেকে আমরণ অনশনে বসেছে দলটির সদস্যসচিব তারেক রহমান।
১ ঘণ্টা আগে
এককভাবেই জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। তাদের লক্ষ্য ৩০০ আসনেই প্রার্থী দেওয়া।
১ ঘণ্টা আগে
পদ ছেড়ে দিয়ে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঝিনাইদহ-১ আসন থেকে প্রার্থী হবেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। আজ বুধবার দুপুরে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) তিনটি দলকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এই তালিকায় ‘আমজনতার দল’ না থাকায় নির্বাচন ভবনের প্রধান ফটকের সামনে গতকাল মঙ্গলবার বিকেল থেকে আমরণ অনশনে বসেছে দলটির সদস্যসচিব তারেক রহমান।
আজ বুধবার তারেকের অনশনের প্রতি সংহতি জানাতে আসেন গণ অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খাঁন। এ সময় তিনি বলেন, “তারেক রহমান ভাই যে আন্দোলন করছেন এই আন্দোলন যৌক্তিক এবং তাঁর দল আমজনতার দলকে অবশ্যই নিবন্ধন দিতে হবে। ”
রাশেদ খাঁন বলেন, “রাজপথের লড়াকু সৈনিক ভারতীয় আধিপত্যবাদী শক্তির বিরুদ্ধে যিনি সব সময় রাজপথে লড়াই করেছেন আপনাদের পরিচিত মুখ আমজনতার দলের সদস্যসচিব তারেক রহমান ভাই। তিনি প্রায় ২০ ঘণ্টা ধরে নির্বাচন কমিশনের মূল ফটকের সামনে তাঁর দলের নিবন্ধনের দাবিতে অনশন করছেন। আমরা রাজপথে তাঁর বিভিন্ন সময় আন্দোলন সংগ্রাম দেখেছি। ”
তিনি বলেন, “গতকাল আমরা দেখেছি তিনটি দলকে নিবন্ধন দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে এনসিপি নিবন্ধন পেয়েছে, আমরা তাদের শুভকামনা জানাই। কিন্তু বাকি দু’টি দল কীভাবে নিবন্ধন পেয়েছে সেটি নিয়ে প্রশ্ন আছে। আমরা মনে করি নিবন্ধন পাওয়ার ক্ষেত্রে এক নম্বর শর্ত হতে হবে রাজপথের সক্রিয়তা। কিন্তু এই সক্রিয়তা বিবেচনা না করে শুধুমাত্র কমিটি দিয়েছে, বাসা-বাড়িকে অফিস হিসেবে দেখিয়ে; তারা এই ছলে বলে কৌশলে নিবন্ধন পাবে—সেটি আমরা কোনোভাবেই মানতে পারি না। ”
রাশেদ খাঁন বলেন, “আমরা দেখেছি ২৪-এর ডামি নির্বাচনের আগে কীভাবে বিএনএম, সুপ্রিম পার্টিসহ কয়েকটি দলকে নিবন্ধন দেওয়া হয়েছে। এর আগে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে বৈঠক করে আমরা অনুরোধ জানিয়েছিলাম এই সকল ভুঁইফোড় দলকে যারা আগে ডিজিএফআই’র মাধ্যমে নিবন্ধন পেয়েছে এদের অবশই নিবন্ধন বাতিল করতে হবে। তাদেরকে বাতিল করা হয়নি। উল্টো আমরা দেখলাম গণ-অভ্যুত্থানের পরে রাজপথের সক্রিয় দলগুলোকে নিবন্ধন দেওয়া হয়নি। ”
আলোচিত ডেসটিনি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রফিকুল আমীনের গড়া বাংলাদেশ আম জনগণ পার্টিকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত প্রসঙ্গে গণ অধিকার পরিষদের এই নেতা বলেন, ডেসটিনি প্রায় ৪২ লাখ গ্রাহকের অর্থ আত্মসাৎ করেছিল। সেই দলও দেখলাম নিবন্ধন পেল। আমার প্রশ্ন হলো—এই দল কীভাবে নিবন্ধন পেল? ২৪-এর গণ–অভ্যুত্থানের আগে আমরা এই দলকে কখনোই রাজপথে দেখি নাই। হঠাৎ করে জেল থেকে বের হলো। দল গঠন করল। কমিটি দিল। বাসাবাড়িকে অফিস হিসেবে দেখিয়ে দিল। তারা নিবন্ধন পেল। কিন্তু তারেক রহমান যাকে আপনারা সকলে চিনেন, রাজপথের জ্বালাময়ী বক্তব্য সকলে শুনেছেন, সব সময় সংগ্রাম করেছেন। তাঁর দলকে নিবন্ধন দেওয়া হয়নি। ”
রাশেদ খাঁন বলেন, “আমার ব্যক্তিগত জায়গা থেকে তারেক রহমানের সঙ্গে সংহতি জানানোর জন্য আমি এখানে এসেছি। এখন প্রধান নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে কথা বলব। তিনি (তারেক রহমান) অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। প্রায় ২০ ঘণ্টার অধিক সময় তিনি পাড়ি দিয়েছেন। এখানে সারা রাত তিনি শুয়েছিলেন। মশার কামড় খেয়েছেন। এইভাবে একজন রাজপথের সংগ্রামী নেতা তিনি রাস্তায় শুয়ে থাকবেন। আর নির্বাচন কমিশনার তাঁরা কোনো মন্তব্য করবেন না—সেটি হতে পারে না। তাঁদের মন্তব্য জানার জন্য, তাঁরা কী ভাবছেন, কী করবেন—সেটি জানার জন্য, প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে কথা বলার জন্য এই মুহূর্তে আমি যাব। ”
