আজকের পত্রিকা ডেস্ক
মার্কিন চাপ ও নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে তেল কেনা অব্যাহত রাখলে ভারতকে ৫ শতাংশ ছাড় দেবে রাশিয়া। ভারতে নিযুক্ত রাশিয়ার উপবাণিজ্য প্রতিনিধি এভজেনি গ্রিভা এ ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, আলোচনা সাপেক্ষে ভারত রাশিয়ার অপরিশোধিত তেল কেনায় ৫ শতাংশ ছাড় পাবে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রুশ দূতাবাসের উপপ্রধান রোমান বাবুশকিনের সঙ্গে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
রাশিয়ার এ ঘোষণা এমন এক সময়ে এসেছে, যখন যুক্তরাষ্ট্র ভারতকে রুশ তেল কেনার জন্য অভিযুক্ত করে কঠোর শুল্ক আরোপ করেছে। সম্প্রতি হোয়াইট হাউসের বাণিজ্য উপদেষ্টা পিটার নাভারো অভিযোগ করেছেন, ভারত রুশ তেলের ‘গ্লোবাল ক্লিয়ারিং হাউস’ হিসেবে কাজ করছে এবং এর মাধ্যমে ইউক্রেন যুদ্ধে অর্থায়ন করছে। এমন আরও কিছু অভিযোগের ভিত্তিতে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভারতের পণ্যের ওপর অতিরিক্ত ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেন। এ নিয়ে ভারতের ওপর মোট ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র।
এদিকে গতকাল মঙ্গলবার হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট বলেছেন, এ পদক্ষেপের উদ্দেশ্য হলো রাশিয়ার ওপর ‘পরোক্ষ চাপ’ সৃষ্টি করা। লেভিট এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যুদ্ধ শেষ করার জন্য জনমত তৈরি করছেন এবং এর অংশ হিসেবে ভারতের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। তিনি বলেন, ভারত রুশ তেলের একটি বৈশ্বিক কেন্দ্র হিসেবে কাজ করছে, যা মস্কোকে ইউক্রেন যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ সরবরাহ করছে।
মার্কিন কর্মকর্তারা আরও অভিযোগ করেছেন, ভারত সস্তায় রুশ তেল কিনে তা পেট্রল ও ডিজেলে রূপান্তরিত করে ইউরোপের মতো পশ্চিমা দেশগুলোতে রপ্তানি করে ১৬ বিলিয়ন ডলারের বেশি মুনাফা করেছে। তারা এ বাণিজ্যকে ‘আর্বিট্রেজ’ বা সুবিধাবাদী মুনাফাবাজি হিসেবে অবহিত করেছে।
ভারত যুক্তরাষ্ট্রের এ পদক্ষেপকে ‘অযৌক্তিক ও অন্যায্য’ বলে নিন্দা জানিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আগেই স্পষ্ট করে দিয়েছেন, ভারত কোনো অর্থনৈতিক চাপের মুখে পিছু হটবে না। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও জানিয়েছেন, দেশের ১ দশমিক ৪ বিলিয়ন মানুষের জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই তাঁদের মূল লক্ষ্য।
তবে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কের চাপ ও নিষেধাজ্ঞায় ভারতের পাশে থাকার বার্তা দিয়েছে রাশিয়া। রুশ উপবাণিজ্য প্রতিনিধি এভজেনি গ্রিভা বলেছেন, আলোচনার মাধ্যমে ভারতকে রুশ অপরিশোধিত তেল কেনায় ৫ শতাংশ ছাড় দেওয়া হবে। তিনি আরও বলেন, বাইরের চাপ সত্ত্বেও ভারত-রাশিয়া জ্বালানি সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে।
রুশ দূতাবাসের উপমিশনপ্রধান রোমান বাবুশকিন বলেছেন, ‘ভারতের জন্য পরিস্থিতি চ্যালেঞ্জিং হলেও আমরা আমাদের সম্পর্কের ওপর আস্থা রাখি।’ তিনি বিশ্বাস করেন, বাইরের চাপ সত্ত্বেও ভারত-রাশিয়া জ্বালানি সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে। তিনি আরও বলেন, মার্কিন বাজারে প্রবেশে অসুবিধা হলে রাশিয়ার বাজার ভারতের জন্য সব সময় উন্মুক্ত।
মার্কিন চাপ ও নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে তেল কেনা অব্যাহত রাখলে ভারতকে ৫ শতাংশ ছাড় দেবে রাশিয়া। ভারতে নিযুক্ত রাশিয়ার উপবাণিজ্য প্রতিনিধি এভজেনি গ্রিভা এ ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, আলোচনা সাপেক্ষে ভারত রাশিয়ার অপরিশোধিত তেল কেনায় ৫ শতাংশ ছাড় পাবে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রুশ দূতাবাসের উপপ্রধান রোমান বাবুশকিনের সঙ্গে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
