অনলাইন ডেস্ক
বিশ্বের বৃহত্তম গম রপ্তানিকারক দেশ রাশিয়া। নতুন বিপণন মৌসুমে (১ জুলাই থেকে শুরু) শস্য রপ্তানির জন্য নতুন বাজার খুঁজতে শুরু করেছে তারা। বিশেষ করে ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, ফিলিপাইন এবং বাংলাদেশের মতো বড় বাজারগুলোকে এবার টার্গেট করছে।
গত বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় রপ্তানি সংস্থা অ্যাগ্রোএক্সপোর্টের প্রধান ইলিয়া ইলুশিন এ তথ্য জানিয়েছেন বলে ব্যাংকক পোস্টের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
মিশর ও তুরস্কের মতো ঐতিহ্যবাহী ক্রেতার বাইরে কৃষি রপ্তানিতে বৈচিত্র্য আনতে চাচ্ছে রাশিয়া। উল্লেখ্য, তুরস্ক মাঝে মাঝে অভ্যন্তরীণ উৎপাদকদের সমর্থন করার জন্য আমদানি নিষিদ্ধ করে। গত মৌসুমে রাশিয়া ভিয়েতনামে গম সরবরাহ চারগুণ করেছে।
ইলুশিন বলেন, ‘এই মুহূর্তে, আমাদের লক্ষ্য হলো দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বাজারে প্রবেশ করা। এর মধ্যে শুধু ভিয়েতনাম এবং বাংলাদেশই নয়, মালয়েশিয়া এবং ফিলিপাইনও অন্তর্ভুক্ত। এগুলো বড় দেশ, যাদের উল্লেখযোগ্য ক্রয় ক্ষমতা এবং শস্য আমদানির চাহিদা রয়েছে।’
গত মৌসুমে বাংলাদেশ রাশিয়ার গমের তৃতীয় বৃহত্তম ক্রেতা ছিল। স্পষ্টত এই অঞ্চলে রাশিয়ার শস্য রপ্তানির ক্রমবর্ধমান বাজার হয়ে উঠছে বাংলাদেশ।
কিছু অঞ্চলে খরা সত্ত্বেও, রাশিয়া ২০২৫ সালে ১৩ কোটি ৫০ লাখ টন শস্য উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। গত বছরের তুলনায় এটি ৪ শতাংশ বেশি। বর্তমান মৌসুমে রাশিয়া ৪ কোটি ৫০ লাখ টন গম রপ্তানির পরিকল্পনা করেছে, যা গত মৌসুমের ৪ কোটি ৪০ লাখ টনের চেয়ে কিছুটা বেশি।
তবে, রাশিয়ার শস্য উৎপাদক ও রপ্তানিকারক ইউনিয়নের বোর্ড সদস্য এবং বায়ো-টন এগ্রিকালচারাল হোল্ডিংয়ের সিইও এডুয়ার্ড জারনিন সতর্ক করেছেন, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় রাশিয়াকে অস্ট্রেলিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডার সঙ্গে কঠিন প্রতিযোগিতার মুখোমুখি হতে হবে।
জারনিন বলেন, ‘এটি উচ্চাকাঙ্ক্ষী প্রতিযোগীদের একটি শক্তিশালী গ্রুপ। তাদের নিজস্ব লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য রয়েছে, ব্যবসা করার নিজস্ব পদ্ধতি রয়েছে। আমাদের আরও কঠিন প্রতিযোগিতার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।’
বিশ্বের বৃহত্তম গম রপ্তানিকারক দেশ রাশিয়া। নতুন বিপণন মৌসুমে (১ জুলাই থেকে শুরু) শস্য রপ্তানির জন্য নতুন বাজার খুঁজতে শুরু করেছে তারা। বিশেষ করে ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, ফিলিপাইন এবং বাংলাদেশের মতো বড় বাজারগুলোকে এবার টার্গেট করছে।
গত বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় রপ্তানি সংস্থা অ্যাগ্রোএক্সপোর্টের প্রধান ইলিয়া ইলুশিন এ তথ্য জানিয়েছেন বলে ব্যাংকক পোস্টের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
মিশর ও তুরস্কের মতো ঐতিহ্যবাহী ক্রেতার বাইরে কৃষি রপ্তানিতে বৈচিত্র্য আনতে চাচ্ছে রাশিয়া। উল্লেখ্য, তুরস্ক মাঝে মাঝে অভ্যন্তরীণ উৎপাদকদের সমর্থন করার জন্য আমদানি নিষিদ্ধ করে। গত মৌসুমে রাশিয়া ভিয়েতনামে গম সরবরাহ চারগুণ করেছে।