এ সময় তিনি আরও বলেন, “তারেক রহমান ভাইয়ের যে আন্দোলন, সেই আন্দোলনের প্রতি আমার সংহতি রয়েছে। আমি মনে করি, তারেক রহমান ভাই যে আন্দোলন করছেন, এই আন্দোলন যৌক্তিক এবং তাঁর দল আমজনতার দলকে অবশ্যই নিবন্ধন দিতে হবে। ”
উল্লেখ্য, গতকাল নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেছেন, চূড়ান্ত পর্যালোচনা শেষে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল (মার্ক্সবাদী), বাংলাদেশ আম জনগণ পার্টি নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। দাবি-আপত্তি আসলে তা নিষ্পত্তি করে চূড়ান্ত নিবন্ধন দেওয়া হবে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) তিনটি দলকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এই তালিকায় ‘আমজনতার দল’ না থাকায় নির্বাচন ভবনের প্রধান ফটকের সামনে গতকাল মঙ্গলবার বিকেল থেকে আমরণ অনশনে বসেছে দলটির সদস্যসচিব তারেক রহমান।
আজ বুধবার তারেকের অনশনের প্রতি সংহতি জানাতে আসেন গণ অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খাঁন। এ সময় তিনি বলেন, “তারেক রহমান ভাই যে আন্দোলন করছেন এই আন্দোলন যৌক্তিক এবং তাঁর দল আমজনতার দলকে অবশ্যই নিবন্ধন দিতে হবে। ”
রাশেদ খাঁন বলেন, “রাজপথের লড়াকু সৈনিক ভারতীয় আধিপত্যবাদী শক্তির বিরুদ্ধে যিনি সব সময় রাজপথে লড়াই করেছেন আপনাদের পরিচিত মুখ আমজনতার দলের সদস্যসচিব তারেক রহমান ভাই। তিনি প্রায় ২০ ঘণ্টা ধরে নির্বাচন কমিশনের মূল ফটকের সামনে তাঁর দলের নিবন্ধনের দাবিতে অনশন করছেন। আমরা রাজপথে তাঁর বিভিন্ন সময় আন্দোলন সংগ্রাম দেখেছি। ”
তিনি বলেন, “গতকাল আমরা দেখেছি তিনটি দলকে নিবন্ধন দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে এনসিপি নিবন্ধন পেয়েছে, আমরা তাদের শুভকামনা জানাই। কিন্তু বাকি দু’টি দল কীভাবে নিবন্ধন পেয়েছে সেটি নিয়ে প্রশ্ন আছে। আমরা মনে করি নিবন্ধন পাওয়ার ক্ষেত্রে এক নম্বর শর্ত হতে হবে রাজপথের সক্রিয়তা। কিন্তু এই সক্রিয়তা বিবেচনা না করে শুধুমাত্র কমিটি দিয়েছে, বাসা-বাড়িকে অফিস হিসেবে দেখিয়ে; তারা এই ছলে বলে কৌশলে নিবন্ধন পাবে—সেটি আমরা কোনোভাবেই মানতে পারি না। ”
রাশেদ খাঁন বলেন, “আমরা দেখেছি ২৪-এর ডামি নির্বাচনের আগে কীভাবে বিএনএম, সুপ্রিম পার্টিসহ কয়েকটি দলকে নিবন্ধন দেওয়া হয়েছে। এর আগে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে বৈঠক করে আমরা অনুরোধ জানিয়েছিলাম এই সকল ভুঁইফোড় দলকে যারা আগে ডিজিএফআই’র মাধ্যমে নিবন্ধন পেয়েছে এদের অবশই নিবন্ধন বাতিল করতে হবে। তাদেরকে বাতিল করা হয়নি। উল্টো আমরা দেখলাম গণ-অভ্যুত্থানের পরে রাজপথের সক্রিয় দলগুলোকে নিবন্ধন দেওয়া হয়নি। ”
আলোচিত ডেসটিনি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রফিকুল আমীনের গড়া বাংলাদেশ আম জনগণ পার্টিকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত প্রসঙ্গে গণ অধিকার পরিষদের এই নেতা বলেন, ডেসটিনি প্রায় ৪২ লাখ গ্রাহকের অর্থ আত্মসাৎ করেছিল। সেই দলও দেখলাম নিবন্ধন পেল। আমার প্রশ্ন হলো—এই দল কীভাবে নিবন্ধন পেল? ২৪-এর গণ–অভ্যুত্থানের আগে আমরা এই দলকে কখনোই রাজপথে দেখি নাই। হঠাৎ করে জেল থেকে বের হলো। দল গঠন করল। কমিটি দিল। বাসাবাড়িকে অফিস হিসেবে দেখিয়ে দিল। তারা নিবন্ধন পেল। কিন্তু তারেক রহমান যাকে আপনারা সকলে চিনেন, রাজপথের জ্বালাময়ী বক্তব্য সকলে শুনেছেন, সব সময় সংগ্রাম করেছেন। তাঁর দলকে নিবন্ধন দেওয়া হয়নি। ”
