সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় নিজের কন্যাশিশুকে হত্যার দায়ে বাবাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সিরাজগঞ্জ অতিরিক্ত দায়রা জজ-২ আদালতের বিচারক মো. আবুল বাশার মিঞা এ রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তি হলেন—মনিরুল ইসলাম রঞ্জু (২৫)। তিনি সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানার চৌবিলা পশ্চিম পাড়ার আব্দুর রহিমের ছেলে।
আদালতের অতিরিক্ত পিপি জেবুন্নেছা (জেবা রহমান) এ তথ্য নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত মনিরুল ইসলাম রঞ্জু নিজেই তাঁর শিশু সন্তানকে হত্যা করেছেন। এ বিষয়ে তিনি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন এবং ৫০ হাজার অর্থদণ্ড দেন। সেই সঙ্গে আগামী ৭ দিনের মধ্যে হাইকোর্টে আপিল করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ’
মামলার অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানার চৌবিলা পশ্চিম পাড়ার আব্দুর রহিমের ছেলে মনিরুল ইসলাম রঞ্জুর সঙ্গে পার্শ্ববর্তী উল্লাপাড়া উপজেলার নজরুল ইসলামের মেয়ে নাজনীন নাহারের সঙ্গে ২০২০ সালে পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়।
বিয়ের পর তাদের মধ্যে বনিবনা না হওয়ায় মনিরুল ইসলাম রঞ্জু তার স্ত্রীকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করতেন। এর মধ্যে নাজনীন নাহার একটি কন্যাসন্তান জন্ম দেন। পারিবারিক বিরোধের কারণে নাজনীন নাহার তার বাবার সঙ্গে ঢাকায় বসবাস শুরু করেন। ২০২২ সালের ২৭ মার্চ নাজনীন নাহার তার গ্রামের বাড়ি উল্লাপাড়ায় বেড়াতে যান।
নাজনীনের খবর পেয়ে ২৯ মার্চ মনিরুল ইসলাম রঞ্জু আত্মীয়-স্বজন নিয়ে তার শ্বশুর বাড়িতে যান এবং শ্বশুরবাড়ির সদস্যদের সঙ্গে সমঝোতা করেন। পরে তাঁর স্ত্রী নাজনীন নাহার ও দেড় বছরের মেয়ে রাইয়া খাতুনকে সঙ্গে নিয়ে সলঙ্গায় নিজ বাড়িতে চলে যান। পারিবারিক বিরোধের জেরে ৩০ মার্চ মনিরুল ইসলাম রঞ্জু তার মেয়েকে মাটিতে আছড়ে হত্যা করে। এ ঘটনায় শিশু রাইয়া খাতুনের নানা নজরুল ইসলাম বাদী হয়ে তিনজনকে আসামি করে সলঙ্গা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মামলা দায়েরের পর মনিরুল ইসলাম রঞ্জুকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। পরে মনিরুল ইসলাম রঞ্জু আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। মামলার তদন্ত শেষে মনিরুল ইসলাম রঞ্জুকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ।
মামলা চলাকালে ১২ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করে আদালত। সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আজ আদালতের বিচারক মনিরুল ইসলাম রঞ্জুকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন।
সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় নিজের কন্যাশিশুকে হত্যার দায়ে বাবাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সিরাজগঞ্জ অতিরিক্ত দায়রা জজ-২ আদালতের বিচারক মো. আবুল বাশার মিঞা এ রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তি হলেন—মনিরুল ইসলাম রঞ্জু (২৫)। তিনি সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানার চৌবিলা পশ্চিম পাড়ার আব্দুর রহিমের ছেলে।
আদালতের অতিরিক্ত পিপি জেবুন্নেছা (জেবা রহমান) এ তথ্য নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত মনিরুল ইসলাম রঞ্জু নিজেই তাঁর শিশু সন্তানকে হত্যা করেছেন। এ বিষয়ে তিনি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন এবং ৫০ হাজার অর্থদণ্ড দেন। সেই সঙ্গে আগামী ৭ দিনের মধ্যে হাইকোর্টে আপিল করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ’
মামলার অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানার চৌবিলা পশ্চিম পাড়ার আব্দুর রহিমের ছেলে মনিরুল ইসলাম রঞ্জুর সঙ্গে পার্শ্ববর্তী উল্লাপাড়া উপজেলার নজরুল ইসলামের মেয়ে নাজনীন নাহারের সঙ্গে ২০২০ সালে পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়।
বিয়ের পর তাদের মধ্যে বনিবনা না হওয়ায় মনিরুল ইসলাম রঞ্জু তার স্ত্রীকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করতেন। এর মধ্যে নাজনীন নাহার একটি কন্যাসন্তান জন্ম দেন। পারিবারিক বিরোধের কারণে নাজনীন নাহার তার বাবার সঙ্গে ঢাকায় বসবাস শুরু করেন। ২০২২ সালের ২৭ মার্চ নাজনীন নাহার তার গ্রামের বাড়ি উল্লাপাড়ায় বেড়াতে যান।
নাজনীনের খবর পেয়ে ২৯ মার্চ মনিরুল ইসলাম রঞ্জু আত্মীয়-স্বজন নিয়ে তার শ্বশুর বাড়িতে যান এবং শ্বশুরবাড়ির সদস্যদের সঙ্গে সমঝোতা করেন। পরে তাঁর স্ত্রী নাজনীন নাহার ও দেড় বছরের মেয়ে রাইয়া খাতুনকে সঙ্গে নিয়ে সলঙ্গায় নিজ বাড়িতে চলে যান। পারিবারিক বিরোধের জেরে ৩০ মার্চ মনিরুল ইসলাম রঞ্জু তার মেয়েকে মাটিতে আছড়ে হত্যা করে। এ ঘটনায় শিশু রাইয়া খাতুনের নানা নজরুল ইসলাম বাদী হয়ে তিনজনকে আসামি করে সলঙ্গা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মামলা দায়েরের পর মনিরুল ইসলাম রঞ্জুকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। পরে মনিরুল ইসলাম রঞ্জু আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। মামলার তদন্ত শেষে মনিরুল ইসলাম রঞ্জুকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ।
মামলা চলাকালে ১২ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করে আদালত। সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আজ আদালতের বিচারক মনিরুল ইসলাম রঞ্জুকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন।
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
৭ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
৮ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৫ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৫ দিন আগে