সাইফুল মাসুম, ঢাকা

মৌচাক থেকে কাকরাইল মোড় পর্যন্ত হেঁটে যেতে সময় লাগে প্রায় ১০ মিনিট। কিন্তু যানজটের কারণে একই পথ রিকশায় কিংবা বাসে পাড়ি দিতে লাগে আধা ঘণ্টা। যেখানে গাড়িতে করে দ্রুত পৌঁছানোর কথা, সেখানে সময় লাগছে তিন গুনেরও বেশি। অফিস শুরু আর শেষ হওয়ার পর রাস্তায় গাড়ির চাপ বাড়লে গন্তব্যে পৌঁছাতে সময় আরও বেশি লাগছে। এমনিতেই সুষ্ঠু পরিকল্পনার অভাবসহ নানা কারণে যানজট নগরবাসীর নিত্যসঙ্গী হয়ে পড়েছে। তার ওপর রাস্তা দখল করে অবৈধভাবে পার্ক করা হচ্ছে গাড়ি। এতে নির্দিষ্ট সময়ে, নির্দিষ্ট স্থানে পৌঁছাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে নগরবাসীকে।
মৌচাক-কাকরাইল সড়কে সরেজমিনে দেখা যায়, রাস্তার অর্ধেকেরও বেশি জায়গাজুড়ে অবৈধভাবে গাড়ি পার্ক করে রাখা হয়েছে। মৌচাকে রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিআইডির অফিস থেকে এসএ পরিবহনের প্রধান কার্যালয় পর্যন্ত অবৈধ পার্কিংয়ের তালিকায় রয়েছে মোটরসাইকেল, বাস, ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান ও সিএনজি। গাড়িচালকদের অভিযোগ, বিপণিবিতানগুলোতে পার্কিংয়ের জায়গা না থাকায় তাঁরা রাস্তায় গাড়ি রাখতে বাধ্য হচ্ছেন।
শান্তিনগর এলাকায় পার্কিংয়ে রাখা একটি ট্রাকের চালক মহসিন মিয়া বলেন, ‘পাশের মার্কেটে মালামাল রাখতে গাড়ি থামিয়ে রাখছি। মার্কেটে তো আর পার্কিংয়ের জায়গা নাই। থাকলে তো আর আমি এইখানে গাড়ি রাখতাম না।’
মতিঝিল, কারওয়ান বাজার, নিউমার্কেট, মগবাজার, মৌচাক, কাকরাইল, পল্টন, সচিবালয়, গুলশান, ধানমন্ডি ও বনানী এলাকার প্রায় সব রাস্তাতেই অবৈধভাবে গাড়ি পার্ক করতে দেখা গেছে। বুয়েটের অ্যাকসিডেন্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউটের তথ্য বলছে, ঢাকায় ৩০ শতাংশ যানজটের জন্য দায়ী অবৈধ পার্কিং।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পার্কিং নৈরাজ্য বন্ধ করতে নগরীর প্রতিটি ভবন নির্মাণকালে গাড়ি পার্কিংয়ের পর্যাপ্ত জায়গা রাখা হচ্ছে কি না, তা নিয়ে সিটি করপোরেশন ও রাজউকসহ সংশ্লিষ্টদের নজরদারি আরও বাড়াতে হবে।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিকের দায়িত্বে থাকা অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মো. মুনিবুর রহমান বলেন, ‘অবৈধ পার্কিংয়ের বিষয়ে আমরা সব সময় নিরুৎসাহিত করি। এমনকি প্রধান সড়কগুলোতে জরিমানাও করে থাকি।’ এদিকে নগরবিদেরা বলছেন, সুষ্ঠু পরিকল্পনা গ্রহণ না করলে অবৈধ পার্কিং বন্ধ করা কঠিন হবে। কারণ, নগরীতে চাহিদা অনুযায়ী পার্কিংয়ের ব্যবস্থা নেই। ২০০৮ সালের ইমারত নির্মাণ বিধিমালায় বলা হয়েছে, কোনো ভবন নির্মাণ করলে সেটাতে পার্কিংয়ের ব্যবস্থা রাখতে হবে। ভবন কমার্শিয়াল হলে, পার্কিংয়ের জায়গাও বেশি থাকতে হবে। অথচ নগরীর বিভিন্ন মার্কেটে পার্কিংয়ের জায়গা দখল করে বসানো হচ্ছে দোকানপাট। আবার কোনো কোনো মার্কেটে পার্কিংয়ের জন্য কোনো জায়গাই রাখা হয়নি।
ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইপিডি) নির্বাহী পরিচালক পরিকল্পনাবিদ ড. আদিল মুহাম্মদ খান বলেন, শহরে অনেক বড় রাস্তা রয়েছে, কিন্তু অবৈধ পার্কিংয়ের কারণে তার ব্যবহার ৩০ শতাংশের বেশি হচ্ছে না। যানজট কমাতে ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি পর্যাপ্ত পার্কিংয়ের ব্যবস্থাও নিশ্চিত করতে হবে।
পার্কিং নৈরাজ্য কমাতে অবিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশন (ডিসিসি) ২০০৭ সালে মহাপরিকল্পনা হাতে নেয়। ওই সময় ডিসিসির আরবান প্ল্যানিং বিভাগ একটি খসড়াও তৈরি করে। রাজধানীর পার্কিং স্পটগুলোতে কী পরিমাণ গাড়ি পার্কিং করা যায়, তা-ও নির্ধারণ করা হয়। সিদ্ধান্ত হয় নির্ধারিত স্থানেই হবে গাড়ি পার্কিং। দিতে হবে টোল। টোল আদায় কর্মীদের অনুমতি ছাড়া রাস্তার পাশে কেউ গাড়ি পার্কিং করতে পারবে না। কিন্তু নানা জটিলতায় সেই মহাপরিকল্পনা গত ১৫ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি।
বর্তমানে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) অস্থায়ী পার্কিং জোন রয়েছে ৩১টি। আর ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) একটি স্থায়ী ও ২২টি অস্থায়ী পার্কিং জোন রয়েছে। তবে সেগুলোর বেশির ভাগই কোনো না কোনো রাস্তার জায়গা দখল করে করা হয়েছে।
ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সেলিম রেজা বলেন, ‘ডিএনসিসিতে সফটওয়্যার কন্ট্রোল স্মার্ট পার্কিংয়ের জন্য ইতিমধ্যেই গুলশানে পাইলটিং শুরু করেছি। আশা করি, পার্কিং জটিলতা কমে আসবে।’
ডিএসসিসির নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ফরিদ আহম্মদ বলেন, ‘ওসমানী উদ্যানে বড় পরিসরে পার্কিং জোন তৈরি করব। এখানে আড়াই হাজার গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা থাকবে। আগামী অর্থবছরে এটা বাস্তবায়ন করতে পারব।’
পার্কিংয়ের অব্যবস্থাপনা নিয়ে জানতে চাইলে বুয়েটের অধ্যাপক ও পরিবহন বিশেষজ্ঞ ড. এম শামসুল হক বলেন, প্রতিটি ভবনে পার্কিং জোনের বাইরে ড্রপ জোনও রাখা উচিত। যাতে যাত্রীদের ওঠানামায় অন্য গাড়ির চলাচল ব্যাহত না হয়। আন্ডারগ্রাউন্ডের পার্কিং স্পেসের কমার্শিয়াল ব্যবহার বন্ধ করতে হবে। আপাতত যতটুকু সাধ্য রয়েছে, তার সবটুকু কাজে লাগাতে পারলেও সমস্যা কমবে। কমে যাবে যানজটের ভোগান্তিও।

