বরগুনা প্রতিনিধি
বরগুনায় এক কিশোরীকে (১৫) ধর্ষণের অভিযোগে বাবা ও ছেলেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার বেলা ১১টার দিকে আদালতের মাধ্যমে তাঁদের জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
গতকাল রোববার রাতে কিশোরীর মা বাদী হয়ে বরগুনা থানায় একটি ধর্ষণ মামলা করেন। এরপর ওই দিন রাতেই আসামিদের নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আজ সকালে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন বরগুনা সদর থানার ওসি এ কে এম তারিকুল ইসলাম।
এ মামলায় আসামিরা হলেন বরগুনা পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম ও তাঁর ছেলে আরিফ।
ভুক্তভোগী কিশোরীর মা জানান, তাঁর স্বামী নেই। বাঁচার তাগিদে প্রতিদিন তরকারি বাজারে সবজি বিক্রি করতে হয়। তাঁর কিশোরী মেয়ে একাই বাসায় থাকত। প্রধান আসামি নুরুল ইসলামের তাঁর মেয়ের বয়সী একটি মেয়ে আছে। ওই মেয়ের সঙ্গে তাঁর মেয়ে প্রায়ই নুরুল ইসলামের বাসায় থাকত। নুরুল ইসলামকে সে খালু বলে ডাকত। তাঁর বাসায় গেলে নুরুল ইসলাম তাকে নানা প্রলোভন দিতেন। একপর্যায়ে বিয়ে করার কথা বলে কিশোরীকে ধর্ষণ করেন। এভাবে কয়েক মাস ধরে নুরুল ইসলাম কিশোরীকে ধর্ষণ করেন।
কিশোরীর মা আরও জানান, নুরুল ইসলামের ছেলে আরিফও তাঁর মেয়েকে একাধিকবার ধর্ষণ করেছেন।
ওই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ফারুক হোসেন জানান, বাবা-ছেলের ধর্ষণের শিকার হয়ে কিশোরী ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়লে একপর্যায়ে লোকজন বিষয়টি জেনে যায়। ভুক্তভোগী পরিবার জেলা প্রশাসক বরাবর অভিযোগ করলে তিনি বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ব্যবস্থা নিতে বলেন। পরে বরগুনা থানার ওসি কিশোরীর মায়ের অভিযোগ আমলে নিয়ে রোববার রাতে নুরুল ইসলাম ও তাঁর ছেলে আরিফুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে।
বরগুনা সদর থানার ওসি এ কে এম তারিকুল ইসলাম বলেন, মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে উভয়কে সোমবার বেলা ১১টার দিকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। কিশোরীর চিকিৎসাসহ আইনগত সহায়তা নিশ্চিত করতে তাকে পুলিশি হেফাজতে রাখা হয়েছে।
বরগুনায় এক কিশোরীকে (১৫) ধর্ষণের অভিযোগে বাবা ও ছেলেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার বেলা ১১টার দিকে আদালতের মাধ্যমে তাঁদের জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
গতকাল রোববার রাতে কিশোরীর মা বাদী হয়ে বরগুনা থানায় একটি ধর্ষণ মামলা করেন। এরপর ওই দিন রাতেই আসামিদের নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আজ সকালে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন বরগুনা সদর থানার ওসি এ কে এম তারিকুল ইসলাম।
এ মামলায় আসামিরা হলেন বরগুনা পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম ও তাঁর ছেলে আরিফ।
ভুক্তভোগী কিশোরীর মা জানান, তাঁর স্বামী নেই। বাঁচার তাগিদে প্রতিদিন তরকারি বাজারে সবজি বিক্রি করতে হয়। তাঁর কিশোরী মেয়ে একাই বাসায় থাকত। প্রধান আসামি নুরুল ইসলামের তাঁর মেয়ের বয়সী একটি মেয়ে আছে। ওই মেয়ের সঙ্গে তাঁর মেয়ে প্রায়ই নুরুল ইসলামের বাসায় থাকত। নুরুল ইসলামকে সে খালু বলে ডাকত। তাঁর বাসায় গেলে নুরুল ইসলাম তাকে নানা প্রলোভন দিতেন। একপর্যায়ে বিয়ে করার কথা বলে কিশোরীকে ধর্ষণ করেন। এভাবে কয়েক মাস ধরে নুরুল ইসলাম কিশোরীকে ধর্ষণ করেন।
কিশোরীর মা আরও জানান, নুরুল ইসলামের ছেলে আরিফও তাঁর মেয়েকে একাধিকবার ধর্ষণ করেছেন।
ওই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ফারুক হোসেন জানান, বাবা-ছেলের ধর্ষণের শিকার হয়ে কিশোরী ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়লে একপর্যায়ে লোকজন বিষয়টি জেনে যায়। ভুক্তভোগী পরিবার জেলা প্রশাসক বরাবর অভিযোগ করলে তিনি বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ব্যবস্থা নিতে বলেন। পরে বরগুনা থানার ওসি কিশোরীর মায়ের অভিযোগ আমলে নিয়ে রোববার রাতে নুরুল ইসলাম ও তাঁর ছেলে আরিফুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে।
বরগুনা সদর থানার ওসি এ কে এম তারিকুল ইসলাম বলেন, মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে উভয়কে সোমবার বেলা ১১টার দিকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। কিশোরীর চিকিৎসাসহ আইনগত সহায়তা নিশ্চিত করতে তাকে পুলিশি হেফাজতে রাখা হয়েছে।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৮ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১১ দিন আগে