রাশিয়ার এ ঘোষণা এমন এক সময়ে এসেছে, যখন যুক্তরাষ্ট্র ভারতকে রুশ তেল কেনার জন্য অভিযুক্ত করে কঠোর শুল্ক আরোপ করেছে। সম্প্রতি হোয়াইট হাউসের বাণিজ্য উপদেষ্টা পিটার নাভারো অভিযোগ করেছেন, ভারত রুশ তেলের ‘গ্লোবাল ক্লিয়ারিং হাউস’ হিসেবে কাজ করছে এবং এর মাধ্যমে ইউক্রেন যুদ্ধে অর্থায়ন করছে। এমন আরও কিছু অভিযোগের ভিত্তিতে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভারতের পণ্যের ওপর অতিরিক্ত ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেন। এ নিয়ে ভারতের ওপর মোট ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র।
এদিকে গতকাল মঙ্গলবার হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট বলেছেন, এ পদক্ষেপের উদ্দেশ্য হলো রাশিয়ার ওপর ‘পরোক্ষ চাপ’ সৃষ্টি করা। লেভিট এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যুদ্ধ শেষ করার জন্য জনমত তৈরি করছেন এবং এর অংশ হিসেবে ভারতের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। তিনি বলেন, ভারত রুশ তেলের একটি বৈশ্বিক কেন্দ্র হিসেবে কাজ করছে, যা মস্কোকে ইউক্রেন যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ সরবরাহ করছে।
মার্কিন কর্মকর্তারা আরও অভিযোগ করেছেন, ভারত সস্তায় রুশ তেল কিনে তা পেট্রল ও ডিজেলে রূপান্তরিত করে ইউরোপের মতো পশ্চিমা দেশগুলোতে রপ্তানি করে ১৬ বিলিয়ন ডলারের বেশি মুনাফা করেছে। তারা এ বাণিজ্যকে ‘আর্বিট্রেজ’ বা সুবিধাবাদী মুনাফাবাজি হিসেবে অবহিত করেছে।
ভারত যুক্তরাষ্ট্রের এ পদক্ষেপকে ‘অযৌক্তিক ও অন্যায্য’ বলে নিন্দা জানিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আগেই স্পষ্ট করে দিয়েছেন, ভারত কোনো অর্থনৈতিক চাপের মুখে পিছু হটবে না। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও জানিয়েছেন, দেশের ১ দশমিক ৪ বিলিয়ন মানুষের জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই তাঁদের মূল লক্ষ্য।
তবে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কের চাপ ও নিষেধাজ্ঞায় ভারতের পাশে থাকার বার্তা দিয়েছে রাশিয়া। রুশ উপবাণিজ্য প্রতিনিধি এভজেনি গ্রিভা বলেছেন, আলোচনার মাধ্যমে ভারতকে রুশ অপরিশোধিত তেল কেনায় ৫ শতাংশ ছাড় দেওয়া হবে। তিনি আরও বলেন, বাইরের চাপ সত্ত্বেও ভারত-রাশিয়া জ্বালানি সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে।
রুশ দূতাবাসের উপমিশনপ্রধান রোমান বাবুশকিন বলেছেন, ‘ভারতের জন্য পরিস্থিতি চ্যালেঞ্জিং হলেও আমরা আমাদের সম্পর্কের ওপর আস্থা রাখি।’ তিনি বিশ্বাস করেন, বাইরের চাপ সত্ত্বেও ভারত-রাশিয়া জ্বালানি সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে। তিনি আরও বলেন, মার্কিন বাজারে প্রবেশে অসুবিধা হলে রাশিয়ার বাজার ভারতের জন্য সব সময় উন্মুক্ত।
দেশে ব্যাংক খাতের এক অদ্ভুত বৈপরীত্য বিরাজ করছে। বড় ঋণখেলাপিরা কয়েক শ থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা ফেরত না দিলেও তাদের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। অন্যদিকে ছোট ঋণের জন্য গরিব কৃষক কিংবা সাধারণ মানুষ সামান্য দেরি বা কয়েক শ টাকার ঘাটতি হলে কঠোর হয়রানির শিকার হন; এমনকি হাতকড়া...
৮ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার উপকূল এখন সফটশেল কাঁকড়ার চাষে সরব। বছরজুড়ে বাড়ছে কাঁকড়া চাষ এবং রপ্তানি হচ্ছে বিদেশে। অল্প জমিতে স্বল্প বিনিয়োগে লাভবান হওয়া যায় বলে প্রান্তিক চাষিদের মধ্যে এ খাতের প্রতি আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে। মূলত বাগদা চিংড়ি চাষে ঘন ঘন ক্ষতির মুখে পড়ে অনেকেই এখন কাঁকড়ার ঘেরে ঝুঁকছেন।
৮ ঘণ্টা আগেদেশের কৃষি ও অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র, ছোট এবং মাঝারি উদ্যোক্তাদের (সিএমএসএমই) স্বল্প মেয়াদী ঋণ বিতরণে উৎসাহ প্রদানের লক্ষ্যে বিশেষ সুবিধা দিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এখন থেকে কোনো ব্যাংক যদি এসব প্রতিষ্ঠানকে ২০২৬ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত ঋণ দেয় তবে তাদের খেলাপিবিহীন ঋণের বিপরীতে মাত্র ১ শতাংশ প্রভিশন রাখতে
১৪ ঘণ্টা আগেশুরু হয়েছে দেশীয় ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস কার্টআপ লিমিটেডের সপ্তাহব্যাপী বিশেষ ক্যাম্পেইন ‘অক্টোবর অফারস’। গতকাল সোমবার (১৩ অক্টোবর) শুরু হওয়া এই আয়োজন চলবে ১৯ অক্টোবর পর্যন্ত। এই অফারে গ্রাহকেরা পাচ্ছেন আকর্ষণীয় ছাড়, ভাউচার ও ক্যাশব্যাকের সুযোগ।
১৪ ঘণ্টা আগে