মৌচাক থেকে কাকরাইল মোড় পর্যন্ত হেঁটে যেতে সময় লাগে প্রায় ১০ মিনিট। কিন্তু যানজটের কারণে একই পথ রিকশায় কিংবা বাসে পাড়ি দিতে লাগে আধা ঘণ্টা। যেখানে গাড়িতে করে দ্রুত পৌঁছানোর কথা, সেখানে সময় লাগছে তিন গুনেরও বেশি। অফিস শুরু আর শেষ হওয়ার পর রাস্তায় গাড়ির চাপ বাড়লে গন্তব্যে পৌঁছাতে সময় আরও বেশি লাগছে। এমনিতেই সুষ্ঠু পরিকল্পনার অভাবসহ নানা কারণে যানজট নগরবাসীর নিত্যসঙ্গী হয়ে পড়েছে। তার ওপর রাস্তা দখল করে অবৈধভাবে পার্ক করা হচ্ছে গাড়ি। এতে নির্দিষ্ট সময়ে, নির্দিষ্ট স্থানে পৌঁছাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে নগরবাসীকে।
মৌচাক-কাকরাইল সড়কে সরেজমিনে দেখা যায়, রাস্তার অর্ধেকেরও বেশি জায়গাজুড়ে অবৈধভাবে গাড়ি পার্ক করে রাখা হয়েছে। মৌচাকে রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিআইডির অফিস থেকে এসএ পরিবহনের প্রধান কার্যালয় পর্যন্ত অবৈধ পার্কিংয়ের তালিকায় রয়েছে মোটরসাইকেল, বাস, ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান ও সিএনজি। গাড়িচালকদের অভিযোগ, বিপণিবিতানগুলোতে পার্কিংয়ের জায়গা না থাকায় তাঁরা রাস্তায় গাড়ি রাখতে বাধ্য হচ্ছেন।
শান্তিনগর এলাকায় পার্কিংয়ে রাখা একটি ট্রাকের চালক মহসিন মিয়া বলেন, ‘পাশের মার্কেটে মালামাল রাখতে গাড়ি থামিয়ে রাখছি। মার্কেটে তো আর পার্কিংয়ের জায়গা নাই। থাকলে তো আর আমি এইখানে গাড়ি রাখতাম না।’
মতিঝিল, কারওয়ান বাজার, নিউমার্কেট, মগবাজার, মৌচাক, কাকরাইল, পল্টন, সচিবালয়, গুলশান, ধানমন্ডি ও বনানী এলাকার প্রায় সব রাস্তাতেই অবৈধভাবে গাড়ি পার্ক করতে দেখা গেছে। বুয়েটের অ্যাকসিডেন্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউটের তথ্য বলছে, ঢাকায় ৩০ শতাংশ যানজটের জন্য দায়ী অবৈধ পার্কিং।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পার্কিং নৈরাজ্য বন্ধ করতে নগরীর প্রতিটি ভবন নির্মাণকালে গাড়ি পার্কিংয়ের পর্যাপ্ত জায়গা রাখা হচ্ছে কি না, তা নিয়ে সিটি করপোরেশন ও রাজউকসহ সংশ্লিষ্টদের নজরদারি আরও বাড়াতে হবে।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিকের দায়িত্বে থাকা অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মো. মুনিবুর রহমান বলেন, ‘অবৈধ পার্কিংয়ের বিষয়ে আমরা সব সময় নিরুৎসাহিত করি। এমনকি প্রধান সড়কগুলোতে জরিমানাও করে থাকি।’ এদিকে নগরবিদেরা বলছেন, সুষ্ঠু পরিকল্পনা গ্রহণ না করলে অবৈধ পার্কিং বন্ধ করা কঠিন হবে। কারণ, নগরীতে চাহিদা অনুযায়ী পার্কিংয়ের ব্যবস্থা নেই। ২০০৮ সালের ইমারত নির্মাণ বিধিমালায় বলা হয়েছে, কোনো ভবন নির্মাণ করলে সেটাতে পার্কিংয়ের ব্যবস্থা রাখতে হবে। ভবন কমার্শিয়াল হলে, পার্কিংয়ের জায়গাও বেশি থাকতে হবে। অথচ নগরীর বিভিন্ন মার্কেটে পার্কিংয়ের জায়গা দখল করে বসানো হচ্ছে দোকানপাট। আবার কোনো কোনো মার্কেটে পার্কিংয়ের জন্য কোনো জায়গাই রাখা হয়নি।
ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইপিডি) নির্বাহী পরিচালক পরিকল্পনাবিদ ড. আদিল মুহাম্মদ খান বলেন, শহরে অনেক বড় রাস্তা রয়েছে, কিন্তু অবৈধ পার্কিংয়ের কারণে তার ব্যবহার ৩০ শতাংশের বেশি হচ্ছে না। যানজট কমাতে ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি পর্যাপ্ত পার্কিংয়ের ব্যবস্থাও নিশ্চিত করতে হবে।
পার্কিং নৈরাজ্য কমাতে অবিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশন (ডিসিসি) ২০০৭ সালে মহাপরিকল্পনা হাতে নেয়। ওই সময় ডিসিসির আরবান প্ল্যানিং বিভাগ একটি খসড়াও তৈরি করে। রাজধানীর পার্কিং স্পটগুলোতে কী পরিমাণ গাড়ি পার্কিং করা যায়, তা-ও নির্ধারণ করা হয়। সিদ্ধান্ত হয় নির্ধারিত স্থানেই হবে গাড়ি পার্কিং। দিতে হবে টোল। টোল আদায় কর্মীদের অনুমতি ছাড়া রাস্তার পাশে কেউ গাড়ি পার্কিং করতে পারবে না। কিন্তু নানা জটিলতায় সেই মহাপরিকল্পনা গত ১৫ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি।
বর্তমানে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) অস্থায়ী পার্কিং জোন রয়েছে ৩১টি। আর ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) একটি স্থায়ী ও ২২টি অস্থায়ী পার্কিং জোন রয়েছে। তবে সেগুলোর বেশির ভাগই কোনো না কোনো রাস্তার জায়গা দখল করে করা হয়েছে।
ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সেলিম রেজা বলেন, ‘ডিএনসিসিতে সফটওয়্যার কন্ট্রোল স্মার্ট পার্কিংয়ের জন্য ইতিমধ্যেই গুলশানে পাইলটিং শুরু করেছি। আশা করি, পার্কিং জটিলতা কমে আসবে।’
ডিএসসিসির নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ফরিদ আহম্মদ বলেন, ‘ওসমানী উদ্যানে বড় পরিসরে পার্কিং জোন তৈরি করব। এখানে আড়াই হাজার গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা থাকবে। আগামী অর্থবছরে এটা বাস্তবায়ন করতে পারব।’
পার্কিংয়ের অব্যবস্থাপনা নিয়ে জানতে চাইলে বুয়েটের অধ্যাপক ও পরিবহন বিশেষজ্ঞ ড. এম শামসুল হক বলেন, প্রতিটি ভবনে পার্কিং জোনের বাইরে ড্রপ জোনও রাখা উচিত। যাতে যাত্রীদের ওঠানামায় অন্য গাড়ির চলাচল ব্যাহত না হয়। আন্ডারগ্রাউন্ডের পার্কিং স্পেসের কমার্শিয়াল ব্যবহার বন্ধ করতে হবে। আপাতত যতটুকু সাধ্য রয়েছে, তার সবটুকু কাজে লাগাতে পারলেও সমস্যা কমবে। কমে যাবে যানজটের ভোগান্তিও।
সাইফুল মাসুম, ঢাকা