রাশেদ খাঁন বলেন, “আমার ব্যক্তিগত জায়গা থেকে তারেক রহমানের সঙ্গে সংহতি জানানোর জন্য আমি এখানে এসেছি। এখন প্রধান নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে কথা বলব। তিনি (তারেক রহমান) অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। প্রায় ২০ ঘণ্টার অধিক সময় তিনি পাড়ি দিয়েছেন। এখানে সারা রাত তিনি শুয়েছিলেন। মশার কামড় খেয়েছেন। এইভাবে একজন রাজপথের সংগ্রামী নেতা তিনি রাস্তায় শুয়ে থাকবেন। আর নির্বাচন কমিশনার তাঁরা কোনো মন্তব্য করবেন না—সেটি হতে পারে না। তাঁদের মন্তব্য জানার জন্য, তাঁরা কী ভাবছেন, কী করবেন—সেটি জানার জন্য, প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে কথা বলার জন্য এই মুহূর্তে আমি যাব। ”
এ সময় তিনি আরও বলেন, “তারেক রহমান ভাইয়ের যে আন্দোলন, সেই আন্দোলনের প্রতি আমার সংহতি রয়েছে। আমি মনে করি, তারেক রহমান ভাই যে আন্দোলন করছেন, এই আন্দোলন যৌক্তিক এবং তাঁর দল আমজনতার দলকে অবশ্যই নিবন্ধন দিতে হবে। ”
উল্লেখ্য, গতকাল নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেছেন, চূড়ান্ত পর্যালোচনা শেষে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল (মার্ক্সবাদী), বাংলাদেশ আম জনগণ পার্টি নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। দাবি-আপত্তি আসলে তা নিষ্পত্তি করে চূড়ান্ত নিবন্ধন দেওয়া হবে।

গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনার পতন ঘটানোর পর নতুন রাজনৈতিক দল গড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন শিক্ষার্থী ও তরুণেরা। চলতি মাসের মাঝামাঝি এ দলের আত্মপ্রকাশ ঘটবে। দল গঠনের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, আগামী জাতীয় নির্বাচনে ৩০০ আসনেই প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তাঁরা। তাঁদের লক্ষ্য প্রাথমিকভাবে
০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
গতকাল মঙ্গলবার দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের বৈঠকে এই কমিটি গঠন করা হয়। আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় জামায়াতের প্রচার বিভাগ।
৩৪ মিনিট আগে
এককভাবেই জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। তাদের লক্ষ্য ৩০০ আসনেই প্রার্থী দেওয়া।
১ ঘণ্টা আগে
পদ ছেড়ে দিয়ে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঝিনাইদহ-১ আসন থেকে প্রার্থী হবেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। আজ বুধবার দুপুরে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগেসিদ্ধিরগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি

এককভাবেই জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। তাদের লক্ষ্য ৩০০ আসনেই প্রার্থী দেওয়া।
আজ বুধবার সিদ্ধিরগঞ্জের গোদনাইল এলাকার জুলাই শহীদ সালাউদ্দিনের পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
নির্বাচন প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা স্পষ্টভাবে বলেছি যে আমরা এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি এবং আমাদের ৩০০ আসনেই লক্ষ্য। তবে গণতন্ত্র রক্ষার লড়াইয়ে অগ্রণী ভূমিকা রাখায় খালেদা জিয়ার সম্মানে আমরা ওই সব আসনে প্রার্থী দেব না। এ ছাড়া আমরা সব আসনেই শাপলা কলি মার্কার প্রার্থী দেব।’