ইলুশিন বলেন, ‘এই মুহূর্তে, আমাদের লক্ষ্য হলো দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বাজারে প্রবেশ করা। এর মধ্যে শুধু ভিয়েতনাম এবং বাংলাদেশই নয়, মালয়েশিয়া এবং ফিলিপাইনও অন্তর্ভুক্ত। এগুলো বড় দেশ, যাদের উল্লেখযোগ্য ক্রয় ক্ষমতা এবং শস্য আমদানির চাহিদা রয়েছে।’
গত মৌসুমে বাংলাদেশ রাশিয়ার গমের তৃতীয় বৃহত্তম ক্রেতা ছিল। স্পষ্টত এই অঞ্চলে রাশিয়ার শস্য রপ্তানির ক্রমবর্ধমান বাজার হয়ে উঠছে বাংলাদেশ।
কিছু অঞ্চলে খরা সত্ত্বেও, রাশিয়া ২০২৫ সালে ১৩ কোটি ৫০ লাখ টন শস্য উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। গত বছরের তুলনায় এটি ৪ শতাংশ বেশি। বর্তমান মৌসুমে রাশিয়া ৪ কোটি ৫০ লাখ টন গম রপ্তানির পরিকল্পনা করেছে, যা গত মৌসুমের ৪ কোটি ৪০ লাখ টনের চেয়ে কিছুটা বেশি।
তবে, রাশিয়ার শস্য উৎপাদক ও রপ্তানিকারক ইউনিয়নের বোর্ড সদস্য এবং বায়ো-টন এগ্রিকালচারাল হোল্ডিংয়ের সিইও এডুয়ার্ড জারনিন সতর্ক করেছেন, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় রাশিয়াকে অস্ট্রেলিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডার সঙ্গে কঠিন প্রতিযোগিতার মুখোমুখি হতে হবে।
জারনিন বলেন, ‘এটি উচ্চাকাঙ্ক্ষী প্রতিযোগীদের একটি শক্তিশালী গ্রুপ। তাদের নিজস্ব লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য রয়েছে, ব্যবসা করার নিজস্ব পদ্ধতি রয়েছে। আমাদের আরও কঠিন প্রতিযোগিতার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।’
চীন থেকে তুরস্ক হয়ে ইউরোপ— এই রেলপথে নিয়মিত মালবাহী ট্রেনের ঐতিহাসিক চলাচল শুরু হলো। গত ৯ জুলাই চীনের চংকিং ও চেংদু শহর থেকে ২,০০০ টন কার্গোবোঝাই দুটি ট্রেন রওনা দিয়েছে। ‘মিডল করিডর’ নামে পরিচিত মধ্য এশিয়া, কাস্পিয়ান সাগর ও তুরস্ক পেরিয়ে ইউরোপমুখী এই রুট পূর্ব এশিয়া থেকে ইউরোপের মধ্যে বিকল্প
৩ ঘণ্টা আগেট্রাম্প প্রশাসন বৈদ্যুতিক গাড়ির (ইভি) ব্যাটারি তৈরির জন্য অত্যাবশ্যকীয় কাঁচামাল গ্রাফাইটের ওপর বড় ধরনের শুল্ক আরোপ করেছে। এর ফলে, যুক্তরাষ্ট্রে ইভি তৈরির খরচ উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যেতে পারে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৮ ঘণ্টা আগেরাশিয়ার জ্বালানি খাতকে লক্ষ্য করে ঘোষিত নতুন নিষেধাজ্ঞার অংশ হিসেবে ভারতের বৃহত্তম তেল শোধনাগারের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। এই তেল শোধনাগারটি পরিচালনা করে নায়ারা এনার্জি লিমিটেড, যার মালিকানার বড় একটি অংশ রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান রসনেফটের।
১ দিন আগেরপ্তানি পণ্যে আরোপ করা পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা চলছে বাংলাদেশের। এই আলোচনায় দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের দিকগুলো বড় আকারে সামনে এলেও বিষয়টিকে দেশটি ভূরাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের জন্য চাপ তৈরির একটি অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে বলে পর্যবেক্ষণ সরকারি ও বেসরকারি বিশ্লেষকদের।
১ দিন আগে