মৌচাক থেকে কাকরাইল মোড় পর্যন্ত হেঁটে যেতে সময় লাগে প্রায় ১০ মিনিট। কিন্তু যানজটের কারণে একই পথ রিকশায় কিংবা বাসে পাড়ি দিতে লাগে আধা ঘণ্টা। যেখানে গাড়িতে করে দ্রুত পৌঁছানোর কথা, সেখানে সময় লাগছে তিন গুনেরও বেশি। অফিস শুরু আর শেষ হওয়ার পর রাস্তায় গাড়ির চাপ বাড়লে গন্তব্যে পৌঁছাতে সময় আরও বেশি লাগছে। এমনিতেই সুষ্ঠু পরিকল্পনার অভাবসহ নানা কারণে যানজট নগরবাসীর নিত্যসঙ্গী হয়ে পড়েছে। তার ওপর রাস্তা দখল করে অবৈধভাবে পার্ক করা হচ্ছে গাড়ি। এতে নির্দিষ্ট সময়ে, নির্দিষ্ট স্থানে পৌঁছাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে নগরবাসীকে।
মৌচাক-কাকরাইল সড়কে সরেজমিনে দেখা যায়, রাস্তার অর্ধেকেরও বেশি জায়গাজুড়ে অবৈধভাবে গাড়ি পার্ক করে রাখা হয়েছে। মৌচাকে রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিআইডির অফিস থেকে এসএ পরিবহনের প্রধান কার্যালয় পর্যন্ত অবৈধ পার্কিংয়ের তালিকায় রয়েছে মোটরসাইকেল, বাস, ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান ও সিএনজি। গাড়িচালকদের অভিযোগ, বিপণিবিতানগুলোতে পার্কিংয়ের জায়গা না থাকায় তাঁরা রাস্তায় গাড়ি রাখতে বাধ্য হচ্ছেন।
শান্তিনগর এলাকায় পার্কিংয়ে রাখা একটি ট্রাকের চালক মহসিন মিয়া বলেন, ‘পাশের মার্কেটে মালামাল রাখতে গাড়ি থামিয়ে রাখছি। মার্কেটে তো আর পার্কিংয়ের জায়গা নাই। থাকলে তো আর আমি এইখানে গাড়ি রাখতাম না।’
মতিঝিল, কারওয়ান বাজার, নিউমার্কেট, মগবাজার, মৌচাক, কাকরাইল, পল্টন, সচিবালয়, গুলশান, ধানমন্ডি ও বনানী এলাকার প্রায় সব রাস্তাতেই অবৈধভাবে গাড়ি পার্ক করতে দেখা গেছে। বুয়েটের অ্যাকসিডেন্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউটের তথ্য বলছে, ঢাকায় ৩০ শতাংশ যানজটের জন্য দায়ী অবৈধ পার্কিং।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পার্কিং নৈরাজ্য বন্ধ করতে নগরীর প্রতিটি ভবন নির্মাণকালে গাড়ি পার্কিংয়ের পর্যাপ্ত জায়গা রাখা হচ্ছে কি না, তা নিয়ে সিটি করপোরেশন ও রাজউকসহ সংশ্লিষ্টদের নজরদারি আরও বাড়াতে হবে।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিকের দায়িত্বে থাকা অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মো. মুনিবুর রহমান বলেন, ‘অবৈধ পার্কিংয়ের বিষয়ে আমরা সব সময় নিরুৎসাহিত করি। এমনকি প্রধান সড়কগুলোতে জরিমানাও করে থাকি।’ এদিকে নগরবিদেরা বলছেন, সুষ্ঠু পরিকল্পনা গ্রহণ না করলে অবৈধ পার্কিং বন্ধ করা কঠিন হবে। কারণ, নগরীতে চাহিদা অনুযায়ী পার্কিংয়ের ব্যবস্থা নেই। ২০০৮ সালের ইমারত নির্মাণ বিধিমালায় বলা হয়েছে, কোনো ভবন নির্মাণ করলে সেটাতে পার্কিংয়ের ব্যবস্থা রাখতে হবে। ভবন কমার্শিয়াল হলে, পার্কিংয়ের জায়গাও বেশি থাকতে হবে। অথচ নগরীর বিভিন্ন মার্কেটে পার্কিংয়ের জায়গা দখল করে বসানো হচ্ছে দোকানপাট। আবার কোনো কোনো মার্কেটে পার্কিংয়ের জন্য কোনো জায়গাই রাখা হয়নি।
ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইপিডি) নির্বাহী পরিচালক পরিকল্পনাবিদ ড. আদিল মুহাম্মদ খান বলেন, শহরে অনেক বড় রাস্তা রয়েছে, কিন্তু অবৈধ পার্কিংয়ের কারণে তার ব্যবহার ৩০ শতাংশের বেশি হচ্ছে না। যানজট কমাতে ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি পর্যাপ্ত পার্কিংয়ের ব্যবস্থাও নিশ্চিত করতে হবে।
পার্কিং নৈরাজ্য কমাতে অবিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশন (ডিসিসি) ২০০৭ সালে মহাপরিকল্পনা হাতে নেয়। ওই সময় ডিসিসির আরবান প্ল্যানিং বিভাগ একটি খসড়াও তৈরি করে। রাজধানীর পার্কিং স্পটগুলোতে কী পরিমাণ গাড়ি পার্কিং করা যায়, তা-ও নির্ধারণ করা হয়। সিদ্ধান্ত হয় নির্ধারিত স্থানেই হবে গাড়ি পার্কিং। দিতে হবে টোল। টোল আদায় কর্মীদের অনুমতি ছাড়া রাস্তার পাশে কেউ গাড়ি পার্কিং করতে পারবে না। কিন্তু নানা জটিলতায় সেই মহাপরিকল্পনা গত ১৫ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি।
বর্তমানে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) অস্থায়ী পার্কিং জোন রয়েছে ৩১টি। আর ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) একটি স্থায়ী ও ২২টি অস্থায়ী পার্কিং জোন রয়েছে। তবে সেগুলোর বেশির ভাগই কোনো না কোনো রাস্তার জায়গা দখল করে করা হয়েছে।
ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সেলিম রেজা বলেন, ‘ডিএনসিসিতে সফটওয়্যার কন্ট্রোল স্মার্ট পার্কিংয়ের জন্য ইতিমধ্যেই গুলশানে পাইলটিং শুরু করেছি। আশা করি, পার্কিং জটিলতা কমে আসবে।’
ডিএসসিসির নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ফরিদ আহম্মদ বলেন, ‘ওসমানী উদ্যানে বড় পরিসরে পার্কিং জোন তৈরি করব। এখানে আড়াই হাজার গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা থাকবে। আগামী অর্থবছরে এটা বাস্তবায়ন করতে পারব।’
পার্কিংয়ের অব্যবস্থাপনা নিয়ে জানতে চাইলে বুয়েটের অধ্যাপক ও পরিবহন বিশেষজ্ঞ ড. এম শামসুল হক বলেন, প্রতিটি ভবনে পার্কিং জোনের বাইরে ড্রপ জোনও রাখা উচিত। যাতে যাত্রীদের ওঠানামায় অন্য গাড়ির চলাচল ব্যাহত না হয়। আন্ডারগ্রাউন্ডের পার্কিং স্পেসের কমার্শিয়াল ব্যবহার বন্ধ করতে হবে। আপাতত যতটুকু সাধ্য রয়েছে, তার সবটুকু কাজে লাগাতে পারলেও সমস্যা কমবে। কমে যাবে যানজটের ভোগান্তিও।