ভোটারদের উদ্দেশে নাহিদ বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশের মানুষকে আহ্বান করেছি যে যারা গডফাদারগিরি করে, তারাই নির্বাচনে দাঁড়ায়—এই সংস্কৃতিকে আমরা চ্যালেঞ্জ করতে চাই। একজন এলাকার সাধারণ মানুষ, গ্রহণযোগ্য মানুষ, যাকে মানুষ কাছে পাবে এবং শিক্ষকদের আমরা জনপ্রতিনিধি হিসেবে সংসদে দেখতে চাই।’
নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘এখন যেহেতু নির্বাচনী ঢাকঢোল বাজছে, এতে যেন আমরা আমাদের আহত এবং শহীদ ভাইদের ভুলে না যাই। তাহলে সালাউদ্দিন ভাইয়ের মতো আরও অনেকে মৃত্যুবরণ করবে। সরকারের পক্ষ থেকে তাদের যে স্বাস্থ্য সুবিধার কথা বলা হয়েছে, সেটাতেও অনেক অভিযোগ আছে।’
বক্তব্য শেষে নাহিদ ইসলাম গাজী সালাউদ্দিনের কবর জিয়ারত করেন। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন এনসিপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্যসচিব আব্দুল্লাহ আল-আমীন, কেন্দ্রীয় সংগঠক শওকত আলী, কেন্দ্রীয় সদস্য আহমেদুর রহমান তনু, জাতীয় যুবশক্তির কেন্দ্রীয় সিনিয়র সহসভাপতি তুহিন খান প্রমুখ।

এককভাবেই জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। তাদের লক্ষ্য ৩০০ আসনেই প্রার্থী দেওয়া।
আজ বুধবার সিদ্ধিরগঞ্জের গোদনাইল এলাকার জুলাই শহীদ সালাউদ্দিনের পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
নির্বাচন প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা স্পষ্টভাবে বলেছি যে আমরা এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি এবং আমাদের ৩০০ আসনেই লক্ষ্য। তবে গণতন্ত্র রক্ষার লড়াইয়ে অগ্রণী ভূমিকা রাখায় খালেদা জিয়ার সম্মানে আমরা ওই সব আসনে প্রার্থী দেব না। এ ছাড়া আমরা সব আসনেই শাপলা কলি মার্কার প্রার্থী দেব।’
ভোটারদের উদ্দেশে নাহিদ বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশের মানুষকে আহ্বান করেছি যে যারা গডফাদারগিরি করে, তারাই নির্বাচনে দাঁড়ায়—এই সংস্কৃতিকে আমরা চ্যালেঞ্জ করতে চাই। একজন এলাকার সাধারণ মানুষ, গ্রহণযোগ্য মানুষ, যাকে মানুষ কাছে পাবে এবং শিক্ষকদের আমরা জনপ্রতিনিধি হিসেবে সংসদে দেখতে চাই।’
নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘এখন যেহেতু নির্বাচনী ঢাকঢোল বাজছে, এতে যেন আমরা আমাদের আহত এবং শহীদ ভাইদের ভুলে না যাই। তাহলে সালাউদ্দিন ভাইয়ের মতো আরও অনেকে মৃত্যুবরণ করবে। সরকারের পক্ষ থেকে তাদের যে স্বাস্থ্য সুবিধার কথা বলা হয়েছে, সেটাতেও অনেক অভিযোগ আছে।’
বক্তব্য শেষে নাহিদ ইসলাম গাজী সালাউদ্দিনের কবর জিয়ারত করেন। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন এনসিপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্যসচিব আব্দুল্লাহ আল-আমীন, কেন্দ্রীয় সংগঠক শওকত আলী, কেন্দ্রীয় সদস্য আহমেদুর রহমান তনু, জাতীয় যুবশক্তির কেন্দ্রীয় সিনিয়র সহসভাপতি তুহিন খান প্রমুখ।

গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনার পতন ঘটানোর পর নতুন রাজনৈতিক দল গড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন শিক্ষার্থী ও তরুণেরা। চলতি মাসের মাঝামাঝি এ দলের আত্মপ্রকাশ ঘটবে। দল গঠনের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, আগামী জাতীয় নির্বাচনে ৩০০ আসনেই প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তাঁরা। তাঁদের লক্ষ্য প্রাথমিকভাবে
০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
গতকাল মঙ্গলবার দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের বৈঠকে এই কমিটি গঠন করা হয়। আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় জামায়াতের প্রচার বিভাগ।
৩৪ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) তিনটি দলকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এই তালিকায় ‘আমজনতার দল’ না থাকায় নির্বাচন ভবনের প্রধান ফটকের সামনে গতকাল মঙ্গলবার বিকেল থেকে আমরণ অনশনে বসেছে দলটির সদস্যসচিব তারেক রহমান।
