ফেনী প্রতিনিধি
যৌতুকের জন্য স্ত্রীকে নির্যাতন ও পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় স্বামী আবদুল কাদেরের মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছে আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ফেনীর নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনালের বিচারক ওসমান হায়দার এ রায় দেন। আবদুল কাদের ফেনীর ছাগলনাইয়া উপজেলার পাঠানগড় গ্রামের মৃত সাহাব উদ্দিনের ছেলে। এ সময় মামলার অপর দুই আসামি মকবুল আহম্মদ ও হাফেজ আহম্মেদকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়।
আদালত ও মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, আবদুল কাদেরের সঙ্গে একই এলাকার মোহাম্মদ আলীর মেয়ে আবু তারার বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে স্বামী ও তাঁর পরিবারের লোকজন তারার বাবা-মার কাছে যৌতুকের দাবি করেন। যৌতুক না পেয়ে তাঁরা নিয়মিত তারার ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালাত। গত ২০০০ সালের ২৩ জুলাই ৩০ হাজার টাকা যৌতুক দাবি করা হয়। কিন্তু তারার পরিবারের পক্ষ থেকে যৌতুক দিতে অপারগতা প্রকাশ করে। এতে গত ২০০১ সালের ১৫ এপ্রিল স্বামী আবদুল কাদের ও তাঁর পরিবারের লোকজন তারাকে বেধড়ক মারধর করেন। ঘটনার রাতেই তারা মারা যায়। এ ঘটনায় তারার বাবা মোহাম্মদ আলী ছাগলনাইয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
গত ২০০১ সালের ৩১ জুলাই ছাগলনাইয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) হাবিবুর রহমান তদন্ত শেষে ৫ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। মামলাটি আদালতে চলাকালে শরিফা খাতুন ও আমেনা খাতুন নামে দুজন আসামি মারা যান। মামলায় মকবুল আহম্মদ ও হাফেজ আহম্মেদকে আসামি করা হলেও দুজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাঁদের বেকসুর খালাস করা হয়েছে।
মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি আবদুল কাদের রায় ঘোষণার সময় আদালতে অনুপস্থিত ছিলেন।
আদালতের জ্যেষ্ঠ সহকারী সরকারি কৌসুলি ফরিদ আহমেদ হাজারী বলেন, আবদুল কাদের যখন গ্রেপ্তার হবেন বা আদালতে আত্মসমর্পণ করবেন তখন মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হবে।
যৌতুকের জন্য স্ত্রীকে নির্যাতন ও পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় স্বামী আবদুল কাদেরের মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছে আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ফেনীর নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনালের বিচারক ওসমান হায়দার এ রায় দেন। আবদুল কাদের ফেনীর ছাগলনাইয়া উপজেলার পাঠানগড় গ্রামের মৃত সাহাব উদ্দিনের ছেলে। এ সময় মামলার অপর দুই আসামি মকবুল আহম্মদ ও হাফেজ আহম্মেদকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়।
আদালত ও মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, আবদুল কাদেরের সঙ্গে একই এলাকার মোহাম্মদ আলীর মেয়ে আবু তারার বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে স্বামী ও তাঁর পরিবারের লোকজন তারার বাবা-মার কাছে যৌতুকের দাবি করেন। যৌতুক না পেয়ে তাঁরা নিয়মিত তারার ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালাত। গত ২০০০ সালের ২৩ জুলাই ৩০ হাজার টাকা যৌতুক দাবি করা হয়। কিন্তু তারার পরিবারের পক্ষ থেকে যৌতুক দিতে অপারগতা প্রকাশ করে। এতে গত ২০০১ সালের ১৫ এপ্রিল স্বামী আবদুল কাদের ও তাঁর পরিবারের লোকজন তারাকে বেধড়ক মারধর করেন। ঘটনার রাতেই তারা মারা যায়। এ ঘটনায় তারার বাবা মোহাম্মদ আলী ছাগলনাইয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
গত ২০০১ সালের ৩১ জুলাই ছাগলনাইয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) হাবিবুর রহমান তদন্ত শেষে ৫ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। মামলাটি আদালতে চলাকালে শরিফা খাতুন ও আমেনা খাতুন নামে দুজন আসামি মারা যান। মামলায় মকবুল আহম্মদ ও হাফেজ আহম্মেদকে আসামি করা হলেও দুজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাঁদের বেকসুর খালাস করা হয়েছে।
মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি আবদুল কাদের রায় ঘোষণার সময় আদালতে অনুপস্থিত ছিলেন।
আদালতের জ্যেষ্ঠ সহকারী সরকারি কৌসুলি ফরিদ আহমেদ হাজারী বলেন, আবদুল কাদের যখন গ্রেপ্তার হবেন বা আদালতে আত্মসমর্পণ করবেন তখন মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হবে।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৬ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৫ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