মুক্তিযুদ্ধের সময় সমগ্র মিরপুর পরিণত হয়েছিল এক বধ্যভূমিতে। আর বৃহত্তর মিরপুরে অবস্থিত গাবতলী এলাকা। তুরাগ নদের ওপরই গাবতলী সেতু অবস্থিত। সেই গাবতলীতে কয়েক বছর আগেও নদের ওপর ছিল পুরোনো একটি লোহার সেতু। সেই পুরোনো সেতুতে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের স্থানীয় সহযোগীরা চালিয়েছিল...


মিরপুরে আহত জুলাই যোদ্ধাদের ১৫৬০টি ফ্ল্যাট নির্মাণ করা হচ্ছে। এ জন্য ১ হাজার ৩৪৪ কোটি টাকার প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় এ–সংক্রান্ত প্রকল্প অনুমোদিত হয়।

ঢাকার মিরপুর ১০ নম্বর সেকশনের ডি-ব্লকের বধ্যভূমিটি ‘জল্লাদখানা বধ্যভূমি’ নামে পরিচিত। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী, রাজাকার, আলবদর ও বিহারিরা এখানে বাঙালিদের ধরে এনে হত্যা করত। মিরপুর খালের পাশে এক নির্জন এলাকায় দুটি পয়োনিষ্কাশন ট্যাংকের ওপর ছিল একটি পরিত্যক্ত পাম্পহাউস।

বাবা জসিম উদ্দিন বলেন, ‘বয়স যখন সাড়ে তিন বছর, তখন খেয়াল করলাম ছেলের অস্বাভাবিক আচরণ। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে উশৃঙ্খল আচরণও বাড়তে থাকে। এলাকার মানুষের বাড়িঘর, থালা-বাটি থেকে শুরু করে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র দেখামাত্রই ভেঙে ফেলতে শুরু করে। একপর্যায়ে রাস্তার পাশের ড্রেনের ময়লা, মুরগি, গরু-ছাগলের