১ ঘণ্টা আগে
পদ ছেড়ে দিয়ে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঝিনাইদহ-১ আসন থেকে প্রার্থী হবেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। আজ বুধবার দুপুরে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পদ ছেড়ে দিয়ে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঝিনাইদহ-১ আসন থেকে প্রার্থী হবেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান।
আজ বুধবার দুপুরে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, 'আমি ভোট করব। আমি নমিনেশন ওখানে চেয়েছি। আমি ভোট করব, আমি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে আছি এখনো। আমার অ্যাটর্নি জেনারেল পদ ছেড়ে যেয়ে আমি ভোট করব। যখন সময় আসবে তখন করব।'
এরপর তাহলে কে এই দায়িত্বে আসবেন এমন প্রশ্নে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘বাংলাদেশ যাকে মনে করে।’
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘আমি আশাবাদী।’
গত বছরের ৮ আগস্ট সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. আসাদুজ্জামান অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ পান। তিনি বিএনপির মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন।

পদ ছেড়ে দিয়ে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঝিনাইদহ-১ আসন থেকে প্রার্থী হবেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান।
আজ বুধবার দুপুরে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, 'আমি ভোট করব। আমি নমিনেশন ওখানে চেয়েছি। আমি ভোট করব, আমি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে আছি এখনো। আমার অ্যাটর্নি জেনারেল পদ ছেড়ে যেয়ে আমি ভোট করব। যখন সময় আসবে তখন করব।'
এরপর তাহলে কে এই দায়িত্বে আসবেন এমন প্রশ্নে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘বাংলাদেশ যাকে মনে করে।’
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘আমি আশাবাদী।’
গত বছরের ৮ আগস্ট সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. আসাদুজ্জামান অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ পান। তিনি বিএনপির মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন।

গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনার পতন ঘটানোর পর নতুন রাজনৈতিক দল গড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন শিক্ষার্থী ও তরুণেরা। চলতি মাসের মাঝামাঝি এ দলের আত্মপ্রকাশ ঘটবে। দল গঠনের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, আগামী জাতীয় নির্বাচনে ৩০০ আসনেই প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তাঁরা। তাঁদের লক্ষ্য প্রাথমিকভাবে
০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
গতকাল মঙ্গলবার দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের বৈঠকে এই কমিটি গঠন করা হয়। আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় জামায়াতের প্রচার বিভাগ।
৩৪ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) তিনটি দলকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এই তালিকায় ‘আমজনতার দল’ না থাকায় নির্বাচন ভবনের প্রধান ফটকের সামনে গতকাল মঙ্গলবার বিকেল থেকে আমরণ অনশনে বসেছে দলটির সদস্যসচিব তারেক রহমান।
১ ঘণ্টা আগে
এককভাবেই জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। তাদের লক্ষ্য ৩০০ আসনেই প্রার্থী দেওয়া।
১ ঘণ্টা আগে