শরীয়তপুর প্রতিনিধি
ব্যবসায়ীকে থানায় নিয়ে নির্যাতন করে ৭২ লাখ টাকার চেক নেওয়ার অভিযোগে শরীয়তপুরের নড়িয়া সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাসেল মনির ও পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। অভিযুক্ত দুই পুলিশ কর্মকর্তার বিষয়ে আইনগত পদক্ষেপ নিতে জেলা পুলিশ সুপারকে (এসপি) নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
শরীয়তপুরের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আল ইমরান এ নির্দেশ দেন।
আদালত পরিদর্শক মেজবাহ্ উদ্দিন আহম্মেদ আজ রোববার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আদালতের আদেশের নথি আজ পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে পাঠানো হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তার করে নির্যাতন করার অভিযোগে দুই পুলিশ কর্মকর্তার বিষয়ে আমলি আদালত থেকে একটি আদেশ দেওয়া হয়েছে। ওই আদেশের নথি গত বৃহস্পতিবার শেষবেলায় আমাদের কাছে পৌঁছায়। শুক্র-শনিবার বন্ধ থাকায় তা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে পাঠাতে পারিনি। আজ সকালে পাঠিয়েছি। ওই আদেশে দুই পুলিশ কর্মকর্তার বিষয়ে আইনগত পদক্ষেপ নিয়ে আদালতে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।’
আগামী ৯ জুলাইয়ের মধ্যে ‘নির্যাতন এবং হেফাজতে মৃত্যু নিবারণ আইন, ২০১৩’ -এর ৫ ধারা অনুযায়ী ওই দুই পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আইনগত কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তার প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানায় গত ২৩ মে দ্রুত বিচার আইনে ছিনতাইয়ের অভিযোগে একটি মামলা করেন জাজিরার বাসিন্দা মো. শাহিন আলম শেখ। মার্কিন ডলার, মোবাইল ফোন, অন্যান্য জিনিসপত্রসহ আনুমানিক ২১ লাখ টাকার মালামাল ছিনতাইয়ের অভিযোগ করা হয় মামলায়। এতে জাজিরার নাওডোবা আহম্মেদ চোকদার কান্দি এলাকার সাদ্দাম চোকদার, তাঁর চাচাতো ভাই বকুল চোকদার, শহিদুল ইসলামসহ নয়জনকে আসামি করা হয়। মামলার বাদী মো. শাহিন আলম শেখের সঙ্গে আসামিদের ব্যবসায়িক সম্পর্ক ছিল বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে।
ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করেছেন, ওই মামলায় গত ২৯ মে সাদ্দাম, বকুল ও শহিদুল উচ্চ আদালত থেকে জামিন নেন। কিন্তু পরদিন ৩০ মে দিবাগত রাতে তাঁদের ঢাকার কেরানীগঞ্জ থেকে আটক করেন শরীয়তপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (নড়িয়া সার্কেল) রাসেল মনির ও পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানার ওসি শেখ মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান। সারা রাত নির্যাতনের পর সকালে কালো কাপড় দিয়ে তাঁদের চোখ বেঁধে গাড়িতে তুলে জাজিরা প্রান্তে পদ্মা সেতুর নিচে নেওয়া হয়। সেখানে ৭২ লাখ টাকা না দিলে তাঁদের ‘ক্রসফায়ার’ দেওয়ার ভয় দেখানো হয়। এরপর থানায় নিয়ে আবার নির্যাতন করা হয়।
ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করেছেন, বকুলের স্ত্রী সনজিদা, দুই বছরের শিশুসন্তান, বাবা রশিদ চোকদার, মা রমেলা ও চাচাতো ভাই আবু জাফর ঠান্ডুকেও থানায় নিয়ে সারা রাত নির্যাতন করা হয়েছে। পরে আবু জাফর ঠান্ডু পাঁচটি চেকের মাধ্যমে ৭২ লাখ টাকা দিলে নির্যাতন থামে। এরপর ১ জুন বিকেলে সাদ্দাম, বকুলসহ চারজনকে শরীয়তপুর আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। ৬ জুন বিকেলে চারজনই জামিনে বের হন। এর আগে ২ জুন পুলিশ সুপারের কাছে লিখিত অভিযোগ দেন আবু জাফর ঠান্ডু।
ভুক্তভোগী সাদ্দাম চোকদার ও বকুল চোকদার বলেন, তাঁদের নয়জনের বিরুদ্ধে পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানায় একটি ছিনতাই মামলা হয়। সেই মামলায় তাঁরা দুজন এবং আরেক আসামি শহিদুল হাইকোর্ট থেকে জামিন নেন। তবুও তাঁদের আটক করা হয় এবং নির্যাতন করে ৭২ লাখ টাকার চেক নেন নড়িয়া সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাসেল মনির ও পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানার ওসি মোস্তাফিজুর রহমান।