মৌচাক থেকে কাকরাইল মোড় পর্যন্ত হেঁটে যেতে সময় লাগে প্রায় ১০ মিনিট। কিন্তু যানজটের কারণে একই পথ রিকশায় কিংবা বাসে পাড়ি দিতে লাগে আধা ঘণ্টা। যেখানে গাড়িতে করে দ্রুত পৌঁছানোর কথা, সেখানে সময় লাগছে তিন গুনেরও বেশি। অফিস শুরু আর শেষ হওয়ার পর রাস্তায় গাড়ির চাপ বাড়লে গন্তব্যে পৌঁছাতে সময় আরও বেশি লাগছে। এমনিতেই সুষ্ঠু পরিকল্পনার অভাবসহ নানা কারণে যানজট নগরবাসীর নিত্যসঙ্গী হয়ে পড়েছে। তার ওপর রাস্তা দখল করে অবৈধভাবে পার্ক করা হচ্ছে গাড়ি। এতে নির্দিষ্ট সময়ে, নির্দিষ্ট স্থানে পৌঁছাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে নগরবাসীকে।
মৌচাক-কাকরাইল সড়কে সরেজমিনে দেখা যায়, রাস্তার অর্ধেকেরও বেশি জায়গাজুড়ে অবৈধভাবে গাড়ি পার্ক করে রাখা হয়েছে। মৌচাকে রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিআইডির অফিস থেকে এসএ পরিবহনের প্রধান কার্যালয় পর্যন্ত অবৈধ পার্কিংয়ের তালিকায় রয়েছে মোটরসাইকেল, বাস, ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান ও সিএনজি। গাড়িচালকদের অভিযোগ, বিপণিবিতানগুলোতে পার্কিংয়ের জায়গা না থাকায় তাঁরা রাস্তায় গাড়ি রাখতে বাধ্য হচ্ছেন।
শান্তিনগর এলাকায় পার্কিংয়ে রাখা একটি ট্রাকের চালক মহসিন মিয়া বলেন, ‘পাশের মার্কেটে মালামাল রাখতে গাড়ি থামিয়ে রাখছি। মার্কেটে তো আর পার্কিংয়ের জায়গা নাই। থাকলে তো আর আমি এইখানে গাড়ি রাখতাম না।’
মতিঝিল, কারওয়ান বাজার, নিউমার্কেট, মগবাজার, মৌচাক, কাকরাইল, পল্টন, সচিবালয়, গুলশান, ধানমন্ডি ও বনানী এলাকার প্রায় সব রাস্তাতেই অবৈধভাবে গাড়ি পার্ক করতে দেখা গেছে। বুয়েটের অ্যাকসিডেন্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউটের তথ্য বলছে, ঢাকায় ৩০ শতাংশ যানজটের জন্য দায়ী অবৈধ পার্কিং।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পার্কিং নৈরাজ্য বন্ধ করতে নগরীর প্রতিটি ভবন নির্মাণকালে গাড়ি পার্কিংয়ের পর্যাপ্ত জায়গা রাখা হচ্ছে কি না, তা নিয়ে সিটি করপোরেশন ও রাজউকসহ সংশ্লিষ্টদের নজরদারি আরও বাড়াতে হবে।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিকের দায়িত্বে থাকা অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মো. মুনিবুর রহমান বলেন, ‘অবৈধ পার্কিংয়ের বিষয়ে আমরা সব সময় নিরুৎসাহিত করি। এমনকি প্রধান সড়কগুলোতে জরিমানাও করে থাকি।’ এদিকে নগরবিদেরা বলছেন, সুষ্ঠু পরিকল্পনা গ্রহণ না করলে অবৈধ পার্কিং বন্ধ করা কঠিন হবে। কারণ, নগরীতে চাহিদা অনুযায়ী পার্কিংয়ের ব্যবস্থা নেই। ২০০৮ সালের ইমারত নির্মাণ বিধিমালায় বলা হয়েছে, কোনো ভবন নির্মাণ করলে সেটাতে পার্কিংয়ের ব্যবস্থা রাখতে হবে। ভবন কমার্শিয়াল হলে, পার্কিংয়ের জায়গাও বেশি থাকতে হবে। অথচ নগরীর বিভিন্ন মার্কেটে পার্কিংয়ের জায়গা দখল করে বসানো হচ্ছে দোকানপাট। আবার কোনো কোনো মার্কেটে পার্কিংয়ের জন্য কোনো জায়গাই রাখা হয়নি।
ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইপিডি) নির্বাহী পরিচালক পরিকল্পনাবিদ ড. আদিল মুহাম্মদ খান বলেন, শহরে অনেক বড় রাস্তা রয়েছে, কিন্তু অবৈধ পার্কিংয়ের কারণে তার ব্যবহার ৩০ শতাংশের বেশি হচ্ছে না। যানজট কমাতে ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি পর্যাপ্ত পার্কিংয়ের ব্যবস্থাও নিশ্চিত করতে হবে।
পার্কিং নৈরাজ্য কমাতে অবিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশন (ডিসিসি) ২০০৭ সালে মহাপরিকল্পনা হাতে নেয়। ওই সময় ডিসিসির আরবান প্ল্যানিং বিভাগ একটি খসড়াও তৈরি করে। রাজধানীর পার্কিং স্পটগুলোতে কী পরিমাণ গাড়ি পার্কিং করা যায়, তা-ও নির্ধারণ করা হয়। সিদ্ধান্ত হয় নির্ধারিত স্থানেই হবে গাড়ি পার্কিং। দিতে হবে টোল। টোল আদায় কর্মীদের অনুমতি ছাড়া রাস্তার পাশে কেউ গাড়ি পার্কিং করতে পারবে না। কিন্তু নানা জটিলতায় সেই মহাপরিকল্পনা গত ১৫ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি।
বর্তমানে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) অস্থায়ী পার্কিং জোন রয়েছে ৩১টি। আর ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) একটি স্থায়ী ও ২২টি অস্থায়ী পার্কিং জোন রয়েছে। তবে সেগুলোর বেশির ভাগই কোনো না কোনো রাস্তার জায়গা দখল করে করা হয়েছে।
ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সেলিম রেজা বলেন, ‘ডিএনসিসিতে সফটওয়্যার কন্ট্রোল স্মার্ট পার্কিংয়ের জন্য ইতিমধ্যেই গুলশানে পাইলটিং শুরু করেছি। আশা করি, পার্কিং জটিলতা কমে আসবে।’
ডিএসসিসির নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ফরিদ আহম্মদ বলেন, ‘ওসমানী উদ্যানে বড় পরিসরে পার্কিং জোন তৈরি করব। এখানে আড়াই হাজার গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা থাকবে। আগামী অর্থবছরে এটা বাস্তবায়ন করতে পারব।’
পার্কিংয়ের অব্যবস্থাপনা নিয়ে জানতে চাইলে বুয়েটের অধ্যাপক ও পরিবহন বিশেষজ্ঞ ড. এম শামসুল হক বলেন, প্রতিটি ভবনে পার্কিং জোনের বাইরে ড্রপ জোনও রাখা উচিত। যাতে যাত্রীদের ওঠানামায় অন্য গাড়ির চলাচল ব্যাহত না হয়। আন্ডারগ্রাউন্ডের পার্কিং স্পেসের কমার্শিয়াল ব্যবহার বন্ধ করতে হবে। আপাতত যতটুকু সাধ্য রয়েছে, তার সবটুকু কাজে লাগাতে পারলেও সমস্যা কমবে। কমে যাবে যানজটের ভোগান্তিও।

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
২ দিন আগে
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
৫ দিন আগে
