উখিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কাজের প্রলোভন দেখিয়ে অপহরণ, মানব পাচার, মুক্তিপণ আদায়সহ বিভিন্ন অপরাধে যুক্ত মিয়ানমারকেন্দ্রিক একটি আন্তর্জাতিক অপরাধী চক্রের ৯ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে ৮ এপিবিএন। এ ছাড়া অপহৃত তিন রোহিঙ্গা কিশোরকে উদ্ধার করা হয়েছে।
গতকাল শনিবার উখিয়া, কুতুপালং ও টেকনাফের দুর্গম স্থানে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন টেকনাফের বাসিন্দা নুরুল আমিন (৩২), মো. ফয়সাল (১৮), শফিকুল (১৮), সাইফুল ইসলাম (২২), মিজানুর রহমান (১৮), আব্দুর রহমান (১৭), মোহাম্মদ পারভেজ (১৪), মো. মোবারক (১৭) ও রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা মো. আমিন (১৭)।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ৮ এপিবিএনের সহকারী পুলিশ সুপার (মিডিয়া) ফারুক আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, চক্রের সদস্যরা রোহিঙ্গা ক্যাম্পসহ উখিয়া-টেকনাফের বিভিন্ন স্থান থেকে কাজের প্রলোভন দেখিয়ে কিশোরসহ নানা বয়সীদের অপহরণ করত।
অপহরণের পর তাঁদের মিয়ানমারের শামিলা নামক স্থানে নিয়ে গিয়ে পরিবারের কাছ থেকে মুক্তিপণ দাবি করত চক্রটি। অনেক সময় হত্যাকাণ্ডের ঘটনাও ঘটে বলে জানান এপিবিএনের এই কর্মকর্তা।
এ ঘটনায় উদ্ধার হওয়া কিশোররা হলো—১৩ নং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা সোনা মিয়ার ছেলে মোহাম্মদ হাসান (১৪), মোহাম্মদ তাহেরের ছেলে আনিসুর রহমান (১৩) ও আব্দুল আলিমের ছেলে নুর আলম (১৫)।
মুক্তি পেয়ে রোহিঙ্গা কিশোর হাসান আজকের পত্রিকাকে জানায়, সুপারিবাগানে কাজের কথা বলে টেকনাফের অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে আটকে রাখে অপহরণকারীরা। পরে নাফ নদী হয়ে অবৈধ পথে তাদের নিয়ে যাওয়া হয় আকিয়াবের শামিলা এলাকায়। হত্যার হুমকিসহ মালয়েশিয়ায় পাচারের ভয় দেখিয়ে তার পরিবারের কাছে মুক্তিপণ আদায় করে চক্রটি।
একই কায়দায় ৬ জুলাই আরও ছয়জনকে ১৩ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্প ও আশপাশের এলাকা থেকে অপহরণ করেছে চক্রটি।
গ্রেপ্তারদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ গ্রহণসহ অপহৃতদের উদ্ধার করতে তৎপরতা অব্যাহত রেখেছে এপিবিএন।
কাজের প্রলোভন দেখিয়ে অপহরণ, মানব পাচার, মুক্তিপণ আদায়সহ বিভিন্ন অপরাধে যুক্ত মিয়ানমারকেন্দ্রিক একটি আন্তর্জাতিক অপরাধী চক্রের ৯ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে ৮ এপিবিএন। এ ছাড়া অপহৃত তিন রোহিঙ্গা কিশোরকে উদ্ধার করা হয়েছে।
গতকাল শনিবার উখিয়া, কুতুপালং ও টেকনাফের দুর্গম স্থানে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন টেকনাফের বাসিন্দা নুরুল আমিন (৩২), মো. ফয়সাল (১৮), শফিকুল (১৮), সাইফুল ইসলাম (২২), মিজানুর রহমান (১৮), আব্দুর রহমান (১৭), মোহাম্মদ পারভেজ (১৪), মো. মোবারক (১৭) ও রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা মো. আমিন (১৭)।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ৮ এপিবিএনের সহকারী পুলিশ সুপার (মিডিয়া) ফারুক আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, চক্রের সদস্যরা রোহিঙ্গা ক্যাম্পসহ উখিয়া-টেকনাফের বিভিন্ন স্থান থেকে কাজের প্রলোভন দেখিয়ে কিশোরসহ নানা বয়সীদের অপহরণ করত।
অপহরণের পর তাঁদের মিয়ানমারের শামিলা নামক স্থানে নিয়ে গিয়ে পরিবারের কাছ থেকে মুক্তিপণ দাবি করত চক্রটি। অনেক সময় হত্যাকাণ্ডের ঘটনাও ঘটে বলে জানান এপিবিএনের এই কর্মকর্তা।
এ ঘটনায় উদ্ধার হওয়া কিশোররা হলো—১৩ নং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা সোনা মিয়ার ছেলে মোহাম্মদ হাসান (১৪), মোহাম্মদ তাহেরের ছেলে আনিসুর রহমান (১৩) ও আব্দুল আলিমের ছেলে নুর আলম (১৫)।
মুক্তি পেয়ে রোহিঙ্গা কিশোর হাসান আজকের পত্রিকাকে জানায়, সুপারিবাগানে কাজের কথা বলে টেকনাফের অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে আটকে রাখে অপহরণকারীরা। পরে নাফ নদী হয়ে অবৈধ পথে তাদের নিয়ে যাওয়া হয় আকিয়াবের শামিলা এলাকায়। হত্যার হুমকিসহ মালয়েশিয়ায় পাচারের ভয় দেখিয়ে তার পরিবারের কাছে মুক্তিপণ আদায় করে চক্রটি।
একই কায়দায় ৬ জুলাই আরও ছয়জনকে ১৩ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্প ও আশপাশের এলাকা থেকে অপহরণ করেছে চক্রটি।
গ্রেপ্তারদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ গ্রহণসহ অপহৃতদের উদ্ধার করতে তৎপরতা অব্যাহত রেখেছে এপিবিএন।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