সাদ্দাম চোকদার বলেন, ‘আমাদের বেধড়ক মারধর করেছে। আমাদের বড় ভাই ঠান্ডু চোকদারের কাছে আমাদের দুটি দোকানঘর বিক্রি করতে বাধ্য করেছে। পরে আবু জাফর ঠান্ডু অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও ওসিকে ৭২ লাখ টাকার চেক লিখে দিলে আমরা রক্ষা পাই।’
আবু জাফর ঠান্ডু চোকদার বলেন, ‘৩১ মে রাত ১টার সময় পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানা-পুলিশ আমাকে বাড়ি থেকে ধরে থানায় নিয়ে যায়। পরে কাপড় দিয়ে চোখ বেঁধে ওসির রুমে নিয়ে রাত ১টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত মারধর করে। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাসেল মনির আমাকে সাদ্দাম চোকদারের বাবা বাদশা চোকদার ও বকুল চোকদারের বাবা রশিদ চোকদারের নাওডোবা বাজারের দুটি দোকানঘর ৭২ লাখ টাকায় কিনতে চাপ দেন। রাজি হলে আমাকে ছেড়ে দেন। পরদিন চাচাতো ভাই সাদ্দাম ও বকুলকে বাঁচাতে ন্যাশনাল ব্যাংক নাওডোবা শাখায় আমার হিসাব নম্বরের পাঁচটি চেকে ৭২ লাখ টাকার চেক দিই ওসি মোস্তাফিজুর রহমানকে।’
মামলার বিষয়ে জানতে বাদী শাহিন আলম শেখের ফোন নম্বরে কল করা হলে অন্য একজন ধরে বলেন, নম্বরটি শাহিনের নয়, তাঁর পরিবারের। শাহিন বাড়িতে নেই।
পদ্মা দক্ষিণ থানার ওসি শেখ মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘ছিনতাই মামলার বাদীপক্ষ তাঁদের মারধর করেছে। আমার সম্পৃক্ততা নেই। চেকের বিষয়েও আমার জানা নেই।’
আদালতের আদেশের বিষয়ে শরীয়তপুরের পুলিশ সুপার সাইফুল হক বলেন, ‘তদন্ত কমিটি গঠন করে এসব ঘটনা আমরা তদন্ত করছি। অভিযোগের বিষয় প্রমাণিত হলে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আর আদালত থেকে কোনো আদেশ বা নির্দেশনা এখনো আমি হাতে পাইনি। আদালত কোনো নির্দেশনা দিলে সে অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
ব্যবসায়ীকে থানায় নিয়ে নির্যাতন করে ৭২ লাখ টাকার চেক নেওয়ার অভিযোগে শরীয়তপুরের নড়িয়া সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাসেল মনির ও পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। অভিযুক্ত দুই পুলিশ কর্মকর্তার বিষয়ে আইনগত পদক্ষেপ নিতে জেলা পুলিশ সুপারকে (এসপি) নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
শরীয়তপুরের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আল ইমরান এ নির্দেশ দেন।
আদালত পরিদর্শক মেজবাহ্ উদ্দিন আহম্মেদ আজ রোববার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আদালতের আদেশের নথি আজ পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে পাঠানো হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তার করে নির্যাতন করার অভিযোগে দুই পুলিশ কর্মকর্তার বিষয়ে আমলি আদালত থেকে একটি আদেশ দেওয়া হয়েছে। ওই আদেশের নথি গত বৃহস্পতিবার শেষবেলায় আমাদের কাছে পৌঁছায়। শুক্র-শনিবার বন্ধ থাকায় তা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে পাঠাতে পারিনি। আজ সকালে পাঠিয়েছি। ওই আদেশে দুই পুলিশ কর্মকর্তার বিষয়ে আইনগত পদক্ষেপ নিয়ে আদালতে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।’
আগামী ৯ জুলাইয়ের মধ্যে ‘নির্যাতন এবং হেফাজতে মৃত্যু নিবারণ আইন, ২০১৩’ -এর ৫ ধারা অনুযায়ী ওই দুই পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আইনগত কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তার প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানায় গত ২৩ মে দ্রুত বিচার আইনে ছিনতাইয়ের অভিযোগে একটি মামলা করেন জাজিরার বাসিন্দা মো. শাহিন আলম শেখ। মার্কিন ডলার, মোবাইল ফোন, অন্যান্য জিনিসপত্রসহ আনুমানিক ২১ লাখ টাকার মালামাল ছিনতাইয়ের অভিযোগ করা হয় মামলায়। এতে জাজিরার নাওডোবা আহম্মেদ চোকদার কান্দি এলাকার সাদ্দাম চোকদার, তাঁর চাচাতো ভাই বকুল চোকদার, শহিদুল ইসলামসহ নয়জনকে আসামি করা হয়। মামলার বাদী মো. শাহিন আলম শেখের সঙ্গে আসামিদের ব্যবসায়িক সম্পর্ক ছিল বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে।
ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করেছেন, ওই মামলায় গত ২৯ মে সাদ্দাম, বকুল ও শহিদুল উচ্চ আদালত থেকে জামিন নেন। কিন্তু পরদিন ৩০ মে দিবাগত রাতে তাঁদের ঢাকার কেরানীগঞ্জ থেকে আটক করেন শরীয়তপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (নড়িয়া সার্কেল) রাসেল মনির ও পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানার ওসি শেখ মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান। সারা রাত নির্যাতনের পর সকালে কালো কাপড় দিয়ে তাঁদের চোখ বেঁধে গাড়িতে তুলে জাজিরা প্রান্তে পদ্মা সেতুর নিচে নেওয়া হয়। সেখানে ৭২ লাখ টাকা না দিলে তাঁদের ‘ক্রসফায়ার’ দেওয়ার ভয় দেখানো হয়। এরপর থানায় নিয়ে আবার নির্যাতন করা হয়।
ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করেছেন, বকুলের স্ত্রী সনজিদা, দুই বছরের শিশুসন্তান, বাবা রশিদ চোকদার, মা রমেলা ও চাচাতো ভাই আবু জাফর ঠান্ডুকেও থানায় নিয়ে সারা রাত নির্যাতন করা হয়েছে। পরে আবু জাফর ঠান্ডু পাঁচটি চেকের মাধ্যমে ৭২ লাখ টাকা দিলে নির্যাতন থামে। এরপর ১ জুন বিকেলে সাদ্দাম, বকুলসহ চারজনকে শরীয়তপুর আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। ৬ জুন বিকেলে চারজনই জামিনে বের হন। এর আগে ২ জুন পুলিশ সুপারের কাছে লিখিত অভিযোগ দেন আবু জাফর ঠান্ডু।
ভুক্তভোগী সাদ্দাম চোকদার ও বকুল চোকদার বলেন, তাঁদের নয়জনের বিরুদ্ধে পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানায় একটি ছিনতাই মামলা হয়। সেই মামলায় তাঁরা দুজন এবং আরেক আসামি শহিদুল হাইকোর্ট থেকে জামিন নেন। তবুও তাঁদের আটক করা হয় এবং নির্যাতন করে ৭২ লাখ টাকার চেক নেন নড়িয়া সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাসেল মনির ও পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানার ওসি মোস্তাফিজুর রহমান।
সাদ্দাম চোকদার বলেন, ‘আমাদের বেধড়ক মারধর করেছে। আমাদের বড় ভাই ঠান্ডু চোকদারের কাছে আমাদের দুটি দোকানঘর বিক্রি করতে বাধ্য করেছে। পরে আবু জাফর ঠান্ডু অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও ওসিকে ৭২ লাখ টাকার চেক লিখে দিলে আমরা রক্ষা পাই।’
আবু জাফর ঠান্ডু চোকদার বলেন, ‘৩১ মে রাত ১টার সময় পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানা-পুলিশ আমাকে বাড়ি থেকে ধরে থানায় নিয়ে যায়। পরে কাপড় দিয়ে চোখ বেঁধে ওসির রুমে নিয়ে রাত ১টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত মারধর করে। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাসেল মনির আমাকে সাদ্দাম চোকদারের বাবা বাদশা চোকদার ও বকুল চোকদারের বাবা রশিদ চোকদারের নাওডোবা বাজারের দুটি দোকানঘর ৭২ লাখ টাকায় কিনতে চাপ দেন। রাজি হলে আমাকে ছেড়ে দেন। পরদিন চাচাতো ভাই সাদ্দাম ও বকুলকে বাঁচাতে ন্যাশনাল ব্যাংক নাওডোবা শাখায় আমার হিসাব নম্বরের পাঁচটি চেকে ৭২ লাখ টাকার চেক দিই ওসি মোস্তাফিজুর রহমানকে।’
মামলার বিষয়ে জানতে বাদী শাহিন আলম শেখের ফোন নম্বরে কল করা হলে অন্য একজন ধরে বলেন, নম্বরটি শাহিনের নয়, তাঁর পরিবারের। শাহিন বাড়িতে নেই।
পদ্মা দক্ষিণ থানার ওসি শেখ মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘ছিনতাই মামলার বাদীপক্ষ তাঁদের মারধর করেছে। আমার সম্পৃক্ততা নেই। চেকের বিষয়েও আমার জানা নেই।’
আদালতের আদেশের বিষয়ে শরীয়তপুরের পুলিশ সুপার সাইফুল হক বলেন, ‘তদন্ত কমিটি গঠন করে এসব ঘটনা আমরা তদন্ত করছি। অভিযোগের বিষয় প্রমাণিত হলে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আর আদালত থেকে কোনো আদেশ বা নির্দেশনা এখনো আমি হাতে পাইনি। আদালত কোনো নির্দেশনা দিলে সে অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
ধর্ষণের শিকার নারীর ছবি বা পরিচয় সংবাদ মাধ্যম কিংবা ফেসবুকসহ সামাজিক মাধ্যমে কেউ প্রকাশ করলেই পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাকে আটক করতে পারবে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১৪ ধারায় বর্ণিত এই অপরাধ আমলযোগ্য হওয়ায় জড়িত অভিযোগে কোনো ব্যক্তিকে সঙ্গে সঙ্গে আটক করা যাবে।
১ দিন আগেসাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
১০ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
২০ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