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত)
৫ দিন আগে
দেশে বসেই আন্তর্জাতিক পর্নো সাইটে সক্রিয় ছিলেন তাঁরা। ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে। শুধু নিজেরাই নন, এই দম্পতি অন্যদেরও এ কাজে যুক্ত করতেন বলে অভিযোগ। অবশেষে সেই আলোচিত যুগলকে বান্দরবানে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
৬ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গত বুধবার ভোররাতে দুই গ্রুপ মাদক কারবারির সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে নিহত হন জাহিদ (২০)। পরিবারের দাবি, দুপক্ষের সংঘর্ষ চলাকালে জাহিদের পায়ের কাছে ককটেল বিস্ফোরণ হয়। এ সময় স্প্লিন্টার তাঁর ঘাড় ও পিঠে বিদ্ধ হয়। আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় মোহাম্মদপুর থানায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। সংঘর্ষের পর ঘটনাস্থলে অভিযান পরিচালনা করে র্যাব, পুলিশ ও সেনাবাহিনী। অভিযানে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি ম্যাগাজিন ও তিনটি তাজা গুলিসহ বিপুল পরিমাণ দেশি অস্ত্র ও পেট্রলবোমা উদ্ধার করা হয়।
জাহিদের ভগ্নিপতি মো. উজ্জ্বল জানান, রাজধানীর কল্যাণপুরে মিজান টাওয়ারে একটি মোবাইল ফোন সার্ভিসিংয়ের দোকানে কাজ করতেন জাহিদ। বুধবার রাতে বন্ধুদের সঙ্গে রেস্তোরাঁয় খেতে যাওয়ার সময় তাঁরা সংঘর্ষের মধ্যে পড়েন। পরে হাসপাতালে জাহিদের মৃত্যু হয়।
তবে পুলিশ বলছে, ককটেল তৈরির সময় বিস্ফোরণে নিহত হন জাহিদ।

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গত বুধবার ভোররাতে দুই গ্রুপ মাদক কারবারির সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে নিহত হন জাহিদ (২০)। পরিবারের দাবি, দুপক্ষের সংঘর্ষ চলাকালে জাহিদের পায়ের কাছে ককটেল বিস্ফোরণ হয়। এ সময় স্প্লিন্টার তাঁর ঘাড় ও পিঠে বিদ্ধ হয়। আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় মোহাম্মদপুর থানায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। সংঘর্ষের পর ঘটনাস্থলে অভিযান পরিচালনা করে র্যাব, পুলিশ ও সেনাবাহিনী। অভিযানে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি ম্যাগাজিন ও তিনটি তাজা গুলিসহ বিপুল পরিমাণ দেশি অস্ত্র ও পেট্রলবোমা উদ্ধার করা হয়।
জাহিদের ভগ্নিপতি মো. উজ্জ্বল জানান, রাজধানীর কল্যাণপুরে মিজান টাওয়ারে একটি মোবাইল ফোন সার্ভিসিংয়ের দোকানে কাজ করতেন জাহিদ। বুধবার রাতে বন্ধুদের সঙ্গে রেস্তোরাঁয় খেতে যাওয়ার সময় তাঁরা সংঘর্ষের মধ্যে পড়েন। পরে হাসপাতালে জাহিদের মৃত্যু হয়।
তবে পুলিশ বলছে, ককটেল তৈরির সময় বিস্ফোরণে নিহত হন জাহিদ।

মৌচাক থেকে কাকরাইল মোড় পর্যন্ত হেঁটে যেতে সময় লাগে প্রায় ১০ মিনিট। কিন্তু যানজটের কারণে একই পথ রিকশায় কিংবা বাসে পাড়ি দিতে লাগে আধা ঘণ্টা। যেখানে গাড়িতে করে দ্রুত পৌঁছানোর কথা, সেখানে সময় লাগছে তিন গুনেরও বেশি।
১৭ জুন ২০২২
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
৫ দিন আগে
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত)
৫ দিন আগে
দেশে বসেই আন্তর্জাতিক পর্নো সাইটে সক্রিয় ছিলেন তাঁরা। ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে। শুধু নিজেরাই নন, এই দম্পতি অন্যদেরও এ কাজে যুক্ত করতেন বলে অভিযোগ। অবশেষে সেই আলোচিত যুগলকে বান্দরবানে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
৬ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিদেশ থেকে পার্সেল এসেছে—এমন দাবি করে কাস্টমস থেকে তা ছাড়িয়ে দেওয়ার কথা বলে ১১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে এক তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
গতকাল সোমবার রাতে রাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চলের কুনিপাড়া এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ওই তরুণের নাম মো. নূরে আলম ওরফে তুহিন (২৪)।
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
পরে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অজুহাতে ভুক্তভোগীর কাছ থেকে বিকাশ ও ব্যাংকের মাধ্যমে ১১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা আদায় করেন নূরে আলম। টাকা পাওয়ার পর নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেন তিনি।
ভুক্তভোগী আদালতের শরণাপন্ন হলে রামপুরা থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করা হয়। মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব পায় সিআইডির সাইবার পুলিশ সেন্টার। পরে নূরে আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সিআইডি জানায়, প্রতারক চক্রের অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

বিদেশ থেকে পার্সেল এসেছে—এমন দাবি করে কাস্টমস থেকে তা ছাড়িয়ে দেওয়ার কথা বলে ১১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে এক তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
গতকাল সোমবার রাতে রাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চলের কুনিপাড়া এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ওই তরুণের নাম মো. নূরে আলম ওরফে তুহিন (২৪)।
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
