নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে কারাবন্দী উল্লেখ করে বাবার মুক্তির দাবি জানিয়েছেন বিএনএস গ্রুপ অব কোম্পানির চেয়ারম্যান এম এন এইচ বুলুর মেয়ে নুসরাত লায়লা বুলু। আজ মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে এ দাবি করেন তিনি। তিনি নিজেও বিএনএস গ্রুপের একজন পরিচালক।
গত বছরের আগস্টে বনানী থানার একটি অর্থ পাচার মামলায় বিএনএস গ্রুপের চেয়ারম্যান এম এন এইচ বুলুকে কারাগারে পাঠান আদালত। ওই মামলায় বুলুর বিরুদ্ধে ১২ লাখ টাকা পাচারের অভিযোগ আনা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে নুসরাত লায়লা বুলু দাবি করেন, ‘বিনা কারণে আমার বাবাকে ৮০ দিন জেলহাজতে রাখা হয়েছে। তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার। তাঁর বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ প্রমাণ করতে পারেনি। আমরা দুদক কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলতে চাইলেও তাঁরা কোনো সাড়া দিচ্ছেন না।
নুসরাত বলেন, ‘একই তথ্যের ভিত্তিতে একই মামলা দিচ্ছে দুদক ও সিআইডি। আমার বাবা মানি লন্ডারিংয়ে যুক্ত এমন কোনো ডকুমেন্ট তারা দেখাতে পারেনি।’
এ বিষয়ে কোনো আইনগত ব্যবস্থা নেবেন কি না, জানতে চাইলে নুসরাত লায়লা বলেন, ‘ব্যাংক স্টেটমেন্টে বলা হয়েছে বাবা সেখানে কোনোভাবেই জড়িত নন। আমরা অবশ্যই আইনগত ব্যবস্থা নেব।’
এর আগে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বুলুর স্ত্রী হোসনে আরা নাজ। লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, এম এন এইচ বুলু গত ১৬ নভেম্বর থেকে জেলহাজতে। আমির ফুডস নামের একটি প্রতিষ্ঠানের রপ্তানির বিপরীতে সরকারি প্রণোদনার অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে বনানী থানার মামলায় এম এন এইচ বুলুকে ১ নম্বর আসামি আমির হোসেনের ব্যাংক হিসাবের নমিনি দেখিয়ে ৩ নম্বর আসামি হিসেবে উল্লেখ করা হয়। ওই ব্যাংক হিসাবের নমিনি ফরমে বুলুর কোনো স্বাক্ষর নেই।
এ সময় সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনএস গ্রুপের মহাব্যবস্থাপক মোকসুদুজ্জামান, মার্কেটিং ডিরেক্টর বড়ুন চন্দ্র সেন, এন এইচ বুলুর ভাই সাইফুদ্দিন আহমেদ মিলন।
ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে কারাবন্দী উল্লেখ করে বাবার মুক্তির দাবি জানিয়েছেন বিএনএস গ্রুপ অব কোম্পানির চেয়ারম্যান এম এন এইচ বুলুর মেয়ে নুসরাত লায়লা বুলু। আজ মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে এ দাবি করেন তিনি। তিনি নিজেও বিএনএস গ্রুপের একজন পরিচালক।
গত বছরের আগস্টে বনানী থানার একটি অর্থ পাচার মামলায় বিএনএস গ্রুপের চেয়ারম্যান এম এন এইচ বুলুকে কারাগারে পাঠান আদালত। ওই মামলায় বুলুর বিরুদ্ধে ১২ লাখ টাকা পাচারের অভিযোগ আনা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে নুসরাত লায়লা বুলু দাবি করেন, ‘বিনা কারণে আমার বাবাকে ৮০ দিন জেলহাজতে রাখা হয়েছে। তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার। তাঁর বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ প্রমাণ করতে পারেনি। আমরা দুদক কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলতে চাইলেও তাঁরা কোনো সাড়া দিচ্ছেন না।
নুসরাত বলেন, ‘একই তথ্যের ভিত্তিতে একই মামলা দিচ্ছে দুদক ও সিআইডি। আমার বাবা মানি লন্ডারিংয়ে যুক্ত এমন কোনো ডকুমেন্ট তারা দেখাতে পারেনি।’
এ বিষয়ে কোনো আইনগত ব্যবস্থা নেবেন কি না, জানতে চাইলে নুসরাত লায়লা বলেন, ‘ব্যাংক স্টেটমেন্টে বলা হয়েছে বাবা সেখানে কোনোভাবেই জড়িত নন। আমরা অবশ্যই আইনগত ব্যবস্থা নেব।’
এর আগে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বুলুর স্ত্রী হোসনে আরা নাজ। লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, এম এন এইচ বুলু গত ১৬ নভেম্বর থেকে জেলহাজতে। আমির ফুডস নামের একটি প্রতিষ্ঠানের রপ্তানির বিপরীতে সরকারি প্রণোদনার অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে বনানী থানার মামলায় এম এন এইচ বুলুকে ১ নম্বর আসামি আমির হোসেনের ব্যাংক হিসাবের নমিনি দেখিয়ে ৩ নম্বর আসামি হিসেবে উল্লেখ করা হয়। ওই ব্যাংক হিসাবের নমিনি ফরমে বুলুর কোনো স্বাক্ষর নেই।
এ সময় সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনএস গ্রুপের মহাব্যবস্থাপক মোকসুদুজ্জামান, মার্কেটিং ডিরেক্টর বড়ুন চন্দ্র সেন, এন এইচ বুলুর ভাই সাইফুদ্দিন আহমেদ মিলন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৩ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৩ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৫ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২২ দিন আগে