ভোলা প্রতিনিধি
ভোলার রাজাপুরে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে রুহুল আমিন (৪৫) নামে এক বৃদ্ধকে হত্যার অভিযোগে জরিনা বেগম (৩৫) নামে এক নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ বুধবার সকালে ভোলার আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেলহাজতে পাঠানো হয়। এর আগে গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। নিহত রুহুল আমিন সদর উপজেলার রাজাপুর ইউনিয়নের দাইয়া গ্রামের বাসিন্দা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রাজাপুর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের রুহুল আমিন সর্দারের সঙ্গে তাঁর আত্মীয় কাসেম গংদের জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে দফায় দফায় সালিস বৈঠকও হয়। বিরোধীয় ওই জমিতে গতকাল বিকেলে ধান কাটতে যান রুহুল আমিন। এতে প্রতিপক্ষ কাসেম তাঁকে বাধা দেন। এ নিয়ে কাসেমদের সঙ্গে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে লাঠির আঘাতে রুহুল আমিন গুরুতর আহত হন। স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সন্ধ্যায় মারা যান তিনি।
স্থানীয় সেফালি বেগম বলেন, গতকাল সকালে আমাদের ভোগদখলীয় জমিতে ধান কাটার জন্য ৮ জন কৃষক কাজ করছিল। তাঁদের জন্য দুপুর ১২টার দিকে ভাত নিয়ে বিলের উদ্দেশ্যে যাই। এলাকার চান্দু ফকিরের বাড়ির কাছে গেলে কাসেম চৌকিদার ও তাঁর দুই ছেলে হঠাৎ করেই রুহুল আমিনকে লাঠিসোঁটা দিয়ে মারধর করে। পরে তাঁকে ভোলা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাঁর মৃত্যু হয়।
ভোলা সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এনায়েত হোসেন খবরের সত্যতা নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ ঘটনায় ভোলা সদর মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। নিহত রুহুল আমিনের ছেলে সাইদুল ইসলাম বাদী হয়ে ৪ জনকে আসামি করে এ মামলা দায়ের করেন। কাসেম চৌকিদারকে মামলার প্রধান আসামি করা হয়েছে। এ ছাড়া তাঁর স্ত্রী জরিনা বেগম ও দুই ছেলেকে আসামি করা হয়।
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আরও বলেন, হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে মামলার এজাহারভুক্ত আসামি জরিনা বেগমকে গ্রেপ্তার করে জেলহাজতে পাঠানো হয়। পুলিশ এ ঘটনার তদন্ত করছে।
ভোলার রাজাপুরে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে রুহুল আমিন (৪৫) নামে এক বৃদ্ধকে হত্যার অভিযোগে জরিনা বেগম (৩৫) নামে এক নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ বুধবার সকালে ভোলার আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেলহাজতে পাঠানো হয়। এর আগে গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। নিহত রুহুল আমিন সদর উপজেলার রাজাপুর ইউনিয়নের দাইয়া গ্রামের বাসিন্দা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রাজাপুর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের রুহুল আমিন সর্দারের সঙ্গে তাঁর আত্মীয় কাসেম গংদের জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে দফায় দফায় সালিস বৈঠকও হয়। বিরোধীয় ওই জমিতে গতকাল বিকেলে ধান কাটতে যান রুহুল আমিন। এতে প্রতিপক্ষ কাসেম তাঁকে বাধা দেন। এ নিয়ে কাসেমদের সঙ্গে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে লাঠির আঘাতে রুহুল আমিন গুরুতর আহত হন। স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সন্ধ্যায় মারা যান তিনি।
স্থানীয় সেফালি বেগম বলেন, গতকাল সকালে আমাদের ভোগদখলীয় জমিতে ধান কাটার জন্য ৮ জন কৃষক কাজ করছিল। তাঁদের জন্য দুপুর ১২টার দিকে ভাত নিয়ে বিলের উদ্দেশ্যে যাই। এলাকার চান্দু ফকিরের বাড়ির কাছে গেলে কাসেম চৌকিদার ও তাঁর দুই ছেলে হঠাৎ করেই রুহুল আমিনকে লাঠিসোঁটা দিয়ে মারধর করে। পরে তাঁকে ভোলা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাঁর মৃত্যু হয়।
ভোলা সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এনায়েত হোসেন খবরের সত্যতা নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ ঘটনায় ভোলা সদর মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। নিহত রুহুল আমিনের ছেলে সাইদুল ইসলাম বাদী হয়ে ৪ জনকে আসামি করে এ মামলা দায়ের করেন। কাসেম চৌকিদারকে মামলার প্রধান আসামি করা হয়েছে। এ ছাড়া তাঁর স্ত্রী জরিনা বেগম ও দুই ছেলেকে আসামি করা হয়।
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আরও বলেন, হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে মামলার এজাহারভুক্ত আসামি জরিনা বেগমকে গ্রেপ্তার করে জেলহাজতে পাঠানো হয়। পুলিশ এ ঘটনার তদন্ত করছে।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