পরে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অজুহাতে ভুক্তভোগীর কাছ থেকে বিকাশ ও ব্যাংকের মাধ্যমে ১১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা আদায় করেন নূরে আলম। টাকা পাওয়ার পর নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেন তিনি।
ভুক্তভোগী আদালতের শরণাপন্ন হলে রামপুরা থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করা হয়। মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব পায় সিআইডির সাইবার পুলিশ সেন্টার। পরে নূরে আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সিআইডি জানায়, প্রতারক চক্রের অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

মৌচাক থেকে কাকরাইল মোড় পর্যন্ত হেঁটে যেতে সময় লাগে প্রায় ১০ মিনিট। কিন্তু যানজটের কারণে একই পথ রিকশায় কিংবা বাসে পাড়ি দিতে লাগে আধা ঘণ্টা। যেখানে গাড়িতে করে দ্রুত পৌঁছানোর কথা, সেখানে সময় লাগছে তিন গুনেরও বেশি।
১৭ জুন ২০২২
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
২ দিন আগে
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত)
৫ দিন আগে
দেশে বসেই আন্তর্জাতিক পর্নো সাইটে সক্রিয় ছিলেন তাঁরা। ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে। শুধু নিজেরাই নন, এই দম্পতি অন্যদেরও এ কাজে যুক্ত করতেন বলে অভিযোগ। অবশেষে সেই আলোচিত যুগলকে বান্দরবানে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
৬ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুয়া ও প্রতারণায় জড়িত থাকায় ৫০ হাজারের বেশি এমএফএস (মোবাইলভিত্তিক আর্থিক লেনদেন সেবা) অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ (স্থগিত) করেছে বিএফআইইউ (বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট)। ২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে চলতি মাস পর্যন্ত এই নম্বরগুলো স্থগিত করা হয়।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিটিআরসি ভবনে ‘অনলাইন জুয়া প্রতিরোধে করণীয়’ শীর্ষক এক সভায় বিএফআইইউর প্রতিনিধি এ তথ্য জানান।
সভায় ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, ডিজিএফআই (ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স), এনএসআই (ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স), এনটিএমসি (ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার), সিআইডি (ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট), বিএফআইইউ, এমএফএস ও মোবাইল অপারেটরদের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত) করা হয়েছে, সেগুলো থেকে কোথায় কোথায় টাকা লেনদেন করা হয়েছে, তা বিশ্লেষণ করে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে প্রতিবেদন দেওয়া হবে।
ডিজিএফআই প্রতিনিধি জানান, অনলাইন জুয়ার মতো আর্থিক নানা প্রতারণায় বেনামি সিম ব্যবহার করা হচ্ছে। সংঘবদ্ধ চক্র ভুয়া সিম বিক্রি করছে। মানুষের আঙুলের ছাপ ব্যবহার করা হচ্ছে। বিকাশের অ্যাপ নকল করা হয়েছে। নাগরিকদের ডেটাবেইস ডার্ক ওয়েবে পাওয়া যাচ্ছে। এটা নিয়ে নানা অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে।
সভায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, সরকার সতর্ক করার পরও অনেক গণমাধ্যমের অনলাইন পোর্টালে এখনো জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করা হচ্ছে। এ ধরনের বিজ্ঞাপন প্রচার করলে যেকোনো মুহূর্তে বিনা নোটিশে সংশ্লিষ্ট গণমাধ্যমের পোর্টাল বন্ধ করে দেওয়া হবে। প্রায় সব কটি মিডিয়ার পোর্টালে এখনো অনিরাপদ কনটেন্ট আসে। জুয়ার বিজ্ঞাপন আসে। এখান থেকে তারা টাকা পায়।
১৯ অক্টোবর পর্যন্ত জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধে সময় দেওয়া হয়েছিল। তবে গণমাধ্যমগুলো তা মানছে না বলে অভিযোগ করেন বিশেষ সহকারী। তিনি বলেন, বেশ কিছু অনলাইন পোর্টাল জুয়ার বিজ্ঞাপন ও অনিরাপদ কনটেন্ট বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ‘আমরা যেকোনো মুহূর্তে বন্ধ করে দেব। যেহেতু একাধিক নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আমরা পাবলিকলি কোনো নোটিশ দেব না।’
অনলাইন জুয়া বন্ধে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগ ও চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরেন ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। তিনি জানান, সরকারের হিসাবে গত মে মাস থেকে এখন পর্যন্ত ৪ হাজার ৮২০টি এমএফএস নম্বর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া ১ হাজার ৩৩১টি ওয়েব পোর্টালের লিংক পাওয়া গেছে।
সরকারের চ্যালেঞ্জ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, যখনই একটা নম্বর ব্লক করা হয়, তখন এর চেয়ে বেশিসংখ্যক বা সমসংখ্যক নম্বর ব্যবহার করে সিগন্যাল-হোয়াটসঅ্যাপের মতো গ্রুপগুলোয় ছড়িয়ে দেওয়া হয়। আইপি পরিবর্তন করে ওয়েবসাইটের নাম একটু পরিবর্তন করা হয়। এভাবে নতুন ওয়েবসাইট বানিয়ে আবার শুরু করা হয়। এমএফএস, ওয়েব লিংক বন্ধ করার পর এ চক্রগুলো আবার অ্যাপ তৈরি ফেলে। অ্যাপগুলো অনেক ক্ষেত্রেই পাবলিশড নয়, এপিকে হিসেবে ব্যবহার করে।

