অনলাইন ডেস্ক
পাকিস্তানে এক ভয়াবহ ঘটনা ঘটেছে। এক পাকিস্তানি ব্যক্তি তাঁর ৬ সন্তানের সমানে তাঁর স্ত্রীকে হত্যা করে একটি বড় কড়াইয়ে সেদ্ধ করেছেন। ঘটনাটি ঘটেছে দেশটির সিন্ধু প্রদেশে। পাকিস্তানের স্থানীয় গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে স্থানীয় সময় আজ বৃহস্পতিবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পাকিস্তানের সম্প্রচারমাধ্যম জিও নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় পুলিশ গতকাল বুধবার নার্গিস নামের ওই নারীর মরদেহ উদ্ধার করে। স্থানীয় গুলশান–ই ইকবাল নামের একটি আবাসিক এলাকার একটি বেসরকারি বিদ্যালয়ের রান্নাঘরের একটি কড়াই থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
স্থানীয় পুলিশ জানিয়েছে, ওই নারীর স্বামী আশিক ওই স্কুলের পাহারাদার হিসেবে কাজ করতেন এবং স্কুলের কর্মচারীদের জন্য নির্ধারিত কোয়ার্টারে বাস করতেন। তবে গত ৮ / ৯ মাস ধরে স্কুলটি বন্ধ রয়েছে। পুলিশ আরও জানিয়েছে, নিহত ওই নারীর ১৫ বছরের মেয়ে তাঁদের খবর দেয়। অবশ্যই আশিক তাঁর সঙ্গে তিন সন্তানকে নিয়ে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়েছে। স্থানীয় পুলিশের সিনিয়র সুপার আব্দুর রহিম সিরাজী জানিয়েছেন, পুলিশ বাকি তিনজনকে নিজেদের হেফাজতে নিয়েছে।
পুলিশ সুপার বলেছেন, ‘তারা ভয়ে বিহ্বল হয়ে আছে এবং এক ধরনের মানসিক ট্রমার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।’ ওই নারীর মরদেহের ময়নাতদন্তের জন্য জিন্নাহ মেডিকেল হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। তিনি আরও জানিয়েছেন, ওই নারীর তিন সন্তান পুলিশকে জানিয়েছে—ওই ব্যক্তি তাঁর স্ত্রীকে বালিশ চাপা দিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছে। পরে একটি বড় কড়াইয়ে নিয়ে তাঁকে সেদ্ধ করেছে।
পুলিশ জানিয়েছে, ওই নারীর এটি পা তাঁর দেহ থেকে আলাদা করা ছিল। তবে এই হত্যাকাণ্ডের পেছনে কী কারণ রয়েছে তা এখনো জানা যায়নি। তবে, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে—ওই ব্যক্তি তাঁর স্ত্রীকে অবৈধ সম্পর্কে বাধ্য করার চেষ্টা করেছিলেন। পরে তাঁর স্ত্রী তাতে অসম্মতি জানালে তাঁকে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে।
পাকিস্তানে এক ভয়াবহ ঘটনা ঘটেছে। এক পাকিস্তানি ব্যক্তি তাঁর ৬ সন্তানের সমানে তাঁর স্ত্রীকে হত্যা করে একটি বড় কড়াইয়ে সেদ্ধ করেছেন। ঘটনাটি ঘটেছে দেশটির সিন্ধু প্রদেশে। পাকিস্তানের স্থানীয় গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে স্থানীয় সময় আজ বৃহস্পতিবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পাকিস্তানের সম্প্রচারমাধ্যম জিও নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় পুলিশ গতকাল বুধবার নার্গিস নামের ওই নারীর মরদেহ উদ্ধার করে। স্থানীয় গুলশান–ই ইকবাল নামের একটি আবাসিক এলাকার একটি বেসরকারি বিদ্যালয়ের রান্নাঘরের একটি কড়াই থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
স্থানীয় পুলিশ জানিয়েছে, ওই নারীর স্বামী আশিক ওই স্কুলের পাহারাদার হিসেবে কাজ করতেন এবং স্কুলের কর্মচারীদের জন্য নির্ধারিত কোয়ার্টারে বাস করতেন। তবে গত ৮ / ৯ মাস ধরে স্কুলটি বন্ধ রয়েছে। পুলিশ আরও জানিয়েছে, নিহত ওই নারীর ১৫ বছরের মেয়ে তাঁদের খবর দেয়। অবশ্যই আশিক তাঁর সঙ্গে তিন সন্তানকে নিয়ে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়েছে। স্থানীয় পুলিশের সিনিয়র সুপার আব্দুর রহিম সিরাজী জানিয়েছেন, পুলিশ বাকি তিনজনকে নিজেদের হেফাজতে নিয়েছে।
পুলিশ সুপার বলেছেন, ‘তারা ভয়ে বিহ্বল হয়ে আছে এবং এক ধরনের মানসিক ট্রমার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।’ ওই নারীর মরদেহের ময়নাতদন্তের জন্য জিন্নাহ মেডিকেল হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। তিনি আরও জানিয়েছেন, ওই নারীর তিন সন্তান পুলিশকে জানিয়েছে—ওই ব্যক্তি তাঁর স্ত্রীকে বালিশ চাপা দিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছে। পরে একটি বড় কড়াইয়ে নিয়ে তাঁকে সেদ্ধ করেছে।
পুলিশ জানিয়েছে, ওই নারীর এটি পা তাঁর দেহ থেকে আলাদা করা ছিল। তবে এই হত্যাকাণ্ডের পেছনে কী কারণ রয়েছে তা এখনো জানা যায়নি। তবে, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে—ওই ব্যক্তি তাঁর স্ত্রীকে অবৈধ সম্পর্কে বাধ্য করার চেষ্টা করেছিলেন। পরে তাঁর স্ত্রী তাতে অসম্মতি জানালে তাঁকে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে।
গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
১৭ ঘণ্টা আগেচাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
৪ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