জুয়া ও প্রতারণায় জড়িত থাকায় ৫০ হাজারের বেশি এমএফএস (মোবাইলভিত্তিক আর্থিক লেনদেন সেবা) অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ (স্থগিত) করেছে বিএফআইইউ (বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট)। ২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে চলতি মাস পর্যন্ত এই নম্বরগুলো স্থগিত করা হয়।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিটিআরসি ভবনে ‘অনলাইন জুয়া প্রতিরোধে করণীয়’ শীর্ষক এক সভায় বিএফআইইউর প্রতিনিধি এ তথ্য জানান।
সভায় ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, ডিজিএফআই (ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স), এনএসআই (ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স), এনটিএমসি (ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার), সিআইডি (ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট), বিএফআইইউ, এমএফএস ও মোবাইল অপারেটরদের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত) করা হয়েছে, সেগুলো থেকে কোথায় কোথায় টাকা লেনদেন করা হয়েছে, তা বিশ্লেষণ করে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে প্রতিবেদন দেওয়া হবে।
ডিজিএফআই প্রতিনিধি জানান, অনলাইন জুয়ার মতো আর্থিক নানা প্রতারণায় বেনামি সিম ব্যবহার করা হচ্ছে। সংঘবদ্ধ চক্র ভুয়া সিম বিক্রি করছে। মানুষের আঙুলের ছাপ ব্যবহার করা হচ্ছে। বিকাশের অ্যাপ নকল করা হয়েছে। নাগরিকদের ডেটাবেইস ডার্ক ওয়েবে পাওয়া যাচ্ছে। এটা নিয়ে নানা অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে।
সভায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, সরকার সতর্ক করার পরও অনেক গণমাধ্যমের অনলাইন পোর্টালে এখনো জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করা হচ্ছে। এ ধরনের বিজ্ঞাপন প্রচার করলে যেকোনো মুহূর্তে বিনা নোটিশে সংশ্লিষ্ট গণমাধ্যমের পোর্টাল বন্ধ করে দেওয়া হবে। প্রায় সব কটি মিডিয়ার পোর্টালে এখনো অনিরাপদ কনটেন্ট আসে। জুয়ার বিজ্ঞাপন আসে। এখান থেকে তারা টাকা পায়।
১৯ অক্টোবর পর্যন্ত জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধে সময় দেওয়া হয়েছিল। তবে গণমাধ্যমগুলো তা মানছে না বলে অভিযোগ করেন বিশেষ সহকারী। তিনি বলেন, বেশ কিছু অনলাইন পোর্টাল জুয়ার বিজ্ঞাপন ও অনিরাপদ কনটেন্ট বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ‘আমরা যেকোনো মুহূর্তে বন্ধ করে দেব। যেহেতু একাধিক নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আমরা পাবলিকলি কোনো নোটিশ দেব না।’
অনলাইন জুয়া বন্ধে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগ ও চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরেন ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। তিনি জানান, সরকারের হিসাবে গত মে মাস থেকে এখন পর্যন্ত ৪ হাজার ৮২০টি এমএফএস নম্বর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া ১ হাজার ৩৩১টি ওয়েব পোর্টালের লিংক পাওয়া গেছে।
সরকারের চ্যালেঞ্জ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, যখনই একটা নম্বর ব্লক করা হয়, তখন এর চেয়ে বেশিসংখ্যক বা সমসংখ্যক নম্বর ব্যবহার করে সিগন্যাল-হোয়াটসঅ্যাপের মতো গ্রুপগুলোয় ছড়িয়ে দেওয়া হয়। আইপি পরিবর্তন করে ওয়েবসাইটের নাম একটু পরিবর্তন করা হয়। এভাবে নতুন ওয়েবসাইট বানিয়ে আবার শুরু করা হয়। এমএফএস, ওয়েব লিংক বন্ধ করার পর এ চক্রগুলো আবার অ্যাপ তৈরি ফেলে। অ্যাপগুলো অনেক ক্ষেত্রেই পাবলিশড নয়, এপিকে হিসেবে ব্যবহার করে।

মৌচাক থেকে কাকরাইল মোড় পর্যন্ত হেঁটে যেতে সময় লাগে প্রায় ১০ মিনিট। কিন্তু যানজটের কারণে একই পথ রিকশায় কিংবা বাসে পাড়ি দিতে লাগে আধা ঘণ্টা। যেখানে গাড়িতে করে দ্রুত পৌঁছানোর কথা, সেখানে সময় লাগছে তিন গুনেরও বেশি।
১৭ জুন ২০২২
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
২ দিন আগে
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
৫ দিন আগে
দেশে বসেই আন্তর্জাতিক পর্নো সাইটে সক্রিয় ছিলেন তাঁরা। ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে। শুধু নিজেরাই নন, এই দম্পতি অন্যদেরও এ কাজে যুক্ত করতেন বলে অভিযোগ। অবশেষে সেই আলোচিত যুগলকে বান্দরবানে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
৬ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে বসেই আন্তর্জাতিক পর্নো সাইটে সক্রিয় ছিলেন তাঁরা। ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে। শুধু নিজেরাই নন, এই দম্পতি অন্যদেরও এ কাজে যুক্ত করতেন বলে অভিযোগ। অবশেষে সেই আলোচিত যুগলকে বান্দরবানে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
আজ সোমবার ভোরে বান্দরবান সদর উপজেলার হাজীপাড়ার বালাঘাটা এলাকা থেকে সিআইডির এলআইসি ও সাইবার পুলিশ সেন্টার (সিপিসি) ইউনিটের সদস্যরা এই যুগলকে গ্রেপ্তার করেন। গ্রেপ্তার হওয়া যুগল হলেন মুহাম্মদ আজিম (২৮) ও তাঁর স্ত্রী বৃষ্টি (২৮)। আজ বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানায় সিআইডি।
গ্রেপ্তার আজিমের বাড়ি চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার বুরুমছড়া গ্রামে এবং বৃষ্টির বাড়ি মানিকগঞ্জ জেলার হরিরামপুর উপজেলার আন্ধারমানিক (খালপাড়) গ্রামে।
সিআইডির প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, এই যুগল ২০২৪ সালের মে মাসে আন্তর্জাতিক এক পর্নো সাইটে প্রথম ভিডিও আপলোড করেন। এরপর এক বছরের মধ্যে তাঁরা ১১২টি ভিডিও আপলোড করেছেন, যেগুলো বিশ্বব্যাপী ২ কোটি ৬৭ লাখের বেশিবার দেখা হয়েছে।
এই যুগল এতটাই জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন যে, ২০২৫ সালের অক্টোবর মাসে আন্তর্জাতিক পারফর্মার র্যাঙ্কিংয়ে তাঁদের অবস্থান উঠে আসে অষ্টম স্থানে। ভিডিও আপলোড ছাড়াও তাঁরা বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম—বিশেষ করে, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও টেলিগ্রামের মাধ্যমে নিজেদের কর্মকাণ্ডের প্রচারণা চালাতেন। এসব প্ল্যাটফর্মে নতুনদের এ কাজে যুক্ত হওয়ার আহ্বান জানানো হতো।
তদন্তকারীরা বলছেন, আগ্রহীদের ‘ক্রিয়েটর’ হিসেবে যুক্ত করতে তাঁরা টেলিগ্রাম চ্যানেলে নানা প্রলোভন দেখিয়ে বিজ্ঞাপন দিতেন। নতুন কেউ যুক্ত হলে তাঁকে নগদ অর্থ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হতো। কেউ যোগাযোগ করলে তাঁদের ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করতে উৎসাহিত করতেন আজিম ও বৃষ্টি।
সিআইডির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই যুগল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গণ্ডি পেরোতে পারেননি। তবে অনলাইনে তাঁদের বিলাসবহুল জীবনধারার নানা ছবি পাওয়া যায়, যা সমাজে নেতিবাচক বার্তা দিচ্ছে। এসব কার্যক্রম সামাজিক ও নৈতিকভাবে যেমন উদ্বেগজনক, তেমনি দেশের প্রচলিত আইনেরও লঙ্ঘন।
অভিযানের সময় তাঁদের কাছ থেকে মোবাইল ফোন, সিম কার্ড, ক্যামেরা, ট্রাইপডসহ ভিডিও ধারণের বিভিন্ন যন্ত্রপাতি জব্দ করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে। একই সঙ্গে আদালতে সোপর্দ করে রিমান্ড চেয়ে আবেদন করা হবে বলে জানিয়েছে সিআইডি।
সিআইডির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পর্নোগ্রাফি ছড়িয়ে দেওয়ার সঙ্গে যুক্ত অন্যদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে তদন্ত অব্যাহত রয়েছে।

দেশে বসেই আন্তর্জাতিক পর্নো সাইটে সক্রিয় ছিলেন তাঁরা। ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে। শুধু নিজেরাই নন, এই দম্পতি অন্যদেরও এ কাজে যুক্ত করতেন বলে অভিযোগ। অবশেষে সেই আলোচিত যুগলকে বান্দরবানে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
আজ সোমবার ভোরে বান্দরবান সদর উপজেলার হাজীপাড়ার বালাঘাটা এলাকা থেকে সিআইডির এলআইসি ও সাইবার পুলিশ সেন্টার (সিপিসি) ইউনিটের সদস্যরা এই যুগলকে গ্রেপ্তার করেন। গ্রেপ্তার হওয়া যুগল হলেন মুহাম্মদ আজিম (২৮) ও তাঁর স্ত্রী বৃষ্টি (২৮)। আজ বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানায় সিআইডি।
গ্রেপ্তার আজিমের বাড়ি চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার বুরুমছড়া গ্রামে এবং বৃষ্টির বাড়ি মানিকগঞ্জ জেলার হরিরামপুর উপজেলার আন্ধারমানিক (খালপাড়) গ্রামে।
সিআইডির প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, এই যুগল ২০২৪ সালের মে মাসে আন্তর্জাতিক এক পর্নো সাইটে প্রথম ভিডিও আপলোড করেন। এরপর এক বছরের মধ্যে তাঁরা ১১২টি ভিডিও আপলোড করেছেন, যেগুলো বিশ্বব্যাপী ২ কোটি ৬৭ লাখের বেশিবার দেখা হয়েছে।
এই যুগল এতটাই জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন যে, ২০২৫ সালের অক্টোবর মাসে আন্তর্জাতিক পারফর্মার র্যাঙ্কিংয়ে তাঁদের অবস্থান উঠে আসে অষ্টম স্থানে। ভিডিও আপলোড ছাড়াও তাঁরা বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম—বিশেষ করে, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও টেলিগ্রামের মাধ্যমে নিজেদের কর্মকাণ্ডের প্রচারণা চালাতেন। এসব প্ল্যাটফর্মে নতুনদের এ কাজে যুক্ত হওয়ার আহ্বান জানানো হতো।
তদন্তকারীরা বলছেন, আগ্রহীদের ‘ক্রিয়েটর’ হিসেবে যুক্ত করতে তাঁরা টেলিগ্রাম চ্যানেলে নানা প্রলোভন দেখিয়ে বিজ্ঞাপন দিতেন। নতুন কেউ যুক্ত হলে তাঁকে নগদ অর্থ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হতো। কেউ যোগাযোগ করলে তাঁদের ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করতে উৎসাহিত করতেন আজিম ও বৃষ্টি।
সিআইডির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই যুগল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গণ্ডি পেরোতে পারেননি। তবে অনলাইনে তাঁদের বিলাসবহুল জীবনধারার নানা ছবি পাওয়া যায়, যা সমাজে নেতিবাচক বার্তা দিচ্ছে। এসব কার্যক্রম সামাজিক ও নৈতিকভাবে যেমন উদ্বেগজনক, তেমনি দেশের প্রচলিত আইনেরও লঙ্ঘন।
অভিযানের সময় তাঁদের কাছ থেকে মোবাইল ফোন, সিম কার্ড, ক্যামেরা, ট্রাইপডসহ ভিডিও ধারণের বিভিন্ন যন্ত্রপাতি জব্দ করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে। একই সঙ্গে আদালতে সোপর্দ করে রিমান্ড চেয়ে আবেদন করা হবে বলে জানিয়েছে সিআইডি।
সিআইডির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পর্নোগ্রাফি ছড়িয়ে দেওয়ার সঙ্গে যুক্ত অন্যদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে তদন্ত অব্যাহত রয়েছে।

মৌচাক থেকে কাকরাইল মোড় পর্যন্ত হেঁটে যেতে সময় লাগে প্রায় ১০ মিনিট। কিন্তু যানজটের কারণে একই পথ রিকশায় কিংবা বাসে পাড়ি দিতে লাগে আধা ঘণ্টা। যেখানে গাড়িতে করে দ্রুত পৌঁছানোর কথা, সেখানে সময় লাগছে তিন গুনেরও বেশি।
১৭ জুন ২০২২
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
২ দিন আগে
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
৫ দিন আগে
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত)
৫ দিন আগে